নরসিংদী প্রতিনিধি
নরসিংদীতে আব্দুল আজিজ হত্যা মামলার প্রধান আসামি শফিক মিয়াকে গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে নিহতের পরিবারের সদস্য ও এলাকাবাসী। আজ রোববার সকালে নরসিংদী প্রেসক্লাবের সামনে এই মানববন্ধন করা হয়।
নিহত আব্দুল আজিজ নরসিংদী পৌর শহরের ব্রাহ্মণপাড়া মহল্লার বাসিন্দা। অভিযুক্ত প্রধান আসামি শফিক মিয়া (৪০) আব্দুল আজিজের বাড়ির সাবেক ভাড়াটিয়া এবং ময়মনসিংহ সদর উপজেলার মৃত্যুঞ্জয় স্কুল রোড এলাকার আব্দুল হেকিমের ছেলে।
মানববন্ধনে নিহতের পরিবারের সদস্যরা অভিযোগ করে বলেন, ময়মনসিংহের শফিক মিয়া নরসিংদী পৌর শহরের ব্রাহ্মণপাড়া মহল্লার আব্দুল আজিজের বাড়িতে ভাড়াটিয়া হিসেবে বসবাস করতেন। সেই সুবাদে রেহেনা বেগম নামে অপর এক ভাড়াটিয়ার ঘরে যাতায়াত করতেন শফিক মিয়া। একপর্যায়ে রেহেনা বেগমের মেয়ের (১৯) সঙ্গে শফিক মিয়ার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে এবং বিষয়টি জানাজানি হয়। এ ঘটনার পর বাড়ির মালিক আব্দুল আজিজ শফিককে বাড়ি থেকে বের করে দেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে শফিক মিয়া ও রেহেনা বেগম আজিজকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। গত ২৯ নভেম্বর রাতে আব্দুল আজিজের ঘরের শয়নকক্ষে খাটের নিচে লুকিয়ে অবস্থান নেন শফিক। রাত ১২টার দিকে আজিজকে ছুরিকাঘাত করলে আজিজ শফিককে জাপটে ধরে চিৎকার শুরু করেন। এ সময় তাঁর ছেলেমেয়েরা এগিয়ে এলে তাদেরও ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যান। পালিয়ে যাওয়ার সময় শফিকুল তাঁর ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ও গেঞ্জি ফেলে যান। একই সময়ে ঘরের বাইরে অবস্থান করতে দেখে রেহেনা বেগমকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয়। পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে রেহেনা বেগম হত্যার পরিকল্পনার সত্যতা স্বীকার করেন।
গুরুতর আহত অবস্থায় আব্দুল আজিজকে প্রথমে নরসিংদী সদর হাসপাতালে এবং পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ৫ ডিসেম্বর আজিজের মৃত্যু হয়। ময়নাতদন্ত শেষে পুলিশ মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে। এ ঘটনায় নিহতের মেয়েজামাই মো. জাকির হোসেন বাদী হয়ে নরসিংদী সদর মডেল থানায় মামলা করেন। মামলা করার প্রায় এক মাস অতিবাহিত হলেও পুলিশ অভিযুক্ত প্রধান আসামি শফিক মিয়াকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। প্রধান আসামি শফিক মিয়াকে দ্রুত গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানিয়ে এই মানববন্ধন করেন এলাকাবাসী ও নিহতের স্বজনেরা।
নরসিংদী সদর মডেল থানার ওসি সওগাতুল আলম বলেন, আব্দুল আজিজ হত্যার ঘটনায় দুই আসামির মধ্যে রেহেনা বেগম নামে একজন গ্রেপ্তার হয়েছেন। অপর আসামি শফিক পলাতক রয়েছেন, তাঁকে গ্রেপ্তারে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
নরসিংদীতে আব্দুল আজিজ হত্যা মামলার প্রধান আসামি শফিক মিয়াকে গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে নিহতের পরিবারের সদস্য ও এলাকাবাসী। আজ রোববার সকালে নরসিংদী প্রেসক্লাবের সামনে এই মানববন্ধন করা হয়।
নিহত আব্দুল আজিজ নরসিংদী পৌর শহরের ব্রাহ্মণপাড়া মহল্লার বাসিন্দা। অভিযুক্ত প্রধান আসামি শফিক মিয়া (৪০) আব্দুল আজিজের বাড়ির সাবেক ভাড়াটিয়া এবং ময়মনসিংহ সদর উপজেলার মৃত্যুঞ্জয় স্কুল রোড এলাকার আব্দুল হেকিমের ছেলে।
