নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পদোন্নতি জটিলতা নিরসন, নতুন পদ সৃষ্টি, পে স্কেল সমস্যার সমাধানসহ শিক্ষা ক্যাডারে নানা বৈষম্য দ্রুত নিরসনের দাবি জানিয়েছে সরকারি কলেজশিক্ষকদের সংগঠন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি। দ্রুত এসব সমস্যা সমাধান না হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন সমিতির নেতারা।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ হুঁশিয়ারি দেন সমিতির নেতারা।
সমিতির সভাপতি অধ্যাপক মো. শাহেদুল খবির চৌধুরী বলেন, পদোন্নতিতে জটিলতা, নতুন পদ সৃষ্টি না হওয়া, অর্জিত ছুটি না দেওয়া, নতুন পে স্কেলের সমস্যা সমাধান না হওয়ায় শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তারা নানা ধরনের বৈষম্যের শিকার। দ্রুত এসব সমস্যা সমাধান করতে হবে। না হলে কঠোর আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণা করতে বাধ্য হব। অতীতেও আমরা ৮১ দিন কর্মবিরতি পালন করেছি। তবে আমরা শিক্ষায় কর্মবিরতির মতো কঠোর কর্মসূচি দিতে চাই না।
খবির চৌধুরী আরও বলেন, বাংলাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহে শিক্ষক ও শিক্ষাসংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোতে জনবলের ব্যাপক ঘাটতি রয়েছে। শিক্ষা ক্যাডারে প্রাপ্যতা অনুযায়ী কখনোই পদ সৃজন করা হয়নি। ২০১৪ সালে ১২ হাজার ৪৪৪টি পদ সৃজনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু দীর্ঘ ৯ বছরেও এ পদগুলো সৃজন হয়নি। ফলে দিন দিন বাড়ছে শিক্ষক সংকট। এর প্রভাব পড়ছে পুরো শিক্ষা ব্যবস্থায়। কারণ শিক্ষক ছাড়া মানসম্মত শিক্ষা প্রদান সম্ভব নয়।
দ্রুত শিক্ষা ক্যাডারে বৈষম্য নিরসন করার দাবি জানিয়ে খবির চৌধুরী বলেন, অন্যান্য ক্যাডারে চাকরির ৫ বছর পূর্তিতে ৯ম গ্রেড থেকে ৬ষ্ঠ গ্রেডে পদোন্নতি দেওয়া হলেও শিক্ষা ক্যাডারে তা দেওয়া হচ্ছে না। অনেকেই একই পদে ৮-১৩ বছর ধরে কর্মরত। পদোন্নতি না হওয়ায় অনেককে সামাজিকভাবে অমর্যাদাকর অবস্থায় পড়তে হচ্ছে। তাই পদ সৃজন না হলে সুপার নিউমারির পদে পদোন্নতি দিয়ে ক্যাডার বৈষম্য নিরসনের দাবি জানাই।
এর আগে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সমিতির মহাসচিব মো. শওকত হোসেন মোল্যা। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষা ক্যাডার সৃষ্টি করা হলেও বিশেষায়িত পেশা হিসেবে সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারকে গড়ে তোলা হয়নি। উপরন্তু এ পেশাকে গ্রাস করছে অনভিজ্ঞ অপেশাদাররা।
শওকত হোসেন আরও বলেন, শিক্ষা ক্যাডারকে অবকাশমুক্ত করা জরুরি। বর্তমানে শিক্ষা ব্যবস্থা ছুটির ফাঁদে পড়েছে। বর্তমানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো সপ্তাহে দুই দিন ছুটি ভোগ করে। আবার অবকাশ বিভাগ বিধায় অবকাশকালীন ছুটি বছরে ৫৫ দিন ভোগ করে। তাতে বছরের প্রায় ৫০ শতাংশ সময় ক্লাস বন্ধ থাকে। অন্যদিকে অর্জিত ছুটি পাওয়ার পক্ষে জোরালো যুক্তি থাকার পরও বঞ্চিত হচ্ছেন শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তারা।
পদোন্নতি জটিলতা নিরসন, নতুন পদ সৃষ্টি, পে স্কেল সমস্যার সমাধানসহ শিক্ষা ক্যাডারে নানা বৈষম্য দ্রুত নিরসনের দাবি জানিয়েছে সরকারি কলেজশিক্ষকদের সংগঠন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতি। দ্রুত এসব সমস্যা সমাধান না হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন সমিতির নেতারা।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ হুঁশিয়ারি দেন সমিতির নেতারা।
সমিতির সভাপতি অধ্যাপক মো. শাহেদুল খবির চৌধুরী বলেন, পদোন্নতিতে জটিলতা, নতুন পদ সৃষ্টি না হওয়া, অর্জিত ছুটি না দেওয়া, নতুন পে স্কেলের সমস্যা সমাধান না হওয়ায় শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তারা নানা ধরনের বৈষম্যের শিকার। দ্রুত এসব সমস্যা সমাধান করতে হবে। না হলে কঠোর আন্দোলন কর্মসূচি ঘোষণা করতে বাধ্য হব। অতীতেও আমরা ৮১ দিন কর্মবিরতি পালন করেছি। তবে আমরা শিক্ষায় কর্মবিরতির মতো কঠোর কর্মসূচি দিতে চাই না।
খবির চৌধুরী আরও বলেন, বাংলাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহে শিক্ষক ও শিক্ষাসংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোতে জনবলের ব্যাপক ঘাটতি রয়েছে। শিক্ষা ক্যাডারে প্রাপ্যতা অনুযায়ী কখনোই পদ সৃজন করা হয়নি। ২০১৪ সালে ১২ হাজার ৪৪৪টি পদ সৃজনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু দীর্ঘ ৯ বছরেও এ পদগুলো সৃজন হয়নি। ফলে দিন দিন বাড়ছে শিক্ষক সংকট। এর প্রভাব পড়ছে পুরো শিক্ষা ব্যবস্থায়। কারণ শিক্ষক ছাড়া মানসম্মত শিক্ষা প্রদান সম্ভব নয়।
দ্রুত শিক্ষা ক্যাডারে বৈষম্য নিরসন করার দাবি জানিয়ে খবির চৌধুরী বলেন, অন্যান্য ক্যাডারে চাকরির ৫ বছর পূর্তিতে ৯ম গ্রেড থেকে ৬ষ্ঠ গ্রেডে পদোন্নতি দেওয়া হলেও শিক্ষা ক্যাডারে তা দেওয়া হচ্ছে না। অনেকেই একই পদে ৮-১৩ বছর ধরে কর্মরত। পদোন্নতি না হওয়ায় অনেককে সামাজিকভাবে অমর্যাদাকর অবস্থায় পড়তে হচ্ছে। তাই পদ সৃজন না হলে সুপার নিউমারির পদে পদোন্নতি দিয়ে ক্যাডার বৈষম্য নিরসনের দাবি জানাই।
এর আগে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সমিতির মহাসচিব মো. শওকত হোসেন মোল্যা। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষা ক্যাডার সৃষ্টি করা হলেও বিশেষায়িত পেশা হিসেবে সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারকে গড়ে তোলা হয়নি। উপরন্তু এ পেশাকে গ্রাস করছে অনভিজ্ঞ অপেশাদাররা।
শওকত হোসেন আরও বলেন, শিক্ষা ক্যাডারকে অবকাশমুক্ত করা জরুরি। বর্তমানে শিক্ষা ব্যবস্থা ছুটির ফাঁদে পড়েছে। বর্তমানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো সপ্তাহে দুই দিন ছুটি ভোগ করে। আবার অবকাশ বিভাগ বিধায় অবকাশকালীন ছুটি বছরে ৫৫ দিন ভোগ করে। তাতে বছরের প্রায় ৫০ শতাংশ সময় ক্লাস বন্ধ থাকে। অন্যদিকে অর্জিত ছুটি পাওয়ার পক্ষে জোরালো যুক্তি থাকার পরও বঞ্চিত হচ্ছেন শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তারা।
চাষিরা সাধারণত রাসায়নিক ব্যবহার করেন না। তবে বাগান কিনে নেওয়া কিছু ব্যবসায়ী অপরিপক্ব আম দ্রুত পাকাতে রাসায়নিক প্রয়োগ করছেন, এতে আমের স্বাদ ও গুণাগুণ নষ্ট হচ্ছে।
১২ মিনিট আগেফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ী ইউনিয়নের হারিজের মোড় থেকে ফরিদপুর গ্রাম পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার সড়কটি তিন মিটার প্রশস্ত করে কার্পেটিংয়ের (পিচ ঢালাই) কাজের জন্য চলতি বছরের মার্চে এলজিইডি দরপত্র আহ্বান করে। ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়কটির কাজ পায় চিরিরবন্দর উপজেলার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মনতাজ ট্রেডার্স।
৩৩ মিনিট আগেরোববার রাত ৮টার দিকে ৫৮ বিজিবির অধীনস্থ গয়েশপুর বিওপির হাবিলদার শিশিরের নেতৃত্বে একটি টহল দল সীমান্ত ইউনিয়নের পিচমোড় থেকে আটটি স্বর্ণের বার এবং ছোট একটি স্বর্ণের টুকরাসহ গয়েশপুরের তেতুল মণ্ডলের ছেলে মো. মমিনকে আটক করে। তিনি বাইসাইকেলে স্বর্ণের বারগুলো ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলেন।
৪৩ মিনিট আগেইজারাদার ফরহাদ তালুকদার ও তাঁর সহযোগীরা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে রোববার পশুর হাট বসিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত খাজনা আদায় করছেন। আমি জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি, কিন্তু এখনো কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে