নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর উইলস লিটল ফ্লাওয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজে ছাত্রকে নির্যাতনের মামলায় প্রতিষ্ঠানটির সাত শিক্ষকসহ নয়জনকে আদালতে হাজির হতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকা মেট্রোপলিটন আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা শাকিলা সুমু চৌধুরী এ সমন জারি করেন।
সমন জারি করা ব্যক্তিরা হলেন প্রতিষ্ঠানটির ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আ. ন. ম. সামসুল আলম, সহকারী প্রধান শিক্ষক (দিবা শাখা) মো. নাসির উদ্দিন, সহকারী শিক্ষক ফয়সাল শামীম, মো. আতিক, ফেরদৌসী সুমী, তরিকুল আজম খান, প্রিতীষ বিশ্বাস এবং সিকিউরিটি গার্ড জিয়াউল হক জিয়া ও মাসুদ রানা।
গত ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি দায়ের করেন ভুক্তভোগী ছাত্রের বাবা এবং প্রতিষ্ঠানটির সাবেক গভর্নিং বডির সদস্য শফিকুর রহমান। ওই দিন বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে অভিযোগের বিষয়ে তদন্তের জন্য পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) নির্দেশ দেন আদালত। আদালত পিবিআইয়ের তদন্ত প্রতিবেদন গ্রহণের পর আসামিদের বিরুদ্ধে সমন জারির করেন। বাদীর আইনজীবী মো. আলাউদ্দিন এই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার বিবরণে বাদী শফিকুর রহমান বলেন, তিনি উইলস লিটল ফ্লাওয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজের মাধ্যমিক শাখায় ২০১৭ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত গভর্নিং বডির নির্বাচিত সদস্য ছিলেন। এ সময় প্রতিষ্ঠানটির বাংলা মাধ্যমের দিবা শাখার সহকারী প্রধান শিক্ষক মো. নাসির উদ্দিনকে (মামলার দুই নম্বর আসামি) সাময়িক বরখাস্ত এবং তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। সেই তদন্ত কমিটির আহ্বায়কও ছিলেন বাদী শফিকুর রহমান। এ সময় নাসির উদ্দিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আবুল হোসেনের বরাবর এক প্রতিবেদন দাখিল করেন তিনি।
এরপর থেকে আসামিরা শফিকুর ও তাঁর পরিবারের ওপর নানাভাবে নির্যাতন চালিয়ে আসছে। এরই জেরে শফিকুর রহমানের ছেলে ও একই স্কুলের ৯ম শ্রেণি মানবিক (দিবা) শাখার ছাত্র (সাবেক) তাইফুর রহমানকে (নাহিয়ান) শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করেন। বিরোধীরা কারণে-অকারণে নাহিয়ানকে ক্লাসে দাঁড় করিয়ে রাখা, ছোট করে কথা বলা, অন্যান্য শিক্ষার্থীদের সামনে হেয় করা এবং বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি দেখাতেন। একপর্যায়ে নাহিয়ান শারীরিক ও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়লে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এদিকে পিবিআইয়ের তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, অভিযোগ সত্য বলে প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে।
রাজধানীর উইলস লিটল ফ্লাওয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজে ছাত্রকে নির্যাতনের মামলায় প্রতিষ্ঠানটির সাত শিক্ষকসহ নয়জনকে আদালতে হাজির হতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকা মেট্রোপলিটন আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা শাকিলা সুমু চৌধুরী এ সমন জারি করেন।
সমন জারি করা ব্যক্তিরা হলেন প্রতিষ্ঠানটির ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আ. ন. ম. সামসুল আলম, সহকারী প্রধান শিক্ষক (দিবা শাখা) মো. নাসির উদ্দিন, সহকারী শিক্ষক ফয়সাল শামীম, মো. আতিক, ফেরদৌসী সুমী, তরিকুল আজম খান, প্রিতীষ বিশ্বাস এবং সিকিউরিটি গার্ড জিয়াউল হক জিয়া ও মাসুদ রানা।
গত ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি দায়ের করেন ভুক্তভোগী ছাত্রের বাবা এবং প্রতিষ্ঠানটির সাবেক গভর্নিং বডির সদস্য শফিকুর রহমান। ওই দিন বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে অভিযোগের বিষয়ে তদন্তের জন্য পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) নির্দেশ দেন আদালত। আদালত পিবিআইয়ের তদন্ত প্রতিবেদন গ্রহণের পর আসামিদের বিরুদ্ধে সমন জারির করেন। বাদীর আইনজীবী মো. আলাউদ্দিন এই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার বিবরণে বাদী শফিকুর রহমান বলেন, তিনি উইলস লিটল ফ্লাওয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজের মাধ্যমিক শাখায় ২০১৭ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত গভর্নিং বডির নির্বাচিত সদস্য ছিলেন। এ সময় প্রতিষ্ঠানটির বাংলা মাধ্যমের দিবা শাখার সহকারী প্রধান শিক্ষক মো. নাসির উদ্দিনকে (মামলার দুই নম্বর আসামি) সাময়িক বরখাস্ত এবং তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। সেই তদন্ত কমিটির আহ্বায়কও ছিলেন বাদী শফিকুর রহমান। এ সময় নাসির উদ্দিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আবুল হোসেনের বরাবর এক প্রতিবেদন দাখিল করেন তিনি।
এরপর থেকে আসামিরা শফিকুর ও তাঁর পরিবারের ওপর নানাভাবে নির্যাতন চালিয়ে আসছে। এরই জেরে শফিকুর রহমানের ছেলে ও একই স্কুলের ৯ম শ্রেণি মানবিক (দিবা) শাখার ছাত্র (সাবেক) তাইফুর রহমানকে (নাহিয়ান) শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করেন। বিরোধীরা কারণে-অকারণে নাহিয়ানকে ক্লাসে দাঁড় করিয়ে রাখা, ছোট করে কথা বলা, অন্যান্য শিক্ষার্থীদের সামনে হেয় করা এবং বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি দেখাতেন। একপর্যায়ে নাহিয়ান শারীরিক ও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়লে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এদিকে পিবিআইয়ের তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, অভিযোগ সত্য বলে প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে।
চট্টগ্রাম নগরীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলের খবর পেয়ে অভিযানে গেলে পুলিশের এক কর্মকর্তাকে কুপিয়ে জখম করে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার (১১ আগস্ট) দিবাগত রাত ১টার দিকে বন্দর থানার ঈশান মিস্ত্রির ঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত ওই পুলিশ কর্মকর্তা হলেন বন্দর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবু সাঈদ ওরফে রানা।
৪ মিনিট আগেউপমহাদেশের শাস্ত্রীয় সংগীতের অন্যতম পুরোধা পণ্ডিত অমরেশ রায় চৌধুরী আর নেই। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টায় রাজশাহী মহানগরীর রানীবাজার এলাকার নিজ বাসভবন ‘মোহিনী গার্ডেন’-এ তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৭ বছর। অমরেশ রায় চৌধুরী বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারের শাস্ত্রীয় সংগীতশিল্পী ছিলেন
৫ মিনিট আগেযশোরের অভয়নগরে বিলের মধ্যে সড়কের পাশে অটো ভ্যানের এক চালকের লাশ পাওয়া গেছে। পুলিশের ধারণা, ভ্যান ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে নির্জন জায়গায় নিয়ে তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। নিহত চালকের নাম লিমন শেখ (২৫)। তিনি নওয়াপাড়া পৌর শহরের বুইকরা এলাকার কাসেম শেখের ছেলে।
৯ মিনিট আগেগত শনিবার (৯ আগস্ট) বিকেলে দিনেশ বেসরার খালাতো ভাইয়ের মেয়ের বিবাহের অনুষ্ঠানে মা-বাবার সঙ্গে পূর্ব জয়দেবপুর গ্রামে যায় শিশু লিলিসা। ওই দিন বিকেল ৫টার দিকে অনুষ্ঠানে থাকা অবস্থায় প্রতিবেশী ইলিজাস মার্ডি (প্রধান আসামি) শিশুটিকে দোকান থেকে কিছু কিনে দেওয়ার কথা বলে মায়ের কোল থেকে নিয়ে যান।
১১ মিনিট আগে