সারা দেশে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন নিয়ে প্রচার-পাল্টা প্রচার বেশ জমে উঠেছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমও বেশ সরব হয়ে উঠেছে। বিভিন্ন প্রার্থীর পক্ষে-বিপক্ষে সমর্থকেরা বেশ জমিয়ে তর্ক করছেন। একজনের অনাচারের তথ্য অন্যজন ফাঁস করে দিচ্ছেন। যশোরের ঝিকরগাছার নাভারণ ইউনিয়নে একটি ফেসবুক স্ট্যাটাসকে কেন্দ্র করে বেশ উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে।
যশোরের ঝিকরগাছায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস ভাইরাল হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে মো. ইমন নামের ফেসবুক আইডি থেকে স্ট্যাটাসটি দেওয়া হয়। স্ট্যাটাসটি ঘিরে নাভারণ ইউনিয়নে মাদক ও সন্ত্রাস নিয়ে মন্তব্য চালাচালি চলছে। এ ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
স্ট্যাটাসে ইমন লেখেন, ‘আজকে শুনলাম নাভারণ ইউনিয়ন, একজন চেয়ারম্যান প্রার্থীর ছেলে কিনে নিয়েছে। কিছুদিনের মধ্যেই দলিলসহ দেখতে পারবেন ঝিকরগাছাবাসী।’ স্ট্যাটাসটির কমেন্ট বক্সের একাধিক স্থানে মাদক সেবনের ছবিও পোস্ট করেন ইমন। পোস্টে শতাধিক মন্তব্য দেখা গেছে।
শাওন ভূঁইয়া নামের এক আইডি থেকে মন্তব্য করা হয়—নাভারণ ইউনিয়নে সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির কোন ঠাঁই নাই। এখন থেকে নাভারণ ইউনিয়নে চাঁদাবাজি করতে আসলে তার জবাব এমনই হবে।
এই মন্তব্যের জবাবে পোস্টদাতা জানান—এ সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রমাণ তিনি পরদিন (আজ বুধবার) দেবেন। একই সঙ্গে চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসীদের তথ্য সবাইকে জানিয়ে দেওয়া হবে বলেও উল্লেখ করেন।
প্রথম পোস্টের পর বুধবার সকাল ৯টার দিকে দুটি ছবিসহ আরও একটি পোস্ট দেন মো. ইমন। সেখানে তিনি লেখেন, ‘এরা নাভারণ ইউনিয়নকে মাদক বাণিজ্য করে কিনে নিয়েছে।’
এ পোস্ট নিয়েও স্থানীয় পর্যায়ে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। এতে মদ ও গাঁজাসহ উপজেলার কলাগাছি গ্রামের মাহাবুর ও রবিউলকে দেখা গেছে। ইমনের পোস্টের নিচে আত্মপক্ষ সমর্থন করে মাহাবুর লেখেন, ‘ওই ব্যাটা মাল খায় না কে? তোরা তো মাল বিক্রয় করিস। মাদক ব্যবসায়ী। তা না হলে এটা কোথায় পেয়েছিলি?’
সারা দেশে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন নিয়ে প্রচার-পাল্টা প্রচার বেশ জমে উঠেছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমও বেশ সরব হয়ে উঠেছে। বিভিন্ন প্রার্থীর পক্ষে-বিপক্ষে সমর্থকেরা বেশ জমিয়ে তর্ক করছেন। একজনের অনাচারের তথ্য অন্যজন ফাঁস করে দিচ্ছেন। যশোরের ঝিকরগাছার নাভারণ ইউনিয়নে একটি ফেসবুক স্ট্যাটাসকে কেন্দ্র করে বেশ উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে।
যশোরের ঝিকরগাছায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস ভাইরাল হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে মো. ইমন নামের ফেসবুক আইডি থেকে স্ট্যাটাসটি দেওয়া হয়। স্ট্যাটাসটি ঘিরে নাভারণ ইউনিয়নে মাদক ও সন্ত্রাস নিয়ে মন্তব্য চালাচালি চলছে। এ ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
স্ট্যাটাসে ইমন লেখেন, ‘আজকে শুনলাম নাভারণ ইউনিয়ন, একজন চেয়ারম্যান প্রার্থীর ছেলে কিনে নিয়েছে। কিছুদিনের মধ্যেই দলিলসহ দেখতে পারবেন ঝিকরগাছাবাসী।’ স্ট্যাটাসটির কমেন্ট বক্সের একাধিক স্থানে মাদক সেবনের ছবিও পোস্ট করেন ইমন। পোস্টে শতাধিক মন্তব্য দেখা গেছে।
শাওন ভূঁইয়া নামের এক আইডি থেকে মন্তব্য করা হয়—নাভারণ ইউনিয়নে সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির কোন ঠাঁই নাই। এখন থেকে নাভারণ ইউনিয়নে চাঁদাবাজি করতে আসলে তার জবাব এমনই হবে।
এই মন্তব্যের জবাবে পোস্টদাতা জানান—এ সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রমাণ তিনি পরদিন (আজ বুধবার) দেবেন। একই সঙ্গে চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসীদের তথ্য সবাইকে জানিয়ে দেওয়া হবে বলেও উল্লেখ করেন।
প্রথম পোস্টের পর বুধবার সকাল ৯টার দিকে দুটি ছবিসহ আরও একটি পোস্ট দেন মো. ইমন। সেখানে তিনি লেখেন, ‘এরা নাভারণ ইউনিয়নকে মাদক বাণিজ্য করে কিনে নিয়েছে।’
এ পোস্ট নিয়েও স্থানীয় পর্যায়ে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। এতে মদ ও গাঁজাসহ উপজেলার কলাগাছি গ্রামের মাহাবুর ও রবিউলকে দেখা গেছে। ইমনের পোস্টের নিচে আত্মপক্ষ সমর্থন করে মাহাবুর লেখেন, ‘ওই ব্যাটা মাল খায় না কে? তোরা তো মাল বিক্রয় করিস। মাদক ব্যবসায়ী। তা না হলে এটা কোথায় পেয়েছিলি?’
সাংবাদিক মো. ফজলে রাব্বি বলেন, `আমরা পেশাগত দায়িত্ব থেকে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করেছি। এ মামলা হয়রানিমূলক এবং সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা। অবিলম্বে এই হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
১২ মিনিট আগে৫ মিনিট ২১ সেকেন্ডের ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে বুড়িরহাট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ভ্যানের ওপর শোয়া রুপলাল ও প্রদীপ লাল। ভ্যানটির তিন দিকে পুলিশ সদস্য। পুলিশ সদস্যরা হাত তুলে বাঁশিতে ফু দিয়ে লোকজনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছে। এতেই হৈ-চৈ বেড়ে যায়। পুলিশের সামনেই রুপলাল-প্রদীপকে মারধর শুর
১৮ মিনিট আগেপানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, সকালে ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা ছিল বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে। সকাল ৯টার দিকে কিছুটা কমে তা এসে দাঁড়ায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে। বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
৪২ মিনিট আগেসরেজমিনে জানা যায়, থানচিতে মোট চারটি গণশৌচাগার রয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত দুটি শৌচাগার ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন। একটি শৌচাগার বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে এবং আরেকটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে।
১ ঘণ্টা আগে