ইবি প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা মঞ্চে একটি অনুষ্ঠান চলাকালে এ সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে আহত তিনজনকে বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেলে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
ক্যাম্পাস সূত্র জানায়, আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা মঞ্চে দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীদের ‘অবতরণিকা উৎসব’ চলছিল। এ সময় ব্যবস্থাপনা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী তাসিন ইসলাম রাহিন, রাব্বি ফকির ও ল অ্যান্ড ল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট বিভাগের মোবারক হোসেন আশিকের নেতৃত্বে ব্যবস্থাপনা, মার্কেটিং, আইন ও ভূমি ব্যবস্থাপনা বিভাগের অর্ধশত শিক্ষার্থী একত্র হয়ে অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালান। অনুষ্ঠানের আয়োজন নিয়ে এ সংঘর্ষ হয়। এ সময় উভয় পক্ষের সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হন। পরে আহতদের বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেলে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
আহত শিক্ষার্থী মুশফিকুর রহমান বলেন, ‘অনুষ্ঠান চলাকালে হুট করে আমাদের ওপর পরিকল্পিত অতর্কিত হামলা চালায়। আমরা কিছু বুঝে ওঠার আগেই তারা বাঁশ ও লাঠি দ্বারা আমাদের মারধর করে পালিয়ে। এ হামলা পূর্বপরিকল্পিত। আমরা এর সুষ্ঠু বিচার চাই।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেলের ডা. এস এম শাহেদ হাসান বলেন, ‘আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এখন আপাতত পর্যবেক্ষণে রেখেছি। লাঠি দিয়ে মারার ফলে কয়েকজন ঘাড়ে ও মাথায় গুরুতর আঘাত পেয়েছে। আপাতত ওদের বাসায় পাঠিয়ে দিয়েছি। পরবর্তী সময় গুরুতর কিছু দেখলে আমি সদরে হাসপাতালে স্থানান্তর করে দেব।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর মুর্শিদ আলম বলেন, ‘মারামারির ঘটনা শুনেই আমি দ্রুত হাসপাতালে এসেছি। আহতদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। আহতরা লিখিত অভিযোগ দিয়েছে। লিখিত অভিযোগ অনুসারে তদন্ত সাপেক্ষে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা মঞ্চে একটি অনুষ্ঠান চলাকালে এ সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে আহত তিনজনকে বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেলে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
ক্যাম্পাস সূত্র জানায়, আজ বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা মঞ্চে দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীদের ‘অবতরণিকা উৎসব’ চলছিল। এ সময় ব্যবস্থাপনা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী তাসিন ইসলাম রাহিন, রাব্বি ফকির ও ল অ্যান্ড ল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট বিভাগের মোবারক হোসেন আশিকের নেতৃত্বে ব্যবস্থাপনা, মার্কেটিং, আইন ও ভূমি ব্যবস্থাপনা বিভাগের অর্ধশত শিক্ষার্থী একত্র হয়ে অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালান। অনুষ্ঠানের আয়োজন নিয়ে এ সংঘর্ষ হয়। এ সময় উভয় পক্ষের সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হন। পরে আহতদের বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেলে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
আহত শিক্ষার্থী মুশফিকুর রহমান বলেন, ‘অনুষ্ঠান চলাকালে হুট করে আমাদের ওপর পরিকল্পিত অতর্কিত হামলা চালায়। আমরা কিছু বুঝে ওঠার আগেই তারা বাঁশ ও লাঠি দ্বারা আমাদের মারধর করে পালিয়ে। এ হামলা পূর্বপরিকল্পিত। আমরা এর সুষ্ঠু বিচার চাই।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেলের ডা. এস এম শাহেদ হাসান বলেন, ‘আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এখন আপাতত পর্যবেক্ষণে রেখেছি। লাঠি দিয়ে মারার ফলে কয়েকজন ঘাড়ে ও মাথায় গুরুতর আঘাত পেয়েছে। আপাতত ওদের বাসায় পাঠিয়ে দিয়েছি। পরবর্তী সময় গুরুতর কিছু দেখলে আমি সদরে হাসপাতালে স্থানান্তর করে দেব।’
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর মুর্শিদ আলম বলেন, ‘মারামারির ঘটনা শুনেই আমি দ্রুত হাসপাতালে এসেছি। আহতদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। আহতরা লিখিত অভিযোগ দিয়েছে। লিখিত অভিযোগ অনুসারে তদন্ত সাপেক্ষে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
খাগড়াছড়িতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের সময় তিনতলা ভবনের ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে এক যুবক নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তিনি মগ লিবারেশন পার্টির (এমএলপি) সদস্য বলে পুলিশ দাবি করেছে। আজ শুক্রবার সকালে খাগড়াছড়ি সদরের শান্তিনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেহান্নান মাসউদ বলেন, ‘আমি আপনাদের সন্তান। আমি আপনাদের কাছে কখনো ভোট চাইতে আসব না। কখনো বলব না আপনারা আমাকে ভোট দেন। আপনারা যদি আমার থেকে যোগ্য কাউকে প্রার্থী হিসেবে পান, তবে তাকে সবাই ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবেন। এটাতে আমার কোনো আপত্তি নাই। তবুও আমি চাইব, অবহেলিত এই হাতিয়া দ্বীপের উন্নয়ন হোক।
১ ঘণ্টা আগেসি-সেফ লাইফ গার্ডের জ্যেষ্ঠ কর্মী সাইফুল্লাহ সিফাত এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সামির চট্টগ্রামের হালিশহরের বাসিন্দা এবং পেশায় রেফ্রিজারেটর মেকানিক। সাইফুল্লাহ সিফাত জানান, সকালে সামিরসহ চার বন্ধু মিলে কক্সবাজারে বেড়াতে আসেন। দুপুরে সৈকতে গোসলে নামলে ঢেউয়ে ভেসে যেতে থাকেন সামির।
১ ঘণ্টা আগেসন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জের এক বিএনপি নেতা আগ্নেয়াস্ত্র সরবরাহ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ-সংক্রান্ত তিনজনের একটি ফোনকল রেকর্ড ছড়িয়ে পড়েছে। এ ফোনকল রেকর্ড নিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও রাজনৈতিক অঙ্গনে তোলপাড় চলছে। যদিও অভিযুক্ত বিএনপি নেতা ওবায়েদ পাঠান বলছেন, তিনি কখনো অস্ত্র ছুঁয়েও দেখেননি।
১ ঘণ্টা আগে