নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর বনশ্রীর মেরাদিয়ার ফেমাস হাসপাতালের সামনে বাস ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে দুজন নিহত হয়েছেন। আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও দুজন।
নিহতরা হলেন সিএনজি অটোরিকশাচালক স্বপন (৩০) ও যাত্রী ফাতেমা আক্তার (৪০)। আহত হয়েছেন ফাতেমার দুই ছেলে শাকিবুল আলম রাব্বি (১৫) ও রাইসুল আলম শাকির (১২)।
জানা গেছে, দুর্ঘটনার পর গুরুতর আহত অবস্থায় পথচারীরা হতাহতদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক স্বপনকে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন। আর চিকিৎসাধীন অবস্থায় বেলা সোয়া ১টার দিকে মারা যান ফাতেমা।
মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (পরিদর্শক) বাচ্চু মিয়া। তিনি জানান, মরদেহ দুটি মর্গে রাখা হয়েছে। ফাতেমার আহত দুই ছেলে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এদের মধ্যে রাইসুলের অবস্থা আশঙ্কাজক।
মৃত স্বপনের বড় ভাই মনির হোসেন জানান, তাঁদের বাড়ি ভোলা জেলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার বড় মানিকা গ্রামে। বাবার নাম শহীদুল। এক ছেলে ও স্ত্রীসহ কাফরুলের ইব্রাহিমপুরে থাকতেন স্বপন। পেশায় সিএনজি অটোরিকশাচালক।
মৃত ফাতেমা আক্তারের বোন আমেনা বেগম জানান, ফাতেমা দুই ছেলেকে নিয়ে গ্রামের বাড়ি কুমিল্লা জেলার বরুড়া উপজেলার আড্ডা গ্রামে থাকতেন। তাঁর স্বামী শাহ আলম দুবাইপ্রবাসী। ছেলেদের নিয়ে দুই-তিন দিন আগে গ্রাম থেকে সানারপাড়ে খালা মাকসুদার বাসায় বেড়াতে আসেন। সেখান থেকে আজকে সকালে সিএনজি অটোরিকশাযোগে দুই ছেলেকে নিয়ে দক্ষিণখানে আমার বাসায় আসছিলেন। পথেই দুর্ঘটনার শিকার হন। ফাতেমার দুই ছেলে কুমিল্লার একটি মাদ্রাসায় পড়াশোনা করে।
খিলগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ফারুকুল আলম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এ ঘটনায় অছিম পরিবহনের বাসটি জব্দ করা হয়েছে।
রাজধানীর বনশ্রীর মেরাদিয়ার ফেমাস হাসপাতালের সামনে বাস ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে দুজন নিহত হয়েছেন। আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও দুজন।
নিহতরা হলেন সিএনজি অটোরিকশাচালক স্বপন (৩০) ও যাত্রী ফাতেমা আক্তার (৪০)। আহত হয়েছেন ফাতেমার দুই ছেলে শাকিবুল আলম রাব্বি (১৫) ও রাইসুল আলম শাকির (১২)।
জানা গেছে, দুর্ঘটনার পর গুরুতর আহত অবস্থায় পথচারীরা হতাহতদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক স্বপনকে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন। আর চিকিৎসাধীন অবস্থায় বেলা সোয়া ১টার দিকে মারা যান ফাতেমা।
মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (পরিদর্শক) বাচ্চু মিয়া। তিনি জানান, মরদেহ দুটি মর্গে রাখা হয়েছে। ফাতেমার আহত দুই ছেলে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এদের মধ্যে রাইসুলের অবস্থা আশঙ্কাজক।
মৃত স্বপনের বড় ভাই মনির হোসেন জানান, তাঁদের বাড়ি ভোলা জেলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার বড় মানিকা গ্রামে। বাবার নাম শহীদুল। এক ছেলে ও স্ত্রীসহ কাফরুলের ইব্রাহিমপুরে থাকতেন স্বপন। পেশায় সিএনজি অটোরিকশাচালক।
মৃত ফাতেমা আক্তারের বোন আমেনা বেগম জানান, ফাতেমা দুই ছেলেকে নিয়ে গ্রামের বাড়ি কুমিল্লা জেলার বরুড়া উপজেলার আড্ডা গ্রামে থাকতেন। তাঁর স্বামী শাহ আলম দুবাইপ্রবাসী। ছেলেদের নিয়ে দুই-তিন দিন আগে গ্রাম থেকে সানারপাড়ে খালা মাকসুদার বাসায় বেড়াতে আসেন। সেখান থেকে আজকে সকালে সিএনজি অটোরিকশাযোগে দুই ছেলেকে নিয়ে দক্ষিণখানে আমার বাসায় আসছিলেন। পথেই দুর্ঘটনার শিকার হন। ফাতেমার দুই ছেলে কুমিল্লার একটি মাদ্রাসায় পড়াশোনা করে।
খিলগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ফারুকুল আলম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এ ঘটনায় অছিম পরিবহনের বাসটি জব্দ করা হয়েছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৩ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে