নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় চিত্র নায়িকা পরীমনিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়েছেন আরও একজন। আজ সোমবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এ র্যাব সদস্য এসআই আবু হেনা মো. মোস্তফা কামাল সাক্ষ্য দেন।
আজ সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। আবু হেনাসহ চারজন র্যাব সদস্য আদালতে হাজির হন। আদালত একজন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করেন। পরে বিচারক মো. নজরুল ইসলাম আগামী ১৫ ডিসেম্বর বাকি সাক্ষীদের সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য করেন।
পরীমণির পক্ষে তাঁর আইনজীবী নীলাঞ্জনা রিফাত সুরভী আদালতে হাজিরা দেন। তিনি সাক্ষীকে জেরা করেন। এ সময় মামলার অপর দুই আসামি আশরাফুল ইসলাম দিপু ও কবির হোসেন আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
গত ৫ জানুয়ারি পরীমণিসহ তিনজনের বিরুদ্ধ অভিযোগ গঠন করেন আদালত। পরে গত ২৫ আগস্ট এই মামলার বাদী র্যাব কর্মকর্তা মজিবুর রহমান আদালতে সাক্ষ্য দেন।
গত বছর ৪ আগস্ট রাজধানীর বনানীতে পরীমনির বাসায় অভিযান চালায় র্যাব। পরে তাঁকে গুলশান থানায় করা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। গত বছর ৩১ আগস্ট ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালত মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল পর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালীন পরীমনির জামিন মঞ্জুর করেন। এ মামলায় গত বছর ৪ অক্টোবর পরীমনিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, পরীমনির বাসা থেকে জব্দ করা মাদকদ্রব্যের বৈধ কোনো কাগজপত্র ছিল না। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে লিখিতভাবে সিআইডিকে জানানো হয়, ২০১৯-২০ অর্থবছরে পরীমনির নামে মদজাতীয় পানীয় সেবনের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল। গত বছরের ৩০ জুন ওই লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হয়। পরীমনি এ মামলার দুই আসামি আশরাফুল ইসলাম ও কবির হোসেনের মাধ্যমে বিভিন্ন স্থান থেকে অবৈধ মাদকদ্রব্য সংগ্রহ করে বাসায় রেখেছিলেন। মাদকদ্রব্য রাখার বিষয়ে তিনি কোনো সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেননি। এ ছাড়া পরীমনি তাঁর গাড়িটি মাদকদ্রব্য বহনের কাজে ব্যবহার করতেন।
পরীমণি সম্পর্কিত আরও খবর পড়ুন:
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় চিত্র নায়িকা পরীমনিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়েছেন আরও একজন। আজ সোমবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এ র্যাব সদস্য এসআই আবু হেনা মো. মোস্তফা কামাল সাক্ষ্য দেন।
আজ সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। আবু হেনাসহ চারজন র্যাব সদস্য আদালতে হাজির হন। আদালত একজন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করেন। পরে বিচারক মো. নজরুল ইসলাম আগামী ১৫ ডিসেম্বর বাকি সাক্ষীদের সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য করেন।
পরীমণির পক্ষে তাঁর আইনজীবী নীলাঞ্জনা রিফাত সুরভী আদালতে হাজিরা দেন। তিনি সাক্ষীকে জেরা করেন। এ সময় মামলার অপর দুই আসামি আশরাফুল ইসলাম দিপু ও কবির হোসেন আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
গত ৫ জানুয়ারি পরীমণিসহ তিনজনের বিরুদ্ধ অভিযোগ গঠন করেন আদালত। পরে গত ২৫ আগস্ট এই মামলার বাদী র্যাব কর্মকর্তা মজিবুর রহমান আদালতে সাক্ষ্য দেন।
গত বছর ৪ আগস্ট রাজধানীর বনানীতে পরীমনির বাসায় অভিযান চালায় র্যাব। পরে তাঁকে গুলশান থানায় করা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। গত বছর ৩১ আগস্ট ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালত মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল পর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালীন পরীমনির জামিন মঞ্জুর করেন। এ মামলায় গত বছর ৪ অক্টোবর পরীমনিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, পরীমনির বাসা থেকে জব্দ করা মাদকদ্রব্যের বৈধ কোনো কাগজপত্র ছিল না। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে লিখিতভাবে সিআইডিকে জানানো হয়, ২০১৯-২০ অর্থবছরে পরীমনির নামে মদজাতীয় পানীয় সেবনের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল। গত বছরের ৩০ জুন ওই লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হয়। পরীমনি এ মামলার দুই আসামি আশরাফুল ইসলাম ও কবির হোসেনের মাধ্যমে বিভিন্ন স্থান থেকে অবৈধ মাদকদ্রব্য সংগ্রহ করে বাসায় রেখেছিলেন। মাদকদ্রব্য রাখার বিষয়ে তিনি কোনো সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেননি। এ ছাড়া পরীমনি তাঁর গাড়িটি মাদকদ্রব্য বহনের কাজে ব্যবহার করতেন।
পরীমণি সম্পর্কিত আরও খবর পড়ুন:
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
১৩ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
২৮ মিনিট আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
৩২ মিনিট আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগে