কেশবপুর (যশোর) প্রতিনিধি
একুশের প্রথম প্রহরে ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য ভারত থেকে হেঁটে বাংলাদেশে এসেছেন মৃণাল দাস। বায়োসায়েন্সে লেখাপড়া করা পশ্চিমবঙ্গের এ ‘চিরকুমার’ হেঁটে ২১ ফেব্রুয়ারি ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন। এর আগে তিনি ২০১৯ সালে আরও একবার বাইসাইকেলে করে বাংলাদেশে এসে ছিলেন।
মৃণাল দাস (৫৫) ভারতের পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার চুঁচুড়া শহরের বাসিন্দা। তাঁর বাবা মৃত অরুণ কৃষ্ণ দাস ও মা মৃত সুমিতা দাস। ৭ ফেব্রুয়ারি কলকাতার লেক গার্ডেন থেকে তিনি রওনা হয়ে হেঁটে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশে আসেন। সেখান থেকে হেঁটে বাংলা ভাষার অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রথম প্রবর্তক মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের জন্মভূমি সাগরদাঁড়িতে যান। সেখানে মহাকবির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে কবির স্মৃতিবিজড়িত কপোতাক্ষ পারের বিদায় ঘাট, বুড়ো কাঠবাদাম গাছতলা, জমিদারবাড়ির আম্রকাননসহ মধুপল্লি ঘুরে দেখেন। শনিবার বিকেলে কেশবপুর প্রেসক্লাবে আসেন।
মৃণাল দাসের সঙ্গে কথা হলে তিনি জানান, ‘১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করতে ভারত থেকে হেঁটে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছি।’ একুশে ফেব্রুয়ারির প্রথম প্রহরে ঢাকায় ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আগরতলায় পৌঁছে পদযাত্রা শেষ করবেন বলে জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাভাষী মানুষ হিসেবে আমি নিজে গর্ববোধ করি। সুর ও ভাষার মেলবন্ধন বৃদ্ধির জন্য পিঠের ব্যাগের সঙ্গে বাংলাদেশ ও ভারতের পতাকা নিয়ে আমার এই একক পদযাত্রা।’
মৃণাল বলেন, তিনি ১৯৮৯ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ঋষি বঙ্কিমচন্দ্র কলেজ থেকে বায়োসায়েন্স নিয়ে লেখাপড়া করেছেন। ব্যক্তি জীবনে তিনি চিরকুমার। ৩ ভাই-বৌদিসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে তিনি থাকেন। ২০১৯ সালে তিনি একবার বাইসাইকেলে বাংলাদেশে আসেন। এবার তিনি হেঁটে ৫২ এর ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করতে এসেছেন। হেঁটে চলার সময় সাগরদাঁড়িসহ কেশবপুরের মানুষের আন্তরিকতায় মুগ্ধ বলে জানান তিনি।
একুশের প্রথম প্রহরে ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য ভারত থেকে হেঁটে বাংলাদেশে এসেছেন মৃণাল দাস। বায়োসায়েন্সে লেখাপড়া করা পশ্চিমবঙ্গের এ ‘চিরকুমার’ হেঁটে ২১ ফেব্রুয়ারি ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন। এর আগে তিনি ২০১৯ সালে আরও একবার বাইসাইকেলে করে বাংলাদেশে এসে ছিলেন।
মৃণাল দাস (৫৫) ভারতের পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার চুঁচুড়া শহরের বাসিন্দা। তাঁর বাবা মৃত অরুণ কৃষ্ণ দাস ও মা মৃত সুমিতা দাস। ৭ ফেব্রুয়ারি কলকাতার লেক গার্ডেন থেকে তিনি রওনা হয়ে হেঁটে সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশে আসেন। সেখান থেকে হেঁটে বাংলা ভাষার অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রথম প্রবর্তক মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের জন্মভূমি সাগরদাঁড়িতে যান। সেখানে মহাকবির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে কবির স্মৃতিবিজড়িত কপোতাক্ষ পারের বিদায় ঘাট, বুড়ো কাঠবাদাম গাছতলা, জমিদারবাড়ির আম্রকাননসহ মধুপল্লি ঘুরে দেখেন। শনিবার বিকেলে কেশবপুর প্রেসক্লাবে আসেন।
মৃণাল দাসের সঙ্গে কথা হলে তিনি জানান, ‘১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করতে ভারত থেকে হেঁটে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছি।’ একুশে ফেব্রুয়ারির প্রথম প্রহরে ঢাকায় ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আগরতলায় পৌঁছে পদযাত্রা শেষ করবেন বলে জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাভাষী মানুষ হিসেবে আমি নিজে গর্ববোধ করি। সুর ও ভাষার মেলবন্ধন বৃদ্ধির জন্য পিঠের ব্যাগের সঙ্গে বাংলাদেশ ও ভারতের পতাকা নিয়ে আমার এই একক পদযাত্রা।’
মৃণাল বলেন, তিনি ১৯৮৯ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ঋষি বঙ্কিমচন্দ্র কলেজ থেকে বায়োসায়েন্স নিয়ে লেখাপড়া করেছেন। ব্যক্তি জীবনে তিনি চিরকুমার। ৩ ভাই-বৌদিসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে তিনি থাকেন। ২০১৯ সালে তিনি একবার বাইসাইকেলে বাংলাদেশে আসেন। এবার তিনি হেঁটে ৫২ এর ভাষাশহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করতে এসেছেন। হেঁটে চলার সময় সাগরদাঁড়িসহ কেশবপুরের মানুষের আন্তরিকতায় মুগ্ধ বলে জানান তিনি।
গত ২৮ জুলাই নাট্যকলা বিভাগের শিক্ষক নিয়োগের লিখিত, মৌখিক ও প্রেজেন্টেশন পরীক্ষায় তারা উত্তীর্ণ হন। পরে নিয়ম অনুযায়ী ডোপ টেস্টে অংশ নিলে দুজনের শরীরে গাঁজা জাতীয় মাদকের উপস্থিতি মেলে।
১ মিনিট আগেমুফিজুল হক সিকদার দীর্ঘদিন ধরে শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। শুক্রবার (৮ আগস্ট) আসরের নামাজের পর রাউজান উপজেলার নোয়াজিশপুর ইউনিয়নের ফতেহনগর গ্রামের ফতেহ মোহাম্মদ সিকদার বাড়ি জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
৬ মিনিট আগেসুনামগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ শিক্ষার্থীসহ ৩ জনের প্রাণ কেড়ে নেওয়া ঘাতক বাসচালককে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার লামাকাজি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত জাকির আলম (৩৫) সিলেটের বিশ্বনাথের...
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুর সদর, রাজৈর, কালকিনি, শিবচর ও ডাসার উপজেলায় কাগজে-কলমে ১৭টি নদনদী থাকলেও বর্তমানে দৃশ্যমান ১০টি। এর মধ্যে পদ্মা, পালরদী, আড়িয়াল খাঁ, ময়নাকাটা, বিষারকান্দি ও কুমার নদ উল্লেখযোগ্য। এসব নদনদী ঘিরে জেলার ৫ উপজেলায় ৩৪টি স্লুইস গেট নির্মাণ করা হয়েছিল। এর মধ্যে ২৯টি পুরোপুরি অকেজো, আর বাকি ৫টিও
১ ঘণ্টা আগে