মানববন্ধনে নিহতের পরিবারের সদস্যরা অভিযোগ করে বলেন, ময়মনসিংহের শফিক মিয়া নরসিংদী পৌর শহরের ব্রাহ্মণপাড়া মহল্লার আব্দুল আজিজের বাড়িতে ভাড়াটিয়া হিসেবে বসবাস করতেন। সেই সুবাদে রেহেনা বেগম নামে অপর এক ভাড়াটিয়ার ঘরে যাতায়াত করতেন শফিক মিয়া। একপর্যায়ে রেহেনা বেগমের মেয়ের (১৯) সঙ্গে শফিক মিয়ার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে এবং বিষয়টি জানাজানি হয়। এ ঘটনার পর বাড়ির মালিক আব্দুল আজিজ শফিককে বাড়ি থেকে বের করে দেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে শফিক মিয়া ও রেহেনা বেগম আজিজকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। গত ২৯ নভেম্বর রাতে আব্দুল আজিজের ঘরের শয়নকক্ষে খাটের নিচে লুকিয়ে অবস্থান নেন শফিক। রাত ১২টার দিকে আজিজকে ছুরিকাঘাত করলে আজিজ শফিককে জাপটে ধরে চিৎকার শুরু করেন। এ সময় তাঁর ছেলেমেয়েরা এগিয়ে এলে তাদেরও ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যান। পালিয়ে যাওয়ার সময় শফিকুল তাঁর ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ও গেঞ্জি ফেলে যান। একই সময়ে ঘরের বাইরে অবস্থান করতে দেখে রেহেনা বেগমকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয়। পুলিশি জিজ্ঞাসাবাদে রেহেনা বেগম হত্যার পরিকল্পনার সত্যতা স্বীকার করেন।
গুরুতর আহত অবস্থায় আব্দুল আজিজকে প্রথমে নরসিংদী সদর হাসপাতালে এবং পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ৫ ডিসেম্বর আজিজের মৃত্যু হয়। ময়নাতদন্ত শেষে পুলিশ মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে। এ ঘটনায় নিহতের মেয়েজামাই মো. জাকির হোসেন বাদী হয়ে নরসিংদী সদর মডেল থানায় মামলা করেন। মামলা করার প্রায় এক মাস অতিবাহিত হলেও পুলিশ অভিযুক্ত প্রধান আসামি শফিক মিয়াকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। প্রধান আসামি শফিক মিয়াকে দ্রুত গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানিয়ে এই মানববন্ধন করেন এলাকাবাসী ও নিহতের স্বজনেরা।
নরসিংদী সদর মডেল থানার ওসি সওগাতুল আলম বলেন, আব্দুল আজিজ হত্যার ঘটনায় দুই আসামির মধ্যে রেহেনা বেগম নামে একজন গ্রেপ্তার হয়েছেন। অপর আসামি শফিক পলাতক রয়েছেন, তাঁকে গ্রেপ্তারে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছুরিকাঘাতে নিহত হয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আলম সাম্য। মঙ্গলবার রাতে একটি মোটরসাইকেলের সঙ্গে ধাক্কা লাগার পর কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে দুর্বৃত্তরা হামলা চালায়। গুরুতর আহত অবস্থায় ঢামেকে নেওয়া হলে চিকিৎসকেরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পুলিশ ঘটনার তদন্ত করছে।
১ ঘণ্টা আগেঢাকার মূল সড়কগুলোতে ব্যাটারিচালিত অবৈধ রিকশাগুলোর বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৩ মে) অভিযান পরিচালনার সময় বেশ কয়েকটি রিকশা ক্রেন দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। তবে গুঁড়িয়ে দেওয়া তিন রিকশার চালকদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।
৩ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়া সদর উপজেলায় পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রী ও দুই শিশুসন্তানকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে জখম করেছেন মামুন নামের এক ব্যক্তি। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করলে সেখানে স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে। স্ত্রী-সন্তানদের ওপর নৃশংস হামলার পর মামুন নিজেও গলায় ছুরিকাঘাত করে ‘আত্মহত্যার’ চেষ্টা করেন।
৩ ঘণ্টা আগেবরিশাল নগরীতে যুবলীগ নেতার হয়ে জমি দখলচেষ্টার ঘটনায় অভিযুক্ত মহানগর বিএনপির দুই যুগ্ম আহ্বায়ককে শোকজ নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় দেওয়া শোকজে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে জবাব দিতে নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় বিএনপি। বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক রুহুল কবির রিজভী শোকজে স্বাক্ষর করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগে