নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জে সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চের আহ্বায়ক রফিউর রাব্বী বলেছেন, ‘লাশ যখন কথা বলে, তখন তা ভয়ংকর সত্য। এই সত্যকে সরকার ভয় পায়। ত্বকীর লাশও সব অনাচারের বিরুদ্ধে কথা বলছে। আমরা আগামী প্রজন্মের জন্য নিরাপদ সমাজ চাই। এই দেশ হবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার। এই দেশ মুষ্টিমেয় ঘাতকের হতে পারে না। আমাদের সংগ্রামের লক্ষ্য দেশ যেন মুষ্টিমেয় মানুষের না হয়।’
নারায়ণগঞ্জ সাংস্কৃতিক জোটের আয়োজনে আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরে শীতলক্ষ্যা নদীর ৫ নম্বর ঘাটে আলোর ভাসান কর্মসূচিতে তিনি এসব কথা বলেন। তানভীর মুহাম্মদ ত্বকী হত্যার ১০ বছর উপলক্ষে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
তিনি বলেন, ‘আজ থেকে ১০ বছর আগে এই স্থান থেকে ত্বকীর লাশ উদ্ধার করা হয়। ত্বকী যখন খুন হয় তখন তার কোনো পরিচিতি ছিল না। কিন্তু এখন সে দেশ ছাড়িয়ে সারা বিশ্বে পরিচিত। ঘাতকের পক্ষে সরকার যতই থাকুক তারা চিরস্থায়ী না, তারা ক্ষণস্থায়ী। তারা এক সময় না এক সময় পরাজিত হয়।’
রফিউর রাব্বী আরও বলেন, ‘আমরা এই সত্য ইতিহাসের পাতা পড়ে জেনেছি। আমরা চাই সরকারের সুবুদ্ধির উদয় হোক। আমরা চাই এমন সরকার হোক যারা সব মানুষের অধিকার আদায়ের কাজ করবে। সব মানুষের পক্ষে কথা বলবে।’
সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চের আহ্বায়ক বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫১ বছর পরও আমাদের আক্ষেপ, এই দেশ সবার করার যাচ্ছে না। সব ধর্মের মানুষের করা যাচ্ছে না। কিছুদিন আগেও আহমদিয়া সম্প্রদায়ের ওপর হামলা হয়েছে। প্রায় সময় হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের ওপর হামলা হচ্ছে। এটি মুক্তিযুদ্ধের উদ্দেশ্য ছিল না। আমাদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই সংগ্রামকে এগিয়ে নিতে হবে।’
কর্মসূচিতে আরও বক্তব্য দেন নাট্যব্যক্তিত্ব মামুনুর রশীদ, ত্বকী মঞ্চের সদস্যসচিব হালিম আজাদ, নারায়ণগঞ্জ সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি ভবানী শংকর রায়, সাধারণ সম্পাদক শাহিন মাহমুদ, খেলাঘরের জেলা কমিটির সভাপতি রথীন চক্রবর্তী।
নারায়ণগঞ্জে সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চের আহ্বায়ক রফিউর রাব্বী বলেছেন, ‘লাশ যখন কথা বলে, তখন তা ভয়ংকর সত্য। এই সত্যকে সরকার ভয় পায়। ত্বকীর লাশও সব অনাচারের বিরুদ্ধে কথা বলছে। আমরা আগামী প্রজন্মের জন্য নিরাপদ সমাজ চাই। এই দেশ হবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার। এই দেশ মুষ্টিমেয় ঘাতকের হতে পারে না। আমাদের সংগ্রামের লক্ষ্য দেশ যেন মুষ্টিমেয় মানুষের না হয়।’
নারায়ণগঞ্জ সাংস্কৃতিক জোটের আয়োজনে আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরে শীতলক্ষ্যা নদীর ৫ নম্বর ঘাটে আলোর ভাসান কর্মসূচিতে তিনি এসব কথা বলেন। তানভীর মুহাম্মদ ত্বকী হত্যার ১০ বছর উপলক্ষে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
তিনি বলেন, ‘আজ থেকে ১০ বছর আগে এই স্থান থেকে ত্বকীর লাশ উদ্ধার করা হয়। ত্বকী যখন খুন হয় তখন তার কোনো পরিচিতি ছিল না। কিন্তু এখন সে দেশ ছাড়িয়ে সারা বিশ্বে পরিচিত। ঘাতকের পক্ষে সরকার যতই থাকুক তারা চিরস্থায়ী না, তারা ক্ষণস্থায়ী। তারা এক সময় না এক সময় পরাজিত হয়।’
রফিউর রাব্বী আরও বলেন, ‘আমরা এই সত্য ইতিহাসের পাতা পড়ে জেনেছি। আমরা চাই সরকারের সুবুদ্ধির উদয় হোক। আমরা চাই এমন সরকার হোক যারা সব মানুষের অধিকার আদায়ের কাজ করবে। সব মানুষের পক্ষে কথা বলবে।’
সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চের আহ্বায়ক বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫১ বছর পরও আমাদের আক্ষেপ, এই দেশ সবার করার যাচ্ছে না। সব ধর্মের মানুষের করা যাচ্ছে না। কিছুদিন আগেও আহমদিয়া সম্প্রদায়ের ওপর হামলা হয়েছে। প্রায় সময় হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের ওপর হামলা হচ্ছে। এটি মুক্তিযুদ্ধের উদ্দেশ্য ছিল না। আমাদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই সংগ্রামকে এগিয়ে নিতে হবে।’
কর্মসূচিতে আরও বক্তব্য দেন নাট্যব্যক্তিত্ব মামুনুর রশীদ, ত্বকী মঞ্চের সদস্যসচিব হালিম আজাদ, নারায়ণগঞ্জ সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি ভবানী শংকর রায়, সাধারণ সম্পাদক শাহিন মাহমুদ, খেলাঘরের জেলা কমিটির সভাপতি রথীন চক্রবর্তী।
মাদ্রাসা, পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, শুক্রবার রাত ১১টার দিকে ১২ জন শিক্ষার্থী রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। এরপর রাত আড়াইটার দিকে হঠাৎ করেই জামিলা ও তানিয়া অসুস্থ হয়ে পড়ে। তারা দুজনই বমি করতে থাকে এবং পেট ব্যাথার কথা জানায়। দ্রুত তাদের গোমস্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যর
৭ মিনিট আগেবিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, রাধানগর গ্রামের রাখাল চন্দ্র রায় নামে এক ব্যক্তি ১৯৭৩ সালে ৩৩ শতাংশ জমি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে তার নাতি অরূপ রায় ওই জমিতে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। অবশিষ্ট ৫৫ শতাংশ জমি সরকারি নথিতে খেলার মাঠ হিসেবে উল্লেখ করা আছে। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়কর
২ ঘণ্টা আগেজানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
৩ ঘণ্টা আগে