গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে ঘুরে বেড়াচ্ছে মুখপোড়া হনুমান। সাধারণত গ্রামের বড় গাছে আশ্রয় নেয় এসব হনুমান। তবে বিভিন্ন সময় মানুষের ঘরের ছাদে, প্রাচীরের ওপরে, খোলা রাস্তায় কিংবা দোকানের সামনে মানুষের দেওয়া খাবার খেতে দেখা যায় তাদের।
ঝোড়াঘাট গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক মো. আবেদ আলী বলেন, মাঠে কোনো খাবার না থাকায় হনুমানগুলো এলাকায় ঢুকে পড়েছে। তারা কোনো বড় গাছ দেখলে সেখানেই অবস্থান করছে। বিভিন্ন সময়ে কোনো প্রাচীরের ওপরে বা ছাদে অথবা দোকানে বসেই মানুষের দেওয়া খাবার খাচ্ছে। ছুট শিশুরা হনুমানগুলোকে বিরক্ত করছে। মুখপোড়া হনুমানগুলো ভারত থেকে আসে। তারপর দলছুট হয়ে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়ায়।
দেবীপুর বাজারের কাজল আহমেদ বলেন, ‘মুখপোড়া অনেক হনুমান দেখেছি। কিন্তু মানুষের এত কাছে পৌঁছে যায় তা দেখিনি। অনেক লোকের মাঝে বসে কলা, পাউরুটি, বিস্কুট নিয়ে খাচ্ছে। আর হাত থেকেই নিচ্ছে খাবার। আমরা ছয়-সাতটা হনুমান ঘুরে বেড়াতে দেখছি। শুনতে পাচ্ছি উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় আরও হনুমান এসেছে।’
উপজেলার তেঁতুলবাড়ীয়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মো. তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের গ্রামে প্রতিবছর মুখপোড়া হনুমান আসে। এবার এখনো তেমন একটা দেখা মেলেনি। তবে কিছু হনুমান করমদী গ্রামের জলিলের বাগানে আছে।’
মেহেরপুর বন বিভাগের জেলা কর্মকর্তা ও গাংনী উপজেলার অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা হামিম হায়দার বলেন, মুখপোড়া হনুমানগুলো অনেক সময় দলছুট হয়ে বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে। কোনো হনুমান অসুস্থ হওয়ার খবর পেলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে সেবার ব্যবস্থা করা হয়। তা ছাড়া যেখানে তাদের দেখা পাওয়া যায়, সেখানে খাবারও দেওয়া হয়।
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে ঘুরে বেড়াচ্ছে মুখপোড়া হনুমান। সাধারণত গ্রামের বড় গাছে আশ্রয় নেয় এসব হনুমান। তবে বিভিন্ন সময় মানুষের ঘরের ছাদে, প্রাচীরের ওপরে, খোলা রাস্তায় কিংবা দোকানের সামনে মানুষের দেওয়া খাবার খেতে দেখা যায় তাদের।
ঝোড়াঘাট গ্রামের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক মো. আবেদ আলী বলেন, মাঠে কোনো খাবার না থাকায় হনুমানগুলো এলাকায় ঢুকে পড়েছে। তারা কোনো বড় গাছ দেখলে সেখানেই অবস্থান করছে। বিভিন্ন সময়ে কোনো প্রাচীরের ওপরে বা ছাদে অথবা দোকানে বসেই মানুষের দেওয়া খাবার খাচ্ছে। ছুট শিশুরা হনুমানগুলোকে বিরক্ত করছে। মুখপোড়া হনুমানগুলো ভারত থেকে আসে। তারপর দলছুট হয়ে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়ায়।
দেবীপুর বাজারের কাজল আহমেদ বলেন, ‘মুখপোড়া অনেক হনুমান দেখেছি। কিন্তু মানুষের এত কাছে পৌঁছে যায় তা দেখিনি। অনেক লোকের মাঝে বসে কলা, পাউরুটি, বিস্কুট নিয়ে খাচ্ছে। আর হাত থেকেই নিচ্ছে খাবার। আমরা ছয়-সাতটা হনুমান ঘুরে বেড়াতে দেখছি। শুনতে পাচ্ছি উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় আরও হনুমান এসেছে।’
উপজেলার তেঁতুলবাড়ীয়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মো. তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের গ্রামে প্রতিবছর মুখপোড়া হনুমান আসে। এবার এখনো তেমন একটা দেখা মেলেনি। তবে কিছু হনুমান করমদী গ্রামের জলিলের বাগানে আছে।’
মেহেরপুর বন বিভাগের জেলা কর্মকর্তা ও গাংনী উপজেলার অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা হামিম হায়দার বলেন, মুখপোড়া হনুমানগুলো অনেক সময় দলছুট হয়ে বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে। কোনো হনুমান অসুস্থ হওয়ার খবর পেলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে সেবার ব্যবস্থা করা হয়। তা ছাড়া যেখানে তাদের দেখা পাওয়া যায়, সেখানে খাবারও দেওয়া হয়।
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
৫ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
৫ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৫ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
৫ ঘণ্টা আগে