সুমেল সারাফাত, মোংলা (বাগেরহাট)

সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকায় হরিণশিকারিরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। পূর্ব সুন্দরবনের চাঁদপাই ও শরণখোলা রেঞ্জ এবং পশ্চিম সুন্দরবনে সংঘবদ্ধ চক্র নির্বিচারে হরিণ শিকার করে চামড়া ও মাংস বিক্রি করছে। স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রচ্ছায়ায় ও বন বিভাগের কিছু অসৎ কর্মচারীর সহায়তায় শিকারিরা নিয়মিত হরিণ শিকার করছে বলে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে। কোস্ট গার্ড ও বনরক্ষীদের হাতে দু-চারটি হরিণ পাচারের ঘটনা ধরা পড়লেও শিকারিরা পার পেয়ে যাচ্ছে।
বাগেরহাটের মোংলার কোস্ট গার্ড পশ্চিম জোন সূত্রে জানা যায়, গত এক মাসে শিকারি চক্রের কাছ থেকে হরিণের ৪২৩ কেজি মাংস, হরিণ ধরার ৮০টি ফাঁদ এবং সাতজন শিকারিকে আটক করা হয়েছে। বন বিভাগ ও কোস্ট গার্ডের নিয়মিত অভিযানেও শিকারিদের তৎপরতা কমানো যাচ্ছে না।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত ১২ মার্চ পশ্চিম জোন সুন্দরবনের মরালক্ষ্মী খালসংলগ্ন এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকায় তল্লাশি চালিয়ে হরিণের ২৫ কেজি মাংস এবং হরিণ শিকারের ৮০টি ফাঁদসহ পাঁচ শিকারিকে আটক করা হয়। তাঁরা সবাই খুলনা জেলার কয়রা উপজেলার বাসিন্দা। পরদিন ১৩ মার্চ রাতে সুন্দরবনসংলগ্ন নলিয়ানের বালুর মাঠ এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় ইয়াসিন গাজী নামের এক ব্যক্তিকে হরিণের ২৮ কেজি মাংসসহ আটক করা হয়।
১৬ মার্চ রাতে বনের কয়রা, কৈখালী ও হাড়বাড়িয়া স্টেশনের কয়রা, শ্যামনগর এবং মোংলার জয়মনিরঘোল এলাকায় পৃথক তিনটি অভিযান চালায় কোস্ট গার্ড। এসব অভিযানে হরিণের ২০৫ কেজি মাংস, দুটি মাথা, দুটি চামড়াসহ এক শিকারিকে আটক করা হয়। আটক বাবু আলম (২৭) সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার বাসিন্দা।
কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লে. কমান্ডার সিয়াম উল হক বলেন, সুন্দরবনসংলগ্ন উপকূলীয় এলাকায় গোয়েন্দা তৎপরতা বাড়ানো হয়েছে। জীববৈচিত্র্য রক্ষা এবং বন্য প্রাণী শিকার ও পাচার রোধে নিয়মিত অভিযান চলমান রয়েছে।
৮ এপ্রিল সুন্দরবনসংলগ্ন খুলনার দাকোপ উপজেলার নলিয়ান ঠাকুরবাড়ি এলাকা থেকে হরিণের ১১০ কেজি মাংসসহ আরিফুল শেখ নামের একজনকে আটক করে কোস্ট গার্ড। এরপর ১১ এপ্রিল মোংলার জয়মনিরঘোল এলাকায় অভিযান চালিয়ে হরিণের একটি চামড়া ও ২৪ কেজি মাংস উদ্ধার করে কোস্ট গার্ড। সর্বশেষ ১৭ এপ্রিল মোংলার জয়মনিরঘোল এলাকায় একটি বস্তা থেকে ৩১ কেজি হরিণের মাংস জব্দ করে কোস্ট গার্ড।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জেলেরা জানান, হরিণ শিকার আগের চেয়ে অনেক বেড়ে গেছে। গভীর বনে ফাঁদ পেতে হরিণ ধরছে শিকারিরা। শিকারিদের বিরুদ্ধে কথা বললে হুমকি দেওয়া হয়। কাঁকড়াশিকারিরাও টোপ তৈরি করতে হরিণের মাংস ব্যবহার করে।
সুন্দরবনের খুলনা অঞ্চলের বন সংরক্ষক (সিএফ) ইমরান আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, হরিণশিকারিদের ধরতে বন বিভাগের নিয়মিত টহল অব্যাহত আছে। টহলে শিকারিরা আটকও হচ্ছে। শিকারিদের অপতৎপরতা ঠেকাতে যে আইন আছে, তা আরও কঠোর করতে সংস্কারের প্রক্রিয়া চলছে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, পূর্ব সুন্দরবনের শরণখোলার সোনাতলা, পানিরঘাট, রাজাপুর, রসুলপুর, মোরেলগঞ্জের জিউধরা, পাথরঘাটার চরদুয়ানী, জ্ঞানপাড়া এলাকার শিকারিরা জেলে বেশে সুন্দরবনে ঢুকে হরিণ শিকার করে লোকালয়ে নিয়ে আসে। রামপাল ও সাতক্ষীরা এলাকার জেলেরা কাঁকড়াশিকারের টোপ বানাতে নিয়মিত হরিণ শিকার করছে। এ ছাড়া সুন্দরবনের সুপতি, দুবলা, কটকা, কচিখালী, বাদামতলা, চান্দেশ্বর, টিয়ারচর, কোকিলমুনি, আন্ধারমানিকসহ গভীর বনের সুবিধাজনক স্থানে নায়লনের ফাঁদ পেতে হরিণ শিকার করা হয়। প্রতি কেজি হরিণের মাংস ৮০০ থেকে ১ হাজার টাকায় বিক্রি হয়। টাকা বেশি পেলে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন শহরে গিয়েও মাংস পৌঁছে দেওয়া হয়। একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা যায়, রাসমেলাকে কেন্দ্র করে সবচেয়ে বেশি হরিণ শিকারের ঘটনা ঘটে। তীর্থযাত্রীর ছদ্মবেশে শিকারিরা বনে ঢুকে নির্বিচারে হরিণ শিকার করে।
সুন্দরবন নিয়ে কাজ করা বেসরকারি সংস্থা সেভ দ্য সুন্দরবন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শেখ ফরিদুল ইসলাম বলেন, হরিণ শিকার বন্ধে কোস্ট গার্ডের কিছু অভিযান দৃশ্যমান হলেও বন বিভাগের কর্মকর্তাদের যোগসাজশ আর দায়িত্বে অবহেলার কারণে সুন্দরবনে এই অপতৎপরতা বেড়েই চলেছে। বন বিভাগের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি হরিণশিকারিদের জন্য কঠোর আইনও করতে হবে।
হরিণ পাচারের রুট
শরণখোলা প্রতিনিধি খোঁজ নিয়ে জানান, সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জের কচিখালী, চান্দেশ্বর, ডিমের চর এবং শরণখোলা উপজেলার পানির ঘাট ও সোনাতলা এলাকা হরিণ পাচারের নিরাপদ রুট হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার চর দোয়ানি, কাঁঠালতলী, জ্ঞানপাড়া ও পদ্মা স্লুইস এলাকার একটি সংঘবদ্ধ চক্র রাতের আঁধারে সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকায় প্রতিনিয়ত ফাঁদ পেতে হরিণ শিকার করে। সুন্দরবন থেকে শিকার করে এনে শরণখোলার সোনাতলা, পানিরঘাট এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানে হরিণের মাংস পাচার করে চক্রটি।
এ বিষয়ে বাগেরহাটের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) কাজী মুহাম্মদ নুরুল করীম বলেন, সুন্দরবনে হরিণ শিকার প্রতিরোধে বনরক্ষীদের টহল কার্যক্রম নিয়মিত চলছে। লোকবলসংকটের কারণে কার্যক্রম কিছুটা বাধাগ্রস্ত হয়। তবে বনরক্ষীদের হাতে মাঝেমধ্যেই হরিণশিকারিরা আটক হচ্ছে।

সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকায় হরিণশিকারিরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। পূর্ব সুন্দরবনের চাঁদপাই ও শরণখোলা রেঞ্জ এবং পশ্চিম সুন্দরবনে সংঘবদ্ধ চক্র নির্বিচারে হরিণ শিকার করে চামড়া ও মাংস বিক্রি করছে। স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রচ্ছায়ায় ও বন বিভাগের কিছু অসৎ কর্মচারীর সহায়তায় শিকারিরা নিয়মিত হরিণ শিকার করছে বলে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে। কোস্ট গার্ড ও বনরক্ষীদের হাতে দু-চারটি হরিণ পাচারের ঘটনা ধরা পড়লেও শিকারিরা পার পেয়ে যাচ্ছে।
বাগেরহাটের মোংলার কোস্ট গার্ড পশ্চিম জোন সূত্রে জানা যায়, গত এক মাসে শিকারি চক্রের কাছ থেকে হরিণের ৪২৩ কেজি মাংস, হরিণ ধরার ৮০টি ফাঁদ এবং সাতজন শিকারিকে আটক করা হয়েছে। বন বিভাগ ও কোস্ট গার্ডের নিয়মিত অভিযানেও শিকারিদের তৎপরতা কমানো যাচ্ছে না।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত ১২ মার্চ পশ্চিম জোন সুন্দরবনের মরালক্ষ্মী খালসংলগ্ন এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকায় তল্লাশি চালিয়ে হরিণের ২৫ কেজি মাংস এবং হরিণ শিকারের ৮০টি ফাঁদসহ পাঁচ শিকারিকে আটক করা হয়। তাঁরা সবাই খুলনা জেলার কয়রা উপজেলার বাসিন্দা। পরদিন ১৩ মার্চ রাতে সুন্দরবনসংলগ্ন নলিয়ানের বালুর মাঠ এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় ইয়াসিন গাজী নামের এক ব্যক্তিকে হরিণের ২৮ কেজি মাংসসহ আটক করা হয়।
১৬ মার্চ রাতে বনের কয়রা, কৈখালী ও হাড়বাড়িয়া স্টেশনের কয়রা, শ্যামনগর এবং মোংলার জয়মনিরঘোল এলাকায় পৃথক তিনটি অভিযান চালায় কোস্ট গার্ড। এসব অভিযানে হরিণের ২০৫ কেজি মাংস, দুটি মাথা, দুটি চামড়াসহ এক শিকারিকে আটক করা হয়। আটক বাবু আলম (২৭) সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার বাসিন্দা।
কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লে. কমান্ডার সিয়াম উল হক বলেন, সুন্দরবনসংলগ্ন উপকূলীয় এলাকায় গোয়েন্দা তৎপরতা বাড়ানো হয়েছে। জীববৈচিত্র্য রক্ষা এবং বন্য প্রাণী শিকার ও পাচার রোধে নিয়মিত অভিযান চলমান রয়েছে।
৮ এপ্রিল সুন্দরবনসংলগ্ন খুলনার দাকোপ উপজেলার নলিয়ান ঠাকুরবাড়ি এলাকা থেকে হরিণের ১১০ কেজি মাংসসহ আরিফুল শেখ নামের একজনকে আটক করে কোস্ট গার্ড। এরপর ১১ এপ্রিল মোংলার জয়মনিরঘোল এলাকায় অভিযান চালিয়ে হরিণের একটি চামড়া ও ২৪ কেজি মাংস উদ্ধার করে কোস্ট গার্ড। সর্বশেষ ১৭ এপ্রিল মোংলার জয়মনিরঘোল এলাকায় একটি বস্তা থেকে ৩১ কেজি হরিণের মাংস জব্দ করে কোস্ট গার্ড।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জেলেরা জানান, হরিণ শিকার আগের চেয়ে অনেক বেড়ে গেছে। গভীর বনে ফাঁদ পেতে হরিণ ধরছে শিকারিরা। শিকারিদের বিরুদ্ধে কথা বললে হুমকি দেওয়া হয়। কাঁকড়াশিকারিরাও টোপ তৈরি করতে হরিণের মাংস ব্যবহার করে।
সুন্দরবনের খুলনা অঞ্চলের বন সংরক্ষক (সিএফ) ইমরান আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, হরিণশিকারিদের ধরতে বন বিভাগের নিয়মিত টহল অব্যাহত আছে। টহলে শিকারিরা আটকও হচ্ছে। শিকারিদের অপতৎপরতা ঠেকাতে যে আইন আছে, তা আরও কঠোর করতে সংস্কারের প্রক্রিয়া চলছে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, পূর্ব সুন্দরবনের শরণখোলার সোনাতলা, পানিরঘাট, রাজাপুর, রসুলপুর, মোরেলগঞ্জের জিউধরা, পাথরঘাটার চরদুয়ানী, জ্ঞানপাড়া এলাকার শিকারিরা জেলে বেশে সুন্দরবনে ঢুকে হরিণ শিকার করে লোকালয়ে নিয়ে আসে। রামপাল ও সাতক্ষীরা এলাকার জেলেরা কাঁকড়াশিকারের টোপ বানাতে নিয়মিত হরিণ শিকার করছে। এ ছাড়া সুন্দরবনের সুপতি, দুবলা, কটকা, কচিখালী, বাদামতলা, চান্দেশ্বর, টিয়ারচর, কোকিলমুনি, আন্ধারমানিকসহ গভীর বনের সুবিধাজনক স্থানে নায়লনের ফাঁদ পেতে হরিণ শিকার করা হয়। প্রতি কেজি হরিণের মাংস ৮০০ থেকে ১ হাজার টাকায় বিক্রি হয়। টাকা বেশি পেলে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন শহরে গিয়েও মাংস পৌঁছে দেওয়া হয়। একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা যায়, রাসমেলাকে কেন্দ্র করে সবচেয়ে বেশি হরিণ শিকারের ঘটনা ঘটে। তীর্থযাত্রীর ছদ্মবেশে শিকারিরা বনে ঢুকে নির্বিচারে হরিণ শিকার করে।
সুন্দরবন নিয়ে কাজ করা বেসরকারি সংস্থা সেভ দ্য সুন্দরবন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শেখ ফরিদুল ইসলাম বলেন, হরিণ শিকার বন্ধে কোস্ট গার্ডের কিছু অভিযান দৃশ্যমান হলেও বন বিভাগের কর্মকর্তাদের যোগসাজশ আর দায়িত্বে অবহেলার কারণে সুন্দরবনে এই অপতৎপরতা বেড়েই চলেছে। বন বিভাগের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি হরিণশিকারিদের জন্য কঠোর আইনও করতে হবে।
হরিণ পাচারের রুট
শরণখোলা প্রতিনিধি খোঁজ নিয়ে জানান, সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জের কচিখালী, চান্দেশ্বর, ডিমের চর এবং শরণখোলা উপজেলার পানির ঘাট ও সোনাতলা এলাকা হরিণ পাচারের নিরাপদ রুট হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার চর দোয়ানি, কাঁঠালতলী, জ্ঞানপাড়া ও পদ্মা স্লুইস এলাকার একটি সংঘবদ্ধ চক্র রাতের আঁধারে সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকায় প্রতিনিয়ত ফাঁদ পেতে হরিণ শিকার করে। সুন্দরবন থেকে শিকার করে এনে শরণখোলার সোনাতলা, পানিরঘাট এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানে হরিণের মাংস পাচার করে চক্রটি।
এ বিষয়ে বাগেরহাটের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) কাজী মুহাম্মদ নুরুল করীম বলেন, সুন্দরবনে হরিণ শিকার প্রতিরোধে বনরক্ষীদের টহল কার্যক্রম নিয়মিত চলছে। লোকবলসংকটের কারণে কার্যক্রম কিছুটা বাধাগ্রস্ত হয়। তবে বনরক্ষীদের হাতে মাঝেমধ্যেই হরিণশিকারিরা আটক হচ্ছে।
সুমেল সারাফাত, মোংলা (বাগেরহাট)

সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকায় হরিণশিকারিরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। পূর্ব সুন্দরবনের চাঁদপাই ও শরণখোলা রেঞ্জ এবং পশ্চিম সুন্দরবনে সংঘবদ্ধ চক্র নির্বিচারে হরিণ শিকার করে চামড়া ও মাংস বিক্রি করছে। স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রচ্ছায়ায় ও বন বিভাগের কিছু অসৎ কর্মচারীর সহায়তায় শিকারিরা নিয়মিত হরিণ শিকার করছে বলে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে। কোস্ট গার্ড ও বনরক্ষীদের হাতে দু-চারটি হরিণ পাচারের ঘটনা ধরা পড়লেও শিকারিরা পার পেয়ে যাচ্ছে।
বাগেরহাটের মোংলার কোস্ট গার্ড পশ্চিম জোন সূত্রে জানা যায়, গত এক মাসে শিকারি চক্রের কাছ থেকে হরিণের ৪২৩ কেজি মাংস, হরিণ ধরার ৮০টি ফাঁদ এবং সাতজন শিকারিকে আটক করা হয়েছে। বন বিভাগ ও কোস্ট গার্ডের নিয়মিত অভিযানেও শিকারিদের তৎপরতা কমানো যাচ্ছে না।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত ১২ মার্চ পশ্চিম জোন সুন্দরবনের মরালক্ষ্মী খালসংলগ্ন এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকায় তল্লাশি চালিয়ে হরিণের ২৫ কেজি মাংস এবং হরিণ শিকারের ৮০টি ফাঁদসহ পাঁচ শিকারিকে আটক করা হয়। তাঁরা সবাই খুলনা জেলার কয়রা উপজেলার বাসিন্দা। পরদিন ১৩ মার্চ রাতে সুন্দরবনসংলগ্ন নলিয়ানের বালুর মাঠ এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় ইয়াসিন গাজী নামের এক ব্যক্তিকে হরিণের ২৮ কেজি মাংসসহ আটক করা হয়।
১৬ মার্চ রাতে বনের কয়রা, কৈখালী ও হাড়বাড়িয়া স্টেশনের কয়রা, শ্যামনগর এবং মোংলার জয়মনিরঘোল এলাকায় পৃথক তিনটি অভিযান চালায় কোস্ট গার্ড। এসব অভিযানে হরিণের ২০৫ কেজি মাংস, দুটি মাথা, দুটি চামড়াসহ এক শিকারিকে আটক করা হয়। আটক বাবু আলম (২৭) সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার বাসিন্দা।
কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লে. কমান্ডার সিয়াম উল হক বলেন, সুন্দরবনসংলগ্ন উপকূলীয় এলাকায় গোয়েন্দা তৎপরতা বাড়ানো হয়েছে। জীববৈচিত্র্য রক্ষা এবং বন্য প্রাণী শিকার ও পাচার রোধে নিয়মিত অভিযান চলমান রয়েছে।
৮ এপ্রিল সুন্দরবনসংলগ্ন খুলনার দাকোপ উপজেলার নলিয়ান ঠাকুরবাড়ি এলাকা থেকে হরিণের ১১০ কেজি মাংসসহ আরিফুল শেখ নামের একজনকে আটক করে কোস্ট গার্ড। এরপর ১১ এপ্রিল মোংলার জয়মনিরঘোল এলাকায় অভিযান চালিয়ে হরিণের একটি চামড়া ও ২৪ কেজি মাংস উদ্ধার করে কোস্ট গার্ড। সর্বশেষ ১৭ এপ্রিল মোংলার জয়মনিরঘোল এলাকায় একটি বস্তা থেকে ৩১ কেজি হরিণের মাংস জব্দ করে কোস্ট গার্ড।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জেলেরা জানান, হরিণ শিকার আগের চেয়ে অনেক বেড়ে গেছে। গভীর বনে ফাঁদ পেতে হরিণ ধরছে শিকারিরা। শিকারিদের বিরুদ্ধে কথা বললে হুমকি দেওয়া হয়। কাঁকড়াশিকারিরাও টোপ তৈরি করতে হরিণের মাংস ব্যবহার করে।
সুন্দরবনের খুলনা অঞ্চলের বন সংরক্ষক (সিএফ) ইমরান আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, হরিণশিকারিদের ধরতে বন বিভাগের নিয়মিত টহল অব্যাহত আছে। টহলে শিকারিরা আটকও হচ্ছে। শিকারিদের অপতৎপরতা ঠেকাতে যে আইন আছে, তা আরও কঠোর করতে সংস্কারের প্রক্রিয়া চলছে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, পূর্ব সুন্দরবনের শরণখোলার সোনাতলা, পানিরঘাট, রাজাপুর, রসুলপুর, মোরেলগঞ্জের জিউধরা, পাথরঘাটার চরদুয়ানী, জ্ঞানপাড়া এলাকার শিকারিরা জেলে বেশে সুন্দরবনে ঢুকে হরিণ শিকার করে লোকালয়ে নিয়ে আসে। রামপাল ও সাতক্ষীরা এলাকার জেলেরা কাঁকড়াশিকারের টোপ বানাতে নিয়মিত হরিণ শিকার করছে। এ ছাড়া সুন্দরবনের সুপতি, দুবলা, কটকা, কচিখালী, বাদামতলা, চান্দেশ্বর, টিয়ারচর, কোকিলমুনি, আন্ধারমানিকসহ গভীর বনের সুবিধাজনক স্থানে নায়লনের ফাঁদ পেতে হরিণ শিকার করা হয়। প্রতি কেজি হরিণের মাংস ৮০০ থেকে ১ হাজার টাকায় বিক্রি হয়। টাকা বেশি পেলে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন শহরে গিয়েও মাংস পৌঁছে দেওয়া হয়। একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা যায়, রাসমেলাকে কেন্দ্র করে সবচেয়ে বেশি হরিণ শিকারের ঘটনা ঘটে। তীর্থযাত্রীর ছদ্মবেশে শিকারিরা বনে ঢুকে নির্বিচারে হরিণ শিকার করে।
সুন্দরবন নিয়ে কাজ করা বেসরকারি সংস্থা সেভ দ্য সুন্দরবন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শেখ ফরিদুল ইসলাম বলেন, হরিণ শিকার বন্ধে কোস্ট গার্ডের কিছু অভিযান দৃশ্যমান হলেও বন বিভাগের কর্মকর্তাদের যোগসাজশ আর দায়িত্বে অবহেলার কারণে সুন্দরবনে এই অপতৎপরতা বেড়েই চলেছে। বন বিভাগের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি হরিণশিকারিদের জন্য কঠোর আইনও করতে হবে।
