জাবি প্রতিনিধি
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা পুরোপুরি বাতিলের দাবিতে আমৃত্যু গণ-অনশন করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থী। আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে নতুন প্রশাসনিক ভবনের সামনে সাতজন শিক্ষার্থী এই অনশন শুরু করেন।
অনশনরত শিক্ষার্থীরা হলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের ৪৯ ব্যাচের মো. নাহিদ হাসান, একই ব্যাচের গণিত বিভাগের নাসিম আল তারিক, মার্কেটিং বিভাগের ৫০ ব্যাচের মোহাম্মদ রায়হান, গণিত বিভাগের ৫০ ব্যাচের গালিব হাসান, নৃবিজ্ঞান বিভাগের ৫০ ব্যাচের নাজমুল হাসান লিমন, আইবিএ ৫০ ব্যাচের ফারহানা বিনতে জিগার ফারিনা এবং ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের ৫১ ব্যাচের শিক্ষার্থী নাদিয়া রহমান অন্বেষা ও কাজী মেহরাব।
অযৌক্তিক পোষ্য কোটা বাতিল না হওয়া পর্যন্ত কর্মসূচি অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়ে অনশনরত শিক্ষার্থী নাদিয়া রহমান অন্বেষা বলেন, ‘চব্বিশ সালে কোটা সংস্কারের জন্য যে আন্দোলন শুরু হয়েছিল, সেটি ছিল কোটার যৌক্তিক সংস্কারের আন্দোলন। আমরা সব অযৌক্তিক কোটার বিলুপ্তি চেয়েছিলাম। অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে আমরা দেখতে পাই, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন শহীদদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে প্রশাসনে আসীন হয়ে অযৌক্তিক পোষ্য কোটা বহাল রাখার মাধ্যমে শহীদদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করছেন। সেই জায়গা থেকেই আমরা আজ আমরণ গণ-অনশন পালন করছি। আমাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত এই কর্মসূচি চলবে।’
অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে পোষ্য কোটার কোনো যৌক্তিকতা নেই উল্লেখ করে অনশনরত শিক্ষার্থী নাজমুল ইসলাম লিমন বলেন, ‘বৈষম্যহীন একটি বাংলাদেশ গড়ার জন্য আমরা রাজপথে নেমে এসেছিলাম, অনেকে শহীদ হয়েছে, আহত হয়েছে। কিন্তু আমরা দেখতে পাই, বিশ্ববিদ্যালয়ে আজও পোষ্য কোটা রয়ে গেছে। ফলে অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী আছে, যারা অধিক নম্বর পেয়েও শুধু পোষ্য কোটার কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পাচ্ছে না। গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে পোষ্য কোটার কোনো যৌক্তিকতা নেই।’
নাজমুল ইসলাম লিমন আরও বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা মেধার ভিত্তিতে ভর্তি হবে এবং দেশ ও জাতির জন্য অবদান রাখবে। আমরা চাই এই অযৌক্তিক পোষ্য কোটা বাতিল করতে হবে এবং যতক্ষণ না বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এই অযৌক্তিক পোষ্য কোটা বাতিল করবে, ততক্ষণ পর্যন্ত আমাদের এই গণ-অনশন চলবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জাবি শাখার সদস্যসচিব তৌহিদ মোহাম্মদ সিয়াম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনো অযৌক্তিক পোষ্য কোটা বিদ্যমান। আমরা দীর্ঘদিন ধরে প্রশাসনের কাছে এই পোষ্য কোটা সম্পূর্ণরূপে বাতিলের দাবি জানিয়ে আসছি। যেহেতু এই কোটার কোনো যৌক্তিকতা নেই, সেহেতু এটি সংস্কারের প্রয়োজন আছে বলে আমরা মনে করি না। এটা সম্পূর্ণরূপে বাতিল করতে হবে।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা পুরোপুরি বাতিলের দাবিতে আমৃত্যু গণ-অনশন করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থী। আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে নতুন প্রশাসনিক ভবনের সামনে সাতজন শিক্ষার্থী এই অনশন শুরু করেন।
অনশনরত শিক্ষার্থীরা হলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের ৪৯ ব্যাচের মো. নাহিদ হাসান, একই ব্যাচের গণিত বিভাগের নাসিম আল তারিক, মার্কেটিং বিভাগের ৫০ ব্যাচের মোহাম্মদ রায়হান, গণিত বিভাগের ৫০ ব্যাচের গালিব হাসান, নৃবিজ্ঞান বিভাগের ৫০ ব্যাচের নাজমুল হাসান লিমন, আইবিএ ৫০ ব্যাচের ফারহানা বিনতে জিগার ফারিনা এবং ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের ৫১ ব্যাচের শিক্ষার্থী নাদিয়া রহমান অন্বেষা ও কাজী মেহরাব।
অযৌক্তিক পোষ্য কোটা বাতিল না হওয়া পর্যন্ত কর্মসূচি অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়ে অনশনরত শিক্ষার্থী নাদিয়া রহমান অন্বেষা বলেন, ‘চব্বিশ সালে কোটা সংস্কারের জন্য যে আন্দোলন শুরু হয়েছিল, সেটি ছিল কোটার যৌক্তিক সংস্কারের আন্দোলন। আমরা সব অযৌক্তিক কোটার বিলুপ্তি চেয়েছিলাম। অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে আমরা দেখতে পাই, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন শহীদদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে প্রশাসনে আসীন হয়ে অযৌক্তিক পোষ্য কোটা বহাল রাখার মাধ্যমে শহীদদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করছেন। সেই জায়গা থেকেই আমরা আজ আমরণ গণ-অনশন পালন করছি। আমাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত এই কর্মসূচি চলবে।’
অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে পোষ্য কোটার কোনো যৌক্তিকতা নেই উল্লেখ করে অনশনরত শিক্ষার্থী নাজমুল ইসলাম লিমন বলেন, ‘বৈষম্যহীন একটি বাংলাদেশ গড়ার জন্য আমরা রাজপথে নেমে এসেছিলাম, অনেকে শহীদ হয়েছে, আহত হয়েছে। কিন্তু আমরা দেখতে পাই, বিশ্ববিদ্যালয়ে আজও পোষ্য কোটা রয়ে গেছে। ফলে অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী আছে, যারা অধিক নম্বর পেয়েও শুধু পোষ্য কোটার কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পাচ্ছে না। গণ-অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে পোষ্য কোটার কোনো যৌক্তিকতা নেই।’
নাজমুল ইসলাম লিমন আরও বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা মেধার ভিত্তিতে ভর্তি হবে এবং দেশ ও জাতির জন্য অবদান রাখবে। আমরা চাই এই অযৌক্তিক পোষ্য কোটা বাতিল করতে হবে এবং যতক্ষণ না বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এই অযৌক্তিক পোষ্য কোটা বাতিল করবে, ততক্ষণ পর্যন্ত আমাদের এই গণ-অনশন চলবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জাবি শাখার সদস্যসচিব তৌহিদ মোহাম্মদ সিয়াম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনো অযৌক্তিক পোষ্য কোটা বিদ্যমান। আমরা দীর্ঘদিন ধরে প্রশাসনের কাছে এই পোষ্য কোটা সম্পূর্ণরূপে বাতিলের দাবি জানিয়ে আসছি। যেহেতু এই কোটার কোনো যৌক্তিকতা নেই, সেহেতু এটি সংস্কারের প্রয়োজন আছে বলে আমরা মনে করি না। এটা সম্পূর্ণরূপে বাতিল করতে হবে।’
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২২ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২৭ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩২ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে