হরিরামপুর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরের ৬ নম্বর বয়ড়া ইউনিয়নে টিসিবির পণ্য কার্ডধারীদের না দিয়ে বেশি দামে বাইরে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। মঙ্গলবার ৮ ঘন্টা বসে থেকেও পণ্য পাননি বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীদের। পরে ভুক্তভোগীরা বিক্ষুব্ধ হয়ে টিসিবির পণ্যবাহী ট্রাকটি আটকে রাখেন।
বয়ড়া ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য সুমন রাজবংশী বলেন, ‘দুপুর দুইটা থেকে বসে থেকেও আমার ওয়ার্ডের পাঁচজন পণ্য পায়নি। ডিলারের লোকজন ও ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্যের যোগসাজেশে কার্ড ছাড়া মাল বিক্রি করায় মাল কম পরেছে।’
২ নং ওয়ার্ড সদস্য আনোয়ার হোসেন ও ৭ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য ইমদাদুল হক শাহিন বলেন, ‘ইউনিয়নে ৮২ জন টিসিবির পণ্য পায়নি। টোটাল ৫২০ জন মাল পাবে। ডিলার বাদল মোল্লার লোকজন কার্ডধারীদের মাল না দিয়ে বেশি দামে বাইরে বিক্রি করায় কম পড়েছে।’
টিসিবির পণ্য ডিলার মোল্লা ট্রেডার্সের কর্মচারী শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘যাত্রাপুর ৫ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য কালিখোলা এলাকায় ২৬০ জনের মাল নেওয়ায় কম পড়েছে। ওখানে পণ্য কম দেওয়ার কথা ছিল।’
এ ঘটনায় ৫ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য সেকেন্দার আলী বলেন, ‘আমার কাছে ১৭৮ জনের কার্ড রয়েছে। আমরা ১৭৮ জনের পণ্য নিয়েছি। ডিলারের লোকজন কালীখোলায় মাল বিক্রি করেছে। বেশি বিক্রির বিষয়ে আমি জানিনা।’
২ নং ওয়ার্ডের কার্ডধারি মঞ্জু বেগম বলেন, ‘রোজা থেকে পণ্যের জন্য বসে আছি। তিন গ্লাস পানি খেয়ে ইফতার করছি। রাত আটটা বাজে এখনো পাইনি।’
৬ নং বয়ড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. ফরিদুর রহমান ফরিদ বলেন, ‘আমার ইউনিয়নে ৫২০ জন কার্ডধারী পণ্য পাবে। ডিলার মোল্লা ট্রেডার্সকে ৫২০ জন কার্ডধারীকে পণ্য বুঝিয়ে দিতে হবে।’
হরিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘কার্ডধারীদের পণ্য ডিলারের কর্ণধারকেই দিতে হবে। পণ্য কম দিতে পারবেনা। আমি এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
মানিকগঞ্জের হরিরামপুরের ৬ নম্বর বয়ড়া ইউনিয়নে টিসিবির পণ্য কার্ডধারীদের না দিয়ে বেশি দামে বাইরে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। মঙ্গলবার ৮ ঘন্টা বসে থেকেও পণ্য পাননি বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীদের। পরে ভুক্তভোগীরা বিক্ষুব্ধ হয়ে টিসিবির পণ্যবাহী ট্রাকটি আটকে রাখেন।
বয়ড়া ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য সুমন রাজবংশী বলেন, ‘দুপুর দুইটা থেকে বসে থেকেও আমার ওয়ার্ডের পাঁচজন পণ্য পায়নি। ডিলারের লোকজন ও ৫ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্যের যোগসাজেশে কার্ড ছাড়া মাল বিক্রি করায় মাল কম পরেছে।’
২ নং ওয়ার্ড সদস্য আনোয়ার হোসেন ও ৭ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য ইমদাদুল হক শাহিন বলেন, ‘ইউনিয়নে ৮২ জন টিসিবির পণ্য পায়নি। টোটাল ৫২০ জন মাল পাবে। ডিলার বাদল মোল্লার লোকজন কার্ডধারীদের মাল না দিয়ে বেশি দামে বাইরে বিক্রি করায় কম পড়েছে।’
টিসিবির পণ্য ডিলার মোল্লা ট্রেডার্সের কর্মচারী শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘যাত্রাপুর ৫ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য কালিখোলা এলাকায় ২৬০ জনের মাল নেওয়ায় কম পড়েছে। ওখানে পণ্য কম দেওয়ার কথা ছিল।’
এ ঘটনায় ৫ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য সেকেন্দার আলী বলেন, ‘আমার কাছে ১৭৮ জনের কার্ড রয়েছে। আমরা ১৭৮ জনের পণ্য নিয়েছি। ডিলারের লোকজন কালীখোলায় মাল বিক্রি করেছে। বেশি বিক্রির বিষয়ে আমি জানিনা।’
২ নং ওয়ার্ডের কার্ডধারি মঞ্জু বেগম বলেন, ‘রোজা থেকে পণ্যের জন্য বসে আছি। তিন গ্লাস পানি খেয়ে ইফতার করছি। রাত আটটা বাজে এখনো পাইনি।’
৬ নং বয়ড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. ফরিদুর রহমান ফরিদ বলেন, ‘আমার ইউনিয়নে ৫২০ জন কার্ডধারী পণ্য পাবে। ডিলার মোল্লা ট্রেডার্সকে ৫২০ জন কার্ডধারীকে পণ্য বুঝিয়ে দিতে হবে।’
হরিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘কার্ডধারীদের পণ্য ডিলারের কর্ণধারকেই দিতে হবে। পণ্য কম দিতে পারবেনা। আমি এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে