চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গা শহরতলির দৌলতদিয়ার দক্ষিণপাড়ায় অঞ্জলী রানী বিশ্বাস (৫০) নামের এক নারীকে গলাকেটে হত্যা করা হয়েছে। আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তাঁর রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আনিসুজ্জামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
নিহত অঞ্জলী রানী দক্ষিণপাড়ার গণেশ প্রামাণিকের স্ত্রী।
খবর পেয়ে জেলার পুলিশ সুপার খন্দকার গোলাম মওলা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আনিসুজ্জামান, জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফেরদৌস ওয়াহিদ, সদর থানার ওসি শেখ সেকেন্দার আলী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
নিহতের ভাতিজি ঐশী রানী বিশ্বাস বলেন, ‘পিসিকে সকালে ডাক্তারে কাছে নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু পিসি মোবাইল না ধরার আমি বাড়িতে আসি। এ সময় বাইরের গেট ভেতর থেকে বন্ধ ছিল। অনেক ডাকা-ডাকি করেও সাড়া না পেলে জানালা দিয়ে ঘরের ভেতরে তাকালে পিসিকে মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখি। মেঝেতে অনেক রক্ত ছিল। দরজার সামনে একটি ছেলেদের হাতের ব্রেসলেট পড়ে ছিল। সেটি পুলিশকে দিয়েছি।
নিহত অঞ্জলী রানীর স্বামী গণেশ প্রামাণিক বলেন, ‘বেলা সাড়ে ১১টার দিকে আমি সেলুনে কাজ করছিলাম। বেশ কয়েকটা ফোন এলেও হাতে কাজ থাকায় আমি ধরিনি। পরে আমার স্ত্রীর মোবাইল থেকে কল আসে। তখন ধরলে ঐশী জানায় অঞ্জলী মারা গেছে। তখনই আমি বাড়িতে এসে দেখি, আমার স্ত্রীর গলাকাটা লাশ পড়ে আছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ঘরে জমি বায়নার ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা ছিল। স্ত্রীর কিছু সোনার গয়নাসহ বাক্সে থাকা টাকা সেখানে নেই।’
এদিকে দরজার সামনে পড়ে থাকা ব্রেসলেটটি নিজের বলে দাবি করা একই এলাকার ভ্যানচালক শঙ্কুকে (২৫) জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ।
চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আনিসুজ্জামান বলেন, ‘বেশ কয়েকটি বিষয় সামনে রেখে তদন্তকাজ চলছে। দ্রুতই ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটন ও প্রকৃত অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা হবে। এ ঘটনায় একজন সন্দেহভাজনকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের মর্গে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।’
চুয়াডাঙ্গা শহরতলির দৌলতদিয়ার দক্ষিণপাড়ায় অঞ্জলী রানী বিশ্বাস (৫০) নামের এক নারীকে গলাকেটে হত্যা করা হয়েছে। আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তাঁর রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আনিসুজ্জামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
নিহত অঞ্জলী রানী দক্ষিণপাড়ার গণেশ প্রামাণিকের স্ত্রী।
খবর পেয়ে জেলার পুলিশ সুপার খন্দকার গোলাম মওলা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আনিসুজ্জামান, জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফেরদৌস ওয়াহিদ, সদর থানার ওসি শেখ সেকেন্দার আলী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
নিহতের ভাতিজি ঐশী রানী বিশ্বাস বলেন, ‘পিসিকে সকালে ডাক্তারে কাছে নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু পিসি মোবাইল না ধরার আমি বাড়িতে আসি। এ সময় বাইরের গেট ভেতর থেকে বন্ধ ছিল। অনেক ডাকা-ডাকি করেও সাড়া না পেলে জানালা দিয়ে ঘরের ভেতরে তাকালে পিসিকে মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখি। মেঝেতে অনেক রক্ত ছিল। দরজার সামনে একটি ছেলেদের হাতের ব্রেসলেট পড়ে ছিল। সেটি পুলিশকে দিয়েছি।
নিহত অঞ্জলী রানীর স্বামী গণেশ প্রামাণিক বলেন, ‘বেলা সাড়ে ১১টার দিকে আমি সেলুনে কাজ করছিলাম। বেশ কয়েকটা ফোন এলেও হাতে কাজ থাকায় আমি ধরিনি। পরে আমার স্ত্রীর মোবাইল থেকে কল আসে। তখন ধরলে ঐশী জানায় অঞ্জলী মারা গেছে। তখনই আমি বাড়িতে এসে দেখি, আমার স্ত্রীর গলাকাটা লাশ পড়ে আছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ঘরে জমি বায়নার ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা ছিল। স্ত্রীর কিছু সোনার গয়নাসহ বাক্সে থাকা টাকা সেখানে নেই।’
এদিকে দরজার সামনে পড়ে থাকা ব্রেসলেটটি নিজের বলে দাবি করা একই এলাকার ভ্যানচালক শঙ্কুকে (২৫) জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ।
চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আনিসুজ্জামান বলেন, ‘বেশ কয়েকটি বিষয় সামনে রেখে তদন্তকাজ চলছে। দ্রুতই ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটন ও প্রকৃত অপরাধীদের আইনের আওতায় আনা হবে। এ ঘটনায় একজন সন্দেহভাজনকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের মর্গে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।’
শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
১৩ মিনিট আগেদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন ওই ভবনের বাসাভাড়া নিয়ে থাকা গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী গ্রামের সবুজ শেখ (৪২), দুই ছেলে রবিউল শেখ (১৯), রমজান শেখ (১৩), দুই মেয়ে তাসনিয়া (৬) তাসফিয়া (২) ও বোন ঝুমুর বেগম (৩৮) এবং ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার চরনাজিমউদ্দিন গ্রামের আব্বাস উদ্দীন (৩৯)।
২১ মিনিট আগেভোলাগঞ্জের পর জাফলংয়েও লুট হওয়া পাথর উদ্ধারে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গত দুই দিন উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৮ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করেছে। পরে সেগুলো জাফলং জিরো পয়েন্টে প্রতিস্থাপন করা হয়।
২৭ মিনিট আগেসিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটপাটের পর সেগুলো ভোলাগঞ্জ ও ধোপাগুল এলাকায় ক্রাশার মেশিনে ভাঙার জন্য স্তূপ করে রাখা হয়। পরে যখন অভিযান শুরু হয়, তখন সেগুলো ওই ব্যবসায়ীরা বালু ও মাটি দিয়ে ঢেকে ফেলেন। আজ শুক্রবার সেখানে অভিযান চালিয়ে পথরগুলো উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে