গাজীপুর প্রতিনিধি
বর্তমান সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না এমন দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করায় ২৯ জন নেতা-কর্মীকে দল থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার (১৬ মে) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত চিঠি অংশগ্রহণকারী নেতা-কর্মীদের কাছে পাঠানো হয়েছে।
বহিষ্কৃতরা হলেন- গাজীপুর সদর থানা যুবদলের আহ্বায়ক হাসান আজমল ভূঁইয়া, গাজীপুর সদর থানা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক হান্নান মিয়া হান্নু,ভাষান থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোছলেম উদ্দিন মুসা চৌধুরী, টঙ্গী পূর্ব থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সফিউদ্দিন আহম্মেদ, গাজীপুর মহানগর শ্রমিক দলের আহ্বায়ক ফয়সাল সরকার, পূবাইল মেট্রো থানা বিএনপির সদস্যসচিব নজরুল ইসলাম বিকি, পুবাইল থানা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক সুলতান উদ্দিন চেয়ারম্যান, সদর মেট্রো থানা বিএনপির সভাপতি মজিবর সরকার, সদর মেট্রো থানা বিএনপির সদস্য মাহবুবুর রশিদ খান শিপু, সবদের আহাম্মদ, খায়রুল আলম, জি এস মনির, শহিদ, মো. তানভির আহমেদ, শাহিন আলম, আনোয়ার সরকার, রফিকুল ইসলাম রাতা, আবুল হাশেম, টঙ্গী পশ্চিম থানা বিএনপির সদস্য সেলিম হোসেন, মহানগর বিএনপির সাবেক সদস্য মো. ফারুক হোসেন খান, গাজীপুর মহানগর মহিলা দলের সিনিয়র সহসভাপতি খন্দকার নুরুন্নাহার, গাজীপুর মহানগর মহিলা দলের সহসভাপতি কেয়া শারমিন, গাজীপুর মহানগর মহিলা দলের সদস্য হাসিনা মমতাজ, ১১ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাবেক সভাপতি আলম, ৩৭ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আউয়াল সরকার, গাছা থানা বিএনপির সাবেক যুগ্ম-সম্পাদক মো. মাহফুজুর রহমান, ৪৯ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির যুববিষয়ক সম্পাদক মোবারক হোসেন মিলন, টঙ্গী পশ্চিম থানা যুবদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক প্রকৌশলী মনিরুজ্জামান।
২৯ জন নেতা-কর্মীকে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘আগামী ২৫ মে ২০২৩ অনুষ্ঠিতব্য গাজীপুর সিটি করপোরেশনের প্রহসনের নির্বাচনে কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেবে আপনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে গত ১১ মে ২০২৩ তারিখে কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করা হয়। কিন্তু নির্ধারিত সময় অতিক্রান্ত হলেও আপনি কারণ দর্শানো নোটিশের জবাব দেননি, যা গুরুতর অসদাচরণ। নির্বাচনে প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করে গত ১৫ বছর ধরে চলমান গণতান্ত্রিক আন্দোলনে অত্যাচারী শাসকগোষ্ঠীর দ্বারা যাঁরা গুম-খুন ও পৈশাচিক নিপীড়নের শিকার হয়েছেন, তাঁদের পরিবারসহ দেশের গণতন্ত্রকামী বিপুল জনগোষ্ঠীর আকাঙ্ক্ষার প্রতি আপনি বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। দলীয় সিদ্ধান্ত ও নির্দেশনাকে এহেন অবজ্ঞা ও ঔদ্ধত্যের জন্য বিএনপির গঠনতন্ত্রের বিধান অনুযায়ী দলের প্রাথমিক সদস্যপদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে আপনাকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হলো।’
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, ‘গণতন্ত্র উদ্ধারের ইতিহাসে আপনার নাম একজন বেইমান, বিশ্বাসঘাতক ও মীরজাফর হিসেবে উচ্চারিত হবে। এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।’
বর্তমান সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে না এমন দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করায় ২৯ জন নেতা-কর্মীকে দল থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার (১৬ মে) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত চিঠি অংশগ্রহণকারী নেতা-কর্মীদের কাছে পাঠানো হয়েছে।
