খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি

জুম্ম ছাত্র-জনতার ডাকা অবরোধ তুলে নিলে ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করা হবে বলে মন্তব্য করেছেন খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার। একই সঙ্গে গুইমারার রামসু বাজারে সহিংসতার ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করার কথা জানান তিনি।
আজ মঙ্গলবার গুইমারায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শনের সময় জেলা প্রশাসক এসব কথা জানান। এ সময় তাঁর কাছে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা বিভিন্ন অভিযোগ তুলে ধরেন।
তাঁদের পাশে থাকার অঙ্গীকার করে জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার বলেন, ‘আজকে আমরা এখানে এসেছি ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানানোর জন্য। আমরা তাদের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। তাদের পুনর্বাসন করার উদ্যোগ নেওয়া হবে। যারা চিকিৎসাধীন রয়েছে, আমরা তাদের চিকিৎসার দায়িত্ব নেব। যারা নিহত হয়েছে, তাদের পরিবারের সঙ্গে কথা বলব।’
আইনশৃঙ্খলা প্রসঙ্গে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আমাদের আলাপ হয়েছে। তারা আমাদের ১৪৪ ধারা প্রত্যাহারের অনুরোধ করেছে। আমরা বলেছি, তারা অবরোধ প্রত্যাহার করলে আমরাও ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করব।’
জেলা পুলিশ সুপার আরেফিন জুয়েল বলেন, গুইমারায় সহিংসতায় যাঁরা হতাহত হয়েছেন, তাঁদের পরিবারকে মামলা করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। তারা না করলে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করবে।
খাগড়াছড়ির পরিস্থিতি
আজ চতুর্থ দিনের মতো খাগড়াছড়িতে জুম্ম ছাত্র-জনতার ডাকা অনির্দিষ্টকালের সড়ক অবরোধ অব্যাহত রয়েছে। খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম ও খাগড়াছড়ি-ঢাকা সড়কে অবরোধ শিথিল করা হলেও দূরপাল্লার বাস চলাচল করতে দেখা যায়নি।
অভ্যন্তরীণ সড়কগুলোতেও অল্পসংখ্যক ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল করছে। প্রয়োজন ছাড়া মানুষ বাইরে বের হচ্ছে না। প্রশাসনের জারি করা ১৪৪ ধারাও বহাল রয়েছে জেলার সদর ও গুইমারা উপজেলায়। পরিস্থিতি এখনো থমথমে।
শহরের শাপলা চত্বর ও চেঙ্গী স্কয়ার এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, শহরে ঢুকতে বা বের হতে মুখোমুখি হতে হচ্ছে তল্লাশির। মোড়ে মোড়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন রয়েছেন। একাধিক ব্যক্তিকে একসঙ্গে দেখলেই তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করে যেতে দেওয়া হচ্ছে। ওষুধের ফার্মেসি ছাড়া অধিকাংশ দোকানপাট বন্ধ রয়েছে।
এ বিষয়ে খাগড়াছড়ি সদর জোন কমান্ডার লে. কর্নেল মো. খাদেমুল ইসলাম বলেন, শহরে বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ঝুঁকিমুক্ত। ১৪৪ ধারা কার্যক্রমে সেনাবাহিনী তৎপর রয়েছে। এই শহরে অপ্রীতিকর ঘটনার সম্ভাবনা আপাতত নেই। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনীর পাশাপাশি বিজিবি, পুলিশ ও এপিবিএন সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছেন।
সদর সেক্টর কমান্ডার কর্নেল মো. আব্দুল মোত্তাকিম বলেন, ৯ প্লাটুন বিজিবি খাগড়াছড়ি শহরে দিনে ও রাতে সার্বক্ষণিক ঢহল পরিচালনা করছে। এ ছাড়া পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য আরও দুই প্লাটুন স্ট্যান্ডবাই রাখা হয়েছে। খাগড়াছড়ি পৌরসভা, সদর উপজেলা ও গুইমারা উপজেলায় এখনো ১৪৪ ধারা বহাল রয়েছে।
পুলিশ সুপার আরেফিন জুয়েল বলেন, জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল রয়েছে। কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার বলেন, ‘এখন পর্যন্ত কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। যারা অবরোধ দিয়েছে, সেটা প্রত্যাহার করলে আমরাও ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করব।’
জেলা প্রশাসক বলেন, ‘অবরোধকারীদের সঙ্গে আমাদের একটা বৈঠক হয়েছে। তাদের যে আট দফা রয়েছে, এর মধ্যে আমরা সাতটা অ্যাড্রেস করেছি। আমরা চাই, আলোচনার টেবিলে যেন বিষয়টির সমাধান হয়।’
খাগড়াছড়ি রিজিয়নের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হাসান মাহমুদ বলেছেন, খাগড়াছড়ির ধর্ষণের ঘটনাকে পুঁজি করে পাহাড়কে অশান্ত করার পরিকল্পনা করেছে ইউপিডিএফ। শহরের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের পর গুইমারায় গিয়ে সংঘর্ষ ও গুলির ঘটনায় তিনজন নিহতের ঘটনা ঘটে। এর জন্য দায়ী ইউপিডিএফ।
হাসান মাহমুদ আরও বলেন, সামনে দেশে জাতীয় নির্বাচন রয়েছে। এগুলো বানচালের জন্য ইউপিডিএফ এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়ে যাচ্ছে।
এর আগে গত রোববার গুইমারায় সহিংসতায় নিহত তিন পাহাড়ির মরদেহের ময়নাতদন্ত শেষে গতকাল সোমবার রাতে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। রাতেই তাঁদের দাহক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে বলে জানান গুইমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এনামুল হক চৌধুরী।
এ ছাড়া গতকাল পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমার উপস্থিতিতে জুম্ম ছাত্র-জনতার প্রতিনিধিদের সঙ্গে প্রশাসনের বৈঠক হলেও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে বৈঠকে জুম্ম ছাত্র-জনতার পক্ষ থেকে আট দফা দাবি তুলে ধরা হয়।

জুম্ম ছাত্র-জনতার ডাকা অবরোধ তুলে নিলে ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করা হবে বলে মন্তব্য করেছেন খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার। একই সঙ্গে গুইমারার রামসু বাজারে সহিংসতার ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করার কথা জানান তিনি।
আজ মঙ্গলবার গুইমারায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শনের সময় জেলা প্রশাসক এসব কথা জানান। এ সময় তাঁর কাছে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা বিভিন্ন অভিযোগ তুলে ধরেন।
তাঁদের পাশে থাকার অঙ্গীকার করে জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার বলেন, ‘আজকে আমরা এখানে এসেছি ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানানোর জন্য। আমরা তাদের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। তাদের পুনর্বাসন করার উদ্যোগ নেওয়া হবে। যারা চিকিৎসাধীন রয়েছে, আমরা তাদের চিকিৎসার দায়িত্ব নেব। যারা নিহত হয়েছে, তাদের পরিবারের সঙ্গে কথা বলব।’
আইনশৃঙ্খলা প্রসঙ্গে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আমাদের আলাপ হয়েছে। তারা আমাদের ১৪৪ ধারা প্রত্যাহারের অনুরোধ করেছে। আমরা বলেছি, তারা অবরোধ প্রত্যাহার করলে আমরাও ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করব।’
জেলা পুলিশ সুপার আরেফিন জুয়েল বলেন, গুইমারায় সহিংসতায় যাঁরা হতাহত হয়েছেন, তাঁদের পরিবারকে মামলা করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। তারা না করলে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করবে।
খাগড়াছড়ির পরিস্থিতি
আজ চতুর্থ দিনের মতো খাগড়াছড়িতে জুম্ম ছাত্র-জনতার ডাকা অনির্দিষ্টকালের সড়ক অবরোধ অব্যাহত রয়েছে। খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম ও খাগড়াছড়ি-ঢাকা সড়কে অবরোধ শিথিল করা হলেও দূরপাল্লার বাস চলাচল করতে দেখা যায়নি।
অভ্যন্তরীণ সড়কগুলোতেও অল্পসংখ্যক ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল করছে। প্রয়োজন ছাড়া মানুষ বাইরে বের হচ্ছে না। প্রশাসনের জারি করা ১৪৪ ধারাও বহাল রয়েছে জেলার সদর ও গুইমারা উপজেলায়। পরিস্থিতি এখনো থমথমে।
শহরের শাপলা চত্বর ও চেঙ্গী স্কয়ার এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, শহরে ঢুকতে বা বের হতে মুখোমুখি হতে হচ্ছে তল্লাশির। মোড়ে মোড়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন রয়েছেন। একাধিক ব্যক্তিকে একসঙ্গে দেখলেই তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করে যেতে দেওয়া হচ্ছে। ওষুধের ফার্মেসি ছাড়া অধিকাংশ দোকানপাট বন্ধ রয়েছে।
এ বিষয়ে খাগড়াছড়ি সদর জোন কমান্ডার লে. কর্নেল মো. খাদেমুল ইসলাম বলেন, শহরে বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ঝুঁকিমুক্ত। ১৪৪ ধারা কার্যক্রমে সেনাবাহিনী তৎপর রয়েছে। এই শহরে অপ্রীতিকর ঘটনার সম্ভাবনা আপাতত নেই। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনীর পাশাপাশি বিজিবি, পুলিশ ও এপিবিএন সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছেন।
সদর সেক্টর কমান্ডার কর্নেল মো. আব্দুল মোত্তাকিম বলেন, ৯ প্লাটুন বিজিবি খাগড়াছড়ি শহরে দিনে ও রাতে সার্বক্ষণিক ঢহল পরিচালনা করছে। এ ছাড়া পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য আরও দুই প্লাটুন স্ট্যান্ডবাই রাখা হয়েছে। খাগড়াছড়ি পৌরসভা, সদর উপজেলা ও গুইমারা উপজেলায় এখনো ১৪৪ ধারা বহাল রয়েছে।
পুলিশ সুপার আরেফিন জুয়েল বলেন, জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল রয়েছে। কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার বলেন, ‘এখন পর্যন্ত কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। যারা অবরোধ দিয়েছে, সেটা প্রত্যাহার করলে আমরাও ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করব।’
জেলা প্রশাসক বলেন, ‘অবরোধকারীদের সঙ্গে আমাদের একটা বৈঠক হয়েছে। তাদের যে আট দফা রয়েছে, এর মধ্যে আমরা সাতটা অ্যাড্রেস করেছি। আমরা চাই, আলোচনার টেবিলে যেন বিষয়টির সমাধান হয়।’
খাগড়াছড়ি রিজিয়নের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হাসান মাহমুদ বলেছেন, খাগড়াছড়ির ধর্ষণের ঘটনাকে পুঁজি করে পাহাড়কে অশান্ত করার পরিকল্পনা করেছে ইউপিডিএফ। শহরের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের পর গুইমারায় গিয়ে সংঘর্ষ ও গুলির ঘটনায় তিনজন নিহতের ঘটনা ঘটে। এর জন্য দায়ী ইউপিডিএফ।
হাসান মাহমুদ আরও বলেন, সামনে দেশে জাতীয় নির্বাচন রয়েছে। এগুলো বানচালের জন্য ইউপিডিএফ এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়ে যাচ্ছে।
এর আগে গত রোববার গুইমারায় সহিংসতায় নিহত তিন পাহাড়ির মরদেহের ময়নাতদন্ত শেষে গতকাল সোমবার রাতে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। রাতেই তাঁদের দাহক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে বলে জানান গুইমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এনামুল হক চৌধুরী।
এ ছাড়া গতকাল পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমার উপস্থিতিতে জুম্ম ছাত্র-জনতার প্রতিনিধিদের সঙ্গে প্রশাসনের বৈঠক হলেও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে বৈঠকে জুম্ম ছাত্র-জনতার পক্ষ থেকে আট দফা দাবি তুলে ধরা হয়।
খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি

জুম্ম ছাত্র-জনতার ডাকা অবরোধ তুলে নিলে ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করা হবে বলে মন্তব্য করেছেন খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার। একই সঙ্গে গুইমারার রামসু বাজারে সহিংসতার ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করার কথা জানান তিনি।
আজ মঙ্গলবার গুইমারায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শনের সময় জেলা প্রশাসক এসব কথা জানান। এ সময় তাঁর কাছে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা বিভিন্ন অভিযোগ তুলে ধরেন।
তাঁদের পাশে থাকার অঙ্গীকার করে জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার বলেন, ‘আজকে আমরা এখানে এসেছি ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানানোর জন্য। আমরা তাদের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। তাদের পুনর্বাসন করার উদ্যোগ নেওয়া হবে। যারা চিকিৎসাধীন রয়েছে, আমরা তাদের চিকিৎসার দায়িত্ব নেব। যারা নিহত হয়েছে, তাদের পরিবারের সঙ্গে কথা বলব।’
আইনশৃঙ্খলা প্রসঙ্গে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আমাদের আলাপ হয়েছে। তারা আমাদের ১৪৪ ধারা প্রত্যাহারের অনুরোধ করেছে। আমরা বলেছি, তারা অবরোধ প্রত্যাহার করলে আমরাও ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করব।’
জেলা পুলিশ সুপার আরেফিন জুয়েল বলেন, গুইমারায় সহিংসতায় যাঁরা হতাহত হয়েছেন, তাঁদের পরিবারকে মামলা করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। তারা না করলে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করবে।
খাগড়াছড়ির পরিস্থিতি
আজ চতুর্থ দিনের মতো খাগড়াছড়িতে জুম্ম ছাত্র-জনতার ডাকা অনির্দিষ্টকালের সড়ক অবরোধ অব্যাহত রয়েছে। খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম ও খাগড়াছড়ি-ঢাকা সড়কে অবরোধ শিথিল করা হলেও দূরপাল্লার বাস চলাচল করতে দেখা যায়নি।
অভ্যন্তরীণ সড়কগুলোতেও অল্পসংখ্যক ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল করছে। প্রয়োজন ছাড়া মানুষ বাইরে বের হচ্ছে না। প্রশাসনের জারি করা ১৪৪ ধারাও বহাল রয়েছে জেলার সদর ও গুইমারা উপজেলায়। পরিস্থিতি এখনো থমথমে।
শহরের শাপলা চত্বর ও চেঙ্গী স্কয়ার এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, শহরে ঢুকতে বা বের হতে মুখোমুখি হতে হচ্ছে তল্লাশির। মোড়ে মোড়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন রয়েছেন। একাধিক ব্যক্তিকে একসঙ্গে দেখলেই তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করে যেতে দেওয়া হচ্ছে। ওষুধের ফার্মেসি ছাড়া অধিকাংশ দোকানপাট বন্ধ রয়েছে।
এ বিষয়ে খাগড়াছড়ি সদর জোন কমান্ডার লে. কর্নেল মো. খাদেমুল ইসলাম বলেন, শহরে বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ঝুঁকিমুক্ত। ১৪৪ ধারা কার্যক্রমে সেনাবাহিনী তৎপর রয়েছে। এই শহরে অপ্রীতিকর ঘটনার সম্ভাবনা আপাতত নেই। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনীর পাশাপাশি বিজিবি, পুলিশ ও এপিবিএন সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছেন।
