নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে পাটের বীজের চাহিদার বড় অংশই ভারত থেকে আমদানি করতে হয় বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিজেআরআই) মহাপরিচালক ড. মো. আবদুল আউয়াল। আজ সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিজেআরআই) সম্মেলন কক্ষে ‘বিজেআরআই এবং জেনোম গবেষণা কেন্দ্রের সাফল্য ও সম্ভাবনা’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে তিনি এ তথ্য জানান।
বিজেআরআইয়ের মহাপরিচালক বলেন, ‘প্রতি বছর দেশে পাট বীজের দরকার হয় প্রায় ৬ হাজার মেট্রিক টন। কিন্তু দেশে বীজের উৎপাদন হয় মাত্র ১ হাজার ৬০০ মেট্রিকটন। বাকি বাকি সাড়ে চার হাজার মেট্রিক টন আমাদের ইন্ডিয়া থেকে আমদানি করতে হয়, যা মোট বীজের ৭৩ শতাংশ।’
মহাপরিচালক আরও বলেন, ‘একটা সময় আমরাই বীজ উৎপাদন করতাম। এখন ভারত থেকে বীজ আমদানির জন্য সরকারকে ১২০ কোটি টাকার বেশি খরচ করতে হয়।’
ড. মো. আবদুল আউয়াল আরও বলেন, আশির দশক পর্যন্ত পাটের বাজার জমজমাট ছিল। তারপর প্লাস্টিকের দৌরত্বের কারণে বৈদেশিক বাজারে পাটের চাহিদা কমে যায়। ১৯৭১ সালে ৯ লক্ষ হেক্টর জমিতে পাট চাষ হতো, আর উৎপাদন হতো ১২ লাখ মেট্রিকটন। এখন পাট আবাদ হয় সাড়ে সাত লাখ হেক্টরে। উৎপাদন হয় ১৬ লাখ মেট্রিকটন। চাষের জমি কমলেও উৎপাদন বেড়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকারের পাটবান্ধব নীতির কল্যাণে বিগত ১০ বছরে পাটের উৎপাদন বেড়েছে ৩৩ লক্ষ বেল। ২০১৫ সালে যেখানে ৫১ লক্ষ বেল পাট উৎপাদন হতো, সেখানে ২০২২-২৩ অর্থবছরে দেশে পাট উৎপাদন হয়েছে প্রায় ৮৪ লক্ষ বেল। এর মধ্যে প্রায় ৪৩ লক্ষ বেল পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি হয়েছে। পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানির মাধ্যমে প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা আয় হয়েছে।
এতে আরও উপস্থিত ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব রেহানা পারভীন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস, কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের (বিএআরসি) নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার প্রমুখ।
দেশে পাটের বীজের চাহিদার বড় অংশই ভারত থেকে আমদানি করতে হয় বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিজেআরআই) মহাপরিচালক ড. মো. আবদুল আউয়াল। আজ সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিজেআরআই) সম্মেলন কক্ষে ‘বিজেআরআই এবং জেনোম গবেষণা কেন্দ্রের সাফল্য ও সম্ভাবনা’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে তিনি এ তথ্য জানান।
বিজেআরআইয়ের মহাপরিচালক বলেন, ‘প্রতি বছর দেশে পাট বীজের দরকার হয় প্রায় ৬ হাজার মেট্রিক টন। কিন্তু দেশে বীজের উৎপাদন হয় মাত্র ১ হাজার ৬০০ মেট্রিকটন। বাকি বাকি সাড়ে চার হাজার মেট্রিক টন আমাদের ইন্ডিয়া থেকে আমদানি করতে হয়, যা মোট বীজের ৭৩ শতাংশ।’
মহাপরিচালক আরও বলেন, ‘একটা সময় আমরাই বীজ উৎপাদন করতাম। এখন ভারত থেকে বীজ আমদানির জন্য সরকারকে ১২০ কোটি টাকার বেশি খরচ করতে হয়।’
ড. মো. আবদুল আউয়াল আরও বলেন, আশির দশক পর্যন্ত পাটের বাজার জমজমাট ছিল। তারপর প্লাস্টিকের দৌরত্বের কারণে বৈদেশিক বাজারে পাটের চাহিদা কমে যায়। ১৯৭১ সালে ৯ লক্ষ হেক্টর জমিতে পাট চাষ হতো, আর উৎপাদন হতো ১২ লাখ মেট্রিকটন। এখন পাট আবাদ হয় সাড়ে সাত লাখ হেক্টরে। উৎপাদন হয় ১৬ লাখ মেট্রিকটন। চাষের জমি কমলেও উৎপাদন বেড়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকারের পাটবান্ধব নীতির কল্যাণে বিগত ১০ বছরে পাটের উৎপাদন বেড়েছে ৩৩ লক্ষ বেল। ২০১৫ সালে যেখানে ৫১ লক্ষ বেল পাট উৎপাদন হতো, সেখানে ২০২২-২৩ অর্থবছরে দেশে পাট উৎপাদন হয়েছে প্রায় ৮৪ লক্ষ বেল। এর মধ্যে প্রায় ৪৩ লক্ষ বেল পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি হয়েছে। পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানির মাধ্যমে প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা আয় হয়েছে।
এতে আরও উপস্থিত ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব রেহানা পারভীন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বাদল চন্দ্র বিশ্বাস, কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের (বিএআরসি) নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার প্রমুখ।
ময়মনসিংহের তারাকান্দায় নিয়ন্ত্রণ হারানো একটি বাসের ধাক্কায় অটোরিকশা, পিকআপ ভ্যান ও লরিসহ চারটি গাড়ি দুমড়েমুচড়ে গেছে। এতে তিনজন নিহত হয়েছেন।
১৪ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর গাছা থানায় দায়ের করা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলা করে হত্যার অভিযোগে দায়ের করা তিনটি হত্যা মামলার আসামি সাবেক প্রধানমন্ত্রীর শিল্প উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম ও সাবেক আইজিপি আব্দুল্লাহ আল মামুনকে গাজীপুর আদালতে আনা হয়েছে।
২২ মিনিট আগেমানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায় চারটি গাঁজার গাছসহ এক গাঁজা যুবককে গ্রেপ্তার করেছে জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গতকাল শনিবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার সাইজাল বরুন্ডি এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৩ মিনিট আগেমধ্যরাতে রাজধানীর হাজারীবাগের তিনটি ট্যানারি কারখানা পুড়ে ছাই হয়েছে। কারখানাগুলোর গুদামে প্রচুর পরিমাণ প্লাস্টিক পদার্থ ও কেমিক্যাল থাকায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছিল বলে জানা গেছে। আজ রোববার সকালে স্থানীয়রা ও কারখানার কর্মচারী সার্ভিসের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে এই তথ্য জানা গেছে।
৩৮ মিনিট আগে