বহিষ্কৃতরা হলেন- গাজীপুর সদর থানা যুবদলের আহ্বায়ক হাসান আজমল ভূঁইয়া, গাজীপুর সদর থানা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক হান্নান মিয়া হান্নু,ভাষান থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোছলেম উদ্দিন মুসা চৌধুরী, টঙ্গী পূর্ব থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সফিউদ্দিন আহম্মেদ, গাজীপুর মহানগর শ্রমিক দলের আহ্বায়ক ফয়সাল সরকার, পূবাইল মেট্রো থানা বিএনপির সদস্যসচিব নজরুল ইসলাম বিকি, পুবাইল থানা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক সুলতান উদ্দিন চেয়ারম্যান, সদর মেট্রো থানা বিএনপির সভাপতি মজিবর সরকার, সদর মেট্রো থানা বিএনপির সদস্য মাহবুবুর রশিদ খান শিপু, সবদের আহাম্মদ, খায়রুল আলম, জি এস মনির, শহিদ, মো. তানভির আহমেদ, শাহিন আলম, আনোয়ার সরকার, রফিকুল ইসলাম রাতা, আবুল হাশেম, টঙ্গী পশ্চিম থানা বিএনপির সদস্য সেলিম হোসেন, মহানগর বিএনপির সাবেক সদস্য মো. ফারুক হোসেন খান, গাজীপুর মহানগর মহিলা দলের সিনিয়র সহসভাপতি খন্দকার নুরুন্নাহার, গাজীপুর মহানগর মহিলা দলের সহসভাপতি কেয়া শারমিন, গাজীপুর মহানগর মহিলা দলের সদস্য হাসিনা মমতাজ, ১১ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাবেক সভাপতি আলম, ৩৭ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আউয়াল সরকার, গাছা থানা বিএনপির সাবেক যুগ্ম-সম্পাদক মো. মাহফুজুর রহমান, ৪৯ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির যুববিষয়ক সম্পাদক মোবারক হোসেন মিলন, টঙ্গী পশ্চিম থানা যুবদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক প্রকৌশলী মনিরুজ্জামান।
২৯ জন নেতা-কর্মীকে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘আগামী ২৫ মে ২০২৩ অনুষ্ঠিতব্য গাজীপুর সিটি করপোরেশনের প্রহসনের নির্বাচনে কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেবে আপনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে গত ১১ মে ২০২৩ তারিখে কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করা হয়। কিন্তু নির্ধারিত সময় অতিক্রান্ত হলেও আপনি কারণ দর্শানো নোটিশের জবাব দেননি, যা গুরুতর অসদাচরণ। নির্বাচনে প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করে গত ১৫ বছর ধরে চলমান গণতান্ত্রিক আন্দোলনে অত্যাচারী শাসকগোষ্ঠীর দ্বারা যাঁরা গুম-খুন ও পৈশাচিক নিপীড়নের শিকার হয়েছেন, তাঁদের পরিবারসহ দেশের গণতন্ত্রকামী বিপুল জনগোষ্ঠীর আকাঙ্ক্ষার প্রতি আপনি বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। দলীয় সিদ্ধান্ত ও নির্দেশনাকে এহেন অবজ্ঞা ও ঔদ্ধত্যের জন্য বিএনপির গঠনতন্ত্রের বিধান অনুযায়ী দলের প্রাথমিক সদস্যপদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে আপনাকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করা হলো।’
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, ‘গণতন্ত্র উদ্ধারের ইতিহাসে আপনার নাম একজন বেইমান, বিশ্বাসঘাতক ও মীরজাফর হিসেবে উচ্চারিত হবে। এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।’
দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন বলেছেন, কর্মজীবী হিসেবে আমি চাকরি জীবনে যাদের মুক্তিযোদ্ধা সহকর্মী হিসেবে পাই, তাদের ধরে নিতে পারেন ৮০ থেকে ৯০ ভাগই ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা।
৪ মিনিট আগেঠাকুরগাঁওয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে সেলিম রেজা (২৭) নামের এক যুবককে ২১ বোতল ফেনসিডিলসহ আটক করেছে। তিনি একজন জুলাই যোদ্ধা বলে পুলিশের কাছে দাবি করেছেন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিচারিক আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
৪ মিনিট আগেচট্টগ্রাম নগরীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলের খবর পেয়ে অভিযানে গেলে পুলিশের এক কর্মকর্তাকে কুপিয়ে জখম করে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার (১১ আগস্ট) দিবাগত রাত ১টার দিকে বন্দর থানার ঈশান মিস্ত্রির ঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত ওই পুলিশ কর্মকর্তা হলেন বন্দর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবু সাঈদ ওরফে রানা।
৬ মিনিট আগেউপমহাদেশের শাস্ত্রীয় সংগীতের অন্যতম পুরোধা পণ্ডিত অমরেশ রায় চৌধুরী আর নেই। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টায় রাজশাহী মহানগরীর রানীবাজার এলাকার নিজ বাসভবন ‘মোহিনী গার্ডেন’-এ তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৭ বছর। অমরেশ রায় চৌধুরী বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারের শাস্ত্রীয় সংগীতশিল্পী ছিলেন
৭ মিনিট আগে