প্রতিনিধি
খুলনা: গত ২৪ ঘণ্টায় খুলনা বিভাগে করোনায় মারা গেছেন ২৭ জন। এ নিয়ে খুলনা বিভাগে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮৬৪। আজ মঙ্গলবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক রাশেদা সুলতানা। অপরদিকে, খুলনা জেলায় করোনা সংক্রমণ বিস্তার প্রতিরোধে আজ থেকে শুরু হয়েছে সাত দিনের কঠোর লকডাউন। চলবে ২৮ জুন পর্যন্ত।
মৃতদের মধ্যে রয়েছেন খুলনায় ৯, কুষ্টিয়ায় ৫, যশোরে ৪, বাগেরহাটে ৪, নড়াইলে ৩ ও মেহেরপুরে ২ জন।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, খুলনায় ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ মৃত্যু ও শনাক্ত হয়েছে। এ সময়ে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ২৬৮ এবং মৃত্যু হয়েছে ৯ জনের। জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ১৩ হাজার ২৬৪। এর মধ্যে মারা গেছে ২২০ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১০ হাজার ১৬৩ জন। বাগেরহাটে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৫৬ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ২ হাজার ৬৯২ জন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ৭০ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৮৪০ জন। সাতক্ষীরায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৮৬ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৩ হাজার ২ জন এবং মারা গেছে ৬২ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২ হাজার ৮২ জন।
যশোরে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ২৫৩ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ১০ হাজার ৩৮ জন। মোট মারা গেছে ১১৩ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৬ হাজার ৭৮৯ জন। নড়াইলে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৪২ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ২ হাজার ৩৫২ জন। মোট মারা গেছে ৩৫ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৮৪৭ জন। মাগুরায় ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ১৬ জনের। এ জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ১ হাজার ৪২১ জন। মোট মারা গেছে ২৫ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ২২৩ জন। ঝিনাইদহে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৩০ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৫২১ জন। মোট মারা গেছে ৬৮ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ২ হাজার ৯০২ জন। কুষ্টিয়ায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ১১৯ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৬ হাজার ৫৪০ জন। মোট মারা গেছেন ১৬২ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৫ হাজার ১০৪ জন। চুয়াডাঙ্গায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৮২ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ২ হাজার ৭৩২ জন। মোট মারা গেছে ৭৪ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ২ হাজার ১০ জন। মেহেরপুরে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৪৬ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট শনাক্ত হয়েছেন ১ হাজার ৪১৩ জন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ৩৫ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৯৮৮ জন।
অপরদিকে, খুলনা জেলায় করোনা প্রতিরোধের জন্য আজ থেকে শুরু হয়েছে কঠোর লকডাউন। চলবে ২৮ জুন পর্যন্ত। প্রথম দিন খুলনায় কঠোরভাবে দোকানপাট, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। বন্ধ ছিল ইজিবাইকসহ অন্যান্য যান চলাচল। নগরীসহ জেলায় ১৫ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে রয়েছেন ১৫টি ভ্রাম্যমাণ আদালত। মাঠে পুলিশের উপস্থিতি ছিল সরব। একই সঙ্গে লকডাউন না মানায় ১৭ জনকে জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
উল্লেখ্য, খুলনা বিভাগের মধ্যে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় চুয়াডাঙ্গায়, গত বছরের ১৯ মার্চ। করোনা সংক্রমণের শুরু থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত বিভাগের ১০ জেলায় মোট শনাক্ত হয়েছেন ৪৬ হাজার ৯৭৫ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩৪ হাজার ৯৪৮ জন।
খুলনা: গত ২৪ ঘণ্টায় খুলনা বিভাগে করোনায় মারা গেছেন ২৭ জন। এ নিয়ে খুলনা বিভাগে মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮৬৪। আজ মঙ্গলবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক রাশেদা সুলতানা। অপরদিকে, খুলনা জেলায় করোনা সংক্রমণ বিস্তার প্রতিরোধে আজ থেকে শুরু হয়েছে সাত দিনের কঠোর লকডাউন। চলবে ২৮ জুন পর্যন্ত।
মৃতদের মধ্যে রয়েছেন খুলনায় ৯, কুষ্টিয়ায় ৫, যশোরে ৪, বাগেরহাটে ৪, নড়াইলে ৩ ও মেহেরপুরে ২ জন।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, খুলনায় ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ মৃত্যু ও শনাক্ত হয়েছে। এ সময়ে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ২৬৮ এবং মৃত্যু হয়েছে ৯ জনের। জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ১৩ হাজার ২৬৪। এর মধ্যে মারা গেছে ২২০ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১০ হাজার ১৬৩ জন। বাগেরহাটে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৫৬ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ২ হাজার ৬৯২ জন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ৭০ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৮৪০ জন। সাতক্ষীরায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৮৬ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৩ হাজার ২ জন এবং মারা গেছে ৬২ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২ হাজার ৮২ জন।
যশোরে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ২৫৩ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ১০ হাজার ৩৮ জন। মোট মারা গেছে ১১৩ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৬ হাজার ৭৮৯ জন। নড়াইলে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৪২ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ২ হাজার ৩৫২ জন। মোট মারা গেছে ৩৫ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৮৪৭ জন। মাগুরায় ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ১৬ জনের। এ জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ১ হাজার ৪২১ জন। মোট মারা গেছে ২৫ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ২২৩ জন। ঝিনাইদহে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৩০ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৩ হাজার ৫২১ জন। মোট মারা গেছে ৬৮ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ২ হাজার ৯০২ জন। কুষ্টিয়ায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ১১৯ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৬ হাজার ৫৪০ জন। মোট মারা গেছেন ১৬২ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৫ হাজার ১০৪ জন। চুয়াডাঙ্গায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৮২ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ২ হাজার ৭৩২ জন। মোট মারা গেছে ৭৪ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ২ হাজার ১০ জন। মেহেরপুরে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৪৬ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট শনাক্ত হয়েছেন ১ হাজার ৪১৩ জন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ৩৫ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৯৮৮ জন।
অপরদিকে, খুলনা জেলায় করোনা প্রতিরোধের জন্য আজ থেকে শুরু হয়েছে কঠোর লকডাউন। চলবে ২৮ জুন পর্যন্ত। প্রথম দিন খুলনায় কঠোরভাবে দোকানপাট, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। বন্ধ ছিল ইজিবাইকসহ অন্যান্য যান চলাচল। নগরীসহ জেলায় ১৫ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে রয়েছেন ১৫টি ভ্রাম্যমাণ আদালত। মাঠে পুলিশের উপস্থিতি ছিল সরব। একই সঙ্গে লকডাউন না মানায় ১৭ জনকে জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
উল্লেখ্য, খুলনা বিভাগের মধ্যে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় চুয়াডাঙ্গায়, গত বছরের ১৯ মার্চ। করোনা সংক্রমণের শুরু থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত বিভাগের ১০ জেলায় মোট শনাক্ত হয়েছেন ৪৬ হাজার ৯৭৫ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৩৪ হাজার ৯৪৮ জন।
মাদকের কারবার, কিশোর গ্যাংয়ের নিয়ন্ত্রণ, ব্যক্তি আক্রোশ ও এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে একাধিক সন্ত্রাসী গ্রুপের বিরোধে খুলনা নগরীতে বাড়ছে বিভিন্ন অপরাধ। গত ১১ মাসে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) আটটি থানায় ৩০টির বেশি হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে‘বান হইলে যে ক্ষতি হয়, না হইলে আমগো এর চেয়ে বেশি ক্ষতি হয়। চরের জমিতে ধান, কলাই আর আগাম বাদাম ফলানো যায় না। এবার সময়মতো বান না হওয়ায় চরে এগুলা আবাদ করা যায় নাই। ধান না হইলে মাইনষের খাওনের কষ্ট হইব।’ বর্ষাকালে পর্যাপ্ত পরিমাণে মৌসুমি বৃষ্টি আর বন্যার দেখা না মেলায় কৃষির ক্ষতি নিয়ে কথাগুলো...
৬ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলায় পরিত্যক্ত টায়ার পুড়িয়ে তৈরি হচ্ছে সড়কে পিচ ঢালাইয়ের জন্য জ্বালানি তেল (ফার্নেস অয়েল) ও ইটভাটায় ব্যবহৃত কালি। আবাদি জমিতে স্থাপিত এই কারখানার কালো ধোঁয়া ও দুর্গন্ধে আশপাশের বাসিন্দাদের স্বাস্থ্য ও পরিবেশ ক্ষতির মুখে পড়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেএত দিন কুড়িগ্রাম থেকে গাইবান্ধার পলাশবাড়ী পয়েন্ট দিয়ে ঢাকায় যাতায়াত করতে হতো। রংপুর হয়ে পলাশবাড়ী যেতে অতিক্রম করতে হতো প্রায় ১৩০ কিলোমিটার পথ। এখনো একই পথে যাতায়াত করতে হবে। তবে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ ও কুড়িগ্রামের চিলমারীকে সংযুক্ত করা মাওলানা ভাসানী সেতু উদ্বোধনের ফলে কুড়িগ্রাম-পলাশবাড়ীর...
৭ ঘণ্টা আগে