রাতুল মণ্ডল, শ্রীপুর (গাজীপুর)

গাজীপুরের শ্রীপুরে ২০ টাকায় টিকিট কেটে চায়না ম্যান্ডারিন জাতের বাহারি কমলাবাগান ঘুরে দেখতে দর্শনার্থীদের ভিড় জমে প্রতিদিন। বিশেষ করে শুক্র ও শনিবার উপচে পড়া ভিড়। সারি সারি চায়না কমলায় ভরপুর বাগান দেখে বিমোহিত দর্শনার্থীরা। উদ্যোক্তারাও বেশ আনন্দে আছেন মানুষের এমন আগ্রহে।
উপজেলার বরমী ইউনিয়নের সাতখামাইর পশ্চিম পাড়া গ্রামে প্রায় তিন একর জমিতে মিশ্র বাগানে চাষ করা হয়েছে ম্যান্ডারিন ও দার্জিলিং জাতের কমলা। চার উদ্যোক্তা মিলে এখানে এই মিশ্র ফলের বাগান গড়ে তোলেন। এই বাগানেই রয়েছে অন্তত ১০ জাতের আম, ড্রাগন, বল সুন্দরী বরইসহ বেশ কিছু ফলের গাছ। তবে সবকিছু ছাপিয়ে মানুষের নজর আটকায় হলুদ টসটসে ম্যান্ডারিন কমলার থোকায়।
গতকাল শনিবার বিকেলে বাগান ঘুরে দারুণ কমলার দেখা মিলেছে। সারি করে লাগানো কমলার চারার ফাঁক দিয়ে হাঁটার পথ রয়েছে। তিন বছর আগে রোপণ করা কমলার চারাগুলো এখন প্রাপ্তবয়স্ক। প্রায় সব গাছে কমলা ধরেছে। কোনো গাছে খুব বেশি কমলা এসেছে। একসঙ্গে ডালে ডালে ঝুলে আছে অসংখ্য ম্যান্ডারিন জাতের হলুদ কাঁচা রঙের বাহারি কমলা। গাছে গাছে ঝুলছে রসে টইটম্বুর পাকা কমলার থোকা। বাগান ঘুরে দেখার সুযোগে ক্রেতাদের মধ্যে ভিন্ন একটা আনন্দ দেখা গেছে।
স্কুলশিক্ষক সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘কমলাবাগানে এসে দেখি অসাধারণ সুন্দর। বাগানে এসে মুগ্ধ হয়েছি। আমাদের এই মাটিতে এত সুন্দর বাগান করেছে। উনার মাধ্যমে আরও বেশি কৃষক উৎসাহিত হবে।’
ঢাকা থেকে আসা দর্শনার্থী সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘গত বছর অনলাইনে দেখার পর বাগান পরিদর্শনে আসি। সে সময় কমলা পাইনি। এ বছর স্ত্রীকে নিয়ে চলে আসলাম। খুবই সুন্দর লাগছে। প্রতিটি গাছে প্রচুর কমলা।’

দর্শনার্থী লিপি বলেন, ‘বাগানে এসে কমলা দেখতে পারলাম। অনেক ভালো লাগছে। এখনো বিক্রি শুরু হয়নি। বিক্রি শুরু হলে কিনতে আসব।’
দর্শনার্থী মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘স্ত্রী-সন্তান ও পরিবারের সবাইকে নিয়ে কমলা বাগান পরিদর্শনে এসেছি। আমাদের শ্রীপুরে এমন একটি পরিবেশে বিভিন্ন জেলার মানুষ আসছে। এতে আমাদের অনেক আনন্দ হচ্ছে।’
কমলাবাগানের সার্বিক তত্ত্বাবধানের দায়িত্বে থাকা মো. সবুজ মিয়া বলেন, ‘আমাদের এই বাগানে ১০০টি দার্জিলিং কমলা ও ১০০টি চায়না ম্যান্ডারিন জাতের চারা রোপণ করা হয়েছিল। মাওলানা অলিউল্লাহ বাইজিদ, ফারুক আহমেদ, আব্দুল মতিন ও আইনুল হক মিলে ২০২১ সালে বাগানটি শুরু করেন। পরে তাঁরা এই বাগানের নাম রাখেন তাওয়াক্কালনা ফ্রুট অ্যান্ড অ্যাগ্রো লিমিটেড।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের এই বাগানে দুই জাতের কমলা রয়েছে। চায়না ম্যান্ডারিন ও দার্জিলিং কমলা। এ ছাড়াও বিভিন্ন জাতের আম, বল সুন্দরী বরই, সফেদা, জাম্বুরা ও ড্রাগন ফল চাষ করা হয়েছে।’

সবুজ মিয়া বলেন, ‘১৫ দিন ধরে অনেক দর্শনার্থী কমলা বাগানে আসছেন। চায়না ম্যান্ডারিন কমলাগাছের মধ্যে প্রায় ৭০ শতাংশ গাছে আশানুরূপ ফলন এসেছে। দর্শনার্থীরা বাগান ঘুরে দেখছেন, ছবি তুলছেন। বেশ ভালো লাগছে মানুষের আগ্রহ দেখে।’
শ্রীপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুমাইয়া সুলতানা বলেন, ‘ব্যক্তি উদ্যোগে চায়না ম্যান্ডারিন ও দার্জিলিং কমলা চাষে চার উদ্যোক্তা বেশ সফল হয়েছেন। তাঁদের বাগানের কমলার মান চমৎকার। কমলা আকার ও রঙে খুবই সুন্দর হয়েছে। তাঁদের এমন সাফল্য অন্যদের আগ্রহী করবে কমলা চাষে।’
সুমাইয়া সুলতানা আরও বলেন, ‘শ্রীপুরে অন্তত ৮ হেক্টর জমিতে কমলা চাষ হচ্ছে। আমাদের এই আবহাওয়া চায়না ম্যান্ডারিন ও দার্জিলিং কমলা চাষে বেশ উপযোগী। কমলার আকার, রং ও স্বাদে চমৎকার হয়। আমরা কৃষদের উদ্বুদ্ধ করছি কমলা চাষে। এতে লাভও পাবে কৃষক। সতেজ ও পরিপক্ব কমলা পেতে ক্রেতারা বাগান থেকে কমলা নিতে পারেন উপযুক্ত দামে।

গাজীপুরের শ্রীপুরে ২০ টাকায় টিকিট কেটে চায়না ম্যান্ডারিন জাতের বাহারি কমলাবাগান ঘুরে দেখতে দর্শনার্থীদের ভিড় জমে প্রতিদিন। বিশেষ করে শুক্র ও শনিবার উপচে পড়া ভিড়। সারি সারি চায়না কমলায় ভরপুর বাগান দেখে বিমোহিত দর্শনার্থীরা। উদ্যোক্তারাও বেশ আনন্দে আছেন মানুষের এমন আগ্রহে।
উপজেলার বরমী ইউনিয়নের সাতখামাইর পশ্চিম পাড়া গ্রামে প্রায় তিন একর জমিতে মিশ্র বাগানে চাষ করা হয়েছে ম্যান্ডারিন ও দার্জিলিং জাতের কমলা। চার উদ্যোক্তা মিলে এখানে এই মিশ্র ফলের বাগান গড়ে তোলেন। এই বাগানেই রয়েছে অন্তত ১০ জাতের আম, ড্রাগন, বল সুন্দরী বরইসহ বেশ কিছু ফলের গাছ। তবে সবকিছু ছাপিয়ে মানুষের নজর আটকায় হলুদ টসটসে ম্যান্ডারিন কমলার থোকায়।
গতকাল শনিবার বিকেলে বাগান ঘুরে দারুণ কমলার দেখা মিলেছে। সারি করে লাগানো কমলার চারার ফাঁক দিয়ে হাঁটার পথ রয়েছে। তিন বছর আগে রোপণ করা কমলার চারাগুলো এখন প্রাপ্তবয়স্ক। প্রায় সব গাছে কমলা ধরেছে। কোনো গাছে খুব বেশি কমলা এসেছে। একসঙ্গে ডালে ডালে ঝুলে আছে অসংখ্য ম্যান্ডারিন জাতের হলুদ কাঁচা রঙের বাহারি কমলা। গাছে গাছে ঝুলছে রসে টইটম্বুর পাকা কমলার থোকা। বাগান ঘুরে দেখার সুযোগে ক্রেতাদের মধ্যে ভিন্ন একটা আনন্দ দেখা গেছে।
স্কুলশিক্ষক সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘কমলাবাগানে এসে দেখি অসাধারণ সুন্দর। বাগানে এসে মুগ্ধ হয়েছি। আমাদের এই মাটিতে এত সুন্দর বাগান করেছে। উনার মাধ্যমে আরও বেশি কৃষক উৎসাহিত হবে।’
ঢাকা থেকে আসা দর্শনার্থী সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘গত বছর অনলাইনে দেখার পর বাগান পরিদর্শনে আসি। সে সময় কমলা পাইনি। এ বছর স্ত্রীকে নিয়ে চলে আসলাম। খুবই সুন্দর লাগছে। প্রতিটি গাছে প্রচুর কমলা।’

দর্শনার্থী লিপি বলেন, ‘বাগানে এসে কমলা দেখতে পারলাম। অনেক ভালো লাগছে। এখনো বিক্রি শুরু হয়নি। বিক্রি শুরু হলে কিনতে আসব।’
দর্শনার্থী মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘স্ত্রী-সন্তান ও পরিবারের সবাইকে নিয়ে কমলা বাগান পরিদর্শনে এসেছি। আমাদের শ্রীপুরে এমন একটি পরিবেশে বিভিন্ন জেলার মানুষ আসছে। এতে আমাদের অনেক আনন্দ হচ্ছে।’
কমলাবাগানের সার্বিক তত্ত্বাবধানের দায়িত্বে থাকা মো. সবুজ মিয়া বলেন, ‘আমাদের এই বাগানে ১০০টি দার্জিলিং কমলা ও ১০০টি চায়না ম্যান্ডারিন জাতের চারা রোপণ করা হয়েছিল। মাওলানা অলিউল্লাহ বাইজিদ, ফারুক আহমেদ, আব্দুল মতিন ও আইনুল হক মিলে ২০২১ সালে বাগানটি শুরু করেন। পরে তাঁরা এই বাগানের নাম রাখেন তাওয়াক্কালনা ফ্রুট অ্যান্ড অ্যাগ্রো লিমিটেড।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের এই বাগানে দুই জাতের কমলা রয়েছে। চায়না ম্যান্ডারিন ও দার্জিলিং কমলা। এ ছাড়াও বিভিন্ন জাতের আম, বল সুন্দরী বরই, সফেদা, জাম্বুরা ও ড্রাগন ফল চাষ করা হয়েছে।’

সবুজ মিয়া বলেন, ‘১৫ দিন ধরে অনেক দর্শনার্থী কমলা বাগানে আসছেন। চায়না ম্যান্ডারিন কমলাগাছের মধ্যে প্রায় ৭০ শতাংশ গাছে আশানুরূপ ফলন এসেছে। দর্শনার্থীরা বাগান ঘুরে দেখছেন, ছবি তুলছেন। বেশ ভালো লাগছে মানুষের আগ্রহ দেখে।’
শ্রীপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুমাইয়া সুলতানা বলেন, ‘ব্যক্তি উদ্যোগে চায়না ম্যান্ডারিন ও দার্জিলিং কমলা চাষে চার উদ্যোক্তা বেশ সফল হয়েছেন। তাঁদের বাগানের কমলার মান চমৎকার। কমলা আকার ও রঙে খুবই সুন্দর হয়েছে। তাঁদের এমন সাফল্য অন্যদের আগ্রহী করবে কমলা চাষে।’
সুমাইয়া সুলতানা আরও বলেন, ‘শ্রীপুরে অন্তত ৮ হেক্টর জমিতে কমলা চাষ হচ্ছে। আমাদের এই আবহাওয়া চায়না ম্যান্ডারিন ও দার্জিলিং কমলা চাষে বেশ উপযোগী। কমলার আকার, রং ও স্বাদে চমৎকার হয়। আমরা কৃষদের উদ্বুদ্ধ করছি কমলা চাষে। এতে লাভও পাবে কৃষক। সতেজ ও পরিপক্ব কমলা পেতে ক্রেতারা বাগান থেকে কমলা নিতে পারেন উপযুক্ত দামে।
রাতুল মণ্ডল, শ্রীপুর (গাজীপুর)

গাজীপুরের শ্রীপুরে ২০ টাকায় টিকিট কেটে চায়না ম্যান্ডারিন জাতের বাহারি কমলাবাগান ঘুরে দেখতে দর্শনার্থীদের ভিড় জমে প্রতিদিন। বিশেষ করে শুক্র ও শনিবার উপচে পড়া ভিড়। সারি সারি চায়না কমলায় ভরপুর বাগান দেখে বিমোহিত দর্শনার্থীরা। উদ্যোক্তারাও বেশ আনন্দে আছেন মানুষের এমন আগ্রহে।
উপজেলার বরমী ইউনিয়নের সাতখামাইর পশ্চিম পাড়া গ্রামে প্রায় তিন একর জমিতে মিশ্র বাগানে চাষ করা হয়েছে ম্যান্ডারিন ও দার্জিলিং জাতের কমলা। চার উদ্যোক্তা মিলে এখানে এই মিশ্র ফলের বাগান গড়ে তোলেন। এই বাগানেই রয়েছে অন্তত ১০ জাতের আম, ড্রাগন, বল সুন্দরী বরইসহ বেশ কিছু ফলের গাছ। তবে সবকিছু ছাপিয়ে মানুষের নজর আটকায় হলুদ টসটসে ম্যান্ডারিন কমলার থোকায়।
গতকাল শনিবার বিকেলে বাগান ঘুরে দারুণ কমলার দেখা মিলেছে। সারি করে লাগানো কমলার চারার ফাঁক দিয়ে হাঁটার পথ রয়েছে। তিন বছর আগে রোপণ করা কমলার চারাগুলো এখন প্রাপ্তবয়স্ক। প্রায় সব গাছে কমলা ধরেছে। কোনো গাছে খুব বেশি কমলা এসেছে। একসঙ্গে ডালে ডালে ঝুলে আছে অসংখ্য ম্যান্ডারিন জাতের হলুদ কাঁচা রঙের বাহারি কমলা। গাছে গাছে ঝুলছে রসে টইটম্বুর পাকা কমলার থোকা। বাগান ঘুরে দেখার সুযোগে ক্রেতাদের মধ্যে ভিন্ন একটা আনন্দ দেখা গেছে।
স্কুলশিক্ষক সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘কমলাবাগানে এসে দেখি অসাধারণ সুন্দর। বাগানে এসে মুগ্ধ হয়েছি। আমাদের এই মাটিতে এত সুন্দর বাগান করেছে। উনার মাধ্যমে আরও বেশি কৃষক উৎসাহিত হবে।’
ঢাকা থেকে আসা দর্শনার্থী সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘গত বছর অনলাইনে দেখার পর বাগান পরিদর্শনে আসি। সে সময় কমলা পাইনি। এ বছর স্ত্রীকে নিয়ে চলে আসলাম। খুবই সুন্দর লাগছে। প্রতিটি গাছে প্রচুর কমলা।’

দর্শনার্থী লিপি বলেন, ‘বাগানে এসে কমলা দেখতে পারলাম। অনেক ভালো লাগছে। এখনো বিক্রি শুরু হয়নি। বিক্রি শুরু হলে কিনতে আসব।’
দর্শনার্থী মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘স্ত্রী-সন্তান ও পরিবারের সবাইকে নিয়ে কমলা বাগান পরিদর্শনে এসেছি। আমাদের শ্রীপুরে এমন একটি পরিবেশে বিভিন্ন জেলার মানুষ আসছে। এতে আমাদের অনেক আনন্দ হচ্ছে।’
কমলাবাগানের সার্বিক তত্ত্বাবধানের দায়িত্বে থাকা মো. সবুজ মিয়া বলেন, ‘আমাদের এই বাগানে ১০০টি দার্জিলিং কমলা ও ১০০টি চায়না ম্যান্ডারিন জাতের চারা রোপণ করা হয়েছিল। মাওলানা অলিউল্লাহ বাইজিদ, ফারুক আহমেদ, আব্দুল মতিন ও আইনুল হক মিলে ২০২১ সালে বাগানটি শুরু করেন। পরে তাঁরা এই বাগানের নাম রাখেন তাওয়াক্কালনা ফ্রুট অ্যান্ড অ্যাগ্রো লিমিটেড।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের এই বাগানে দুই জাতের কমলা রয়েছে। চায়না ম্যান্ডারিন ও দার্জিলিং কমলা। এ ছাড়াও বিভিন্ন জাতের আম, বল সুন্দরী বরই, সফেদা, জাম্বুরা ও ড্রাগন ফল চাষ করা হয়েছে।’

সবুজ মিয়া বলেন, ‘১৫ দিন ধরে অনেক দর্শনার্থী কমলা বাগানে আসছেন। চায়না ম্যান্ডারিন কমলাগাছের মধ্যে প্রায় ৭০ শতাংশ গাছে আশানুরূপ ফলন এসেছে। দর্শনার্থীরা বাগান ঘুরে দেখছেন, ছবি তুলছেন। বেশ ভালো লাগছে মানুষের আগ্রহ দেখে।’
শ্রীপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুমাইয়া সুলতানা বলেন, ‘ব্যক্তি উদ্যোগে চায়না ম্যান্ডারিন ও দার্জিলিং কমলা চাষে চার উদ্যোক্তা বেশ সফল হয়েছেন। তাঁদের বাগানের কমলার মান চমৎকার। কমলা আকার ও রঙে খুবই সুন্দর হয়েছে। তাঁদের এমন সাফল্য অন্যদের আগ্রহী করবে কমলা চাষে।’
সুমাইয়া সুলতানা আরও বলেন, ‘শ্রীপুরে অন্তত ৮ হেক্টর জমিতে কমলা চাষ হচ্ছে। আমাদের এই আবহাওয়া চায়না ম্যান্ডারিন ও দার্জিলিং কমলা চাষে বেশ উপযোগী। কমলার আকার, রং ও স্বাদে চমৎকার হয়। আমরা কৃষদের উদ্বুদ্ধ করছি কমলা চাষে। এতে লাভও পাবে কৃষক। সতেজ ও পরিপক্ব কমলা পেতে ক্রেতারা বাগান থেকে কমলা নিতে পারেন উপযুক্ত দামে।

গাজীপুরের শ্রীপুরে ২০ টাকায় টিকিট কেটে চায়না ম্যান্ডারিন জাতের বাহারি কমলাবাগান ঘুরে দেখতে দর্শনার্থীদের ভিড় জমে প্রতিদিন। বিশেষ করে শুক্র ও শনিবার উপচে পড়া ভিড়। সারি সারি চায়না কমলায় ভরপুর বাগান দেখে বিমোহিত দর্শনার্থীরা। উদ্যোক্তারাও বেশ আনন্দে আছেন মানুষের এমন আগ্রহে।
উপজেলার বরমী ইউনিয়নের সাতখামাইর পশ্চিম পাড়া গ্রামে প্রায় তিন একর জমিতে মিশ্র বাগানে চাষ করা হয়েছে ম্যান্ডারিন ও দার্জিলিং জাতের কমলা। চার উদ্যোক্তা মিলে এখানে এই মিশ্র ফলের বাগান গড়ে তোলেন। এই বাগানেই রয়েছে অন্তত ১০ জাতের আম, ড্রাগন, বল সুন্দরী বরইসহ বেশ কিছু ফলের গাছ। তবে সবকিছু ছাপিয়ে মানুষের নজর আটকায় হলুদ টসটসে ম্যান্ডারিন কমলার থোকায়।
গতকাল শনিবার বিকেলে বাগান ঘুরে দারুণ কমলার দেখা মিলেছে। সারি করে লাগানো কমলার চারার ফাঁক দিয়ে হাঁটার পথ রয়েছে। তিন বছর আগে রোপণ করা কমলার চারাগুলো এখন প্রাপ্তবয়স্ক। প্রায় সব গাছে কমলা ধরেছে। কোনো গাছে খুব বেশি কমলা এসেছে। একসঙ্গে ডালে ডালে ঝুলে আছে অসংখ্য ম্যান্ডারিন জাতের হলুদ কাঁচা রঙের বাহারি কমলা। গাছে গাছে ঝুলছে রসে টইটম্বুর পাকা কমলার থোকা। বাগান ঘুরে দেখার সুযোগে ক্রেতাদের মধ্যে ভিন্ন একটা আনন্দ দেখা গেছে।
স্কুলশিক্ষক সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘কমলাবাগানে এসে দেখি অসাধারণ সুন্দর। বাগানে এসে মুগ্ধ হয়েছি। আমাদের এই মাটিতে এত সুন্দর বাগান করেছে। উনার মাধ্যমে আরও বেশি কৃষক উৎসাহিত হবে।’
ঢাকা থেকে আসা দর্শনার্থী সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘গত বছর অনলাইনে দেখার পর বাগান পরিদর্শনে আসি। সে সময় কমলা পাইনি। এ বছর স্ত্রীকে নিয়ে চলে আসলাম। খুবই সুন্দর লাগছে। প্রতিটি গাছে প্রচুর কমলা।’

দর্শনার্থী লিপি বলেন, ‘বাগানে এসে কমলা দেখতে পারলাম। অনেক ভালো লাগছে। এখনো বিক্রি শুরু হয়নি। বিক্রি শুরু হলে কিনতে আসব।’
দর্শনার্থী মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘স্ত্রী-সন্তান ও পরিবারের সবাইকে নিয়ে কমলা বাগান পরিদর্শনে এসেছি। আমাদের শ্রীপুরে এমন একটি পরিবেশে বিভিন্ন জেলার মানুষ আসছে। এতে আমাদের অনেক আনন্দ হচ্ছে।’
কমলাবাগানের সার্বিক তত্ত্বাবধানের দায়িত্বে থাকা মো. সবুজ মিয়া বলেন, ‘আমাদের এই বাগানে ১০০টি দার্জিলিং কমলা ও ১০০টি চায়না ম্যান্ডারিন জাতের চারা রোপণ করা হয়েছিল। মাওলানা অলিউল্লাহ বাইজিদ, ফারুক আহমেদ, আব্দুল মতিন ও আইনুল হক মিলে ২০২১ সালে বাগানটি শুরু করেন। পরে তাঁরা এই বাগানের নাম রাখেন তাওয়াক্কালনা ফ্রুট অ্যান্ড অ্যাগ্রো লিমিটেড।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের এই বাগানে দুই জাতের কমলা রয়েছে। চায়না ম্যান্ডারিন ও দার্জিলিং কমলা। এ ছাড়াও বিভিন্ন জাতের আম, বল সুন্দরী বরই, সফেদা, জাম্বুরা ও ড্রাগন ফল চাষ করা হয়েছে।’

সবুজ মিয়া বলেন, ‘১৫ দিন ধরে অনেক দর্শনার্থী কমলা বাগানে আসছেন। চায়না ম্যান্ডারিন কমলাগাছের মধ্যে প্রায় ৭০ শতাংশ গাছে আশানুরূপ ফলন এসেছে। দর্শনার্থীরা বাগান ঘুরে দেখছেন, ছবি তুলছেন। বেশ ভালো লাগছে মানুষের আগ্রহ দেখে।’
শ্রীপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুমাইয়া সুলতানা বলেন, ‘ব্যক্তি উদ্যোগে চায়না ম্যান্ডারিন ও দার্জিলিং কমলা চাষে চার উদ্যোক্তা বেশ সফল হয়েছেন। তাঁদের বাগানের কমলার মান চমৎকার। কমলা আকার ও রঙে খুবই সুন্দর হয়েছে। তাঁদের এমন সাফল্য অন্যদের আগ্রহী করবে কমলা চাষে।’
সুমাইয়া সুলতানা আরও বলেন, ‘শ্রীপুরে অন্তত ৮ হেক্টর জমিতে কমলা চাষ হচ্ছে। আমাদের এই আবহাওয়া চায়না ম্যান্ডারিন ও দার্জিলিং কমলা চাষে বেশ উপযোগী। কমলার আকার, রং ও স্বাদে চমৎকার হয়। আমরা কৃষদের উদ্বুদ্ধ করছি কমলা চাষে। এতে লাভও পাবে কৃষক। সতেজ ও পরিপক্ব কমলা পেতে ক্রেতারা বাগান থেকে কমলা নিতে পারেন উপযুক্ত দামে।