সদর সেক্টর কমান্ডার কর্নেল মো. আব্দুল মোত্তাকিম বলেন, ৯ প্লাটুন বিজিবি খাগড়াছড়ি শহরে দিনে ও রাতে সার্বক্ষণিক ঢহল পরিচালনা করছে। এ ছাড়া পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য আরও দুই প্লাটুন স্ট্যান্ডবাই রাখা হয়েছে। খাগড়াছড়ি পৌরসভা, সদর উপজেলা ও গুইমারা উপজেলায় এখনো ১৪৪ ধারা বহাল রয়েছে।
পুলিশ সুপার আরেফিন জুয়েল বলেন, জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল রয়েছে। কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার বলেন, ‘এখন পর্যন্ত কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। যারা অবরোধ দিয়েছে, সেটা প্রত্যাহার করলে আমরাও ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করব।’
জেলা প্রশাসক বলেন, ‘অবরোধকারীদের সঙ্গে আমাদের একটা বৈঠক হয়েছে। তাদের যে আট দফা রয়েছে, এর মধ্যে আমরা সাতটা অ্যাড্রেস করেছি। আমরা চাই, আলোচনার টেবিলে যেন বিষয়টির সমাধান হয়।’
খাগড়াছড়ি রিজিয়নের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হাসান মাহমুদ বলেছেন, খাগড়াছড়ির ধর্ষণের ঘটনাকে পুঁজি করে পাহাড়কে অশান্ত করার পরিকল্পনা করেছে ইউপিডিএফ। শহরের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের পর গুইমারায় গিয়ে সংঘর্ষ ও গুলির ঘটনায় তিনজন নিহতের ঘটনা ঘটে। এর জন্য দায়ী ইউপিডিএফ।
হাসান মাহমুদ আরও বলেন, সামনে দেশে জাতীয় নির্বাচন রয়েছে। এগুলো বানচালের জন্য ইউপিডিএফ এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়ে যাচ্ছে।
এর আগে গত রোববার গুইমারায় সহিংসতায় নিহত তিন পাহাড়ির মরদেহের ময়নাতদন্ত শেষে গতকাল সোমবার রাতে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। রাতেই তাঁদের দাহক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে বলে জানান গুইমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এনামুল হক চৌধুরী।
এ ছাড়া গতকাল পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমার উপস্থিতিতে জুম্ম ছাত্র-জনতার প্রতিনিধিদের সঙ্গে প্রশাসনের বৈঠক হলেও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে বৈঠকে জুম্ম ছাত্র-জনতার পক্ষ থেকে আট দফা দাবি তুলে ধরা হয়।

জুম্ম ছাত্র-জনতার ডাকা অবরোধ তুলে নিলে ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করা হবে বলে মন্তব্য করেছেন খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার। একই সঙ্গে গুইমারার রামসু বাজারে সহিংসতার ঘটনা তদন্তে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করার কথা জানান তিনি।
আজ মঙ্গলবার গুইমারায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শনের সময় জেলা প্রশাসক এসব কথা জানান। এ সময় তাঁর কাছে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিরা বিভিন্ন অভিযোগ তুলে ধরেন।
তাঁদের পাশে থাকার অঙ্গীকার করে জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার বলেন, ‘আজকে আমরা এখানে এসেছি ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানানোর জন্য। আমরা তাদের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করছি। তাদের পুনর্বাসন করার উদ্যোগ নেওয়া হবে। যারা চিকিৎসাধীন রয়েছে, আমরা তাদের চিকিৎসার দায়িত্ব নেব। যারা নিহত হয়েছে, তাদের পরিবারের সঙ্গে কথা বলব।’
আইনশৃঙ্খলা প্রসঙ্গে জেলা প্রশাসক বলেন, ‘আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আমাদের আলাপ হয়েছে। তারা আমাদের ১৪৪ ধারা প্রত্যাহারের অনুরোধ করেছে। আমরা বলেছি, তারা অবরোধ প্রত্যাহার করলে আমরাও ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করব।’
জেলা পুলিশ সুপার আরেফিন জুয়েল বলেন, গুইমারায় সহিংসতায় যাঁরা হতাহত হয়েছেন, তাঁদের পরিবারকে মামলা করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। তারা না করলে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করবে।
খাগড়াছড়ির পরিস্থিতি
আজ চতুর্থ দিনের মতো খাগড়াছড়িতে জুম্ম ছাত্র-জনতার ডাকা অনির্দিষ্টকালের সড়ক অবরোধ অব্যাহত রয়েছে। খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম ও খাগড়াছড়ি-ঢাকা সড়কে অবরোধ শিথিল করা হলেও দূরপাল্লার বাস চলাচল করতে দেখা যায়নি।
অভ্যন্তরীণ সড়কগুলোতেও অল্পসংখ্যক ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল করছে। প্রয়োজন ছাড়া মানুষ বাইরে বের হচ্ছে না। প্রশাসনের জারি করা ১৪৪ ধারাও বহাল রয়েছে জেলার সদর ও গুইমারা উপজেলায়। পরিস্থিতি এখনো থমথমে।
শহরের শাপলা চত্বর ও চেঙ্গী স্কয়ার এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, শহরে ঢুকতে বা বের হতে মুখোমুখি হতে হচ্ছে তল্লাশির। মোড়ে মোড়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন রয়েছেন। একাধিক ব্যক্তিকে একসঙ্গে দেখলেই তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করে যেতে দেওয়া হচ্ছে। ওষুধের ফার্মেসি ছাড়া অধিকাংশ দোকানপাট বন্ধ রয়েছে।
এ বিষয়ে খাগড়াছড়ি সদর জোন কমান্ডার লে. কর্নেল মো. খাদেমুল ইসলাম বলেন, শহরে বর্তমানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ঝুঁকিমুক্ত। ১৪৪ ধারা কার্যক্রমে সেনাবাহিনী তৎপর রয়েছে। এই শহরে অপ্রীতিকর ঘটনার সম্ভাবনা আপাতত নেই। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনীর পাশাপাশি বিজিবি, পুলিশ ও এপিবিএন সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছেন।
সদর সেক্টর কমান্ডার কর্নেল মো. আব্দুল মোত্তাকিম বলেন, ৯ প্লাটুন বিজিবি খাগড়াছড়ি শহরে দিনে ও রাতে সার্বক্ষণিক ঢহল পরিচালনা করছে। এ ছাড়া পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য আরও দুই প্লাটুন স্ট্যান্ডবাই রাখা হয়েছে। খাগড়াছড়ি পৌরসভা, সদর উপজেলা ও গুইমারা উপজেলায় এখনো ১৪৪ ধারা বহাল রয়েছে।
পুলিশ সুপার আরেফিন জুয়েল বলেন, জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল রয়েছে। কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
জেলা প্রশাসক এ বি এম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার বলেন, ‘এখন পর্যন্ত কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। যারা অবরোধ দিয়েছে, সেটা প্রত্যাহার করলে আমরাও ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করব।’
জেলা প্রশাসক বলেন, ‘অবরোধকারীদের সঙ্গে আমাদের একটা বৈঠক হয়েছে। তাদের যে আট দফা রয়েছে, এর মধ্যে আমরা সাতটা অ্যাড্রেস করেছি। আমরা চাই, আলোচনার টেবিলে যেন বিষয়টির সমাধান হয়।’
খাগড়াছড়ি রিজিয়নের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হাসান মাহমুদ বলেছেন, খাগড়াছড়ির ধর্ষণের ঘটনাকে পুঁজি করে পাহাড়কে অশান্ত করার পরিকল্পনা করেছে ইউপিডিএফ। শহরের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের পর গুইমারায় গিয়ে সংঘর্ষ ও গুলির ঘটনায় তিনজন নিহতের ঘটনা ঘটে। এর জন্য দায়ী ইউপিডিএফ।
হাসান মাহমুদ আরও বলেন, সামনে দেশে জাতীয় নির্বাচন রয়েছে। এগুলো বানচালের জন্য ইউপিডিএফ এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়ে যাচ্ছে।
এর আগে গত রোববার গুইমারায় সহিংসতায় নিহত তিন পাহাড়ির মরদেহের ময়নাতদন্ত শেষে গতকাল সোমবার রাতে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। রাতেই তাঁদের দাহক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে বলে জানান গুইমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এনামুল হক চৌধুরী।
এ ছাড়া গতকাল পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমার উপস্থিতিতে জুম্ম ছাত্র-জনতার প্রতিনিধিদের সঙ্গে প্রশাসনের বৈঠক হলেও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে বৈঠকে জুম্ম ছাত্র-জনতার পক্ষ থেকে আট দফা দাবি তুলে ধরা হয়।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ক্যাম্পাসে ফের উত্তেজনা ছড়িয়েছে। নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের রাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিবের বিরুদ্ধে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মারকে হত্যার হুমকি দেওয়ার গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।
৬ মিনিট আগে
আজ রোববার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ অনুরোধ জানানো হয়।
৯ মিনিট আগে
খিলক্ষেত থানা-পুলিশ জানিয়েছে, ঢাকা মেট্রো ব ১৫-০৩৪২ নম্বরের বাসটি দুর্বৃত্তরা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। আগুনে বাসটির ভেতরের আসনগুলো পুড়ে গেছে।
১২ মিনিট আগে
মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতর আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
৪২ মিনিট আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ক্যাম্পাসে ফের উত্তেজনা ছড়িয়েছে। নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের রাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিবের বিরুদ্ধে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মারকে হত্যার হুমকি দেওয়ার গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। গত শুক্রবার সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে পোস্ট করে গালিব এই হুমকি দেন।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিনই এই ঘটনা ঘটে। উল্লেখ্য, গত শুক্রবার দুপুরে রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের গুলিতে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি গুরুতর আহত হন। ওই দিনই গালিব ফেসবুকে রাকসু জিএস-কে লক্ষ্য করে এই হুমকি দেন।
আসাদুল্লা-হিল-গালিব তাঁর ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘দয়া করে আমার ক্যাম্পাসেরটাকে কেউ কিছু করবেন না, অনুরোধ রইল। ওইটা শুধু আমার আর আমার ভাই মোস্তাফিজুর রহমান বাবুর ভাগ।’
তিনি সালাহউদ্দিন আম্মারকে সতর্ক করে আরও লিখেছেন, ‘ছোট ভাই প্রোটেকশন বাড়াও। ৮০ সিসি বাইক নিয়ে একা একা ঘুরাঘুরি করো না। আর তোমার আব্বা সাদিক কায়েম হেলিকপ্টারে যাতায়াত করে, তুমি অন্তত প্লেনে ঢাকা যাবা, তা নাহলে যমুনার আগে ও পরে একটা কিছু হলেও হতে পারে। আমি চাই তুমি বেঁচে থাকো, অনেক হিসাব আছে।’
গালিবের এই পোস্টে রাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু মন্তব্য করেছেন, ‘আল্লাহর কাছে দোয়া কর, যেন ওকে বাঁচিয়ে রাখে।’
এদিকে, রাকসু জিএস সালাহউদ্দিন আম্মারও ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে এর জবাব দিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, ‘প্রথম টার্গেট কেন হইলাম না? আমার হাদি ভাই তো সাবধান হয়ে যেতে পারত! ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে, আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে আমৃত্যু লড়াই জারি থাকবে প্রজন্মের পর প্রজন্ম। হাদিদের প্রত্যেকটা ফোঁটা রক্তে বিপ্লবের ইতিহাস লিখবে। আরে আল্লাহর জান আল্লাহ নিবে, আমি আটকানোর কে?’
গতকাল রোববার সকালে সালাহউদ্দিন আম্মার গণমাধ্যমকে বলেন, ‘জুলাইয়ের তিন মাস পর থেকেই কল, মেসেজ, ই–মেইলসহ নানা মাধ্যমে পতিত স্বৈরাচারেরা হুমকি দিয়ে আসছে। এক পোস্টে হাদি ভাইয়ের পর আমাকে টার্গেট করা হয়েছে। এ জায়গায় কিছুটা নিরাপত্তাহীনতা বোধ করছি। আমরা এমন পথ বেছে নিয়েছি, হুমকি তো আসবেই। এগুলো এত গুরুত্ব দিচ্ছি না।’
উল্লেখ্য, এর আগেও একাধিক ফেসবুক পোস্টে সালাহউদ্দিন আম্মারের ছবি দিয়ে দেখে নেওয়ার হুমকি এবং বিভিন্ন পোস্টের কমেন্টে একই রকম মন্তব্য করেছিলেন আসাদুল্লা-হিল-গালিব।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ক্যাম্পাসে ফের উত্তেজনা ছড়িয়েছে। নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের রাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিবের বিরুদ্ধে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মারকে হত্যার হুমকি দেওয়ার গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। গত শুক্রবার সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে পোস্ট করে গালিব এই হুমকি দেন।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পরদিনই এই ঘটনা ঘটে। উল্লেখ্য, গত শুক্রবার দুপুরে রাজধানীতে দুর্বৃত্তদের গুলিতে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি গুরুতর আহত হন। ওই দিনই গালিব ফেসবুকে রাকসু জিএস-কে লক্ষ্য করে এই হুমকি দেন।
আসাদুল্লা-হিল-গালিব তাঁর ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘দয়া করে আমার ক্যাম্পাসেরটাকে কেউ কিছু করবেন না, অনুরোধ রইল। ওইটা শুধু আমার আর আমার ভাই মোস্তাফিজুর রহমান বাবুর ভাগ।’
তিনি সালাহউদ্দিন আম্মারকে সতর্ক করে আরও লিখেছেন, ‘ছোট ভাই প্রোটেকশন বাড়াও। ৮০ সিসি বাইক নিয়ে একা একা ঘুরাঘুরি করো না। আর তোমার আব্বা সাদিক কায়েম হেলিকপ্টারে যাতায়াত করে, তুমি অন্তত প্লেনে ঢাকা যাবা, তা নাহলে যমুনার আগে ও পরে একটা কিছু হলেও হতে পারে। আমি চাই তুমি বেঁচে থাকো, অনেক হিসাব আছে।’
গালিবের এই পোস্টে রাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান বাবু মন্তব্য করেছেন, ‘আল্লাহর কাছে দোয়া কর, যেন ওকে বাঁচিয়ে রাখে।’
এদিকে, রাকসু জিএস সালাহউদ্দিন আম্মারও ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে এর জবাব দিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, ‘প্রথম টার্গেট কেন হইলাম না? আমার হাদি ভাই তো সাবধান হয়ে যেতে পারত! ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে, আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে আমৃত্যু লড়াই জারি থাকবে প্রজন্মের পর প্রজন্ম। হাদিদের প্রত্যেকটা ফোঁটা রক্তে বিপ্লবের ইতিহাস লিখবে। আরে আল্লাহর জান আল্লাহ নিবে, আমি আটকানোর কে?’
গতকাল রোববার সকালে সালাহউদ্দিন আম্মার গণমাধ্যমকে বলেন, ‘জুলাইয়ের তিন মাস পর থেকেই কল, মেসেজ, ই–মেইলসহ নানা মাধ্যমে পতিত স্বৈরাচারেরা হুমকি দিয়ে আসছে। এক পোস্টে হাদি ভাইয়ের পর আমাকে টার্গেট করা হয়েছে। এ জায়গায় কিছুটা নিরাপত্তাহীনতা বোধ করছি। আমরা এমন পথ বেছে নিয়েছি, হুমকি তো আসবেই। এগুলো এত গুরুত্ব দিচ্ছি না।’
উল্লেখ্য, এর আগেও একাধিক ফেসবুক পোস্টে সালাহউদ্দিন আম্মারের ছবি দিয়ে দেখে নেওয়ার হুমকি এবং বিভিন্ন পোস্টের কমেন্টে একই রকম মন্তব্য করেছিলেন আসাদুল্লা-হিল-গালিব।

‘আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আমাদের আলাপ হয়েছে। তারা আমাদের ১৪৪ ধারা প্রত্যাহারের অনুরোধ করেছে। আমরা বলেছি, তারা অবরোধ প্রত্যাহার করলে আমরাও ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করব।’
৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
আজ রোববার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ অনুরোধ জানানো হয়।
৯ মিনিট আগে
খিলক্ষেত থানা-পুলিশ জানিয়েছে, ঢাকা মেট্রো ব ১৫-০৩৪২ নম্বরের বাসটি দুর্বৃত্তরা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। আগুনে বাসটির ভেতরের আসনগুলো পুড়ে গেছে।
১২ মিনিট আগে
মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতর আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
৪২ মিনিট আগেবাসস, ঢাকা

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দর ও আশপাশের এলাকায় ড্রোন না ওড়ানোর অনুরোধ জানিয়েছে সরকার।
আজ রোববার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ অনুরোধ জানানো হয়।

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দর ও আশপাশের এলাকায় ড্রোন না ওড়ানোর অনুরোধ জানিয়েছে সরকার।
আজ রোববার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ অনুরোধ জানানো হয়।

‘আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আমাদের আলাপ হয়েছে। তারা আমাদের ১৪৪ ধারা প্রত্যাহারের অনুরোধ করেছে। আমরা বলেছি, তারা অবরোধ প্রত্যাহার করলে আমরাও ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করব।’
৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ক্যাম্পাসে ফের উত্তেজনা ছড়িয়েছে। নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের রাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিবের বিরুদ্ধে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মারকে হত্যার হুমকি দেওয়ার গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।
৬ মিনিট আগে
খিলক্ষেত থানা-পুলিশ জানিয়েছে, ঢাকা মেট্রো ব ১৫-০৩৪২ নম্বরের বাসটি দুর্বৃত্তরা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। আগুনে বাসটির ভেতরের আসনগুলো পুড়ে গেছে।
১২ মিনিট আগে
মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতর আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
৪২ মিনিট আগেউত্তরা-বিমানবন্দর (ঢাকা) প্রতিনিধি

রাজধানীর খিলক্ষেতে গভীর রাতে পুলিশের জব্দ করা একটি বাসে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। তবে এ ঘটনায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
গতকাল শনিবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের খিলক্ষেত থানার পাশে রাখা জব্দ করে বাসটিতে আগুন লাগে।
খিলক্ষেত থানা-পুলিশ জানিয়েছে, রাতে বাসটি (ঢাকা মেট্রো ব ১৫-০৩৪২) দুর্বৃত্তরা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। আগুনে বাসটির ভেতরের আসনগুলো পুড়ে গেছে।
এ বিষয়ে ডিএমপির খিলক্ষেত থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আশিকুর রহমান দেওয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, থানার পাশে জব্দ করে রাখা একটি বাসে দুর্বৃত্তরা আগুন দিয়েছে। এ ঘটনায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। কে বা কারা এই আগুন লাগিয়েছে এখন পর্যন্ত জানা যায়নি। সিসি টিভি ক্যামেরা নষ্ট থাকায় পরিষ্কারভাবে দেখা যাচ্ছে না।

রাজধানীর খিলক্ষেতে গভীর রাতে পুলিশের জব্দ করা একটি বাসে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। তবে এ ঘটনায় কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
গতকাল শনিবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের খিলক্ষেত থানার পাশে রাখা জব্দ করে বাসটিতে আগুন লাগে।
খিলক্ষেত থানা-পুলিশ জানিয়েছে, রাতে বাসটি (ঢাকা মেট্রো ব ১৫-০৩৪২) দুর্বৃত্তরা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। আগুনে বাসটির ভেতরের আসনগুলো পুড়ে গেছে।
এ বিষয়ে ডিএমপির খিলক্ষেত থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আশিকুর রহমান দেওয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, থানার পাশে জব্দ করে রাখা একটি বাসে দুর্বৃত্তরা আগুন দিয়েছে। এ ঘটনায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। কে বা কারা এই আগুন লাগিয়েছে এখন পর্যন্ত জানা যায়নি। সিসি টিভি ক্যামেরা নষ্ট থাকায় পরিষ্কারভাবে দেখা যাচ্ছে না।

‘আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আমাদের আলাপ হয়েছে। তারা আমাদের ১৪৪ ধারা প্রত্যাহারের অনুরোধ করেছে। আমরা বলেছি, তারা অবরোধ প্রত্যাহার করলে আমরাও ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করব।’
৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ক্যাম্পাসে ফের উত্তেজনা ছড়িয়েছে। নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের রাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিবের বিরুদ্ধে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মারকে হত্যার হুমকি দেওয়ার গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।
৬ মিনিট আগে
আজ রোববার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ অনুরোধ জানানো হয়।
৯ মিনিট আগে
মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতর আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
৪২ মিনিট আগেসীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মহাসড়কের পাশে খাদে উল্টে পড়ে পানবোঝাই একটি পিকআপ ভ্যান। এতে দুই পান ব্যবসায়ী নিহত ও একজন গুরুতর আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায়।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন পটিয়া থানার হাইদগাঁও এলাকার কমল চৌধুরী (৫৩) ও হাটহাজারী থানার পশ্চিম দেওয়াননগর পূর্বপাড়া এলাকার সমীর চৌধুরী (৫৪)। আহত ব্যক্তির নাম উজ্জ্বল চৌধুরী (৪৯)।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে হাইওয়ে পুলিশ জানিয়েছে, তারা রাতে পটিয়া থেকে মিরসরাইয়ের উদ্দেশে যাচ্ছিলেন। মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতরভাবে আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
বার আউলিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মোমিন জানান, দুর্ঘটনার পর চালক পালিয়ে গেছেন। তবে সড়ক পরিবহন আইনে থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। নিহত দুই ব্যবসায়ীর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের মর্গে রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মহাসড়কের পাশে খাদে উল্টে পড়ে পানবোঝাই একটি পিকআপ ভ্যান। এতে দুই পান ব্যবসায়ী নিহত ও একজন গুরুতর আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায়।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন পটিয়া থানার হাইদগাঁও এলাকার কমল চৌধুরী (৫৩) ও হাটহাজারী থানার পশ্চিম দেওয়াননগর পূর্বপাড়া এলাকার সমীর চৌধুরী (৫৪)। আহত ব্যক্তির নাম উজ্জ্বল চৌধুরী (৪৯)।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে হাইওয়ে পুলিশ জানিয়েছে, তারা রাতে পটিয়া থেকে মিরসরাইয়ের উদ্দেশে যাচ্ছিলেন। মহাসড়কের উত্তর বাঁশবাড়িয়া এলাকায় ভ্যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে উল্টে গেলে ভেতরে থাকা তিন ব্যবসায়ী গুরুতরভাবে আহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর কমল চৌধুরী ও সমীর চৌধুরীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। আহত উজ্জ্বল চৌধুরী বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
বার আউলিয়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মোমিন জানান, দুর্ঘটনার পর চালক পালিয়ে গেছেন। তবে সড়ক পরিবহন আইনে থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। নিহত দুই ব্যবসায়ীর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের মর্গে রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

‘আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আমাদের আলাপ হয়েছে। তারা আমাদের ১৪৪ ধারা প্রত্যাহারের অনুরোধ করেছে। আমরা বলেছি, তারা অবরোধ প্রত্যাহার করলে আমরাও ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করব।’
৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) ক্যাম্পাসে ফের উত্তেজনা ছড়িয়েছে। নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের রাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক আসাদুল্লা-হিল-গালিবের বিরুদ্ধে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মারকে হত্যার হুমকি দেওয়ার গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।
৬ মিনিট আগে
আজ রোববার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ অনুরোধ জানানো হয়।
৯ মিনিট আগে
খিলক্ষেত থানা-পুলিশ জানিয়েছে, ঢাকা মেট্রো ব ১৫-০৩৪২ নম্বরের বাসটি দুর্বৃত্তরা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। আগুনে বাসটির ভেতরের আসনগুলো পুড়ে গেছে।
১২ মিনিট আগে