নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘জাতীয় সংসদ ভবনের এলাকা থেকে ৩ রাজাকারসহ ৭ জনের কবর সরানোর দাবি জানিয়েছে ফ্রিডম ফাইটার কমান্ডার্স ফোরাম ১৯৭১ (গেরিলা কমান্ডার-১৯৭১)। আজ বুধবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান সংগঠনের নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ফ্রিডম ফাইটার কমান্ডার্স ফোরাম ১৯৭১ (গেরিলা কমান্ডার-১৯৭১) এর প্রধান উপদেষ্টা আশরাফ এ খলিফা বলেন, যারা একাত্তরের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে হানাদার গণহত্যাকারী পাকি বাহিনীর দোসর হয়ে নারকীয় তাণ্ডবে মদদ জুগিয়েছে, লক্ষ লক্ষ বাঙালিকে ঐশ্বর্যময় চেতনাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে সেই সমস্ত ঘৃণ্য স্বাধীনতা বিরোধীদের কবর সংসদ এলাকাতে সংস্থাপতি হয়েছে। স্থপতি লুই কানের নান্দনিক নকশা এলাকার মধ্যেই সমস্ত রীতি রেওয়াজ ভেঙে নান্দনিকতার বৈভবকে উড়িয়ে দিয়ে ঘোষিত এবং স্বীকৃত ৩ জন রাজাকারসহ সাতজনের করব দেওয়া হয়েছে।
আশরাফ বলেন, এর মধ্যে শাহ আজিজুর রহমান, সবুর খান ও মশিউর রহমান যাদু মিয়া হলেন স্বীকৃত রাজাকার ও স্বাধীনতা বিরোধী। এ ছাড়া জিয়াউর রহমান, সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুস সাত্তার, সাহিত্যিক আব্দুল মনসুর আহমদ ও আতাউর রহমান খানের কবর রয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের পরবর্তীকালে বঙ্গবন্ধুর হত্যাযজ্ঞে তাদের ভূমিকা কি ছিল তা আপনার জানেন। এদেরই কূট চক্রান্তে চন্দ্রিমা উদ্যান এর নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে জিয়া উদ্যান, নকশা বহির্ভূতভাবে ক্রিসেন্ট লেকে ঝুলন্ত ব্রিজ নির্মাণ করা হয়েছে, মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পশ্চিম পাশে পাঁচ বিঘা জমিতে জাতীয় কবরস্থান ঘোষণা করে ১৯৮২ পর্যন্ত সাতজনকে সমাধিস্থ করা হয়েছে সংলগ্ন ১০ বিঘা জমিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র করা হয়েছে, নকশা লঙ্ঘন করে এলাকার মধ্যেই স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকারদের বাসভবন নির্মাণ করা হয়েছে। সংসদ ভবন এলাকায় রাজাকারদের কবর দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং আপামর স্বাধীনতাকামী মানুষের সঙ্গে উপহাস করা হয়েছে। স্বাধীন দেশের নাগরিক হিসেবে আমরা এটা কোনোভাবেই মেনে নিতে পারি না।
আশরাফ এ খলিফা বলেন, অবিলম্বে পবিত্র সংসদ ভবন এলাকা থেকে এই সমস্ত অবাঞ্ছিত কবর এবং স্থাপনা অপসারণ করতে হবে, বিশেষ করে স্বাধীনতা বিরোধীদের কবর কোনোভাবেই বরদাস্ত করা যাবে না। এজন্য সরকারকে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। পাশাপাশি সকল সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী, মুক্তিযোদ্ধা, স্বাধীনতা পক্ষীয় সকল জনগণ এবং নতুন প্রজন্মকে একতাবদ্ধ হয়ে সংসদ ভবনের মূল নকশা অক্ষুণ্ন রাখার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলনে এগিয়ে আসার জন্য উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন ফ্রিডম ফাইটার কমান্ডার্স ফোরাম ১৯৭১ এর আহ্বায়ক ও মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মো. আনোয়ার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক মাহমুদ উল্লাহ খানহ অন্যরা।
‘জাতীয় সংসদ ভবনের এলাকা থেকে ৩ রাজাকারসহ ৭ জনের কবর সরানোর দাবি জানিয়েছে ফ্রিডম ফাইটার কমান্ডার্স ফোরাম ১৯৭১ (গেরিলা কমান্ডার-১৯৭১)। আজ বুধবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান সংগঠনের নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ফ্রিডম ফাইটার কমান্ডার্স ফোরাম ১৯৭১ (গেরিলা কমান্ডার-১৯৭১) এর প্রধান উপদেষ্টা আশরাফ এ খলিফা বলেন, যারা একাত্তরের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে হানাদার গণহত্যাকারী পাকি বাহিনীর দোসর হয়ে নারকীয় তাণ্ডবে মদদ জুগিয়েছে, লক্ষ লক্ষ বাঙালিকে ঐশ্বর্যময় চেতনাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে সেই সমস্ত ঘৃণ্য স্বাধীনতা বিরোধীদের কবর সংসদ এলাকাতে সংস্থাপতি হয়েছে। স্থপতি লুই কানের নান্দনিক নকশা এলাকার মধ্যেই সমস্ত রীতি রেওয়াজ ভেঙে নান্দনিকতার বৈভবকে উড়িয়ে দিয়ে ঘোষিত এবং স্বীকৃত ৩ জন রাজাকারসহ সাতজনের করব দেওয়া হয়েছে।