কর্মচারীরা জানান, আজ ১১ ডিসেম্বরের মধ্যেও সার্ভিস রুল প্রকাশ না হলে আগামী ১২ ডিসেম্বর শুক্রবার সকাল ৭টা থেকে তারা সকল যাত্রীসেবা বন্ধ রেখে পূর্ণ কর্মবিরতিতে যাবেন।
৪ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার খোকশাবাড়িতে পারিবারিক বিরোধ মেটাতে বসা সালিসি বৈঠকে হারান আলী শেখ (৫৫) নামের এক ভ্যানচালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বুধবার রাতে নিহত হারান আলীর ছেলে ইকবাল হোসেন বাদী হয়ে থানায় অভিযোগ করেছেন।
৩৯ মিনিট আগে
ফায়ার সার্ভিসের রাজশাহী স্টেশনের সহকারী পরিচালক দিদারুল ইসলাম বলেন, ‘উদ্ধারকাজ এখনো চলছে। গর্ত কাটা শেষে এখন সুড়ঙ্গ কাটা হচ্ছে। আমরা শিশুটিকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করতে চাই।’
২ ঘণ্টা আগে
টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে দুই যুবদল নেতা নিহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার (১০ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে উপজেলার শালিয়াবহ–জাঙ্গালিয়া আঞ্চলিক সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঘাটাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোকছেদুর রহমান।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ডিএমটিসিএল কর্তৃপক্ষ ৯ ডিসেম্বরের মধ্যে সার্ভিস রুল (চাকরি–বিধিমালা) প্রণয়ন করতে ব্যর্থ হওয়ায় সর্বাত্মক কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির নিয়মিত কর্মচারীরা।
কর্মচারীরা জানান, আজ ১১ ডিসেম্বরের মধ্যেও সার্ভিস রুল প্রকাশ না হলে আগামী ১২ ডিসেম্বর শুক্রবার সকাল ৭টা থেকে তারা সকল যাত্রীসেবা বন্ধ রেখে পূর্ণ কর্মবিরতিতে যাবেন।
আজ বৃহস্পতিবার ‘ডিএমটিসিএল-এর নিয়মিত সকল কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারী’ ব্যানারে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, কর্মবিরতির পাশাপাশি প্রতিদিন ডিএমটিসিএল প্রধান কার্যালয়ের সামনে শান্তিপূর্ণ অবস্থান কর্মসূচি চলবে। ডিএমটিসিএল কর্তৃপক্ষের অবহেলার কারণেই কর্মচারীরা এই কর্মসূচি ঘোষণা করতে বাধ্য হয়েছেন এবং কর্মসূচির ফলে যেকোনো জনদুর্ভোগের দায়ভার সম্পূর্ণভাবে ডিএমটিসিএল কর্তৃপক্ষকে বহন করতে হবে।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, ২০১৩ সালে ডিএমটিসিএল প্রতিষ্ঠার পর এক যুগ পার হলেও ৯০০’র বেশি নিয়মিত কর্মকর্তা-কর্মচারীর জন্য এখনো স্বতন্ত্র চাকরি-বিধিমালা প্রণয়ন হয়নি। ২০২২ সালের ২৮ ডিসেম্বর মেট্রোরেল চালুর পর থেকে নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মীরা দক্ষতা ও নিরাপত্তার সঙ্গে পরিচালনা, মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ করলেও চাকরি-বিধিমালা না থাকায় ছুটি, সিপিএফ, গ্র্যাচুইটি, শিফট-অ্যালাউন্স/ওভারটাইম, গ্রুপ-ইনস্যুরেন্সসহ ন্যায্য সুবিধা এবং পদোন্নতি থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এতে তাদের মধ্যে দীর্ঘদিনের অসন্তোষ তৈরি হয়েছে।
২০২৪ সালের ১২ সেপ্টেম্বর উপদেষ্টার নির্দেশনা অনুযায়ী ৬০ কর্মদিবসের মধ্যে সার্ভিস রুল প্রণয়ন হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়নি। ফলে ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ কর্মচারীরা আন্দোলনে নামেন। পরে ২০ ফেব্রুয়ারি এক মাসের মধ্যে (২০ মার্চ ২০২৫) বিধিমালা করার আশ্বাসে আন্দোলন স্থগিত হয়, কিন্তু ৯ মাসেও কোনো অগ্রগতি হয়নি।
এরপর গত ৪ ডিসেম্বরের অবস্থান কর্মসূচিতে পরিচালক (প্রশাসন) জানান, তিনি ৯ ডিসেম্বরের বোর্ড সভায় সরকারি বিধি-বিধান ও সুপ্রিম কোর্টের রায়ের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ‘বিশেষ বিধান’ অপসারণ করে সার্ভিস রুল উত্থাপন করবেন। কর্মচারীরা ৯ ডিসেম্বরের মধ্যে তা প্রকাশের দাবি জানান এবং সময়মতো না হলে ১০ ডিসেম্বর থেকে কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেন।
গতকাল ১০ ডিসেম্বর ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তাদের জানান, খসড়া সার্ভিস রুলের সব ধারা নিয়ে বোর্ড একমত হলেও প্রকল্পের জনবলকে ডিএমটিসিএলে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য একাদশ অধ্যায়ের ‘বিশেষ বিধান’ থাকার কারণে রুল পাস আটকে আছে। তিনি কোনো সময়সীমাও দিতে পারেননি এবং এই বিধান অপরিবর্তিত রেখেই রুল প্রণয়নের কথা উল্লেখ করেন।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ডিএমটিসিএল পরিচালনা পর্ষদ ‘বিশেষ বিধান’ ছাড়া রুল পাসে আগ্রহী হলেও কর্তৃপক্ষের চাপের কারণেই বিলম্ব হচ্ছে। প্রকল্পের জনবলকে অবৈধ সুবিধা দিতে গিয়ে নিয়মিত ৯০০’র বেশি কর্মচারী প্রতিনিয়ত তাদের বৈধ সুবিধা পাচ্ছেন না।

ডিএমটিসিএল কর্তৃপক্ষ ৯ ডিসেম্বরের মধ্যে সার্ভিস রুল (চাকরি–বিধিমালা) প্রণয়ন করতে ব্যর্থ হওয়ায় সর্বাত্মক কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির নিয়মিত কর্মচারীরা।
কর্মচারীরা জানান, আজ ১১ ডিসেম্বরের মধ্যেও সার্ভিস রুল প্রকাশ না হলে আগামী ১২ ডিসেম্বর শুক্রবার সকাল ৭টা থেকে তারা সকল যাত্রীসেবা বন্ধ রেখে পূর্ণ কর্মবিরতিতে যাবেন।
আজ বৃহস্পতিবার ‘ডিএমটিসিএল-এর নিয়মিত সকল কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারী’ ব্যানারে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, কর্মবিরতির পাশাপাশি প্রতিদিন ডিএমটিসিএল প্রধান কার্যালয়ের সামনে শান্তিপূর্ণ অবস্থান কর্মসূচি চলবে। ডিএমটিসিএল কর্তৃপক্ষের অবহেলার কারণেই কর্মচারীরা এই কর্মসূচি ঘোষণা করতে বাধ্য হয়েছেন এবং কর্মসূচির ফলে যেকোনো জনদুর্ভোগের দায়ভার সম্পূর্ণভাবে ডিএমটিসিএল কর্তৃপক্ষকে বহন করতে হবে।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, ২০১৩ সালে ডিএমটিসিএল প্রতিষ্ঠার পর এক যুগ পার হলেও ৯০০’র বেশি নিয়মিত কর্মকর্তা-কর্মচারীর জন্য এখনো স্বতন্ত্র চাকরি-বিধিমালা প্রণয়ন হয়নি। ২০২২ সালের ২৮ ডিসেম্বর মেট্রোরেল চালুর পর থেকে নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মীরা দক্ষতা ও নিরাপত্তার সঙ্গে পরিচালনা, মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ করলেও চাকরি-বিধিমালা না থাকায় ছুটি, সিপিএফ, গ্র্যাচুইটি, শিফট-অ্যালাউন্স/ওভারটাইম, গ্রুপ-ইনস্যুরেন্সসহ ন্যায্য সুবিধা এবং পদোন্নতি থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এতে তাদের মধ্যে দীর্ঘদিনের অসন্তোষ তৈরি হয়েছে।
২০২৪ সালের ১২ সেপ্টেম্বর উপদেষ্টার নির্দেশনা অনুযায়ী ৬০ কর্মদিবসের মধ্যে সার্ভিস রুল প্রণয়ন হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়নি। ফলে ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ কর্মচারীরা আন্দোলনে নামেন। পরে ২০ ফেব্রুয়ারি এক মাসের মধ্যে (২০ মার্চ ২০২৫) বিধিমালা করার আশ্বাসে আন্দোলন স্থগিত হয়, কিন্তু ৯ মাসেও কোনো অগ্রগতি হয়নি।
এরপর গত ৪ ডিসেম্বরের অবস্থান কর্মসূচিতে পরিচালক (প্রশাসন) জানান, তিনি ৯ ডিসেম্বরের বোর্ড সভায় সরকারি বিধি-বিধান ও সুপ্রিম কোর্টের রায়ের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ‘বিশেষ বিধান’ অপসারণ করে সার্ভিস রুল উত্থাপন করবেন। কর্মচারীরা ৯ ডিসেম্বরের মধ্যে তা প্রকাশের দাবি জানান এবং সময়মতো না হলে ১০ ডিসেম্বর থেকে কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেন।
গতকাল ১০ ডিসেম্বর ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তাদের জানান, খসড়া সার্ভিস রুলের সব ধারা নিয়ে বোর্ড একমত হলেও প্রকল্পের জনবলকে ডিএমটিসিএলে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য একাদশ অধ্যায়ের ‘বিশেষ বিধান’ থাকার কারণে রুল পাস আটকে আছে। তিনি কোনো সময়সীমাও দিতে পারেননি এবং এই বিধান অপরিবর্তিত রেখেই রুল প্রণয়নের কথা উল্লেখ করেন।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ডিএমটিসিএল পরিচালনা পর্ষদ ‘বিশেষ বিধান’ ছাড়া রুল পাসে আগ্রহী হলেও কর্তৃপক্ষের চাপের কারণেই বিলম্ব হচ্ছে। প্রকল্পের জনবলকে অবৈধ সুবিধা দিতে গিয়ে নিয়মিত ৯০০’র বেশি কর্মচারী প্রতিনিয়ত তাদের বৈধ সুবিধা পাচ্ছেন না।

উপজেলার বরমী ইউনিয়নের সাতখামাইর পশ্চিম পাড়া গ্রামে প্রায় তিন একর জমিতে মিশ্র বাগানে চাষ করা হয়েছে ম্যান্ডারিন ও দার্জিলিং জাতের কমলা। চার উদ্যোক্তা মিলে এখানে এই মিশ্র ফলের বাগান গড়ে তোলেন। এই বাগানে রয়েছে অন্তত ১০ জাতের আম, ড্রাগন, বল সুন্দরী বরইসহ বেশ কিছু ফলের গাছ।
১১ দিন আগে
সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার খোকশাবাড়িতে পারিবারিক বিরোধ মেটাতে বসা সালিসি বৈঠকে হারান আলী শেখ (৫৫) নামের এক ভ্যানচালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বুধবার রাতে নিহত হারান আলীর ছেলে ইকবাল হোসেন বাদী হয়ে থানায় অভিযোগ করেছেন।
৩৯ মিনিট আগে
ফায়ার সার্ভিসের রাজশাহী স্টেশনের সহকারী পরিচালক দিদারুল ইসলাম বলেন, ‘উদ্ধারকাজ এখনো চলছে। গর্ত কাটা শেষে এখন সুড়ঙ্গ কাটা হচ্ছে। আমরা শিশুটিকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করতে চাই।’
২ ঘণ্টা আগে
টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে দুই যুবদল নেতা নিহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার (১০ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে উপজেলার শালিয়াবহ–জাঙ্গালিয়া আঞ্চলিক সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঘাটাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোকছেদুর রহমান।
২ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার খোকশাবাড়িতে পারিবারিক বিরোধ মেটাতে বসা সালিসি বৈঠকে হারান আলী শেখ (৫৫) নামের এক ভ্যানচালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বুধবার রাতে নিহত হারান আলীর ছেলে ইকবাল হোসেন বাদী হয়ে থানায় অভিযোগ করেছেন। নিহত হারান আলী শেখ সদর উপজেলার বহুলী ইউনিয়নের নিয়ামতপুর গ্রামের আবেদ আলীর ছেলে।
বহুলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফরহাদ হোসেন জানান, ১৫ দিন আগে দুই পরিবারের মধ্যে ঝামেলা হয়েছিল। সে বিষয় নিয়ে গতকাল বিকেলে বৈঠক চলছিল। বৈঠকের শেষ দিকে মেয়ের স্বামীর পরিবারের লোকজন হামলা করেন। আহত হারান আলী শেখকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহত হারান আলীর ছেলে ইকবাল হোসেন জানান, তাঁর বোন শাপলা খাতুন ও বোনজামাই আবুল কালামের মধ্যে পারিবারিক বিরোধ চলছিল। সে বিষয়ে গতকাল বিকেলে খোকশাবাড়ি ইউনিয়নের ব্রাহ্মণগাতী গ্রামে সালিস বসে। বৈঠকের শেষ দিকে আবুল কালামের পরিবারের লোকজন পরিকল্পিতভাবে হামলা চালান।
ইকবাল হোসেন বলেন, ‘হামলায় আমার বাবা হারান আলী শেখ, মা মরিয়ম বেগম, আমার ভাগনে আলামিন, বোন শাপলা খাতুন ও আমি আহত হই। গুরুতর আহত বাবাকে সিরাজগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।’
সিরাজগঞ্জ সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোহাগ জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার আইনিপ্রক্রিয়া শেষে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার খোকশাবাড়িতে পারিবারিক বিরোধ মেটাতে বসা সালিসি বৈঠকে হারান আলী শেখ (৫৫) নামের এক ভ্যানচালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বুধবার রাতে নিহত হারান আলীর ছেলে ইকবাল হোসেন বাদী হয়ে থানায় অভিযোগ করেছেন। নিহত হারান আলী শেখ সদর উপজেলার বহুলী ইউনিয়নের নিয়ামতপুর গ্রামের আবেদ আলীর ছেলে।
বহুলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফরহাদ হোসেন জানান, ১৫ দিন আগে দুই পরিবারের মধ্যে ঝামেলা হয়েছিল। সে বিষয় নিয়ে গতকাল বিকেলে বৈঠক চলছিল। বৈঠকের শেষ দিকে মেয়ের স্বামীর পরিবারের লোকজন হামলা করেন। আহত হারান আলী শেখকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
নিহত হারান আলীর ছেলে ইকবাল হোসেন জানান, তাঁর বোন শাপলা খাতুন ও বোনজামাই আবুল কালামের মধ্যে পারিবারিক বিরোধ চলছিল। সে বিষয়ে গতকাল বিকেলে খোকশাবাড়ি ইউনিয়নের ব্রাহ্মণগাতী গ্রামে সালিস বসে। বৈঠকের শেষ দিকে আবুল কালামের পরিবারের লোকজন পরিকল্পিতভাবে হামলা চালান।
ইকবাল হোসেন বলেন, ‘হামলায় আমার বাবা হারান আলী শেখ, মা মরিয়ম বেগম, আমার ভাগনে আলামিন, বোন শাপলা খাতুন ও আমি আহত হই। গুরুতর আহত বাবাকে সিরাজগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।’
সিরাজগঞ্জ সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সোহাগ জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার আইনিপ্রক্রিয়া শেষে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

উপজেলার বরমী ইউনিয়নের সাতখামাইর পশ্চিম পাড়া গ্রামে প্রায় তিন একর জমিতে মিশ্র বাগানে চাষ করা হয়েছে ম্যান্ডারিন ও দার্জিলিং জাতের কমলা। চার উদ্যোক্তা মিলে এখানে এই মিশ্র ফলের বাগান গড়ে তোলেন। এই বাগানে রয়েছে অন্তত ১০ জাতের আম, ড্রাগন, বল সুন্দরী বরইসহ বেশ কিছু ফলের গাছ।
১১ দিন আগে
কর্মচারীরা জানান, আজ ১১ ডিসেম্বরের মধ্যেও সার্ভিস রুল প্রকাশ না হলে আগামী ১২ ডিসেম্বর শুক্রবার সকাল ৭টা থেকে তারা সকল যাত্রীসেবা বন্ধ রেখে পূর্ণ কর্মবিরতিতে যাবেন।
৪ মিনিট আগে
ফায়ার সার্ভিসের রাজশাহী স্টেশনের সহকারী পরিচালক দিদারুল ইসলাম বলেন, ‘উদ্ধারকাজ এখনো চলছে। গর্ত কাটা শেষে এখন সুড়ঙ্গ কাটা হচ্ছে। আমরা শিশুটিকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করতে চাই।’
২ ঘণ্টা আগে
টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে দুই যুবদল নেতা নিহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার (১০ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে উপজেলার শালিয়াবহ–জাঙ্গালিয়া আঞ্চলিক সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঘাটাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোকছেদুর রহমান।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহীর তানোরে গভীর নলকূপের জন্য খনন করা আট ফুট ব্যাসার্ধের গর্তে পড়ে যাওয়া দুই বছরের শিশু সাজিদকে উদ্ধারে পাশে ৪০ ফুট গভীর গর্ত খনন করা হয়েছে। এরপর মূল সরু গর্তে পৌঁছাতে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এখন সুড়ঙ্গ করার কাজ করছেন। তবে আজ বৃহস্পতিবার সকাল পৌনে ৯টা পর্যন্ত শিশু সাজিদের দেখা মেলেনি।
এর আগে গতকাল বুধবার বেলা ১টার দিকে মায়ের পেছন পেছন হাঁটার সময় ওই গর্তে পড়ে যায় শিশু সাজিদ। এর পর থেকে তাকে উদ্ধারের জন্য কাজ শুরু করে ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট। গতকাল থেকে ওই গর্তে পাইপের মাধ্যমে অক্সিজেন দেওয়া হচ্ছে শিশুটিকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য।
তানোরের এই এলাকা উচ্চ খরাপ্রবণ। এখানে মাটির ১২০ থেকে ১৩০ ফুট গভীরেও ভূগর্ভস্থ পানির সন্ধান মেলে না। এ জমির মালিক কছির উদ্দিন একটি গভীর নলকূপ বসাতে চেয়েছিলেন। তাই বছরখানেক আগে আট ফুট ব্যাসার্ধে খনন করেছিলেন। কিন্তু পানি না পেয়ে গভীর নলকূপ বসানো হয়নি। সেই গর্তে পড়ে গেছে গ্রামের রাকিবুল ইসলামের দুই বছর বয়সী ছেলে সাজিদ।
ফায়ার সার্ভিস ধারণা করেছিল, শিশুটি প্রায় ৩৫ ফুট নিচে পড়ে গেছে।
ক্যামেরা নামিয়ে তারা শিশুটিকে দেখতে পায়নি। বিকেল থেকে ওই সরু গর্তের পাশে এক্সকাভেটর দিয়ে খনন শুরু করে ফায়ার সার্ভিস। পরপর তিনটি এক্সকাভেটর যন্ত্র আনা হয়। এগুলোর মাধ্যমে আজ ভোরের দিকে ৪০ ফুট গভীর পর্যন্ত গর্ত করা সম্ভব হয়। এরপর সুড়ঙ্গ কাটার কাজ শুরু হয়।
এ বিষয়ে ফায়ার সার্ভিসের রাজশাহী স্টেশনের সহকারী পরিচালক দিদারুল ইসলাম বলেন, ‘উদ্ধারকাজ এখনো চলছে। গর্ত কাটা শেষে এখন সুড়ঙ্গ কাটা হচ্ছে। আমরা শিশুটিকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করতে চাই।’
এদিকে অসংখ্য মানুষ উৎকণ্ঠা নিয়ে উদ্ধার তৎপরতা দেখছেন। ভিড় সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

রাজশাহীর তানোরে গভীর নলকূপের জন্য খনন করা আট ফুট ব্যাসার্ধের গর্তে পড়ে যাওয়া দুই বছরের শিশু সাজিদকে উদ্ধারে পাশে ৪০ ফুট গভীর গর্ত খনন করা হয়েছে। এরপর মূল সরু গর্তে পৌঁছাতে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা এখন সুড়ঙ্গ করার কাজ করছেন। তবে আজ বৃহস্পতিবার সকাল পৌনে ৯টা পর্যন্ত শিশু সাজিদের দেখা মেলেনি।
এর আগে গতকাল বুধবার বেলা ১টার দিকে মায়ের পেছন পেছন হাঁটার সময় ওই গর্তে পড়ে যায় শিশু সাজিদ। এর পর থেকে তাকে উদ্ধারের জন্য কাজ শুরু করে ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট। গতকাল থেকে ওই গর্তে পাইপের মাধ্যমে অক্সিজেন দেওয়া হচ্ছে শিশুটিকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য।
তানোরের এই এলাকা উচ্চ খরাপ্রবণ। এখানে মাটির ১২০ থেকে ১৩০ ফুট গভীরেও ভূগর্ভস্থ পানির সন্ধান মেলে না। এ জমির মালিক কছির উদ্দিন একটি গভীর নলকূপ বসাতে চেয়েছিলেন। তাই বছরখানেক আগে আট ফুট ব্যাসার্ধে খনন করেছিলেন। কিন্তু পানি না পেয়ে গভীর নলকূপ বসানো হয়নি। সেই গর্তে পড়ে গেছে গ্রামের রাকিবুল ইসলামের দুই বছর বয়সী ছেলে সাজিদ।
ফায়ার সার্ভিস ধারণা করেছিল, শিশুটি প্রায় ৩৫ ফুট নিচে পড়ে গেছে।
ক্যামেরা নামিয়ে তারা শিশুটিকে দেখতে পায়নি। বিকেল থেকে ওই সরু গর্তের পাশে এক্সকাভেটর দিয়ে খনন শুরু করে ফায়ার সার্ভিস। পরপর তিনটি এক্সকাভেটর যন্ত্র আনা হয়। এগুলোর মাধ্যমে আজ ভোরের দিকে ৪০ ফুট গভীর পর্যন্ত গর্ত করা সম্ভব হয়। এরপর সুড়ঙ্গ কাটার কাজ শুরু হয়।
এ বিষয়ে ফায়ার সার্ভিসের রাজশাহী স্টেশনের সহকারী পরিচালক দিদারুল ইসলাম বলেন, ‘উদ্ধারকাজ এখনো চলছে। গর্ত কাটা শেষে এখন সুড়ঙ্গ কাটা হচ্ছে। আমরা শিশুটিকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করতে চাই।’
এদিকে অসংখ্য মানুষ উৎকণ্ঠা নিয়ে উদ্ধার তৎপরতা দেখছেন। ভিড় সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

উপজেলার বরমী ইউনিয়নের সাতখামাইর পশ্চিম পাড়া গ্রামে প্রায় তিন একর জমিতে মিশ্র বাগানে চাষ করা হয়েছে ম্যান্ডারিন ও দার্জিলিং জাতের কমলা। চার উদ্যোক্তা মিলে এখানে এই মিশ্র ফলের বাগান গড়ে তোলেন। এই বাগানে রয়েছে অন্তত ১০ জাতের আম, ড্রাগন, বল সুন্দরী বরইসহ বেশ কিছু ফলের গাছ।
১১ দিন আগে
কর্মচারীরা জানান, আজ ১১ ডিসেম্বরের মধ্যেও সার্ভিস রুল প্রকাশ না হলে আগামী ১২ ডিসেম্বর শুক্রবার সকাল ৭টা থেকে তারা সকল যাত্রীসেবা বন্ধ রেখে পূর্ণ কর্মবিরতিতে যাবেন।
৪ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার খোকশাবাড়িতে পারিবারিক বিরোধ মেটাতে বসা সালিসি বৈঠকে হারান আলী শেখ (৫৫) নামের এক ভ্যানচালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বুধবার রাতে নিহত হারান আলীর ছেলে ইকবাল হোসেন বাদী হয়ে থানায় অভিযোগ করেছেন।
৩৯ মিনিট আগে
টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে দুই যুবদল নেতা নিহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার (১০ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে উপজেলার শালিয়াবহ–জাঙ্গালিয়া আঞ্চলিক সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঘাটাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোকছেদুর রহমান।
২ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইল প্রতিনিধি

টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে দুই যুবদল নেতা নিহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার (১০ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে উপজেলার শালিয়াবহ–জাঙ্গালিয়া আঞ্চলিক সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঘাটাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোকছেদুর রহমান।
পুলিশ ও নিহত ব্যক্তিদের পরিবার সূত্রে জানা যায়, নিহত ব্যক্তিরা হলেন রসুলপুর ইউনিয়নের ঘোড়ারটেকি গ্রামের আবুল কাশেম (৪০) ও লক্ষিন্দর ইউনিয়নের কাজলা গ্রামের হামিদুজ্জামান হামিদ (৩২)। একই ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন একাব্বর আলীর ছেলে কবির হোসেন (৩০)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রাতে তিন বন্ধু মোটরসাইকেলে শালিয়াবহ চৌরাস্তা থেকে ঘোড়ারটেকির দিকে যাচ্ছিলেন। পথে মোটরসাইকেলটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশের একটি গাছে ধাক্কা লাগে। এতে ঘটনাস্থলেই কাশেম ও হামিদুজ্জামান মারা যান। আহত কবিরকে স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন।
উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন জানান, নিহত দুজনই রসুলপুর ইউনিয়ন যুবদলের সক্রিয় সদস্য ছিলেন। ১৫ ডিসেম্বর তাঁদের সিঙ্গাপুরে যাওয়ার কথা ছিল।
খবর পেয়ে নিহত ব্যক্তিদের পরিবারকে সমবেদনা জানাতে ঘাটাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যান টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল) আসনের বিএনপির মনোনীত প্রার্থী এস এম ওবায়দুল হক নাসির।
ঘাটাইল থানার ওসি মোকছেদুর রহমান বলেন, মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুই যুবকের মৃত্যু হয়েছে। আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।

টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে দুই যুবদল নেতা নিহত হয়েছেন। গতকাল বুধবার (১০ ডিসেম্বর) রাত ৮টার দিকে উপজেলার শালিয়াবহ–জাঙ্গালিয়া আঞ্চলিক সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঘাটাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোকছেদুর রহমান।
পুলিশ ও নিহত ব্যক্তিদের পরিবার সূত্রে জানা যায়, নিহত ব্যক্তিরা হলেন রসুলপুর ইউনিয়নের ঘোড়ারটেকি গ্রামের আবুল কাশেম (৪০) ও লক্ষিন্দর ইউনিয়নের কাজলা গ্রামের হামিদুজ্জামান হামিদ (৩২)। একই ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন একাব্বর আলীর ছেলে কবির হোসেন (৩০)।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রাতে তিন বন্ধু মোটরসাইকেলে শালিয়াবহ চৌরাস্তা থেকে ঘোড়ারটেকির দিকে যাচ্ছিলেন। পথে মোটরসাইকেলটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশের একটি গাছে ধাক্কা লাগে। এতে ঘটনাস্থলেই কাশেম ও হামিদুজ্জামান মারা যান। আহত কবিরকে স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন।
উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন জানান, নিহত দুজনই রসুলপুর ইউনিয়ন যুবদলের সক্রিয় সদস্য ছিলেন। ১৫ ডিসেম্বর তাঁদের সিঙ্গাপুরে যাওয়ার কথা ছিল।
খবর পেয়ে নিহত ব্যক্তিদের পরিবারকে সমবেদনা জানাতে ঘাটাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যান টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল) আসনের বিএনপির মনোনীত প্রার্থী এস এম ওবায়দুল হক নাসির।
ঘাটাইল থানার ওসি মোকছেদুর রহমান বলেন, মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুই যুবকের মৃত্যু হয়েছে। আইনগত প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।

উপজেলার বরমী ইউনিয়নের সাতখামাইর পশ্চিম পাড়া গ্রামে প্রায় তিন একর জমিতে মিশ্র বাগানে চাষ করা হয়েছে ম্যান্ডারিন ও দার্জিলিং জাতের কমলা। চার উদ্যোক্তা মিলে এখানে এই মিশ্র ফলের বাগান গড়ে তোলেন। এই বাগানে রয়েছে অন্তত ১০ জাতের আম, ড্রাগন, বল সুন্দরী বরইসহ বেশ কিছু ফলের গাছ।
১১ দিন আগে
কর্মচারীরা জানান, আজ ১১ ডিসেম্বরের মধ্যেও সার্ভিস রুল প্রকাশ না হলে আগামী ১২ ডিসেম্বর শুক্রবার সকাল ৭টা থেকে তারা সকল যাত্রীসেবা বন্ধ রেখে পূর্ণ কর্মবিরতিতে যাবেন।
৪ মিনিট আগে
সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার খোকশাবাড়িতে পারিবারিক বিরোধ মেটাতে বসা সালিসি বৈঠকে হারান আলী শেখ (৫৫) নামের এক ভ্যানচালককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বুধবার রাতে নিহত হারান আলীর ছেলে ইকবাল হোসেন বাদী হয়ে থানায় অভিযোগ করেছেন।
৩৯ মিনিট আগে
ফায়ার সার্ভিসের রাজশাহী স্টেশনের সহকারী পরিচালক দিদারুল ইসলাম বলেন, ‘উদ্ধারকাজ এখনো চলছে। গর্ত কাটা শেষে এখন সুড়ঙ্গ কাটা হচ্ছে। আমরা শিশুটিকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করতে চাই।’
২ ঘণ্টা আগে