খুলনা প্রতিনিধি
ভঙ্গুর স্বাস্থ্য খাত সংস্কারে ৫ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল, সমাবেশ ও সিভিল সার্জন অফিসে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন খুলনার চারটি মেডিকেল কলেজের প্রায় দুই শতাধিক শিক্ষার্থী। তাঁদের দাবি বাস্তবায়ন না হলে ১২ মার্চের পর থেকে শিক্ষার্থীরা লাগাতার কর্মসূচি পালন করবে বলে জানানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় খুলনা প্রেসক্লাবে মিছিল নিয়ে আসেন খুলনা মেডিকেল কলেজ, গাজী মেডিকেল কলেজ, খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজ এবং আদ-দ্বীন আকিজ মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা।
এ সময় এক সংবাদ সম্মেলনে ৫ দফা দাবি তুলে ধরা হয়। দাবিগুলো হলো—
১. এমবিবিএস/বিডিএস ব্যতীত কেউ ‘ডাক্তার’ লিখতে পারবেন না—এ আইনের বিরুদ্ধে করা বিএমডিসির বিরুদ্ধে আদালতে চলমান মামলা, আইন ও জনস্বাস্থ্যবিরোধী সকল রিট আগামী ১২ মার্চের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে হবে। বিএমডিসি রেজিস্ট্রেশন শুধু এমবিবিএস/বিডিএস ডিগ্রিধারীদের দিতে হবে। ২০১০ সাল থেকে ‘ম্যাটস’দের বিএমডিসি থেকে যে নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে, তা অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে।
২. উন্নত বিশ্বের চিকিৎসাব্যবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ওটিসি ড্রাগ লিস্ট আপডেট করতে হবে। এমবিবিএস ও বিডিএস ছাড়া অন্য কেউ ওটিসি লিস্টের বাইরে ড্রাগ প্রেসক্রাইব করতে পারবে না। রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ছাড়া ফার্মেসিগুলো ওটিসি লিস্টের বাইরে কোনো ওষুধ বিক্রি করতে পারবে না।
৩. স্বাস্থ্য খাতে চিকিৎসক সংকট নিরসনে—
ক. দ্রুত ১০ হাজার ডাক্তার নিয়োগ দিয়ে সব শূন্য পদ পূরণ করতে হবে, আলাদা স্বাস্থ্য কমিশন গঠন করে পূর্বের মতো সপ্তম গ্রেডে নিয়োগ দিতে হবে।
খ. প্রতিবছর ৪-৫ হাজার ডাক্তার নিয়োগ দিয়ে স্বাস্থ্য খাতের ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে।
গ. ডাক্তারদের বিসিএসের বয়সসীমা ৩৪ করতে হবে।
৪. সকল মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট স্কুল (ম্যাটস) ও মানহীন সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজ বন্ধ করে দিতে হবে। ইতিমধ্যে পাস করা ম্যাটস শিক্ষার্থীদের স্যাকমো পদবি রোহিত করে মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে নিয়োগের ব্যবস্থা করতে হবে। নতুনভাবে এ ভর্তি বন্ধ করতে হবে। ম্যাটস স্টুডেন্টদের প্যারামেডিক্স এ প্রবেশ দিয়ে সম্পূর্ণভাবে ম্যাটস বন্ধ করতে হবে।
৫. চিকিৎসক সুরক্ষা আইন বাস্তবায়ন করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে এই ৫ দাবি উত্থাপন করেন শিক্ষার্থী সৌরভ সরকার। দাবির সপক্ষে ব্যাখ্যা দেন সানজিদা নাহার কথা।
অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মিরাজ আল ইমরান, ফাহিম আহমেদ শিশির, মেহেদী মাহি প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলন শেষে মিছিল নিয়ে সিভিল সার্জন অফিসে যান শিক্ষার্থীরা। সেখানে কিছু সময় অবস্থান করে বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে ফিরে যান শিক্ষার্থীরা।
ভঙ্গুর স্বাস্থ্য খাত সংস্কারে ৫ দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল, সমাবেশ ও সিভিল সার্জন অফিসে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন খুলনার চারটি মেডিকেল কলেজের প্রায় দুই শতাধিক শিক্ষার্থী। তাঁদের দাবি বাস্তবায়ন না হলে ১২ মার্চের পর থেকে শিক্ষার্থীরা লাগাতার কর্মসূচি পালন করবে বলে জানানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টায় খুলনা প্রেসক্লাবে মিছিল নিয়ে আসেন খুলনা মেডিকেল কলেজ, গাজী মেডিকেল কলেজ, খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজ এবং আদ-দ্বীন আকিজ মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা।
এ সময় এক সংবাদ সম্মেলনে ৫ দফা দাবি তুলে ধরা হয়। দাবিগুলো হলো—
১. এমবিবিএস/বিডিএস ব্যতীত কেউ ‘ডাক্তার’ লিখতে পারবেন না—এ আইনের বিরুদ্ধে করা বিএমডিসির বিরুদ্ধে আদালতে চলমান মামলা, আইন ও জনস্বাস্থ্যবিরোধী সকল রিট আগামী ১২ মার্চের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে হবে। বিএমডিসি রেজিস্ট্রেশন শুধু এমবিবিএস/বিডিএস ডিগ্রিধারীদের দিতে হবে। ২০১০ সাল থেকে ‘ম্যাটস’দের বিএমডিসি থেকে যে নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে, তা অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে।
২. উন্নত বিশ্বের চিকিৎসাব্যবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ওটিসি ড্রাগ লিস্ট আপডেট করতে হবে। এমবিবিএস ও বিডিএস ছাড়া অন্য কেউ ওটিসি লিস্টের বাইরে ড্রাগ প্রেসক্রাইব করতে পারবে না। রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ছাড়া ফার্মেসিগুলো ওটিসি লিস্টের বাইরে কোনো ওষুধ বিক্রি করতে পারবে না।
৩. স্বাস্থ্য খাতে চিকিৎসক সংকট নিরসনে—
ক. দ্রুত ১০ হাজার ডাক্তার নিয়োগ দিয়ে সব শূন্য পদ পূরণ করতে হবে, আলাদা স্বাস্থ্য কমিশন গঠন করে পূর্বের মতো সপ্তম গ্রেডে নিয়োগ দিতে হবে।
খ. প্রতিবছর ৪-৫ হাজার ডাক্তার নিয়োগ দিয়ে স্বাস্থ্য খাতের ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে।
গ. ডাক্তারদের বিসিএসের বয়সসীমা ৩৪ করতে হবে।
৪. সকল মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট স্কুল (ম্যাটস) ও মানহীন সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজ বন্ধ করে দিতে হবে। ইতিমধ্যে পাস করা ম্যাটস শিক্ষার্থীদের স্যাকমো পদবি রোহিত করে মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে নিয়োগের ব্যবস্থা করতে হবে। নতুনভাবে এ ভর্তি বন্ধ করতে হবে। ম্যাটস স্টুডেন্টদের প্যারামেডিক্স এ প্রবেশ দিয়ে সম্পূর্ণভাবে ম্যাটস বন্ধ করতে হবে।
৫. চিকিৎসক সুরক্ষা আইন বাস্তবায়ন করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে এই ৫ দাবি উত্থাপন করেন শিক্ষার্থী সৌরভ সরকার। দাবির সপক্ষে ব্যাখ্যা দেন সানজিদা নাহার কথা।
অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মিরাজ আল ইমরান, ফাহিম আহমেদ শিশির, মেহেদী মাহি প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলন শেষে মিছিল নিয়ে সিভিল সার্জন অফিসে যান শিক্ষার্থীরা। সেখানে কিছু সময় অবস্থান করে বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে ফিরে যান শিক্ষার্থীরা।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
১৪ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১ ঘণ্টা আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১ ঘণ্টা আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে