জহিরুল আলম পিলু

কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে জমে উঠেছে রাজধানীর শ্যামপুর থানাধীন পোস্তগোলা শ্মশানঘাটের অস্থায়ী কোরবানির পশুর হাট। বিশাল এলাকাজুড়ে গড়ে ওঠা এই হাটে এবার সবার নজর কাড়ছে একটি বিশালদেহী গরু—‘বড় মিয়া’। ফরিদপুরের আটরশি থেকে আনা এই গরুটির ওজন প্রায় ২৮ মণ। দাম ধরা হয়েছে ১৫ লাখ টাকা। এর মালিক লিটন সিকদার। ইতিমধ্যেই হাটে শুরু হয়েছে বেচাকেনা, তবে বড় মিয়াই যেন হয়ে উঠেছে হাটের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ।
হাটজুড়ে বড় মিয়ার রাজত্ব
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অধীনে পরিচালিত এই হাটে প্রতিদিনই যোগ হচ্ছে নতুন গরু। ইতিমধ্যে বিভিন্ন কাউন্টারজুড়ে ভিড় জমেছে খামারিদের। এক নম্বর কাউন্টারের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা বড় মিয়ার সামনে যেন মেলা বসেছে। গরুটির উচ্চতা ও শারীরিক গঠন দেখে দর্শনার্থীরা বিস্মিত। অনেকেই মোবাইলে ছবি তুলছেন, বিশেষ করে শিশুদের আগ্রহ সবচেয়ে বেশি।
গরুর মালিক লিটন সিকদার বলেন, ‘গত রোববার আমি বড় মিয়া এবং আরেকটি গরু নিয়ে হাটে এসেছি। প্রায় চার বছর ধরে এই গরুটিকে যত্ন করে লালন-পালন করেছি। দাম চাচ্ছি ১৫ লাখ টাকা। একজন ক্রেতা ৮ লাখ পর্যন্ত বলেছেন, তবে ১২-১৩ লাখ হলে বিক্রি করতে পারি।’

মল্লিক ডেইরি ফার্মের প্রস্তুতি
ফরিদপুরের ভাঙ্গা থেকে আগত সায়েম মল্লিক তাঁর ‘মল্লিক ডেইরি ফার্ম’ থেকে এনেছেন ২০টি বড় ও মাঝারি আকৃতির গরু। তিনি বলেন, ‘আমার গরুগুলোর দাম চার থেকে সাত লাখ টাকার মধ্যে। একটি সাড়ে ছয় লাখ টাকার গরুর জন্য একজন চার লাখ প্রস্তাব দিয়েছেন। এখনো বিক্রি হয়নি কিছু, তবে ঈদের আগে আগে মূল ক্রেতারা আসবেন বলে আশা করছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এবার পশুখাদ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় আমাদেরও কিছুটা বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। তবে গরুগুলোর পরিচর্যা এবং মান দেখে কেউ ঠকবে না।’

ক্রেতাদের নানা অভিজ্ঞতা
গরু কিনতে আসা ব্যবসায়ী আবুল হোসেন বলেন, ‘এবার দাম কিছুটা বেশি মনে হচ্ছে। এক গরুর দাম বলা হলো সাত লাখ, আমি বলেছি সাড়ে তিন লাখ। দেখি, শেষমেশ কী হয়। বাচ্চাদের আনন্দ আর ঈদের প্রস্তুতির জন্য আগে থেকেই দেখে নিচ্ছি।’
কেরানীগঞ্জ থেকে আসা প্রবাসী মোহাম্মদ শামীম ২ লাখ ৪২ হাজার টাকায় একটি গরু কিনেছেন। তিনি বলেন, ‘দাম মোটামুটি সন্তোষজনক। পরে ভিড় বেড়ে গেলে হয়রানি হবে, তাই আগেই কিনে নিলাম।’
হাট ব্যবস্থাপনায় বাড়তি উদ্যোগ
হাটের ইজারাদার মোহাম্মদ আলী মিলন এবং পরিচালনা কমিটির সদস্য মেরাজুল ইসলাম বাবুল ও বিল্লাল গাজী বলেন, ‘ইতিমধ্যেই বেচাকেনা শুরু হয়ে গেছে। ক্রেতা ও বিক্রেতাদের স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিত করতে হাটে রয়েছে গাড়ি পার্কিংয়ের সুব্যবস্থা, সিসিটিভি ক্যামেরা, জাল টাকা শনাক্তকরণ মেশিন, তিন-চারটি ব্যাংকের বুথ, স্বেচ্ছাসেবক দল, পর্যাপ্ত খাবার ও পানির ব্যবস্থা, টয়লেট এবং পশু চিকিৎসকের সেবা। এ ছাড়া শতকরা ৫ টাকা হারে হাসিল নেওয়া হচ্ছে।’
শ্যামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুর রহমান বলেন, ‘ক্রেতা-বিক্রেতাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আমাদের ইউনিফর্মধারী ও সাদাপোশাকের পুলিশ সদস্যরা হাটজুড়ে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।’
আশাবাদী হাট কর্তৃপক্ষ
হাট-সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, এখনো বেচাকেনা পুরোপুরি জমে না উঠলেও প্রতিদিন ক্রেতা-বিক্রেতার সংখ্যা বাড়ছে। ঈদের বাকি আর মাত্র কয়েক দিন। শেষ সময়ে জমজমাট কেনাবেচার প্রত্যাশায় রয়েছেন সবাই।
এই হাট যেন শুধু পশুর হাট নয়—এ যেন ঈদের আগের এক উৎসবমুখর মেলা। আর এই মেলার কেন্দ্রে রয়েছে সবার আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু—‘বড় মিয়া’।

কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে জমে উঠেছে রাজধানীর শ্যামপুর থানাধীন পোস্তগোলা শ্মশানঘাটের অস্থায়ী কোরবানির পশুর হাট। বিশাল এলাকাজুড়ে গড়ে ওঠা এই হাটে এবার সবার নজর কাড়ছে একটি বিশালদেহী গরু—‘বড় মিয়া’। ফরিদপুরের আটরশি থেকে আনা এই গরুটির ওজন প্রায় ২৮ মণ। দাম ধরা হয়েছে ১৫ লাখ টাকা। এর মালিক লিটন সিকদার। ইতিমধ্যেই হাটে শুরু হয়েছে বেচাকেনা, তবে বড় মিয়াই যেন হয়ে উঠেছে হাটের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ।
হাটজুড়ে বড় মিয়ার রাজত্ব
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অধীনে পরিচালিত এই হাটে প্রতিদিনই যোগ হচ্ছে নতুন গরু। ইতিমধ্যে বিভিন্ন কাউন্টারজুড়ে ভিড় জমেছে খামারিদের। এক নম্বর কাউন্টারের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা বড় মিয়ার সামনে যেন মেলা বসেছে। গরুটির উচ্চতা ও শারীরিক গঠন দেখে দর্শনার্থীরা বিস্মিত। অনেকেই মোবাইলে ছবি তুলছেন, বিশেষ করে শিশুদের আগ্রহ সবচেয়ে বেশি।
গরুর মালিক লিটন সিকদার বলেন, ‘গত রোববার আমি বড় মিয়া এবং আরেকটি গরু নিয়ে হাটে এসেছি। প্রায় চার বছর ধরে এই গরুটিকে যত্ন করে লালন-পালন করেছি। দাম চাচ্ছি ১৫ লাখ টাকা। একজন ক্রেতা ৮ লাখ পর্যন্ত বলেছেন, তবে ১২-১৩ লাখ হলে বিক্রি করতে পারি।’

মল্লিক ডেইরি ফার্মের প্রস্তুতি
ফরিদপুরের ভাঙ্গা থেকে আগত সায়েম মল্লিক তাঁর ‘মল্লিক ডেইরি ফার্ম’ থেকে এনেছেন ২০টি বড় ও মাঝারি আকৃতির গরু। তিনি বলেন, ‘আমার গরুগুলোর দাম চার থেকে সাত লাখ টাকার মধ্যে। একটি সাড়ে ছয় লাখ টাকার গরুর জন্য একজন চার লাখ প্রস্তাব দিয়েছেন। এখনো বিক্রি হয়নি কিছু, তবে ঈদের আগে আগে মূল ক্রেতারা আসবেন বলে আশা করছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এবার পশুখাদ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় আমাদেরও কিছুটা বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। তবে গরুগুলোর পরিচর্যা এবং মান দেখে কেউ ঠকবে না।’

ক্রেতাদের নানা অভিজ্ঞতা
গরু কিনতে আসা ব্যবসায়ী আবুল হোসেন বলেন, ‘এবার দাম কিছুটা বেশি মনে হচ্ছে। এক গরুর দাম বলা হলো সাত লাখ, আমি বলেছি সাড়ে তিন লাখ। দেখি, শেষমেশ কী হয়। বাচ্চাদের আনন্দ আর ঈদের প্রস্তুতির জন্য আগে থেকেই দেখে নিচ্ছি।’
কেরানীগঞ্জ থেকে আসা প্রবাসী মোহাম্মদ শামীম ২ লাখ ৪২ হাজার টাকায় একটি গরু কিনেছেন। তিনি বলেন, ‘দাম মোটামুটি সন্তোষজনক। পরে ভিড় বেড়ে গেলে হয়রানি হবে, তাই আগেই কিনে নিলাম।’
হাট ব্যবস্থাপনায় বাড়তি উদ্যোগ
হাটের ইজারাদার মোহাম্মদ আলী মিলন এবং পরিচালনা কমিটির সদস্য মেরাজুল ইসলাম বাবুল ও বিল্লাল গাজী বলেন, ‘ইতিমধ্যেই বেচাকেনা শুরু হয়ে গেছে। ক্রেতা ও বিক্রেতাদের স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিত করতে হাটে রয়েছে গাড়ি পার্কিংয়ের সুব্যবস্থা, সিসিটিভি ক্যামেরা, জাল টাকা শনাক্তকরণ মেশিন, তিন-চারটি ব্যাংকের বুথ, স্বেচ্ছাসেবক দল, পর্যাপ্ত খাবার ও পানির ব্যবস্থা, টয়লেট এবং পশু চিকিৎসকের সেবা। এ ছাড়া শতকরা ৫ টাকা হারে হাসিল নেওয়া হচ্ছে।’
শ্যামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুর রহমান বলেন, ‘ক্রেতা-বিক্রেতাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আমাদের ইউনিফর্মধারী ও সাদাপোশাকের পুলিশ সদস্যরা হাটজুড়ে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।’
আশাবাদী হাট কর্তৃপক্ষ
হাট-সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, এখনো বেচাকেনা পুরোপুরি জমে না উঠলেও প্রতিদিন ক্রেতা-বিক্রেতার সংখ্যা বাড়ছে। ঈদের বাকি আর মাত্র কয়েক দিন। শেষ সময়ে জমজমাট কেনাবেচার প্রত্যাশায় রয়েছেন সবাই।
এই হাট যেন শুধু পশুর হাট নয়—এ যেন ঈদের আগের এক উৎসবমুখর মেলা। আর এই মেলার কেন্দ্রে রয়েছে সবার আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু—‘বড় মিয়া’।

পরে শূন্য লাইনে অবস্থানরত ব্যক্তিদের পরিচয় ও ঠিকানা যাচাই করে তারা সবাই ভারতের ওডিশা প্রদেশের জগতসিংপুর সদর উপজেলার তারিকুন্ডা এলাকার বাসিন্দা বলে নিশ্চিত হওয়া যায়। যাচাই শেষে বিএসএফ তাদেরকে ভারতের অভ্যন্তরে ফিরিয়ে নিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় মালবাহী দুটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক ট্রাকের চালক ও হেলপার গুরুতর আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছেন। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগে
ভোর থেকেই ঘন কুয়াশার কারণে দৃষ্টিসীমা কমে আসায় সড়কগুলোতে হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহন চলাচল করতে দেখা গেছে। তীব্র শীতে সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের ও ছিন্নমূল মানুষ। বিশেষ করে রিকশাচালক, দিনমজুর, ইটভাটার শ্রমিক এবং সবজি বিক্রেতারা জীবিকার তাগিদে ভোরে ঘর থেকে বের হয়ে চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।
১ ঘণ্টা আগে
চাঁদপুরের হাইমচর নীলকমল বাংলাবাজার এলাকায় ঘন কুয়াশার কারণে ঢাকাগামী এমভি জাকির সম্রাট-৩ ও বরিশালগামী এমভি অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের সংঘর্ষে ৪ জন নিহত ও কমপক্ষে ১৫ জন আহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত দুইটার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেদৌলতপুর (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সারা দেশে যখন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রশাসনের কঠোর নজরদারি চলছে, ঠিক সেই সময় কুষ্টিয়ার দৌলতপুর সীমান্ত দিয়ে ১৪ জন ভারতীয় নাগরিককে বাংলাদেশে পুশ ইনের চেষ্টা চালিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। তবে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) তৎপরতায় ওই চেষ্টা ব্যর্থ হয় এবং পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ১৪ ভারতীয় নাগরিককে জিরো লাইন থেকে ফেরত নিয়ে যায় বিএসএফ।
গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত গভীর রাতে দৌলতপুর উপজেলার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের রামকৃষ্ণপুর বিওপির সীমান্ত দিয়ে ভারতীয় নাগরিকদের বাংলাদেশে প্রবেশ করানোর চেষ্টা করা হয়।
বিজিবি সূত্র জানায়, বিএসএফের আহ্বানে কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ে একটি পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। কুষ্টিয়া ব্যাটালিয়নের (৪৭ বিজিবি) অধীন মহিষকুন্ডি বিওপিতে কর্মরত সুবেদার আসাদুজ্জামানের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের বিজিবি প্রতিনিধিদল এবং ১৪৬ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের নিউ উদয় কোম্পানি কমান্ডার এসি অনিল কুমারের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের বিএসএফ প্রতিনিধিদল বৈঠকে অংশ নেয়।
বৃহস্পতিবার বেলা ১টা ৪০ মিনিট থেকে ২টা ২০ মিনিট পর্যন্ত সীমান্তের মেইন পিলার ১৫৪/০৭ এস-সংলগ্ন ভারতের অভ্যন্তরে চাইডোবা মাঠে এই পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বিজিবির পক্ষ থেকে বাংলাদেশে ভারতীয় নাগরিক পুশ ইনের ঘটনায় তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয় এবং অবিলম্বে তাদের ফেরত নেওয়ার দাবি জানানো হয়।
পরে শূন্য লাইনে অবস্থানরত ব্যক্তিদের পরিচয় ও ঠিকানা যাচাই করে তারা সবাই ভারতের ওডিশা প্রদেশের জগতসিংপুর সদর উপজেলার তারিকুন্ডা এলাকার বাসিন্দা বলে নিশ্চিত হওয়া যায়। যাচাই শেষে বিএসএফ তাদেরকে ভারতের অভ্যন্তরে ফিরিয়ে নিয়ে যায়।
পুশ ইনের চেষ্টা করা ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন মৃত হারুন শেখের ছেলে শেখ জব্বার (৭০), তাঁর চার ছেলে শেখ হাকিম (৪৫), শেখ ওকিল (৪০), শেখ রাজা (৩০) ও শেখ বান্টি (২৮); শেখ ওকিলের স্ত্রী শাবেরা বিবি (৩০); শেখ হাকিমের স্ত্রী শমশেরি বিবি (৪০); শেখ রাজার স্ত্রী মাইনু বিবি (২৫); শেখ জব্বারের স্ত্রী আলকনি বিবি (৬০); মৃত শেখ হোসেনের স্ত্রী গুলশান বিবি (৯০); শিশুদের মধ্যে রয়েছে শাকিলা খাতুন (১১), নাছরিন আক্তার (১২), শেখ তাওহিদ (১১) ও আড়াই বছর বয়সী শেখ রহিত।
