যশোর প্রতিনিধি
যশোরের সরকারি মাইকেল মধুসূদন (এমএম) কলেজের আসাদ হলে ভাঙচুরের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কলেজের উপাধ্যক্ষ প্রফেসর ড. আবু বক্কর সিদ্দিকীকে আহ্বায়ক করে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি করা হয়। তদন্ত কমিটিকে আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
গতকাল বুধবার দুপুরে এম এম কলেজের আসাদ হলে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, কলেজ ক্যাম্পাসের সভাপতি-সম্পাদকের কর্মসূচিতে না যাওয়ায় জেলা ছাত্রলীগের সভাপতির নেতৃত্বে ছাত্রাবাসের বেশ কয়েকটি কক্ষ ভাঙচুর করা হয়। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে পাল্টা অভিযোগ করে জেলা ছাত্রলীগ। এদিকে, ভাঙচুরের ঘটনার পর ওই দিন রাতেই মেয়াদোত্তীর্ণ কলেজ ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
তদন্ত কমিটির সদস্য ও সহকারী অধ্যাপক শাহাদত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হলে কে বা কারা হামলা ও ভাঙচুর চালিয়েছে আমরা এখনো পরিষ্কার হতে পারিনি। তবে কলেজ কর্তৃপক্ষ বিষয়টি তদন্ত করার জন্য তদন্ত কমিটি করেছে। তদন্তকাজ শুরু হয়েছে। শনিবার থেকে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলব। সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
হলের শিক্ষার্থীরা জানান, গতকাল বুধবার দুপুরে কলেজ ক্যাম্পাসে একটি জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে নিন্দা ও প্রতিবাদে মানববন্ধনের আয়োজন করে ছাত্রলীগ। সেই কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সালাউদ্দিন কবির পিয়াস। তবে এই মানববন্ধনে আসাদ হল ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা না আসায় তাঁদের ডাকতে যান। হলে গিয়ে কাউকে না পেয়ে তিনি ছাত্রাবাসের ২০১, ২০২, ২০৩, ও ২০৫ ও ২০৭ নম্বর কক্ষ ভাঙচুর করেন। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে পাল্টা অভিযোগ করেছে জেলা ছাত্রলীগ।
যশোরের সরকারি মাইকেল মধুসূদন (এমএম) কলেজের আসাদ হলে ভাঙচুরের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কলেজের উপাধ্যক্ষ প্রফেসর ড. আবু বক্কর সিদ্দিকীকে আহ্বায়ক করে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি করা হয়। তদন্ত কমিটিকে আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
গতকাল বুধবার দুপুরে এম এম কলেজের আসাদ হলে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, কলেজ ক্যাম্পাসের সভাপতি-সম্পাদকের কর্মসূচিতে না যাওয়ায় জেলা ছাত্রলীগের সভাপতির নেতৃত্বে ছাত্রাবাসের বেশ কয়েকটি কক্ষ ভাঙচুর করা হয়। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে পাল্টা অভিযোগ করে জেলা ছাত্রলীগ। এদিকে, ভাঙচুরের ঘটনার পর ওই দিন রাতেই মেয়াদোত্তীর্ণ কলেজ ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
তদন্ত কমিটির সদস্য ও সহকারী অধ্যাপক শাহাদত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হলে কে বা কারা হামলা ও ভাঙচুর চালিয়েছে আমরা এখনো পরিষ্কার হতে পারিনি। তবে কলেজ কর্তৃপক্ষ বিষয়টি তদন্ত করার জন্য তদন্ত কমিটি করেছে। তদন্তকাজ শুরু হয়েছে। শনিবার থেকে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলব। সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
হলের শিক্ষার্থীরা জানান, গতকাল বুধবার দুপুরে কলেজ ক্যাম্পাসে একটি জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে নিন্দা ও প্রতিবাদে মানববন্ধনের আয়োজন করে ছাত্রলীগ। সেই কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সালাউদ্দিন কবির পিয়াস। তবে এই মানববন্ধনে আসাদ হল ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা না আসায় তাঁদের ডাকতে যান। হলে গিয়ে কাউকে না পেয়ে তিনি ছাত্রাবাসের ২০১, ২০২, ২০৩, ও ২০৫ ও ২০৭ নম্বর কক্ষ ভাঙচুর করেন। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে পাল্টা অভিযোগ করেছে জেলা ছাত্রলীগ।
আবিদ নার্সারির স্বত্বাধিকারী হাফিজুর রহমান মাসুদ বলেন, ‘২০২০–২১ সালে বিভিন্ন স্থান থেকে চারা এনে রোপণ করি। গত বছর কয়েকটি গাছে সামান্য ফল ধরেছিল। এবছর আশানুরূপ ফল এসেছে। আগস্টের শেষ সপ্তাহ থেকে সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে ফলগুলো পাকে।’
৮ মিনিট আগেবিএনপির রাজনীতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বিএনপি কখনো ক্ষমতার রাজনীতি করে না, বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে। আওয়ামী বিরোধী আন্দোলনে আমাদের দলের নেতা–কর্মীরা রক্ত দিয়েছেন, শহীদ হয়েছেন। আমরা তাঁদের কাছে দায়বদ্ধ।’
১৬ মিনিট আগেপুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রাতে বৃদ্ধা মমতাজ বেগম ঘরে একা ছিলেন। তাঁর ছেলে সোহেল প্রধানিয়া বাসায় ফিরে মাকে খুঁজে না পেয়ে দেখতে পান, ঘরের দরজা খোলা এবং কক্ষগুলো রক্তাক্ত। পরে রান্নাঘরের পাশে পাতার স্তূপের নিচে মমতাজ বেগমের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। তাঁর শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের
২২ মিনিট আগেদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন ময়মনসিংহ জেলার নালিতাবাড়ির তাহসিন আহমেদ (২৫), ময়মনসিংহ শহরের চরপাড়ার ইশাক হোসেন শান্ত (২৩), বাউন্ডারি রোডের আনাফ রাজিন (২৪), আউটার স্টেডিয়াম রোডের নাসির হোসাইন (২৬) এবং সানকিপাড়ার আহমেদ মাহফুজ (২৪)। তাঁরা সবাই ময়মনসিংহের আনন্দমোহন কলেজের স্নাতকের (অনার্স) শিক্ষার্থী।
১ ঘণ্টা আগে