হরিণ পাচারের রুট
শরণখোলা প্রতিনিধি খোঁজ নিয়ে জানান, সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জের কচিখালী, চান্দেশ্বর, ডিমের চর এবং শরণখোলা উপজেলার পানির ঘাট ও সোনাতলা এলাকা হরিণ পাচারের নিরাপদ রুট হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার চর দোয়ানি, কাঁঠালতলী, জ্ঞানপাড়া ও পদ্মা স্লুইস এলাকার একটি সংঘবদ্ধ চক্র রাতের আঁধারে সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকায় প্রতিনিয়ত ফাঁদ পেতে হরিণ শিকার করে। সুন্দরবন থেকে শিকার করে এনে শরণখোলার সোনাতলা, পানিরঘাট এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানে হরিণের মাংস পাচার করে চক্রটি।
এ বিষয়ে বাগেরহাটের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) কাজী মুহাম্মদ নুরুল করীম বলেন, সুন্দরবনে হরিণ শিকার প্রতিরোধে বনরক্ষীদের টহল কার্যক্রম নিয়মিত চলছে। লোকবলসংকটের কারণে কার্যক্রম কিছুটা বাধাগ্রস্ত হয়। তবে বনরক্ষীদের হাতে মাঝেমধ্যেই হরিণশিকারিরা আটক হচ্ছে।

সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকায় হরিণশিকারিরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। পূর্ব সুন্দরবনের চাঁদপাই ও শরণখোলা রেঞ্জ এবং পশ্চিম সুন্দরবনে সংঘবদ্ধ চক্র নির্বিচারে হরিণ শিকার করে চামড়া ও মাংস বিক্রি করছে। স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রচ্ছায়ায় ও বন বিভাগের কিছু অসৎ কর্মচারীর সহায়তায় শিকারিরা নিয়মিত হরিণ শিকার করছে বলে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে। কোস্ট গার্ড ও বনরক্ষীদের হাতে দু-চারটি হরিণ পাচারের ঘটনা ধরা পড়লেও শিকারিরা পার পেয়ে যাচ্ছে।
বাগেরহাটের মোংলার কোস্ট গার্ড পশ্চিম জোন সূত্রে জানা যায়, গত এক মাসে শিকারি চক্রের কাছ থেকে হরিণের ৪২৩ কেজি মাংস, হরিণ ধরার ৮০টি ফাঁদ এবং সাতজন শিকারিকে আটক করা হয়েছে। বন বিভাগ ও কোস্ট গার্ডের নিয়মিত অভিযানেও শিকারিদের তৎপরতা কমানো যাচ্ছে না।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গত ১২ মার্চ পশ্চিম জোন সুন্দরবনের মরালক্ষ্মী খালসংলগ্ন এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে কোস্ট গার্ড। এ সময় একটি নৌকায় তল্লাশি চালিয়ে হরিণের ২৫ কেজি মাংস এবং হরিণ শিকারের ৮০টি ফাঁদসহ পাঁচ শিকারিকে আটক করা হয়। তাঁরা সবাই খুলনা জেলার কয়রা উপজেলার বাসিন্দা। পরদিন ১৩ মার্চ রাতে সুন্দরবনসংলগ্ন নলিয়ানের বালুর মাঠ এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় ইয়াসিন গাজী নামের এক ব্যক্তিকে হরিণের ২৮ কেজি মাংসসহ আটক করা হয়।
১৬ মার্চ রাতে বনের কয়রা, কৈখালী ও হাড়বাড়িয়া স্টেশনের কয়রা, শ্যামনগর এবং মোংলার জয়মনিরঘোল এলাকায় পৃথক তিনটি অভিযান চালায় কোস্ট গার্ড। এসব অভিযানে হরিণের ২০৫ কেজি মাংস, দুটি মাথা, দুটি চামড়াসহ এক শিকারিকে আটক করা হয়। আটক বাবু আলম (২৭) সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার বাসিন্দা।
কোস্ট গার্ডের মিডিয়া কর্মকর্তা লে. কমান্ডার সিয়াম উল হক বলেন, সুন্দরবনসংলগ্ন উপকূলীয় এলাকায় গোয়েন্দা তৎপরতা বাড়ানো হয়েছে। জীববৈচিত্র্য রক্ষা এবং বন্য প্রাণী শিকার ও পাচার রোধে নিয়মিত অভিযান চলমান রয়েছে।
৮ এপ্রিল সুন্দরবনসংলগ্ন খুলনার দাকোপ উপজেলার নলিয়ান ঠাকুরবাড়ি এলাকা থেকে হরিণের ১১০ কেজি মাংসসহ আরিফুল শেখ নামের একজনকে আটক করে কোস্ট গার্ড। এরপর ১১ এপ্রিল মোংলার জয়মনিরঘোল এলাকায় অভিযান চালিয়ে হরিণের একটি চামড়া ও ২৪ কেজি মাংস উদ্ধার করে কোস্ট গার্ড। সর্বশেষ ১৭ এপ্রিল মোংলার জয়মনিরঘোল এলাকায় একটি বস্তা থেকে ৩১ কেজি হরিণের মাংস জব্দ করে কোস্ট গার্ড।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জেলেরা জানান, হরিণ শিকার আগের চেয়ে অনেক বেড়ে গেছে। গভীর বনে ফাঁদ পেতে হরিণ ধরছে শিকারিরা। শিকারিদের বিরুদ্ধে কথা বললে হুমকি দেওয়া হয়। কাঁকড়াশিকারিরাও টোপ তৈরি করতে হরিণের মাংস ব্যবহার করে।
সুন্দরবনের খুলনা অঞ্চলের বন সংরক্ষক (সিএফ) ইমরান আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, হরিণশিকারিদের ধরতে বন বিভাগের নিয়মিত টহল অব্যাহত আছে। টহলে শিকারিরা আটকও হচ্ছে। শিকারিদের অপতৎপরতা ঠেকাতে যে আইন আছে, তা আরও কঠোর করতে সংস্কারের প্রক্রিয়া চলছে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, পূর্ব সুন্দরবনের শরণখোলার সোনাতলা, পানিরঘাট, রাজাপুর, রসুলপুর, মোরেলগঞ্জের জিউধরা, পাথরঘাটার চরদুয়ানী, জ্ঞানপাড়া এলাকার শিকারিরা জেলে বেশে সুন্দরবনে ঢুকে হরিণ শিকার করে লোকালয়ে নিয়ে আসে। রামপাল ও সাতক্ষীরা এলাকার জেলেরা কাঁকড়াশিকারের টোপ বানাতে নিয়মিত হরিণ শিকার করছে। এ ছাড়া সুন্দরবনের সুপতি, দুবলা, কটকা, কচিখালী, বাদামতলা, চান্দেশ্বর, টিয়ারচর, কোকিলমুনি, আন্ধারমানিকসহ গভীর বনের সুবিধাজনক স্থানে নায়লনের ফাঁদ পেতে হরিণ শিকার করা হয়। প্রতি কেজি হরিণের মাংস ৮০০ থেকে ১ হাজার টাকায় বিক্রি হয়। টাকা বেশি পেলে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন শহরে গিয়েও মাংস পৌঁছে দেওয়া হয়। একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা যায়, রাসমেলাকে কেন্দ্র করে সবচেয়ে বেশি হরিণ শিকারের ঘটনা ঘটে। তীর্থযাত্রীর ছদ্মবেশে শিকারিরা বনে ঢুকে নির্বিচারে হরিণ শিকার করে।
সুন্দরবন নিয়ে কাজ করা বেসরকারি সংস্থা সেভ দ্য সুন্দরবন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শেখ ফরিদুল ইসলাম বলেন, হরিণ শিকার বন্ধে কোস্ট গার্ডের কিছু অভিযান দৃশ্যমান হলেও বন বিভাগের কর্মকর্তাদের যোগসাজশ আর দায়িত্বে অবহেলার কারণে সুন্দরবনে এই অপতৎপরতা বেড়েই চলেছে। বন বিভাগের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি হরিণশিকারিদের জন্য কঠোর আইনও করতে হবে।
হরিণ পাচারের রুট
শরণখোলা প্রতিনিধি খোঁজ নিয়ে জানান, সুন্দরবনের শরণখোলা রেঞ্জের কচিখালী, চান্দেশ্বর, ডিমের চর এবং শরণখোলা উপজেলার পানির ঘাট ও সোনাতলা এলাকা হরিণ পাচারের নিরাপদ রুট হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বরগুনার পাথরঘাটা উপজেলার চর দোয়ানি, কাঁঠালতলী, জ্ঞানপাড়া ও পদ্মা স্লুইস এলাকার একটি সংঘবদ্ধ চক্র রাতের আঁধারে সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকায় প্রতিনিয়ত ফাঁদ পেতে হরিণ শিকার করে। সুন্দরবন থেকে শিকার করে এনে শরণখোলার সোনাতলা, পানিরঘাট এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানে হরিণের মাংস পাচার করে চক্রটি।
এ বিষয়ে বাগেরহাটের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) কাজী মুহাম্মদ নুরুল করীম বলেন, সুন্দরবনে হরিণ শিকার প্রতিরোধে বনরক্ষীদের টহল কার্যক্রম নিয়মিত চলছে। লোকবলসংকটের কারণে কার্যক্রম কিছুটা বাধাগ্রস্ত হয়। তবে বনরক্ষীদের হাতে মাঝেমধ্যেই হরিণশিকারিরা আটক হচ্ছে।

মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতর আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
২২ মিনিট আগে
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
২৭ মিনিট আগে
গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার এখনো দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।
১ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
১ ঘণ্টা আগেসীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মহাসড়কের পাশে খাদে উল্টে পড়ে পানবোঝাই একটি পিকআপ ভ্যান। এতে দুই পান ব্যবসায়ী নিহত ও একজন গুরুতর আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায়।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন পটিয়া থানার হাইদগাঁও এলাকার কমল চৌধুরী (৫৩) ও হাটহাজারী থানার পশ্চিম দেওয়াননগর পূর্বপাড়া এলাকার সমীর চৌধুরী (৫৪)। আহত ব্যক্তির নাম উজ্জ্বল চৌধুরী (৪৯)।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে হাইওয়ে পুলিশ জানিয়েছে, তারা রাতে পটিয়া থেকে মিরসরাইয়ের উদ্দেশে যাচ্ছিলেন। মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতরভাবে আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
বার আউলিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মোমিন জানান, দুর্ঘটনার পর চালক পালিয়ে গেছেন। তবে সড়ক পরিবহন আইনে থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। নিহত দুই ব্যবসায়ীর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের মর্গে রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মহাসড়কের পাশে খাদে উল্টে পড়ে পানবোঝাই একটি পিকআপ ভ্যান। এতে দুই পান ব্যবসায়ী নিহত ও একজন গুরুতর আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায়।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন পটিয়া থানার হাইদগাঁও এলাকার কমল চৌধুরী (৫৩) ও হাটহাজারী থানার পশ্চিম দেওয়াননগর পূর্বপাড়া এলাকার সমীর চৌধুরী (৫৪)। আহত ব্যক্তির নাম উজ্জ্বল চৌধুরী (৪৯)।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে হাইওয়ে পুলিশ জানিয়েছে, তারা রাতে পটিয়া থেকে মিরসরাইয়ের উদ্দেশে যাচ্ছিলেন। মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতরভাবে আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
বার আউলিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মোমিন জানান, দুর্ঘটনার পর চালক পালিয়ে গেছেন। তবে সড়ক পরিবহন আইনে থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। নিহত দুই ব্যবসায়ীর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের মর্গে রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকায় হরিণশিকারিরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। পূর্ব সুন্দরবনের চাঁদপাই ও শরণখোলা রেঞ্জ এবং পশ্চিম সুন্দরবনে সংঘবদ্ধ চক্র নির্বিচারে হরিণ শিকার করে চামড়া ও মাংস বিক্রি করছে। স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রচ্ছায়ায় ও বন বিভাগের কিছু অসৎ কর্মচারীর সহায়তায় শিকারিরা নিয়মিত হরিণ শিকার করছে বলে খোঁজ
২৬ এপ্রিল ২০২৫
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
২৭ মিনিট আগে
গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার এখনো দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।
১ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
১ ঘণ্টা আগেসোনারগাঁ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার কাঁচপুর বালুর মাঠে অনুমোদন ছাড়া একটি মেলার আয়োজন করা হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, মেলার আয়োজন করেছেন কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমির ছোট ভাই সুমন হক ও তাঁর ভাতিজা আকাশ হক। তাঁদের অভিযোগ, মেলার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে মাদক কারবার, জুয়া, অশ্লীল নৃত্যসহ বেআইনি কর্মকাণ্ড। এসব অবৈধ কর্মকাণ্ড দিয়ে মেলা থেকে হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে বিপুল পরিমাণ অর্থ।
