রামগড় (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির রামগড়ের তৈছালা পাড়া এলাকায় অবৈধ বালু পরিবহনকারী ট্রাকের চাপায় মা ও শিশুকন্যা নিহত হয়েছে। তাঁরা সিএনজি চালিত অটোরিকশার যাত্রী ছিলেন। অটোরিকশার অপর পাঁচ যাত্রীর অবস্থা আশঙ্কাজনক।
আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টার দিকে রামগড় জালিয়াপাড়া সড়কের তৈছালাপাড়ার সোমাচন্দ্র কারবারি পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন—উপজেলার পাতাছড়া এলাকার সালেহ আহমেদের স্ত্রী তাছলিমা আক্তার (২৭) ও তাঁর এক বছরের কন্যা তানহা। এ ঘটনায় তাঁদের আরেক সন্তান মোহাম্মদ তানভীর (৭) গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
আহতরা হলেন—মোহাম্মদ তানভীর (৭), উপজেলার নাকাপা গ্রামের মোহাম্মদ নুরুন্নবীর ছেলে আজিজ উল্ল্যাহ (২৭), আঁধার মানিক এলাকার তৈয়ব আলীর স্ত্রী রোশনারা বেগম (৬০), সিএনজি চালক রনি ও মমতাজ বেগম (২০)।
আহতদের স্থানীয়রা রামগড় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে তাঁদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে স্থানীয় কাউন্সিলর মোহাম্মদ শামীম জানান, সন্ধ্যায় রামগড় উপজেলার সিএনজি স্ট্যান্ড থেকে একটি সিএনজি অটোরিকশা ছয় যাত্রী নিয়ে নাকাপা যাচ্ছিল। রামগড় জালিয়াপাড়া সড়কের তৈছালাপাড়া এলাকার সোমাচন্দ্র পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি বালুভর্তি পিকআপ চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই মা ও শিশু নিহত হয়। সিএনজি চালকসহ ছয়জন গুরুতর আহত হয়। আহতদের উদ্ধার করে স্থানীয়রা প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য রামগড় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। দুর্ঘটনার পরেই পিকআপ চালক গাড়ি নিয়ে পালিয়ে গেছেন।
রামগড় থানার ওসি মোহাম্মদ শামসুজ্জামান জানান, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। ফায়ার সার্ভিস এবং পুলিশ যৌথভাবে মরদেহ উদ্ধার করে। ঘাতক চালক এবং গাড়িটি আটকের জোর চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
খাগড়াছড়ির রামগড়ের তৈছালা পাড়া এলাকায় অবৈধ বালু পরিবহনকারী ট্রাকের চাপায় মা ও শিশুকন্যা নিহত হয়েছে। তাঁরা সিএনজি চালিত অটোরিকশার যাত্রী ছিলেন। অটোরিকশার অপর পাঁচ যাত্রীর অবস্থা আশঙ্কাজনক।
আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টার দিকে রামগড় জালিয়াপাড়া সড়কের তৈছালাপাড়ার সোমাচন্দ্র কারবারি পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন—উপজেলার পাতাছড়া এলাকার সালেহ আহমেদের স্ত্রী তাছলিমা আক্তার (২৭) ও তাঁর এক বছরের কন্যা তানহা। এ ঘটনায় তাঁদের আরেক সন্তান মোহাম্মদ তানভীর (৭) গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
আহতরা হলেন—মোহাম্মদ তানভীর (৭), উপজেলার নাকাপা গ্রামের মোহাম্মদ নুরুন্নবীর ছেলে আজিজ উল্ল্যাহ (২৭), আঁধার মানিক এলাকার তৈয়ব আলীর স্ত্রী রোশনারা বেগম (৬০), সিএনজি চালক রনি ও মমতাজ বেগম (২০)।
আহতদের স্থানীয়রা রামগড় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে তাঁদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে স্থানীয় কাউন্সিলর মোহাম্মদ শামীম জানান, সন্ধ্যায় রামগড় উপজেলার সিএনজি স্ট্যান্ড থেকে একটি সিএনজি অটোরিকশা ছয় যাত্রী নিয়ে নাকাপা যাচ্ছিল। রামগড় জালিয়াপাড়া সড়কের তৈছালাপাড়া এলাকার সোমাচন্দ্র পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি বালুভর্তি পিকআপ চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই মা ও শিশু নিহত হয়। সিএনজি চালকসহ ছয়জন গুরুতর আহত হয়। আহতদের উদ্ধার করে স্থানীয়রা প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য রামগড় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। দুর্ঘটনার পরেই পিকআপ চালক গাড়ি নিয়ে পালিয়ে গেছেন।
রামগড় থানার ওসি মোহাম্মদ শামসুজ্জামান জানান, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। ফায়ার সার্ভিস এবং পুলিশ যৌথভাবে মরদেহ উদ্ধার করে। ঘাতক চালক এবং গাড়িটি আটকের জোর চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির কো-কনভেনার ও জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ সালাম বলেন, "আমরা আদালতে একটি রিট পিটিশন দাখিল করেছি। আদালত প্রাথমিকভাবে ১০ দিনের রুল জারি করেছেন। আমাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাব এবং প্রয়োজনে অসহযোগ আন্দোলন করারও ঘোষণা দিচ্ছি।"
৮ মিনিট আগেসুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন), ময়মনসিংহ জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ইয়াজদানী কোরায়শী কাজল বলেন, "অযোগ্য কর্মকর্তারা রাজনৈতিক প্রভাবে পদ দখল করে রাখায় সিটি করপোরেশনে প্রত্যাশিত উন্নয়ন হয়নি। উপ-সহকারী থেকে সহকারী প্রকৌশলী না হয়ে সরাসরি নির্বাহী প্রকৌশলী পদে পদোন্নতি দেওয়ায় তাদের অভিজ্ঞতার ঘাটতি
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরখান থেকে কিশোর গ্যাং লিডার ও ছিনতাইকারী দলের নেতা মোরশেদ আলম (৪৮) ও দুই নারীসহ পাঁচজনকে আটক করেছে সেনাবাহিনী। অন্যরা হলেন— মোরশেদের সহযোগী মো. আলম (২৮), মো. হাসানুল (২২), পারুল (৪৮) ও বেবী (৪২)।
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন ধরে রাস্তাটি নিচু থাকায় বর্ষাকালে পুরোটাই পানিতে ডুবে যায়। এর ফলে পথচারী ও রিকশা, ভ্যান, মোটরসাইকেলের মতো ছোট যান চলাচলে মারাত্মক বিঘ্ন ঘটে। বিশেষ করে শিক্ষার্থী, বৃদ্ধ এবং অসুস্থ রোগীদের ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে। জরুরি প্রয়োজনে রোগী পরিবহনেও নানারকম সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে