প্রতিনিধি
মুন্সিগঞ্জ: সড়ক পথে আন্তঃজেলা গণপরিবহনের পাশাপাশি জলপথে লঞ্চ ও স্পিডবোটও বন্ধ রয়েছে। শিমুলিয়া–পাটুরিয়া ঘাটে ফেরি চলাচল করার সুযোগে গতকাল শুক্রবার ঢল নামে দক্ষিণবঙ্গগামী যাত্রীদের। এমনকি যাত্রীদের চাপে ফেরিতে যানবাহন পরিবহন কিছুক্ষণ বন্ধ রাখতে হয়। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বৃদ্ধির এই সময়ে ঘাটে মানুষের এই ঢল সামলাতে অবশেষে দিনের বেলা ফেরি চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
কিন্তু এরপরও আজ ভোর থেকে গতকাল শুক্রবারের মতো দক্ষিণবঙ্গগামী ঈদে ঘরমুখী মানুষের ভিড় জমতে শুরু করে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে। গতরাতে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্পোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) ঘোষণা অনুযায়ী ফেরি চলাচল বন্ধ থাকলেও ক্রমশ এ ভিড় বাড়ে। ভিড় সামলাতে না পেরে অবশেষে পুলিশ শিমুলিয়া ঘাটের প্রবেশ মুখ থেকে লোকজনকে ফিরে যেতে বাধ্য করছে।
জানা যায়, শুক্রবার দিবাগত রাতে বিআইডব্লিউটিসি আজ থেকে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ও শিমুলিয়া-বাংলাবাজার রুটে দিনের বেলায় ফেরি চলাচল বন্ধ ঘোষণা করে। রাতে পণ্যবাহী পরিবহন পারাপারের জন্য ফেরি চলবে। কিন্তু ভোর থেকে ঘাটে আসা যাত্রীরা বলছেন, মাঝরাতের ঘোষণা অনেকেই জানেন না। ঘাটে এসে দেখেন ফেরি বন্ধ। আর পুলিশ সবাইকে ঘাট থেকে বের করে দিচ্ছে।
এদিকে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে, মাওয়া চৌরাস্তা ও শিমুলিয়া ঘাটের প্রবেশমুখে পুলিশের টহল চৌকি দেখা গেছে। এসব টহল চৌকি থেকেও দক্ষিণবঙ্গগামী যাত্রীদের ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
শিমুলিয়া ফেরি ঘাটের ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক (টিআই) হিলাল উদ্দিন বলেন, শিমুলিয়া ঘাটের এক কিলোমিটার দূর থেকে যাত্রীদের ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কোনো যাত্রীকে শিমুলিয়া ঘাট এলাকায় ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। এতদিন লঞ্চ ও স্পিডবোট চলাচল বন্ধ ছিল। আজ থেকে দিনের বেলায় ফেরিও বন্ধ থাকবে, কেউ নদী পার হতে পারবেন না। তিনি যাত্রীদের ঘাট এলাকায় ভিড় না করতেও অনুরোধ জানান।
বিআইডব্লিউটিসি'র শিমুলিয়া ঘাটের ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) শাফায়াত আহমেদ জানান, শেষ রাত থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। তবে সন্ধ্যার পর কয়টি ফেরি চালু রাখা হবে তা এখনও নিশ্চিত নয়।
মুন্সিগঞ্জ: সড়ক পথে আন্তঃজেলা গণপরিবহনের পাশাপাশি জলপথে লঞ্চ ও স্পিডবোটও বন্ধ রয়েছে। শিমুলিয়া–পাটুরিয়া ঘাটে ফেরি চলাচল করার সুযোগে গতকাল শুক্রবার ঢল নামে দক্ষিণবঙ্গগামী যাত্রীদের। এমনকি যাত্রীদের চাপে ফেরিতে যানবাহন পরিবহন কিছুক্ষণ বন্ধ রাখতে হয়। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বৃদ্ধির এই সময়ে ঘাটে মানুষের এই ঢল সামলাতে অবশেষে দিনের বেলা ফেরি চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
কিন্তু এরপরও আজ ভোর থেকে গতকাল শুক্রবারের মতো দক্ষিণবঙ্গগামী ঈদে ঘরমুখী মানুষের ভিড় জমতে শুরু করে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে। গতরাতে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্পোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) ঘোষণা অনুযায়ী ফেরি চলাচল বন্ধ থাকলেও ক্রমশ এ ভিড় বাড়ে। ভিড় সামলাতে না পেরে অবশেষে পুলিশ শিমুলিয়া ঘাটের প্রবেশ মুখ থেকে লোকজনকে ফিরে যেতে বাধ্য করছে।
জানা যায়, শুক্রবার দিবাগত রাতে বিআইডব্লিউটিসি আজ থেকে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া ও শিমুলিয়া-বাংলাবাজার রুটে দিনের বেলায় ফেরি চলাচল বন্ধ ঘোষণা করে। রাতে পণ্যবাহী পরিবহন পারাপারের জন্য ফেরি চলবে। কিন্তু ভোর থেকে ঘাটে আসা যাত্রীরা বলছেন, মাঝরাতের ঘোষণা অনেকেই জানেন না। ঘাটে এসে দেখেন ফেরি বন্ধ। আর পুলিশ সবাইকে ঘাট থেকে বের করে দিচ্ছে।
এদিকে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে, মাওয়া চৌরাস্তা ও শিমুলিয়া ঘাটের প্রবেশমুখে পুলিশের টহল চৌকি দেখা গেছে। এসব টহল চৌকি থেকেও দক্ষিণবঙ্গগামী যাত্রীদের ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
শিমুলিয়া ফেরি ঘাটের ট্রাফিক পুলিশের পরিদর্শক (টিআই) হিলাল উদ্দিন বলেন, শিমুলিয়া ঘাটের এক কিলোমিটার দূর থেকে যাত্রীদের ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কোনো যাত্রীকে শিমুলিয়া ঘাট এলাকায় ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। এতদিন লঞ্চ ও স্পিডবোট চলাচল বন্ধ ছিল। আজ থেকে দিনের বেলায় ফেরিও বন্ধ থাকবে, কেউ নদী পার হতে পারবেন না। তিনি যাত্রীদের ঘাট এলাকায় ভিড় না করতেও অনুরোধ জানান।
বিআইডব্লিউটিসি'র শিমুলিয়া ঘাটের ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) শাফায়াত আহমেদ জানান, শেষ রাত থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। তবে সন্ধ্যার পর কয়টি ফেরি চালু রাখা হবে তা এখনও নিশ্চিত নয়।
সাংবাদিক মো. ফজলে রাব্বি বলেন, `আমরা পেশাগত দায়িত্ব থেকে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করেছি। এ মামলা হয়রানিমূলক এবং সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা। অবিলম্বে এই হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
৩ মিনিট আগে৫ মিনিট ২১ সেকেন্ডের ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে বুড়িরহাট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ভ্যানের ওপর শোয়া রুপলাল ও প্রদীপ লাল। ভ্যানটির তিন দিকে পুলিশ সদস্য। পুলিশ সদস্যরা হাত তুলে বাঁশিতে ফু দিয়ে লোকজনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছে। এতেই হৈ-চৈ বেড়ে যায়। পুলিশের সামনেই রুপলাল-প্রদীপকে মারধর শুর
১০ মিনিট আগেপানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, সকালে ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা ছিল বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে। সকাল ৯টার দিকে কিছুটা কমে তা এসে দাঁড়ায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে। বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগেসরেজমিনে জানা যায়, থানচিতে মোট চারটি গণশৌচাগার রয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত দুটি শৌচাগার ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন। একটি শৌচাগার বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে এবং আরেকটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে।
৩৭ মিনিট আগে