গত শুক্রবার বিকেল থেকে শুরু হওয়া মেলায় জুয়াড়ি, মাদক কারবারি ও মাদকসেবীদের আনাগোনা বেড়েছে। এতে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে ক্ষোভ ও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। মেলা আয়োজনের অনুমতিপত্র না থাকলেও মেলার আয়োজক বিএনপি নেতার ভাই সুমন হক দাবি করেন, ইউএনও অফিসে আবেদন করে থানা-পুলিশকে জানিয়ে এই মেলা বসিয়েছেন তিনি। তবে জেলা প্রশাসনের কোনো অনুমতি নেই।
জানা যায়, কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমির ছোট ভাই সুমন হক ও ভাতিজা আকাশ হক ও মিঠু মিয়া কাঁচপুর ওমর আলী উচ্চবিদ্যালয়ের বিপরীত পাশে বালুর মাঠে এই মেলার আয়োজন করেন। বিজয় মেলার নামে মাসব্যাপী মেলা গতকাল শুক্রবার থেকে শুরু হয়। মেলায় নাগরদোলা, ইলেকট্রিক নৌকা, পুতুলনাচ, খেলনার দোকান, কসমেটিকসের দোকান, মুড়ি-মুড়কি, ফুচকার দোকানসহ বিভিন্ন ধরনের শতাধিক দোকান বসেছে।
মেলায় বসানো খেলনা, কসমেটিকসের দোকান ও ফুচকার দোকান থেকে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা করে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। এ ছাড়া ইলেকট্রিক নৌকা ও নাগরদোলা থেকে ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা নেওয়া হয়েছে। মেলার ভেতরে বসানো হয়েছে লটারির নামে জুয়া ও মাদকের আসর।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রতিদিন উচ্চ স্বরে মাইক বাজিয়ে আশপাশে শব্দদূষণ করা হচ্ছে। প্রশাসনও তাঁদের বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এই অবৈধ মেলা দ্রুত উচ্ছেদ করার জন্য প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ করেছেন তাঁরা।
মেলার ব্যবস্থাপক মিঠু মিয়া বলেন, তিনি বিভিন্ন এলাকায় স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে দোকানগুলো নিয়ে এসেছেন। মেলা বসানোর জায়গা না দিলে মেলা করা সম্ভব না। তবে এই মেলার জায়গা দিয়েছেন সুমন ও তাঁর ভাতিজা আকাশ।
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমি বলেন, ‘এই অবৈধ মেলা বন্ধ করতে আমি নিজেই ইউএনও কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তাকে অনুরোধ করেছি। আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এই মেলা বন্ধ হওয়া উচিত।’
সোনারগাঁ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. রাশেদুল হাসান খান বলেন, মেলার অনুমোদন দেওয়া হয়নি। আয়োজকদের ডেকে মেলা বসানোর বিষয়ে নিষেধ করা হয়েছে। মেলা বসানোর চেষ্টা করা হলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আসিফ আল জিনাত বলেন, ‘মেলা বসানোর বিষয়ে কোনো অনুমতি দেওয়া হয়নি। আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো প্রকার জমায়েত করার সুযোগ নেই। অবৈধ মেলা উচ্ছেদ করা হবে।’

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার কাঁচপুর বালুর মাঠে অনুমোদন ছাড়া একটি মেলার আয়োজন করা হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, মেলার আয়োজন করেছেন কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমির ছোট ভাই সুমন হক ও তাঁর ভাতিজা আকাশ হক। তাঁদের অভিযোগ, মেলার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে মাদক কারবার, জুয়া, অশ্লীল নৃত্যসহ বেআইনি কর্মকাণ্ড। এসব অবৈধ কর্মকাণ্ড দিয়ে মেলা থেকে হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে বিপুল পরিমাণ অর্থ।
গত শুক্রবার বিকেল থেকে শুরু হওয়া মেলায় জুয়াড়ি, মাদক কারবারি ও মাদকসেবীদের আনাগোনা বেড়েছে। এতে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে ক্ষোভ ও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। মেলা আয়োজনের অনুমতিপত্র না থাকলেও মেলার আয়োজক বিএনপি নেতার ভাই সুমন হক দাবি করেন, ইউএনও অফিসে আবেদন করে থানা-পুলিশকে জানিয়ে এই মেলা বসিয়েছেন তিনি। তবে জেলা প্রশাসনের কোনো অনুমতি নেই।
জানা যায়, কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমির ছোট ভাই সুমন হক ও ভাতিজা আকাশ হক ও মিঠু মিয়া কাঁচপুর ওমর আলী উচ্চবিদ্যালয়ের বিপরীত পাশে বালুর মাঠে এই মেলার আয়োজন করেন। বিজয় মেলার নামে মাসব্যাপী মেলা গতকাল শুক্রবার থেকে শুরু হয়। মেলায় নাগরদোলা, ইলেকট্রিক নৌকা, পুতুলনাচ, খেলনার দোকান, কসমেটিকসের দোকান, মুড়ি-মুড়কি, ফুচকার দোকানসহ বিভিন্ন ধরনের শতাধিক দোকান বসেছে।
মেলায় বসানো খেলনা, কসমেটিকসের দোকান ও ফুচকার দোকান থেকে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা করে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। এ ছাড়া ইলেকট্রিক নৌকা ও নাগরদোলা থেকে ৮০ থেকে ৯০ হাজার টাকা নেওয়া হয়েছে। মেলার ভেতরে বসানো হয়েছে লটারির নামে জুয়া ও মাদকের আসর।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রতিদিন উচ্চ স্বরে মাইক বাজিয়ে আশপাশে শব্দদূষণ করা হচ্ছে। প্রশাসনও তাঁদের বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। এই অবৈধ মেলা দ্রুত উচ্ছেদ করার জন্য প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ করেছেন তাঁরা।
