হবিগঞ্জ প্রতিনিধি

হবিগঞ্জ সদর উপজেলার পূর্ব ভাদৈ এলাকায় খোয়াই নদের বাঁধে ফের ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। বর্ষা মৌসুম শুরুর আগেই বাঁধে এমন ধস নামায় চরম আতঙ্কে রয়েছে স্থানীয় বাসিন্দারা। পাশাপাশি ক্ষোভও বাড়ছে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের প্রতি। স্থানীয়দের অভিযোগ, বছরের পর বছর একই স্থানে ভাঙন দেখা দিলেও নেওয়া হয়নি কোনো কার্যকর স্থায়ী পদক্ষেপ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত বছরও একই এলাকায় বাঁধ ভেঙে বিস্তীর্ণ অঞ্চল প্লাবিত হয়েছিল। বিষয়টি একাধিকবার পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানানো হলেও তারা কেবল সাময়িকভাবে জিও ব্যাগ ফেলে দায় শেষ করেছে। চলতি বছরও একই জায়গায় নতুন করে ভাঙন দেখা দেওয়ায় স্থানীয়দের আশঙ্কা, দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে আশপাশের কয়েকটি গ্রাম এবং মাছ চাষের ঘের পানির নিচে তলিয়ে যেতে পারে।
পূর্ব ভাদৈ গ্রামের বাসিন্দা আবদুল খালেক বলেন, ‘গতবারও আমরা এমন দুর্ভোগে পড়েছিলাম। এবারও যদি সময়মতো বাঁধ মেরামত না করা হয়, তাহলে আমাদের জমি-ঘর সব চলে যাবে পানির নিচে। আগেই যদি স্থায়ীভাবে কাজ হতো, তাহলে আজ এই বিপদে পড়তে হতো না।’

৫ নম্বর গোপায়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আব্দুল মান্নান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পূর্ব ভাদৈ বাঁধটি প্রতিবছরই বর্ষা মৌসুমে ভাঙে। এ বছর যে ঠিকাদারেরা কাজ পেয়েছেন, তারা পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাজ সম্পর্কে একেবারেই অনভিজ্ঞ। হবিগঞ্জ সদর উপজেলা বিএনপির কিছু নেতা প্রভাব খাটিয়ে এই কাজ আদায় করেছেন, যার কারণে আজ এলাকাবাসী দুর্ভোগে পড়েছে।’
স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরাও দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সময়মতো মেরামতের কাজ শুরু না হলে আসন্ন বর্ষা ও পাহাড়ি ঢলে বড় ধরনের দুর্যোগ নেমে আসতে পারে।
বাঁধ সংস্কার বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের হবিগঞ্জ কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম হাসনাত মাহমুদ বলেন, ‘বাঁধটি মেরামতের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতিসহ একটি বড় আকারের নৌকা ভৈরব থেকে আনার ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে নদে পানি কম থাকায় নৌকাটি এখনো পৌঁছায়নি। আশা করছি, আজ বা আগামীকাল সকালেই পৌঁছাবে এবং মেরামত কাজ দ্রুত শুরু হবে।’
তিনি জানান, আপৎকালীন ব্যবস্থা হিসেবে ভাঙনের স্থানে ইতিমধ্যে কিছু জিও ব্যাগ ফেলা হয়েছে, যাতে পরিস্থিতির আরও অবনতি না ঘটে। তবে স্থায়ী সমাধানে কিছুটা সময় লাগবে।
এলাকাবাসীর একটাই দাবি, দ্রুত ও কার্যকর ব্যবস্থা নিয়ে তাদের ঘরবাড়ি, ফসলি জমি ও জীবিকা রক্ষা করা হোক।

হবিগঞ্জ সদর উপজেলার পূর্ব ভাদৈ এলাকায় খোয়াই নদের বাঁধে ফের ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। বর্ষা মৌসুম শুরুর আগেই বাঁধে এমন ধস নামায় চরম আতঙ্কে রয়েছে স্থানীয় বাসিন্দারা। পাশাপাশি ক্ষোভও বাড়ছে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের প্রতি। স্থানীয়দের অভিযোগ, বছরের পর বছর একই স্থানে ভাঙন দেখা দিলেও নেওয়া হয়নি কোনো কার্যকর স্থায়ী পদক্ষেপ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত বছরও একই এলাকায় বাঁধ ভেঙে বিস্তীর্ণ অঞ্চল প্লাবিত হয়েছিল। বিষয়টি একাধিকবার পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানানো হলেও তারা কেবল সাময়িকভাবে জিও ব্যাগ ফেলে দায় শেষ করেছে। চলতি বছরও একই জায়গায় নতুন করে ভাঙন দেখা দেওয়ায় স্থানীয়দের আশঙ্কা, দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে আশপাশের কয়েকটি গ্রাম এবং মাছ চাষের ঘের পানির নিচে তলিয়ে যেতে পারে।
পূর্ব ভাদৈ গ্রামের বাসিন্দা আবদুল খালেক বলেন, ‘গতবারও আমরা এমন দুর্ভোগে পড়েছিলাম। এবারও যদি সময়মতো বাঁধ মেরামত না করা হয়, তাহলে আমাদের জমি-ঘর সব চলে যাবে পানির নিচে। আগেই যদি স্থায়ীভাবে কাজ হতো, তাহলে আজ এই বিপদে পড়তে হতো না।’

৫ নম্বর গোপায়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আব্দুল মান্নান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পূর্ব ভাদৈ বাঁধটি প্রতিবছরই বর্ষা মৌসুমে ভাঙে। এ বছর যে ঠিকাদারেরা কাজ পেয়েছেন, তারা পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাজ সম্পর্কে একেবারেই অনভিজ্ঞ। হবিগঞ্জ সদর উপজেলা বিএনপির কিছু নেতা প্রভাব খাটিয়ে এই কাজ আদায় করেছেন, যার কারণে আজ এলাকাবাসী দুর্ভোগে পড়েছে।’
স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরাও দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সময়মতো মেরামতের কাজ শুরু না হলে আসন্ন বর্ষা ও পাহাড়ি ঢলে বড় ধরনের দুর্যোগ নেমে আসতে পারে।
বাঁধ সংস্কার বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের হবিগঞ্জ কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম হাসনাত মাহমুদ বলেন, ‘বাঁধটি মেরামতের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতিসহ একটি বড় আকারের নৌকা ভৈরব থেকে আনার ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে নদে পানি কম থাকায় নৌকাটি এখনো পৌঁছায়নি। আশা করছি, আজ বা আগামীকাল সকালেই পৌঁছাবে এবং মেরামত কাজ দ্রুত শুরু হবে।’
তিনি জানান, আপৎকালীন ব্যবস্থা হিসেবে ভাঙনের স্থানে ইতিমধ্যে কিছু জিও ব্যাগ ফেলা হয়েছে, যাতে পরিস্থিতির আরও অবনতি না ঘটে। তবে স্থায়ী সমাধানে কিছুটা সময় লাগবে।
এলাকাবাসীর একটাই দাবি, দ্রুত ও কার্যকর ব্যবস্থা নিয়ে তাদের ঘরবাড়ি, ফসলি জমি ও জীবিকা রক্ষা করা হোক।
হবিগঞ্জ প্রতিনিধি

হবিগঞ্জ সদর উপজেলার পূর্ব ভাদৈ এলাকায় খোয়াই নদের বাঁধে ফের ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। বর্ষা মৌসুম শুরুর আগেই বাঁধে এমন ধস নামায় চরম আতঙ্কে রয়েছে স্থানীয় বাসিন্দারা। পাশাপাশি ক্ষোভও বাড়ছে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের প্রতি। স্থানীয়দের অভিযোগ, বছরের পর বছর একই স্থানে ভাঙন দেখা দিলেও নেওয়া হয়নি কোনো কার্যকর স্থায়ী পদক্ষেপ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত বছরও একই এলাকায় বাঁধ ভেঙে বিস্তীর্ণ অঞ্চল প্লাবিত হয়েছিল। বিষয়টি একাধিকবার পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানানো হলেও তারা কেবল সাময়িকভাবে জিও ব্যাগ ফেলে দায় শেষ করেছে। চলতি বছরও একই জায়গায় নতুন করে ভাঙন দেখা দেওয়ায় স্থানীয়দের আশঙ্কা, দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে আশপাশের কয়েকটি গ্রাম এবং মাছ চাষের ঘের পানির নিচে তলিয়ে যেতে পারে।
পূর্ব ভাদৈ গ্রামের বাসিন্দা আবদুল খালেক বলেন, ‘গতবারও আমরা এমন দুর্ভোগে পড়েছিলাম। এবারও যদি সময়মতো বাঁধ মেরামত না করা হয়, তাহলে আমাদের জমি-ঘর সব চলে যাবে পানির নিচে। আগেই যদি স্থায়ীভাবে কাজ হতো, তাহলে আজ এই বিপদে পড়তে হতো না।’

৫ নম্বর গোপায়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আব্দুল মান্নান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পূর্ব ভাদৈ বাঁধটি প্রতিবছরই বর্ষা মৌসুমে ভাঙে। এ বছর যে ঠিকাদারেরা কাজ পেয়েছেন, তারা পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাজ সম্পর্কে একেবারেই অনভিজ্ঞ। হবিগঞ্জ সদর উপজেলা বিএনপির কিছু নেতা প্রভাব খাটিয়ে এই কাজ আদায় করেছেন, যার কারণে আজ এলাকাবাসী দুর্ভোগে পড়েছে।’
স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরাও দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সময়মতো মেরামতের কাজ শুরু না হলে আসন্ন বর্ষা ও পাহাড়ি ঢলে বড় ধরনের দুর্যোগ নেমে আসতে পারে।
বাঁধ সংস্কার বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের হবিগঞ্জ কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম হাসনাত মাহমুদ বলেন, ‘বাঁধটি মেরামতের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতিসহ একটি বড় আকারের নৌকা ভৈরব থেকে আনার ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে নদে পানি কম থাকায় নৌকাটি এখনো পৌঁছায়নি। আশা করছি, আজ বা আগামীকাল সকালেই পৌঁছাবে এবং মেরামত কাজ দ্রুত শুরু হবে।’
তিনি জানান, আপৎকালীন ব্যবস্থা হিসেবে ভাঙনের স্থানে ইতিমধ্যে কিছু জিও ব্যাগ ফেলা হয়েছে, যাতে পরিস্থিতির আরও অবনতি না ঘটে। তবে স্থায়ী সমাধানে কিছুটা সময় লাগবে।
এলাকাবাসীর একটাই দাবি, দ্রুত ও কার্যকর ব্যবস্থা নিয়ে তাদের ঘরবাড়ি, ফসলি জমি ও জীবিকা রক্ষা করা হোক।

হবিগঞ্জ সদর উপজেলার পূর্ব ভাদৈ এলাকায় খোয়াই নদের বাঁধে ফের ভয়াবহ ভাঙন দেখা দিয়েছে। বর্ষা মৌসুম শুরুর আগেই বাঁধে এমন ধস নামায় চরম আতঙ্কে রয়েছে স্থানীয় বাসিন্দারা। পাশাপাশি ক্ষোভও বাড়ছে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের প্রতি। স্থানীয়দের অভিযোগ, বছরের পর বছর একই স্থানে ভাঙন দেখা দিলেও নেওয়া হয়নি কোনো কার্যকর স্থায়ী পদক্ষেপ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত বছরও একই এলাকায় বাঁধ ভেঙে বিস্তীর্ণ অঞ্চল প্লাবিত হয়েছিল। বিষয়টি একাধিকবার পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানানো হলেও তারা কেবল সাময়িকভাবে জিও ব্যাগ ফেলে দায় শেষ করেছে। চলতি বছরও একই জায়গায় নতুন করে ভাঙন দেখা দেওয়ায় স্থানীয়দের আশঙ্কা, দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে আশপাশের কয়েকটি গ্রাম এবং মাছ চাষের ঘের পানির নিচে তলিয়ে যেতে পারে।
পূর্ব ভাদৈ গ্রামের বাসিন্দা আবদুল খালেক বলেন, ‘গতবারও আমরা এমন দুর্ভোগে পড়েছিলাম। এবারও যদি সময়মতো বাঁধ মেরামত না করা হয়, তাহলে আমাদের জমি-ঘর সব চলে যাবে পানির নিচে। আগেই যদি স্থায়ীভাবে কাজ হতো, তাহলে আজ এই বিপদে পড়তে হতো না।’

৫ নম্বর গোপায়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আব্দুল মান্নান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পূর্ব ভাদৈ বাঁধটি প্রতিবছরই বর্ষা মৌসুমে ভাঙে। এ বছর যে ঠিকাদারেরা কাজ পেয়েছেন, তারা পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাজ সম্পর্কে একেবারেই অনভিজ্ঞ। হবিগঞ্জ সদর উপজেলা বিএনপির কিছু নেতা প্রভাব খাটিয়ে এই কাজ আদায় করেছেন, যার কারণে আজ এলাকাবাসী দুর্ভোগে পড়েছে।’
স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরাও দ্রুত কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সময়মতো মেরামতের কাজ শুরু না হলে আসন্ন বর্ষা ও পাহাড়ি ঢলে বড় ধরনের দুর্যোগ নেমে আসতে পারে।
বাঁধ সংস্কার বিষয়ে পানি উন্নয়ন বোর্ডের হবিগঞ্জ কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম হাসনাত মাহমুদ বলেন, ‘বাঁধটি মেরামতের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতিসহ একটি বড় আকারের নৌকা ভৈরব থেকে আনার ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে নদে পানি কম থাকায় নৌকাটি এখনো পৌঁছায়নি। আশা করছি, আজ বা আগামীকাল সকালেই পৌঁছাবে এবং মেরামত কাজ দ্রুত শুরু হবে।’
তিনি জানান, আপৎকালীন ব্যবস্থা হিসেবে ভাঙনের স্থানে ইতিমধ্যে কিছু জিও ব্যাগ ফেলা হয়েছে, যাতে পরিস্থিতির আরও অবনতি না ঘটে। তবে স্থায়ী সমাধানে কিছুটা সময় লাগবে।
এলাকাবাসীর একটাই দাবি, দ্রুত ও কার্যকর ব্যবস্থা নিয়ে তাদের ঘরবাড়ি, ফসলি জমি ও জীবিকা রক্ষা করা হোক।

রাজধানী ঢাকার সূত্রাপুরে একটি হাসপাতালের সামনে প্রকাশ্যে গুলিতে নিহত তারিক সাইফ মামুন সন্ত্রাসী ছিলেন না বলে দাবি করেছেন তাঁর ছোট ভাই আকরাম হোসেন সুমন।
৮ মিনিট আগে
শিক্ষক রেজমিন আক্তার বলেন, ‘শিক্ষা কর্মকর্তার নির্দেশে বই হাতে দেওয়া হয় এবং ১৫০ টাকা মূল্য দিতে হয়। যেহেতু ইউএনও স্যারের লেখা বই, তাই নেওয়া ছাড়া উপায় ছিল না।’
১৪ মিনিট আগে
বাগ্বিতণ্ডার ভিডিও ভাইরালের পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু)। আজ সোমবার রাকসু ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলনে এই আলটিমেটাম দেন নেতারা।
২১ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে চিলাহাটি আন্তনগর এক্সপ্রেস ট্রেনে কাটা পড়ে হারেজ শেখ (৬৫) নামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে উপজেলার জামতৈল রেলওয়ে স্টেশনের আলোকদিয়া এলাকার রেলব্রিজে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২২ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

রাজধানীর সূত্রাপুরে একটি হাসপাতালের সামনে প্রকাশ্যে গুলিতে নিহত তারিক সাইফ মামুন সন্ত্রাসী ছিলেন না বলে দাবি করেছেন তাঁর ছোট ভাই আকরাম হোসেন সুমন।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় দৈনিক আজকের পত্রিকাকে আকরাম হোসেন সুমন জানান, তাঁর ভাই তারিক সাইফ মামুন কখনো সন্ত্রাসী কার্যকলাপে জড়িত ছিলেন না বা সন্ত্রাসী ছিলেন না। মিডিয়া ও পুলিশ তাঁকে সন্ত্রাসী বানিয়েছে। এর বিচারও হবে একদিন। মামুন ঢাকায় ব্যবসা করতেন। প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ মসজিদে আদায় করার চেষ্টা করতেন। তিনি অনেক ভালো মানুষ ছিলেন।
মামুন বিএনপির একজন কর্মী ছিলেন জানিয়ে ছোট ভাই বলেন, ঢাকায় তিনি ব্যবসা করতেন। আদালতে হাজিরা দিতে এসেছিলেন। এ সময় তাঁকে পরিকল্পিতভাবে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। তিনি এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান। গ্রামের বাড়িতে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর দাফন করার ইচ্ছার কথাও জানান ছোট ভাই।
মামুনের জাতীয় পরিচয়পত্রে ঠিকানা লক্ষ্মীপুর পৌরসভার মোবারক কলোনি রয়েছে। মূলত গ্রামের বাড়ি মিরিকপুর। ছোটবেলা থেকে ঢাকায় বসবাস করতেন মামুন। গ্রামে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করে ঢাকায় চলে আসেন। এরপর মাঝেমধ্যে বাড়িতে এলেও থাকতেন না।
নিহত মামুনের গ্রামের বাড়িতে পরিবারের তেমন কেউ থাকেন না।

রাজধানীর সূত্রাপুরে একটি হাসপাতালের সামনে প্রকাশ্যে গুলিতে নিহত তারিক সাইফ মামুন সন্ত্রাসী ছিলেন না বলে দাবি করেছেন তাঁর ছোট ভাই আকরাম হোসেন সুমন।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় দৈনিক আজকের পত্রিকাকে আকরাম হোসেন সুমন জানান, তাঁর ভাই তারিক সাইফ মামুন কখনো সন্ত্রাসী কার্যকলাপে জড়িত ছিলেন না বা সন্ত্রাসী ছিলেন না। মিডিয়া ও পুলিশ তাঁকে সন্ত্রাসী বানিয়েছে। এর বিচারও হবে একদিন। মামুন ঢাকায় ব্যবসা করতেন। প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ মসজিদে আদায় করার চেষ্টা করতেন। তিনি অনেক ভালো মানুষ ছিলেন।
মামুন বিএনপির একজন কর্মী ছিলেন জানিয়ে ছোট ভাই বলেন, ঢাকায় তিনি ব্যবসা করতেন। আদালতে হাজিরা দিতে এসেছিলেন। এ সময় তাঁকে পরিকল্পিতভাবে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। তিনি এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান। গ্রামের বাড়িতে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর দাফন করার ইচ্ছার কথাও জানান ছোট ভাই।
মামুনের জাতীয় পরিচয়পত্রে ঠিকানা লক্ষ্মীপুর পৌরসভার মোবারক কলোনি রয়েছে। মূলত গ্রামের বাড়ি মিরিকপুর। ছোটবেলা থেকে ঢাকায় বসবাস করতেন মামুন। গ্রামে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করে ঢাকায় চলে আসেন। এরপর মাঝেমধ্যে বাড়িতে এলেও থাকতেন না।
নিহত মামুনের গ্রামের বাড়িতে পরিবারের তেমন কেউ থাকেন না।

