নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, দেশকে রক্ষা করতে হলে এই লুটেরা সরকারকে বিদায় করতে হবে। তাদের বিদায় না করলে উন্নয়ন হবে না। মানুষের পেটে ক্ষুধা রেখে দুটো ব্রিজ করলে উন্নয়ন হয় না। আগে পেটের ভাত তারপর উন্নয়ন। যেই উন্নয়নে দেশের চেয়ে বেশি নিজের পকেটের উন্নয়ন হয়, সেই উন্নয়ন আমাদের প্রয়োজন নেই।
আজ শুক্রবার বিকেলে নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর বিএনপির জনসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা আব্বাস বলেন, জিনিসপত্রের দাম বাড়াচ্ছে সরকারে সিন্ডিকেট, আমি বলিনি, শিল্প প্রতিমন্ত্রী বলেছেন। দেশের জনগণ এই লুটপাটের কারণে দারিদ্র্য সীমার নিচে চলে গেছে। আমরা বারবার প্রতিবাদ করেছি। সরকারের বোধোদয় হয়নি। সরকারি কর্মকর্তারা একে অপরের বিরুদ্ধে লেগে আছে। এ বলে তুই বেশি খেয়েছিস, ও বলে তুই বেশি খেয়েছিস। পানির দাম, গ্যাস, বিদ্যুতের দাম বাড়াচ্ছে। ওরা বলে তেলের দাম বাড়াবো না আন্তর্জাতিক বাজারের দামে ছেড়ে দিবো। এতদিনে কেন? আমার নেত্রী কী দেশ চালায়নি? ভর্তুকি দেয়নি? তখন কী দাম বেড়েছিল?
তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রসঙ্গে সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, বেগম খালেদা জিয়া সবার দাবির প্রতি সম্মান জানিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার দিয়েছিল। বেগম খালেদা জিয়া চাইলে আজ পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকতে পারতেন। আর আপনারা শত শত মানুষকে গুম করলেন হত্যা করলেন। এভাবে একটা দেশ চলতে পারে না। ওদের এক শীর্ষ নেতা এক এগারোর সময় জেলে আমার সামনে কান ধরে উঠবস করেছিলো। বলেছিল আর রাজনীতি করবো না ভাই। আজ সেই নেতা বড় বড় কথা বলেন। তিনি বলেন খেলা হবে। আমরা আপনাদের এসব খেলায় অংশগ্রহণ করবো না। খেলা তো শুরু হয়ে গেছে। আপনাদের সঙ্গে আমরা কোনো ঝামেলায় যেতে চাই না।
এখনো সময় আছে মানুষের মুখের ভাষা বুঝতে চেষ্টা করুন। নয়ত পরে পালানোর রাস্তা খুঁজে পাবেন না। এখনই কীভাবে পালাবেন চিন্তা-ভাবনা করেছেন। আপসে গেলে যান, জোর করলে পালাতে পারবেন না। জনগণ আপনাদের বিচারের পাল্লায় তুলবে। জনগণ আপনাদের ছাড়বে না। যারা গুম হয়েছে তাদের বাবা-মা আপনাদের ছেড়ে কথা বলবে না।
এ সময় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সহআন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক নজরুল ইসলাম আজাদ, নির্বাহী কমিটির সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু, কাজী মনিরুজ্জামান, জেলা বিএনপির আহবায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা গিয়াস উদ্দিন, সদস্যসচিব গোলাম ফারুক খোকন, যুগ্ম আহ্বায়ক মাসুকুল ইসলাম রাজীব, মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সাখাওয়াত হোসেন খান, সদস্যসচিব আবু আল ইউসুফ খান টিপু, জেলা যুবদলের সদস্যসচিব মশিউর রহমান রনি, মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক মমতাজউদ্দিন মন্তু, সদস্যসচিব মনিরুল ইসলাম সজল, যুগ্ম আহবায়ক শাহেদ আহমেদ, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি নাহিদ হাসান ভূঁইয়া প্রমুখ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, দেশকে রক্ষা করতে হলে এই লুটেরা সরকারকে বিদায় করতে হবে। তাদের বিদায় না করলে উন্নয়ন হবে না। মানুষের পেটে ক্ষুধা রেখে দুটো ব্রিজ করলে উন্নয়ন হয় না। আগে পেটের ভাত তারপর উন্নয়ন। যেই উন্নয়নে দেশের চেয়ে বেশি নিজের পকেটের উন্নয়ন হয়, সেই উন্নয়ন আমাদের প্রয়োজন নেই।
আজ শুক্রবার বিকেলে নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়া কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর বিএনপির জনসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা আব্বাস বলেন, জিনিসপত্রের দাম বাড়াচ্ছে সরকারে সিন্ডিকেট, আমি বলিনি, শিল্প প্রতিমন্ত্রী বলেছেন। দেশের জনগণ এই লুটপাটের কারণে দারিদ্র্য সীমার নিচে চলে গেছে। আমরা বারবার প্রতিবাদ করেছি। সরকারের বোধোদয় হয়নি। সরকারি কর্মকর্তারা একে অপরের বিরুদ্ধে লেগে আছে। এ বলে তুই বেশি খেয়েছিস, ও বলে তুই বেশি খেয়েছিস। পানির দাম, গ্যাস, বিদ্যুতের দাম বাড়াচ্ছে। ওরা বলে তেলের দাম বাড়াবো না আন্তর্জাতিক বাজারের দামে ছেড়ে দিবো। এতদিনে কেন? আমার নেত্রী কী দেশ চালায়নি? ভর্তুকি দেয়নি? তখন কী দাম বেড়েছিল?
তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রসঙ্গে সাবেক এই মন্ত্রী বলেন, বেগম খালেদা জিয়া সবার দাবির প্রতি সম্মান জানিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার দিয়েছিল। বেগম খালেদা জিয়া চাইলে আজ পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকতে পারতেন। আর আপনারা শত শত মানুষকে গুম করলেন হত্যা করলেন। এভাবে একটা দেশ চলতে পারে না। ওদের এক শীর্ষ নেতা এক এগারোর সময় জেলে আমার সামনে কান ধরে উঠবস করেছিলো। বলেছিল আর রাজনীতি করবো না ভাই। আজ সেই নেতা বড় বড় কথা বলেন। তিনি বলেন খেলা হবে। আমরা আপনাদের এসব খেলায় অংশগ্রহণ করবো না। খেলা তো শুরু হয়ে গেছে। আপনাদের সঙ্গে আমরা কোনো ঝামেলায় যেতে চাই না।
এখনো সময় আছে মানুষের মুখের ভাষা বুঝতে চেষ্টা করুন। নয়ত পরে পালানোর রাস্তা খুঁজে পাবেন না। এখনই কীভাবে পালাবেন চিন্তা-ভাবনা করেছেন। আপসে গেলে যান, জোর করলে পালাতে পারবেন না। জনগণ আপনাদের বিচারের পাল্লায় তুলবে। জনগণ আপনাদের ছাড়বে না। যারা গুম হয়েছে তাদের বাবা-মা আপনাদের ছেড়ে কথা বলবে না।
এ সময় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সহআন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক নজরুল ইসলাম আজাদ, নির্বাহী কমিটির সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপু, কাজী মনিরুজ্জামান, জেলা বিএনপির আহবায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা গিয়াস উদ্দিন, সদস্যসচিব গোলাম ফারুক খোকন, যুগ্ম আহ্বায়ক মাসুকুল ইসলাম রাজীব, মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সাখাওয়াত হোসেন খান, সদস্যসচিব আবু আল ইউসুফ খান টিপু, জেলা যুবদলের সদস্যসচিব মশিউর রহমান রনি, মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক মমতাজউদ্দিন মন্তু, সদস্যসচিব মনিরুল ইসলাম সজল, যুগ্ম আহবায়ক শাহেদ আহমেদ, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি নাহিদ হাসান ভূঁইয়া প্রমুখ।
জানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
৮ মিনিট আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুরানো জাহাজের সরঞ্জাম বিক্রির দুটি দোকান ও একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারের দোকানসহ মোট তিনটি দোকান পুড়ে গেছে। এ ছাড়া, মার্কেটের আরও কয়েকটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মাদামবিবিরহাট চেয়ারম্যান
১ ঘণ্টা আগেচিঠি ছাড়াও বিদেশ অথবা দেশে আপনজনের কাছে টাকা পাঠাতে একমাত্র নির্ভরযোগ্য মাধ্যম এটি। বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে ই-মেইল, অনলাইন আর মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সুবাদে এই পোস্ট অফিসের গুরুত্ব এখন আর নেই বললেই চলে। তবু এখনো এই পোস্ট অফিসে জীবনবীমা, সঞ্চয়পত্রের টাকা জামানত রাখা কিংবা জরুরি কাগজপত্র পাঠাতে নির্ভরযোগ্য
১ ঘণ্টা আগে