মেলার ব্যবস্থাপক মিঠু মিয়া বলেন, তিনি বিভিন্ন এলাকায় স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে দোকানগুলো নিয়ে এসেছেন। মেলা বসানোর জায়গা না দিলে মেলা করা সম্ভব না। তবে এই মেলার জায়গা দিয়েছেন সুমন ও তাঁর ভাতিজা আকাশ।
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
কাঁচপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হক রুমি বলেন, ‘এই অবৈধ মেলা বন্ধ করতে আমি নিজেই ইউএনও কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তাকে অনুরোধ করেছি। আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এই মেলা বন্ধ হওয়া উচিত।’
সোনারগাঁ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. রাশেদুল হাসান খান বলেন, মেলার অনুমোদন দেওয়া হয়নি। আয়োজকদের ডেকে মেলা বসানোর বিষয়ে নিষেধ করা হয়েছে। মেলা বসানোর চেষ্টা করা হলে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আসিফ আল জিনাত বলেন, ‘মেলা বসানোর বিষয়ে কোনো অনুমতি দেওয়া হয়নি। আগামী সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোনো প্রকার জমায়েত করার সুযোগ নেই। অবৈধ মেলা উচ্ছেদ করা হবে।’

সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকায় হরিণশিকারিরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। পূর্ব সুন্দরবনের চাঁদপাই ও শরণখোলা রেঞ্জ এবং পশ্চিম সুন্দরবনে সংঘবদ্ধ চক্র নির্বিচারে হরিণ শিকার করে চামড়া ও মাংস বিক্রি করছে। স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রচ্ছায়ায় ও বন বিভাগের কিছু অসৎ কর্মচারীর সহায়তায় শিকারিরা নিয়মিত হরিণ শিকার করছে বলে খোঁজ
২৬ এপ্রিল ২০২৫
মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতর আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
২২ মিনিট আগে
গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার এখনো দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।
১ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার এখনো দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।
এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে, তাঁর মস্তিষ্কের অবস্থা ‘খুবই খারাপ’ এবং ক্লিনিক্যালি তিনি আগের মতোই অত্যন্ত আশঙ্কাজনক পর্যায়ে রয়েছেন। এই অবস্থায় তাঁকে বিদেশে পাঠানোর পরিকল্পনাও চলছে বলে জানিয়েছেন বোর্ডের এক সদস্য।
আজ রোববার সকালে মেডিকেল বোর্ডের জরুরি বৈঠক শেষে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বোর্ডের এক চিকিৎসক এসব তথ্য জানান।
ওই চিকিৎসক বলেন, ‘ওসমান হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। মেডিকেল বোর্ডের পক্ষ থেকে একটি কেস সামারি প্রস্তুত করে দেওয়া হয়েছে। বিদেশের কোনো হাসপাতাল সেই কেস সামারি পর্যালোচনা করে রোগীকে গ্রহণ করলে তবেই বিদেশে নেওয়ার বিষয়টি বিবেচনায় আসবে।’
হাদির চিকিৎসায় যুক্ত ওই চিকিৎসক আরও জানান, ‘আজ সকালে মেডিকেল বোর্ডের বৈঠকের আগেই হাদির সিটি স্ক্যান করা হয়েছে। পুনরায় সিটি স্ক্যানে মস্তিষ্কে ব্যাপক ইডেমা (পানি জমা) ও অক্সিজেনের ঘাটতির প্রমাণ পাওয়া গেছে, যা ব্রেনের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। মস্তিষ্কের কিছু অংশে ছিটেফোঁটা রক্ত জমাট বাঁধার লক্ষণও পাওয়া গেছে। সর্বশেষ সিটি স্ক্যান অনুযায়ী হাদির মস্তিষ্কের অবস্থা জটিল। ফুসফুসের অবস্থা আগের মতোই রয়েছে। বর্তমানে লাইফ সাপোর্টের মাধ্যমে হাদির শ্বাসপ্রশ্বাস চালু রাখা হয়েছে। তবে তাঁর কিডনির কার্যকারিতা স্বাভাবিক রয়েছে। দিনে প্রায় ৪ লিটার ইউরিন আউটপুটের ভিত্তিতে ফ্লুইড ব্যালেন্স করা হচ্ছে।’
এর আগে রক্ত জমাট বাঁধা ও রক্তক্ষরণের ভারসাম্যহীনতা থেকে যে ডিসেমিনেটেড ইনট্রাভাসকুলার কোয়াগুলেশন (ডিআইসি) দেখা দিয়েছিল, সেটির অবস্থাও বর্তমানে অপরিবর্তিত রয়েছে এবং নতুন করে কোনো সংকট তৈরি হয়নি বলে জানান চিকিৎসক।
তাঁর মতে, বড় উদ্বেগ মস্তিষ্ক নিয়ে। ব্রেন স্টেম ইনজুরি এখনো গুরুতর অবস্থায় রয়েছে।
উল্লেখ্য, শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগরে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। পরে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচারের পর সন্ধ্যার দিকে হাদিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে সেখানেই তিনি চিকিৎসাধীন।

গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার এখনো দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।
এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে, তাঁর মস্তিষ্কের অবস্থা ‘খুবই খারাপ’ এবং ক্লিনিক্যালি তিনি আগের মতোই অত্যন্ত আশঙ্কাজনক পর্যায়ে রয়েছেন। এই অবস্থায় তাঁকে বিদেশে পাঠানোর পরিকল্পনাও চলছে বলে জানিয়েছেন বোর্ডের এক সদস্য।
আজ রোববার সকালে মেডিকেল বোর্ডের জরুরি বৈঠক শেষে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বোর্ডের এক চিকিৎসক এসব তথ্য জানান।
ওই চিকিৎসক বলেন, ‘ওসমান হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার বিষয়ে এখনো কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। মেডিকেল বোর্ডের পক্ষ থেকে একটি কেস সামারি প্রস্তুত করে দেওয়া হয়েছে। বিদেশের কোনো হাসপাতাল সেই কেস সামারি পর্যালোচনা করে রোগীকে গ্রহণ করলে তবেই বিদেশে নেওয়ার বিষয়টি বিবেচনায় আসবে।’
হাদির চিকিৎসায় যুক্ত ওই চিকিৎসক আরও জানান, ‘আজ সকালে মেডিকেল বোর্ডের বৈঠকের আগেই হাদির সিটি স্ক্যান করা হয়েছে। পুনরায় সিটি স্ক্যানে মস্তিষ্কে ব্যাপক ইডেমা (পানি জমা) ও অক্সিজেনের ঘাটতির প্রমাণ পাওয়া গেছে, যা ব্রেনের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। মস্তিষ্কের কিছু অংশে ছিটেফোঁটা রক্ত জমাট বাঁধার লক্ষণও পাওয়া গেছে। সর্বশেষ সিটি স্ক্যান অনুযায়ী হাদির মস্তিষ্কের অবস্থা জটিল। ফুসফুসের অবস্থা আগের মতোই রয়েছে। বর্তমানে লাইফ সাপোর্টের মাধ্যমে হাদির শ্বাসপ্রশ্বাস চালু রাখা হয়েছে। তবে তাঁর কিডনির কার্যকারিতা স্বাভাবিক রয়েছে। দিনে প্রায় ৪ লিটার ইউরিন আউটপুটের ভিত্তিতে ফ্লুইড ব্যালেন্স করা হচ্ছে।’
এর আগে রক্ত জমাট বাঁধা ও রক্তক্ষরণের ভারসাম্যহীনতা থেকে যে ডিসেমিনেটেড ইনট্রাভাসকুলার কোয়াগুলেশন (ডিআইসি) দেখা দিয়েছিল, সেটির অবস্থাও বর্তমানে অপরিবর্তিত রয়েছে এবং নতুন করে কোনো সংকট তৈরি হয়নি বলে জানান চিকিৎসক।
তাঁর মতে, বড় উদ্বেগ মস্তিষ্ক নিয়ে। ব্রেন স্টেম ইনজুরি এখনো গুরুতর অবস্থায় রয়েছে।
উল্লেখ্য, শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগরে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। পরে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচারের পর সন্ধ্যার দিকে হাদিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে সেখানেই তিনি চিকিৎসাধীন।

সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকায় হরিণশিকারিরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। পূর্ব সুন্দরবনের চাঁদপাই ও শরণখোলা রেঞ্জ এবং পশ্চিম সুন্দরবনে সংঘবদ্ধ চক্র নির্বিচারে হরিণ শিকার করে চামড়া ও মাংস বিক্রি করছে। স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রচ্ছায়ায় ও বন বিভাগের কিছু অসৎ কর্মচারীর সহায়তায় শিকারিরা নিয়মিত হরিণ শিকার করছে বলে খোঁজ
২৬ এপ্রিল ২০২৫
মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতর আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
২২ মিনিট আগে
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
২৭ মিনিট আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা নদীতে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় যাত্রীবাহী লঞ্চের ধাক্কায় একটি বাল্কহেড ডুবে গেছে। নৌ পুলিশ এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
নৌ পুলিশের উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, সদরঘাট থেকে ভোলাগামী ‘বোগদাদীয়া-১৩’ লঞ্চটি ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা অংশে পৌঁছালে একটি বালুবাহী বাল্কহেডের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে বাল্কহেডটি ডুবে যায়। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ধাক্কা দেওয়া লঞ্চটিকে পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
প্রতক্ষ্যদর্শী শেখ সাদ্দাম বলেন, ‘নদীপারাপারের সময় দুর্ঘটনাটি দেখেছি। সঙ্গে সঙ্গে আমার মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করেছি।’

ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা নদীতে রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় যাত্রীবাহী লঞ্চের ধাক্কায় একটি বাল্কহেড ডুবে গেছে। নৌ পুলিশ এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়, যাত্রীবাহী লঞ্চের সঙ্গে বাল্কহেডের সংঘর্ষ হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে বাল্কহেডটি নদীতে ডুবে যায়। ভিডিওতে দেখা যায়, বাল্কহেডে থাকা স্টাফরা নদীতে লাফ দিয়ে বাঁচার চেষ্টা করছেন।
নৌ পুলিশের উপপরিদর্শক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, সদরঘাট থেকে ভোলাগামী ‘বোগদাদীয়া-১৩’ লঞ্চটি ফতুল্লার বুড়িগঙ্গা অংশে পৌঁছালে একটি বালুবাহী বাল্কহেডের সঙ্গে ধাক্কা লাগে। এতে বাল্কহেডটি ডুবে যায়। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ধাক্কা দেওয়া লঞ্চটিকে পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
প্রতক্ষ্যদর্শী শেখ সাদ্দাম বলেন, ‘নদীপারাপারের সময় দুর্ঘটনাটি দেখেছি। সঙ্গে সঙ্গে আমার মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করেছি।’

সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকায় হরিণশিকারিরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। পূর্ব সুন্দরবনের চাঁদপাই ও শরণখোলা রেঞ্জ এবং পশ্চিম সুন্দরবনে সংঘবদ্ধ চক্র নির্বিচারে হরিণ শিকার করে চামড়া ও মাংস বিক্রি করছে। স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রচ্ছায়ায় ও বন বিভাগের কিছু অসৎ কর্মচারীর সহায়তায় শিকারিরা নিয়মিত হরিণ শিকার করছে বলে খোঁজ
২৬ এপ্রিল ২০২৫
মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতর আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
২২ মিনিট আগে
মেলার আয়োজক সুমন হক বলেন, ‘মেলার অনুমোদনের জন্য আবেদন করা হয়েছে। আবেদনের কপিটি থানায় জমা দিয়ে অবগত করা হয়েছে। এখনো জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মেলার অনুমতি পাইনি।’ অনুমতি ছাড়া মেলা কীভাবে হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি দেখা করতে অনুরোধ করেন।
২৭ মিনিট আগে
গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার এখনো দৃশ্যমান কোনো উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসায় গঠিত মাল্টিডিসিপ্লিনারি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা।
১ ঘণ্টা আগে