গত বছরও একই এলাকায় বাঁধ ভেঙে বিস্তীর্ণ অঞ্চল প্লাবিত হয়েছিল। বিষয়টি একাধিকবার পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানানো হলেও তারা কেবল সাময়িকভাবে জিও ব্যাগ ফেলে দায় শেষ করেছে। চলতি বছরও একই জায়গায় নতুন করে ভাঙন দেখা দেওয়ায় স্থানীয়দের আশঙ্কা, দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে আশপাশের কয়েকটি গ্রাম এবং মাছ চাষের ঘের
৩১ মে ২০২৫
শিক্ষক রেজমিন আক্তার বলেন, ‘শিক্ষা কর্মকর্তার নির্দেশে বই হাতে দেওয়া হয় এবং ১৫০ টাকা মূল্য দিতে হয়। যেহেতু ইউএনও স্যারের লেখা বই, তাই নেওয়া ছাড়া উপায় ছিল না।’
১৪ মিনিট আগে
বাগ্বিতণ্ডার ভিডিও ভাইরালের পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু)। আজ সোমবার রাকসু ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলনে এই আলটিমেটাম দেন নেতারা।
২১ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে চিলাহাটি আন্তনগর এক্সপ্রেস ট্রেনে কাটা পড়ে হারেজ শেখ (৬৫) নামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে উপজেলার জামতৈল রেলওয়ে স্টেশনের আলোকদিয়া এলাকার রেলব্রিজে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২২ মিনিট আগেনেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি

পিরোজপুরের নেছারাবাদে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) লেখা একটি কবিতার বই বাধ্য হয়ে শিক্ষকদের কিনতে হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ সোমবার উপজেলা পরিষদ হলরুমে প্রধান শিক্ষকদের মাসিক সমন্বয় সভায় ইউএনওর লেখা বই শিক্ষকদের কাছে বিক্রি করা হয়। শিক্ষকেরা বলছেন, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা খন্দকার জসিম আহমেদের নির্দেশে মাসিক সমন্বয় সভা ও স্যানিটেশনবিষয়ক সভায় ১৬৯ জন প্রধান শিক্ষকের হাতে ওই বই তুলে দেওয়া হয়। প্রতিটি বইয়ের মূল্য হিসেবে নেওয়া হয় নগদ ১৫০ টাকা। শিক্ষকদের কাছে ২৫ হাজার ৩৫০ টাকার বই বিক্রি করা হয়।
শিক্ষকদের কাছে বিক্রি করা বইটির মলাটে লেখকের নাম বলা হয়েছে ‘মো. জাহিদুল ইসলাম শামীম’, যিনি নেছারাবাদ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। বইয়ের নাম ‘পথহীন প্রান্তরে’, যা একটি কবিতার বই।
৭০ নম্বর পাথুলীপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অপূর্ব কুমার মণ্ডল বলেন, ‘আমাদের সমন্বয় সভায় বইটি নিতে হয়েছে। শিক্ষা কর্মকর্তা মহোদয় সভায় উপস্থিত সব শিক্ষকের হাতে একটি করে বই দিয়েছেন এবং ১৫০ টাকা করে মূল্য নিয়েছেন। যেহেতু ইউএনও স্যারের লেখা বই, না কিনলে চাকরিতে সমস্যা হতে পারে। এই ভয়ে বইটি নিয়েছি।’
দক্ষিণ কামারকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অশোক কুমার দাস বলেন, ‘আমাকে বই নিতে বলা হয়। আমি চাইনি, কিন্তু দেখি, সবাই টাকা দিয়ে ইউএনওর লেখা বই নিচ্ছে। তাই আমিও ১৫০ টাকা দিয়ে বই নিয়েছি।’
৩২ নম্বর ঘনমান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রেজমিন আক্তার বলেন, ‘সমন্বয় সভায় উপস্থিত সবাইকে বই নিতে হয়েছে। শিক্ষা কর্মকর্তার নির্দেশে বই হাতে দেওয়া হয় এবং ১৫০ টাকা মূল্য দিতে হয়। যেহেতু ইউএনও স্যারের লেখা বই, তাই নেওয়া ছাড়া উপায় ছিল না।’
এ বিষয়ে নেছারাবাদ উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা খন্দকার জসিম আহমদ বলেন, ‘আমাদের ইউএনও স্যার তাঁর লেখা বই শিক্ষকদের হাতে দিতে বলেছেন। তাই বই দিয়ে প্রতি বইয়ে ১৫০ টাকা করে নিয়েছি।’ বই বিক্রি করে কোনো কমিশন পেয়েছেন কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি কোনো কমিশন খাইনি। ইউএনও ডেকে আমার হাতে বিক্রির জন্য বইগুলো দিয়েছেন।’
অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে ইউএনও মো. জাহিদুল ইসলাম শামীম বলেন, ‘আমার লেখা বই কাউকে চাপিয়ে দেওয়া বা বিক্রি করা হচ্ছে, তা আমার জানা নেই।’

পিরোজপুরের নেছারাবাদে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) লেখা একটি কবিতার বই বাধ্য হয়ে শিক্ষকদের কিনতে হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ সোমবার উপজেলা পরিষদ হলরুমে প্রধান শিক্ষকদের মাসিক সমন্বয় সভায় ইউএনওর লেখা বই শিক্ষকদের কাছে বিক্রি করা হয়। শিক্ষকেরা বলছেন, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা খন্দকার জসিম আহমেদের নির্দেশে মাসিক সমন্বয় সভা ও স্যানিটেশনবিষয়ক সভায় ১৬৯ জন প্রধান শিক্ষকের হাতে ওই বই তুলে দেওয়া হয়। প্রতিটি বইয়ের মূল্য হিসেবে নেওয়া হয় নগদ ১৫০ টাকা। শিক্ষকদের কাছে ২৫ হাজার ৩৫০ টাকার বই বিক্রি করা হয়।
শিক্ষকদের কাছে বিক্রি করা বইটির মলাটে লেখকের নাম বলা হয়েছে ‘মো. জাহিদুল ইসলাম শামীম’, যিনি নেছারাবাদ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। বইয়ের নাম ‘পথহীন প্রান্তরে’, যা একটি কবিতার বই।
৭০ নম্বর পাথুলীপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অপূর্ব কুমার মণ্ডল বলেন, ‘আমাদের সমন্বয় সভায় বইটি নিতে হয়েছে। শিক্ষা কর্মকর্তা মহোদয় সভায় উপস্থিত সব শিক্ষকের হাতে একটি করে বই দিয়েছেন এবং ১৫০ টাকা করে মূল্য নিয়েছেন। যেহেতু ইউএনও স্যারের লেখা বই, না কিনলে চাকরিতে সমস্যা হতে পারে। এই ভয়ে বইটি নিয়েছি।’
দক্ষিণ কামারকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অশোক কুমার দাস বলেন, ‘আমাকে বই নিতে বলা হয়। আমি চাইনি, কিন্তু দেখি, সবাই টাকা দিয়ে ইউএনওর লেখা বই নিচ্ছে। তাই আমিও ১৫০ টাকা দিয়ে বই নিয়েছি।’
৩২ নম্বর ঘনমান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রেজমিন আক্তার বলেন, ‘সমন্বয় সভায় উপস্থিত সবাইকে বই নিতে হয়েছে। শিক্ষা কর্মকর্তার নির্দেশে বই হাতে দেওয়া হয় এবং ১৫০ টাকা মূল্য দিতে হয়। যেহেতু ইউএনও স্যারের লেখা বই, তাই নেওয়া ছাড়া উপায় ছিল না।’
এ বিষয়ে নেছারাবাদ উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা খন্দকার জসিম আহমদ বলেন, ‘আমাদের ইউএনও স্যার তাঁর লেখা বই শিক্ষকদের হাতে দিতে বলেছেন। তাই বই দিয়ে প্রতি বইয়ে ১৫০ টাকা করে নিয়েছি।’ বই বিক্রি করে কোনো কমিশন পেয়েছেন কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি কোনো কমিশন খাইনি। ইউএনও ডেকে আমার হাতে বিক্রির জন্য বইগুলো দিয়েছেন।’
অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে ইউএনও মো. জাহিদুল ইসলাম শামীম বলেন, ‘আমার লেখা বই কাউকে চাপিয়ে দেওয়া বা বিক্রি করা হচ্ছে, তা আমার জানা নেই।’

গত বছরও একই এলাকায় বাঁধ ভেঙে বিস্তীর্ণ অঞ্চল প্লাবিত হয়েছিল। বিষয়টি একাধিকবার পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানানো হলেও তারা কেবল সাময়িকভাবে জিও ব্যাগ ফেলে দায় শেষ করেছে। চলতি বছরও একই জায়গায় নতুন করে ভাঙন দেখা দেওয়ায় স্থানীয়দের আশঙ্কা, দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে আশপাশের কয়েকটি গ্রাম এবং মাছ চাষের ঘের
৩১ মে ২০২৫
রাজধানী ঢাকার সূত্রাপুরে একটি হাসপাতালের সামনে প্রকাশ্যে গুলিতে নিহত তারিক সাইফ মামুন সন্ত্রাসী ছিলেন না বলে দাবি করেছেন তাঁর ছোট ভাই আকরাম হোসেন সুমন।
৮ মিনিট আগে
বাগ্বিতণ্ডার ভিডিও ভাইরালের পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু)। আজ সোমবার রাকসু ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলনে এই আলটিমেটাম দেন নেতারা।
২১ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে চিলাহাটি আন্তনগর এক্সপ্রেস ট্রেনে কাটা পড়ে হারেজ শেখ (৬৫) নামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে উপজেলার জামতৈল রেলওয়ে স্টেশনের আলোকদিয়া এলাকার রেলব্রিজে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২২ মিনিট আগেরাবি প্রতিনিধি

বাগ্বিতণ্ডার ভিডিও ভাইরালের পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু)। আজ সোমবার রাকসু ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলনে এই আলটিমেটাম দেন নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন রাকসুর সহসভাপতি (ভিপি) মোস্তাকুর রহমান জাহিদ। তিনি বলেন, চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যানকে অপসারণের নির্দেশে উপাচার্য স্বাক্ষর করে ফাইলটি রেজিস্ট্রার দপ্তরে পাঠান। প্রশাসনিক নিয়ম অনুযায়ী, রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে একই দিনে প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে চিঠিটি ইস্যু হওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু দেখা যায়, মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত রেজিস্ট্রার দপ্তর চিঠি ইস্যু করেনি। এতে বিভাগটির ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা একাডেমিক ক্ষতির মুখে পড়েন।
মোস্তাকুর রহমান জাহিদ আরও বলেন, ‘বিষয়টি জানতে রাকসুর সাধারণ সম্পাদক ও সিনেট সদস্য সালাহউদ্দিন আম্মার রেজিস্ট্রার দপ্তরে গেলে এক কর্মকর্তা জানান, রেজিস্ট্রার তখন রাজনৈতিক প্রোগ্রামে ব্যস্ত আছেন এবং পরে আসতে বলেছেন। প্রশাসনিক দায়িত্ব পালনকালে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকা যেমন নীতিগতভাবে অনুচিত, তেমনি এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সুশাসনের পরিপন্থী।
রেজিস্ট্রারের অপসারণ দাবি করে রাকসুর ভিপি বলেন, রেজিস্ট্রার ইফতিখারুল আলম মাসউদের অশোভন আচরণের তদন্ত করে তাঁকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণ করতে হবে।
এর আগে গতকাল রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. ইফতেখারুল আলম মাসউদ ও রাকসুর সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মারের মধ্যে উত্তপ্ত বাগ্বিতণ্ডার সৃষ্টি হয়। রাতে এর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়।
সূত্রে জানা যায়, বিতর্কটির সূত্রপাত দুটি কারণে। প্রথমত, সম্প্রতি চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক এনামুল হকের অপসারণের দাবিতে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করেছিলেন। রোববার দুপুরে উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ্ হাসান নকীব ওই শিক্ষকের অব্যাহতির চিঠিতে সই করলেও চিঠিটি রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে বিভাগে পাঠানোয় বিলম্ব হচ্ছিল বলে অভিযোগ ওঠে।
দ্বিতীয়ত, জিএস সালাহউদ্দিন আম্মার অভিযোগ পান, রেজিস্ট্রার তাঁর কক্ষে ‘মহানগর বিএনপির’ নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সভা করছেন। এই দুটি বিষয় নিয়ে কথা বলতে গিয়েই আম্মার রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ে প্রবেশ করেন।

বাগ্বিতণ্ডার ভিডিও ভাইরালের পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু)। আজ সোমবার রাকসু ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলনে এই আলটিমেটাম দেন নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন রাকসুর সহসভাপতি (ভিপি) মোস্তাকুর রহমান জাহিদ। তিনি বলেন, চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যানকে অপসারণের নির্দেশে উপাচার্য স্বাক্ষর করে ফাইলটি রেজিস্ট্রার দপ্তরে পাঠান। প্রশাসনিক নিয়ম অনুযায়ী, রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে একই দিনে প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে চিঠিটি ইস্যু হওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু দেখা যায়, মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত রেজিস্ট্রার দপ্তর চিঠি ইস্যু করেনি। এতে বিভাগটির ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা একাডেমিক ক্ষতির মুখে পড়েন।
মোস্তাকুর রহমান জাহিদ আরও বলেন, ‘বিষয়টি জানতে রাকসুর সাধারণ সম্পাদক ও সিনেট সদস্য সালাহউদ্দিন আম্মার রেজিস্ট্রার দপ্তরে গেলে এক কর্মকর্তা জানান, রেজিস্ট্রার তখন রাজনৈতিক প্রোগ্রামে ব্যস্ত আছেন এবং পরে আসতে বলেছেন। প্রশাসনিক দায়িত্ব পালনকালে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকা যেমন নীতিগতভাবে অনুচিত, তেমনি এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সুশাসনের পরিপন্থী।
রেজিস্ট্রারের অপসারণ দাবি করে রাকসুর ভিপি বলেন, রেজিস্ট্রার ইফতিখারুল আলম মাসউদের অশোভন আচরণের তদন্ত করে তাঁকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণ করতে হবে।
এর আগে গতকাল রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. ইফতেখারুল আলম মাসউদ ও রাকসুর সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মারের মধ্যে উত্তপ্ত বাগ্বিতণ্ডার সৃষ্টি হয়। রাতে এর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়।
সূত্রে জানা যায়, বিতর্কটির সূত্রপাত দুটি কারণে। প্রথমত, সম্প্রতি চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক এনামুল হকের অপসারণের দাবিতে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করেছিলেন। রোববার দুপুরে উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ্ হাসান নকীব ওই শিক্ষকের অব্যাহতির চিঠিতে সই করলেও চিঠিটি রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে বিভাগে পাঠানোয় বিলম্ব হচ্ছিল বলে অভিযোগ ওঠে।
দ্বিতীয়ত, জিএস সালাহউদ্দিন আম্মার অভিযোগ পান, রেজিস্ট্রার তাঁর কক্ষে ‘মহানগর বিএনপির’ নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সভা করছেন। এই দুটি বিষয় নিয়ে কথা বলতে গিয়েই আম্মার রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ে প্রবেশ করেন।

গত বছরও একই এলাকায় বাঁধ ভেঙে বিস্তীর্ণ অঞ্চল প্লাবিত হয়েছিল। বিষয়টি একাধিকবার পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানানো হলেও তারা কেবল সাময়িকভাবে জিও ব্যাগ ফেলে দায় শেষ করেছে। চলতি বছরও একই জায়গায় নতুন করে ভাঙন দেখা দেওয়ায় স্থানীয়দের আশঙ্কা, দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে আশপাশের কয়েকটি গ্রাম এবং মাছ চাষের ঘের
৩১ মে ২০২৫
রাজধানী ঢাকার সূত্রাপুরে একটি হাসপাতালের সামনে প্রকাশ্যে গুলিতে নিহত তারিক সাইফ মামুন সন্ত্রাসী ছিলেন না বলে দাবি করেছেন তাঁর ছোট ভাই আকরাম হোসেন সুমন।
৮ মিনিট আগে
শিক্ষক রেজমিন আক্তার বলেন, ‘শিক্ষা কর্মকর্তার নির্দেশে বই হাতে দেওয়া হয় এবং ১৫০ টাকা মূল্য দিতে হয়। যেহেতু ইউএনও স্যারের লেখা বই, তাই নেওয়া ছাড়া উপায় ছিল না।’
১৪ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে চিলাহাটি আন্তনগর এক্সপ্রেস ট্রেনে কাটা পড়ে হারেজ শেখ (৬৫) নামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে উপজেলার জামতৈল রেলওয়ে স্টেশনের আলোকদিয়া এলাকার রেলব্রিজে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২২ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে চিলাহাটি আন্তনগর এক্সপ্রেস ট্রেনে কাটা পড়ে হারেজ শেখ (৬৫) নামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে উপজেলার জামতৈল রেলওয়ে স্টেশনের আলোকদিয়া এলাকার রেলব্রিজে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত হারেজ শেখ সিরাজগঞ্জের চরদীঘলকান্দি এলাকার মৃত গোলাম আলী শেখের ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, দুপুরের দিকে কোবাদ শেখ মোড়ের পাশের আলোকদিয়া রেলব্রিজ পার হচ্ছিলেন হারেজ শেখ। এ সময় চিলাহাটি থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী চিলাহাটি আন্তনগর এক্সপ্রেসের নিচে কাটা পড়ে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।
এ বিষয়ে জামতৈল রেলওয়ে স্টেশনমাস্টার আব্দুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, চিলাহাটি আন্তনগর এক্সপ্রেসে কাটা পড়ে এক বৃদ্ধ মারা গেছেন। খবর পেয়ে রেলওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করেছে।

সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে চিলাহাটি আন্তনগর এক্সপ্রেস ট্রেনে কাটা পড়ে হারেজ শেখ (৬৫) নামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে উপজেলার জামতৈল রেলওয়ে স্টেশনের আলোকদিয়া এলাকার রেলব্রিজে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত হারেজ শেখ সিরাজগঞ্জের চরদীঘলকান্দি এলাকার মৃত গোলাম আলী শেখের ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, দুপুরের দিকে কোবাদ শেখ মোড়ের পাশের আলোকদিয়া রেলব্রিজ পার হচ্ছিলেন হারেজ শেখ। এ সময় চিলাহাটি থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী চিলাহাটি আন্তনগর এক্সপ্রেসের নিচে কাটা পড়ে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।
এ বিষয়ে জামতৈল রেলওয়ে স্টেশনমাস্টার আব্দুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, চিলাহাটি আন্তনগর এক্সপ্রেসে কাটা পড়ে এক বৃদ্ধ মারা গেছেন। খবর পেয়ে রেলওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করেছে।

গত বছরও একই এলাকায় বাঁধ ভেঙে বিস্তীর্ণ অঞ্চল প্লাবিত হয়েছিল। বিষয়টি একাধিকবার পানি উন্নয়ন বোর্ডকে জানানো হলেও তারা কেবল সাময়িকভাবে জিও ব্যাগ ফেলে দায় শেষ করেছে। চলতি বছরও একই জায়গায় নতুন করে ভাঙন দেখা দেওয়ায় স্থানীয়দের আশঙ্কা, দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে আশপাশের কয়েকটি গ্রাম এবং মাছ চাষের ঘের
৩১ মে ২০২৫
রাজধানী ঢাকার সূত্রাপুরে একটি হাসপাতালের সামনে প্রকাশ্যে গুলিতে নিহত তারিক সাইফ মামুন সন্ত্রাসী ছিলেন না বলে দাবি করেছেন তাঁর ছোট ভাই আকরাম হোসেন সুমন।
৮ মিনিট আগে
শিক্ষক রেজমিন আক্তার বলেন, ‘শিক্ষা কর্মকর্তার নির্দেশে বই হাতে দেওয়া হয় এবং ১৫০ টাকা মূল্য দিতে হয়। যেহেতু ইউএনও স্যারের লেখা বই, তাই নেওয়া ছাড়া উপায় ছিল না।’
১৪ মিনিট আগে
বাগ্বিতণ্ডার ভিডিও ভাইরালের পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু)। আজ সোমবার রাকসু ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলনে এই আলটিমেটাম দেন নেতারা।
২১ মিনিট আগে