আশরাফ বলেন, এর মধ্যে শাহ আজিজুর রহমান, সবুর খান ও মশিউর রহমান যাদু মিয়া হলেন স্বীকৃত রাজাকার ও স্বাধীনতা বিরোধী। এ ছাড়া জিয়াউর রহমান, সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুস সাত্তার, সাহিত্যিক আব্দুল মনসুর আহমদ ও আতাউর রহমান খানের কবর রয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের পরবর্তীকালে বঙ্গবন্ধুর হত্যাযজ্ঞে তাদের ভূমিকা কি ছিল তা আপনার জানেন। এদেরই কূট চক্রান্তে চন্দ্রিমা উদ্যান এর নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে জিয়া উদ্যান, নকশা বহির্ভূতভাবে ক্রিসেন্ট লেকে ঝুলন্ত ব্রিজ নির্মাণ করা হয়েছে, মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পশ্চিম পাশে পাঁচ বিঘা জমিতে জাতীয় কবরস্থান ঘোষণা করে ১৯৮২ পর্যন্ত সাতজনকে সমাধিস্থ করা হয়েছে সংলগ্ন ১০ বিঘা জমিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র করা হয়েছে, নকশা লঙ্ঘন করে এলাকার মধ্যেই স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকারদের বাসভবন নির্মাণ করা হয়েছে। সংসদ ভবন এলাকায় রাজাকারদের কবর দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং আপামর স্বাধীনতাকামী মানুষের সঙ্গে উপহাস করা হয়েছে। স্বাধীন দেশের নাগরিক হিসেবে আমরা এটা কোনোভাবেই মেনে নিতে পারি না।
আশরাফ এ খলিফা বলেন, অবিলম্বে পবিত্র সংসদ ভবন এলাকা থেকে এই সমস্ত অবাঞ্ছিত কবর এবং স্থাপনা অপসারণ করতে হবে, বিশেষ করে স্বাধীনতা বিরোধীদের কবর কোনোভাবেই বরদাস্ত করা যাবে না। এজন্য সরকারকে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। পাশাপাশি সকল সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী, মুক্তিযোদ্ধা, স্বাধীনতা পক্ষীয় সকল জনগণ এবং নতুন প্রজন্মকে একতাবদ্ধ হয়ে সংসদ ভবনের মূল নকশা অক্ষুণ্ন রাখার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলনে এগিয়ে আসার জন্য উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন ফ্রিডম ফাইটার কমান্ডার্স ফোরাম ১৯৭১ এর আহ্বায়ক ও মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মো. আনোয়ার হোসেন, যুগ্ম আহ্বায়ক মাহমুদ উল্লাহ খানহ অন্যরা।
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে নিজ গ্রামের বাড়িতে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদা। বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলার ধামাইল গ্রামের বাড়িতে তৃতীয় জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর দাফন সম্পন্ন হয়।
২ মিনিট আগেআওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের আর্থিক সহায়তার অভিযোগে গতকাল বুধবার দুপুরে গুলশান-১ এলাকায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
৫ মিনিট আগেবাগেরহাটে চারটি সংসদীয় আসন পুনর্বহাল রাখার দাবিতে সপ্তম দিনের মতো বিক্ষোভ চলছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় ঘেরাও করেছে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির নেতা-কর্মীরা।
১৫ মিনিট আগেজেলে রতন হালদার বলেন, সকালে তিনি তাঁর দল নিয়ে পদ্মা নদীতে মাছ ধরতে যান। দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের কাছে জাল ফেলেন তাঁরা। জাল তুলতেই দেখতে পান বিশাল একটি পাঙাশ।
২৪ মিনিট আগে