এই ঘটনায় সীমান্তবাসীর মধ্যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। নির্বাচনকালীন স্পর্শকাতর সময়ে ভারতের এমন পুশ ইন চেষ্টাকে কেন্দ্র করে সীমান্ত এলাকায় নানা আলোচনা ও প্রশ্ন উঠেছে।
এ বিষয়ে কুষ্টিয়া ৪৭ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রাশেদ কামাল রনি বলেন, ‘বাংলাদেশের সীমান্ত দিয়ে কোনোভাবেই অবৈধ অনুপ্রবেশ বা পুশ ইন মেনে নেওয়া হবে না। সীমান্ত নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিজিবি সব সময় কঠোর অবস্থানে রয়েছে।’

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে সারা দেশে যখন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রশাসনের কঠোর নজরদারি চলছে, ঠিক সেই সময় কুষ্টিয়ার দৌলতপুর সীমান্ত দিয়ে ১৪ জন ভারতীয় নাগরিককে বাংলাদেশে পুশ ইনের চেষ্টা চালিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। তবে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) তৎপরতায় ওই চেষ্টা ব্যর্থ হয় এবং পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ১৪ ভারতীয় নাগরিককে জিরো লাইন থেকে ফেরত নিয়ে যায় বিএসএফ।
গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত গভীর রাতে দৌলতপুর উপজেলার রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের রামকৃষ্ণপুর বিওপির সীমান্ত দিয়ে ভারতীয় নাগরিকদের বাংলাদেশে প্রবেশ করানোর চেষ্টা করা হয়।
বিজিবি সূত্র জানায়, বিএসএফের আহ্বানে কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ে একটি পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। কুষ্টিয়া ব্যাটালিয়নের (৪৭ বিজিবি) অধীন মহিষকুন্ডি বিওপিতে কর্মরত সুবেদার আসাদুজ্জামানের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের বিজিবি প্রতিনিধিদল এবং ১৪৬ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের নিউ উদয় কোম্পানি কমান্ডার এসি অনিল কুমারের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের বিএসএফ প্রতিনিধিদল বৈঠকে অংশ নেয়।
বৃহস্পতিবার বেলা ১টা ৪০ মিনিট থেকে ২টা ২০ মিনিট পর্যন্ত সীমান্তের মেইন পিলার ১৫৪/০৭ এস-সংলগ্ন ভারতের অভ্যন্তরে চাইডোবা মাঠে এই পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বিজিবির পক্ষ থেকে বাংলাদেশে ভারতীয় নাগরিক পুশ ইনের ঘটনায় তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয় এবং অবিলম্বে তাদের ফেরত নেওয়ার দাবি জানানো হয়।
পরে শূন্য লাইনে অবস্থানরত ব্যক্তিদের পরিচয় ও ঠিকানা যাচাই করে তারা সবাই ভারতের ওডিশা প্রদেশের জগতসিংপুর সদর উপজেলার তারিকুন্ডা এলাকার বাসিন্দা বলে নিশ্চিত হওয়া যায়। যাচাই শেষে বিএসএফ তাদেরকে ভারতের অভ্যন্তরে ফিরিয়ে নিয়ে যায়।
পুশ ইনের চেষ্টা করা ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন মৃত হারুন শেখের ছেলে শেখ জব্বার (৭০), তাঁর চার ছেলে শেখ হাকিম (৪৫), শেখ ওকিল (৪০), শেখ রাজা (৩০) ও শেখ বান্টি (২৮); শেখ ওকিলের স্ত্রী শাবেরা বিবি (৩০); শেখ হাকিমের স্ত্রী শমশেরি বিবি (৪০); শেখ রাজার স্ত্রী মাইনু বিবি (২৫); শেখ জব্বারের স্ত্রী আলকনি বিবি (৬০); মৃত শেখ হোসেনের স্ত্রী গুলশান বিবি (৯০); শিশুদের মধ্যে রয়েছে শাকিলা খাতুন (১১), নাছরিন আক্তার (১২), শেখ তাওহিদ (১১) ও আড়াই বছর বয়সী শেখ রহিত।
এই ঘটনায় সীমান্তবাসীর মধ্যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। নির্বাচনকালীন স্পর্শকাতর সময়ে ভারতের এমন পুশ ইন চেষ্টাকে কেন্দ্র করে সীমান্ত এলাকায় নানা আলোচনা ও প্রশ্ন উঠেছে।
এ বিষয়ে কুষ্টিয়া ৪৭ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল রাশেদ কামাল রনি বলেন, ‘বাংলাদেশের সীমান্ত দিয়ে কোনোভাবেই অবৈধ অনুপ্রবেশ বা পুশ ইন মেনে নেওয়া হবে না। সীমান্ত নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিজিবি সব সময় কঠোর অবস্থানে রয়েছে।’

কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে জমে উঠেছে রাজধানীর শ্যামপুর থানাধীন পোস্তগোলা শ্মশানঘাটের অস্থায়ী কোরবানির পশুর হাট। বিশাল এলাকাজুড়ে গড়ে ওঠা এই হাটে এবার সবার নজর কাড়ছে একটি বিশালদেহী গরু—‘বড় মিয়া’। ফরিদপুরের আটরশি থেকে আনা এই গরুটির ওজন প্রায় ২৮ মণ। দাম ধরা হয়েছে ১৫ লাখ টাকা। এর মালিক লিটন সিকদার।
০৩ জুন ২০২৫
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় মালবাহী দুটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক ট্রাকের চালক ও হেলপার গুরুতর আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছেন। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগে
ভোর থেকেই ঘন কুয়াশার কারণে দৃষ্টিসীমা কমে আসায় সড়কগুলোতে হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহন চলাচল করতে দেখা গেছে। তীব্র শীতে সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের ও ছিন্নমূল মানুষ। বিশেষ করে রিকশাচালক, দিনমজুর, ইটভাটার শ্রমিক এবং সবজি বিক্রেতারা জীবিকার তাগিদে ভোরে ঘর থেকে বের হয়ে চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।
১ ঘণ্টা আগে
চাঁদপুরের হাইমচর নীলকমল বাংলাবাজার এলাকায় ঘন কুয়াশার কারণে ঢাকাগামী এমভি জাকির সম্রাট-৩ ও বরিশালগামী এমভি অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের সংঘর্ষে ৪ জন নিহত ও কমপক্ষে ১৫ জন আহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত দুইটার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় মালবাহী দুটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক ট্রাকের চালক ও হেলপার গুরুতর আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছেন। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
শুক্রবার সকালে উল্লাপাড়া উপজেলার সলঙ্গা তালতলা এলাকায় ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইসমাইল হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা গবাদিপশুর খাবার (ভুসি) বহনকারী একটি ট্রাকের সঙ্গে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা পাথরবোঝাই আরেকটি ট্রাকের সংঘর্ষ হয়। এতে একটি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে ছিটকে পড়ে এবং অপরটি মহাসড়কের ওপর দাঁড়িয়ে যায়।
দুর্ঘটনার পর রেকার দিয়ে ট্রাক সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। আহত চালক ও হেলপারের পরিচয় এখনো জানা যায়নি বলে জানান ওসি।

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় মালবাহী দুটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক ট্রাকের চালক ও হেলপার গুরুতর আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছেন। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
শুক্রবার সকালে উল্লাপাড়া উপজেলার সলঙ্গা তালতলা এলাকায় ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইসমাইল হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা গবাদিপশুর খাবার (ভুসি) বহনকারী একটি ট্রাকের সঙ্গে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা পাথরবোঝাই আরেকটি ট্রাকের সংঘর্ষ হয়। এতে একটি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে ছিটকে পড়ে এবং অপরটি মহাসড়কের ওপর দাঁড়িয়ে যায়।
দুর্ঘটনার পর রেকার দিয়ে ট্রাক সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। আহত চালক ও হেলপারের পরিচয় এখনো জানা যায়নি বলে জানান ওসি।

কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে জমে উঠেছে রাজধানীর শ্যামপুর থানাধীন পোস্তগোলা শ্মশানঘাটের অস্থায়ী কোরবানির পশুর হাট। বিশাল এলাকাজুড়ে গড়ে ওঠা এই হাটে এবার সবার নজর কাড়ছে একটি বিশালদেহী গরু—‘বড় মিয়া’। ফরিদপুরের আটরশি থেকে আনা এই গরুটির ওজন প্রায় ২৮ মণ। দাম ধরা হয়েছে ১৫ লাখ টাকা। এর মালিক লিটন সিকদার।
০৩ জুন ২০২৫
পরে শূন্য লাইনে অবস্থানরত ব্যক্তিদের পরিচয় ও ঠিকানা যাচাই করে তারা সবাই ভারতের ওডিশা প্রদেশের জগতসিংপুর সদর উপজেলার তারিকুন্ডা এলাকার বাসিন্দা বলে নিশ্চিত হওয়া যায়। যাচাই শেষে বিএসএফ তাদেরকে ভারতের অভ্যন্তরে ফিরিয়ে নিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে
ভোর থেকেই ঘন কুয়াশার কারণে দৃষ্টিসীমা কমে আসায় সড়কগুলোতে হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহন চলাচল করতে দেখা গেছে। তীব্র শীতে সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের ও ছিন্নমূল মানুষ। বিশেষ করে রিকশাচালক, দিনমজুর, ইটভাটার শ্রমিক এবং সবজি বিক্রেতারা জীবিকার তাগিদে ভোরে ঘর থেকে বের হয়ে চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।
১ ঘণ্টা আগে
চাঁদপুরের হাইমচর নীলকমল বাংলাবাজার এলাকায় ঘন কুয়াশার কারণে ঢাকাগামী এমভি জাকির সম্রাট-৩ ও বরিশালগামী এমভি অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের সংঘর্ষে ৪ জন নিহত ও কমপক্ষে ১৫ জন আহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত দুইটার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি

দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সীমান্তঘেঁষা জেলা চুয়াডাঙ্গায় জেঁকে বসেছে শীত। উত্তরের হিমেল হাওয়া আর ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়েছে জনপদ। চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের তথ্যমতে, আজ শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় জেলায় চলতি মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। কয়েক দিন ধরে এই জেলায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বিরাজ করছে, যা আজ মৃদু শৈত্যপ্রবাহে রূপ নিয়েছে।
ভোর থেকেই ঘন কুয়াশার কারণে দৃষ্টিসীমা কমে আসায় সড়কগুলোতে হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহন চলাচল করতে দেখা গেছে। তীব্র শীতে সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের ও ছিন্নমূল মানুষ। বিশেষ করে রিকশাচালক, দিনমজুর, ইটভাটার শ্রমিক এবং সবজি বিক্রেতারা জীবিকার তাগিদে ভোরে ঘর থেকে বের হয়ে চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।
পেশাজীবীদের ভাষ্যমতে, হাড়কাঁপানো ঠান্ডার কারণে স্বাভাবিক কাজকর্মে ভাটা পড়েছে।
চুয়াডাঙ্গা শহরের রিকশাচালক স্বপন ইসলাম বলেন, ‘বাপু, হাত-পা তো জমে বরফ হয়ে যাচ্ছে। হ্যান্ডেল ধরলে মনে হয় যেন রড কামড়ে ধরছে। এই হিমেল বাতাসে শরীর কাঁপতিছে। ভাড়া-ভুতো কম, সংসার চালানোই দায় হয়ে পড়েছে।’
বড় বাজারের মুদিদোকানি সুমন আলী বলেন, ‘সকাল সকাল দোকান খুলে বসে থাকি, কিন্তু কাস্টমারের দেখা নেই। মানুষ খুব প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছে না। ঠান্ডার চোটে দোকানের ভেতর বসে থাকাই এখন কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
চুয়াডাঙ্গা শহরের কোর্ট পাড়ার গৃহিণী অনামিকা খাতুন বলেন, ‘ভোরবেলা ঠান্ডা পানিতে হাত দেওয়া যায় না। রান্নাবান্না আর ঘরের কাজ করতে গিয়ে হাত-পা অবশ হয়ে আসছে। বিশেষ করে বাচ্চাদের নিয়ে খুব ভয়ে আছি, কখন ঠান্ডা লেগে অসুখ-বিসুখ হয়।’
দিনমজুর সেতাব আলী বলেন, ‘আমরা প্রতিদিন কামলা দিয়ে খাই। কিন্তু এই ঠান্ডায় মাঠে বা বাইরে বেশিক্ষণ কাজ করা যাচ্ছে না। শরীর থরথর করে কাঁপে, কোদাল বা ঝুড়ি ধরা কষ্টের।’
টানা কুয়াশা ও শৈত্যপ্রবাহের ফলে বোরো ধানের বীজতলা এবং শীতকালীন শাকসবজি নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন স্থানীয় কৃষকেরা। কৃষকদের আশঙ্কা, কুয়াশা দীর্ঘস্থায়ী হলে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হতে পারে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মাসুদুর রহমান সরকার কৃষকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘ধানের বীজতলার কুয়াশা সকালে দড়ি টেনে ফেলে দিতে হবে। প্রয়োজনে পলিথিন দিয়ে বীজতলা ঢেকে রাখতে হবে। ছত্রাকনাশক ও বালাইনাশক ব্যবহারের পাশাপাশি পরিমিত সেচ দিতে হবে।’
তীব্র শীতে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে বাড়ছে শীতজনিত রোগে আক্রান্তের সংখ্যা। শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক আসাদুর রহমান মালিক খোকন জানান, প্রতিদিন গড়ে ২০০ থেকে ৩০০ বৃদ্ধ এবং ৩০০ থেকে ৪০০ শিশু আউটডোরে চিকিৎসা নিতে আসছে। নিউমোনিয়া, ডায়রিয়া ও শ্বাসকষ্টের প্রাদুর্ভাব প্রকট আকার ধারণ করেছে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামাল হোসেন জানিয়েছেন, শীতার্ত মানুষের সহায়তায় জেলা প্রশাসন ইতিমধ্যে কম্বল ও শীতবস্ত্র বিতরণ শুরু করেছে। তিনি প্রকৃত সুবিধাবঞ্চিত ব্যক্তিদের কাছে সহায়তা পৌঁছে দেওয়ার আশ্বাসের পাশাপাশি সমাজের বিত্তবানদেরও আর্তমানবতার সেবায় এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক রাকিবুল হাসান বলেন, ‘তাপমাত্রা ৮ থেকে ১০ ডিগ্রির মধ্যে থাকলে তাকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বলা হয়। চুয়াডাঙ্গার বর্তমান তাপমাত্রা এই সীমার মধ্যে রয়েছে। চুয়াডাঙ্গায় আজ থেকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ শুরু হয়েছে। তবে আজ দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা (৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস) রেকর্ড করা হয়েছে পার্শ্ববর্তী জেলা যশোরে।

দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সীমান্তঘেঁষা জেলা চুয়াডাঙ্গায় জেঁকে বসেছে শীত। উত্তরের হিমেল হাওয়া আর ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়েছে জনপদ। চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের তথ্যমতে, আজ শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় জেলায় চলতি মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। কয়েক দিন ধরে এই জেলায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বিরাজ করছে, যা আজ মৃদু শৈত্যপ্রবাহে রূপ নিয়েছে।
ভোর থেকেই ঘন কুয়াশার কারণে দৃষ্টিসীমা কমে আসায় সড়কগুলোতে হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহন চলাচল করতে দেখা গেছে। তীব্র শীতে সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের ও ছিন্নমূল মানুষ। বিশেষ করে রিকশাচালক, দিনমজুর, ইটভাটার শ্রমিক এবং সবজি বিক্রেতারা জীবিকার তাগিদে ভোরে ঘর থেকে বের হয়ে চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।
পেশাজীবীদের ভাষ্যমতে, হাড়কাঁপানো ঠান্ডার কারণে স্বাভাবিক কাজকর্মে ভাটা পড়েছে।
চুয়াডাঙ্গা শহরের রিকশাচালক স্বপন ইসলাম বলেন, ‘বাপু, হাত-পা তো জমে বরফ হয়ে যাচ্ছে। হ্যান্ডেল ধরলে মনে হয় যেন রড কামড়ে ধরছে। এই হিমেল বাতাসে শরীর কাঁপতিছে। ভাড়া-ভুতো কম, সংসার চালানোই দায় হয়ে পড়েছে।’
বড় বাজারের মুদিদোকানি সুমন আলী বলেন, ‘সকাল সকাল দোকান খুলে বসে থাকি, কিন্তু কাস্টমারের দেখা নেই। মানুষ খুব প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছে না। ঠান্ডার চোটে দোকানের ভেতর বসে থাকাই এখন কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
চুয়াডাঙ্গা শহরের কোর্ট পাড়ার গৃহিণী অনামিকা খাতুন বলেন, ‘ভোরবেলা ঠান্ডা পানিতে হাত দেওয়া যায় না। রান্নাবান্না আর ঘরের কাজ করতে গিয়ে হাত-পা অবশ হয়ে আসছে। বিশেষ করে বাচ্চাদের নিয়ে খুব ভয়ে আছি, কখন ঠান্ডা লেগে অসুখ-বিসুখ হয়।’
দিনমজুর সেতাব আলী বলেন, ‘আমরা প্রতিদিন কামলা দিয়ে খাই। কিন্তু এই ঠান্ডায় মাঠে বা বাইরে বেশিক্ষণ কাজ করা যাচ্ছে না। শরীর থরথর করে কাঁপে, কোদাল বা ঝুড়ি ধরা কষ্টের।’
টানা কুয়াশা ও শৈত্যপ্রবাহের ফলে বোরো ধানের বীজতলা এবং শীতকালীন শাকসবজি নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন স্থানীয় কৃষকেরা। কৃষকদের আশঙ্কা, কুয়াশা দীর্ঘস্থায়ী হলে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হতে পারে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মাসুদুর রহমান সরকার কৃষকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘ধানের বীজতলার কুয়াশা সকালে দড়ি টেনে ফেলে দিতে হবে। প্রয়োজনে পলিথিন দিয়ে বীজতলা ঢেকে রাখতে হবে। ছত্রাকনাশক ও বালাইনাশক ব্যবহারের পাশাপাশি পরিমিত সেচ দিতে হবে।’
তীব্র শীতে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে বাড়ছে শীতজনিত রোগে আক্রান্তের সংখ্যা। শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক আসাদুর রহমান মালিক খোকন জানান, প্রতিদিন গড়ে ২০০ থেকে ৩০০ বৃদ্ধ এবং ৩০০ থেকে ৪০০ শিশু আউটডোরে চিকিৎসা নিতে আসছে। নিউমোনিয়া, ডায়রিয়া ও শ্বাসকষ্টের প্রাদুর্ভাব প্রকট আকার ধারণ করেছে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ কামাল হোসেন জানিয়েছেন, শীতার্ত মানুষের সহায়তায় জেলা প্রশাসন ইতিমধ্যে কম্বল ও শীতবস্ত্র বিতরণ শুরু করেছে। তিনি প্রকৃত সুবিধাবঞ্চিত ব্যক্তিদের কাছে সহায়তা পৌঁছে দেওয়ার আশ্বাসের পাশাপাশি সমাজের বিত্তবানদেরও আর্তমানবতার সেবায় এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক রাকিবুল হাসান বলেন, ‘তাপমাত্রা ৮ থেকে ১০ ডিগ্রির মধ্যে থাকলে তাকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বলা হয়। চুয়াডাঙ্গার বর্তমান তাপমাত্রা এই সীমার মধ্যে রয়েছে। চুয়াডাঙ্গায় আজ থেকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ শুরু হয়েছে। তবে আজ দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা (৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস) রেকর্ড করা হয়েছে পার্শ্ববর্তী জেলা যশোরে।

কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে জমে উঠেছে রাজধানীর শ্যামপুর থানাধীন পোস্তগোলা শ্মশানঘাটের অস্থায়ী কোরবানির পশুর হাট। বিশাল এলাকাজুড়ে গড়ে ওঠা এই হাটে এবার সবার নজর কাড়ছে একটি বিশালদেহী গরু—‘বড় মিয়া’। ফরিদপুরের আটরশি থেকে আনা এই গরুটির ওজন প্রায় ২৮ মণ। দাম ধরা হয়েছে ১৫ লাখ টাকা। এর মালিক লিটন সিকদার।
০৩ জুন ২০২৫
পরে শূন্য লাইনে অবস্থানরত ব্যক্তিদের পরিচয় ও ঠিকানা যাচাই করে তারা সবাই ভারতের ওডিশা প্রদেশের জগতসিংপুর সদর উপজেলার তারিকুন্ডা এলাকার বাসিন্দা বলে নিশ্চিত হওয়া যায়। যাচাই শেষে বিএসএফ তাদেরকে ভারতের অভ্যন্তরে ফিরিয়ে নিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় মালবাহী দুটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক ট্রাকের চালক ও হেলপার গুরুতর আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছেন। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগে
চাঁদপুরের হাইমচর নীলকমল বাংলাবাজার এলাকায় ঘন কুয়াশার কারণে ঢাকাগামী এমভি জাকির সম্রাট-৩ ও বরিশালগামী এমভি অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের সংঘর্ষে ৪ জন নিহত ও কমপক্ষে ১৫ জন আহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত দুইটার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চাঁদপুরের হাইমচর নীলকমল বাংলাবাজার এলাকায় ঘন কুয়াশার কারণে ঢাকাগামী এমভি জাকির সম্রাট-৩ ও বরিশালগামী এমভি অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের সংঘর্ষে ৪ জন নিহত ও কমপক্ষে ১৫ জন আহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত দুইটার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন- ভোলা লামোহন উপজেলার কাজিরাবাদ এলাকার সিরাজুল ইসলাম ব্যাপারীর ছেলে আব্দুল গণি (৩৮), একই উপজেলার একই গ্রামের মো. কালু খাঁর ছেলে মো. সাজু (৪৫), কচুখালি গজারিয়া গ্রামের মিলনের স্ত্রী রীনা (৩৫) ও চরফ্যাশন উপজেলার আহিমেদপুর গ্রামের আমির হোসেনের ছেলে মো. হানিফ (৬০)। তারা সবাই এমভি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের যাত্রী।
চাঁদপুর নৌ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এএসএম ইকবাল ও সদর ঘাট নৌ থানার ইনচার্জ সোহাগ রানা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। চাঁদপুর বিআইডব্লিউটিএর উপ-পরিচালক (ট্রাফিক) বাবু লাল বৈদ্য জানান, ঘন কুয়াশার কারণে লঞ্চ দুটির সংঘর্ষ হয়।
যাত্রীরা জানিয়েছেন, ঢাকা অভিমুখী এমভি জাকির সম্রাট-৩ রাত ২টার পর হাইমচর নৌ এলাকা অতিক্রম করছিল। তখন বরিশালগামী এমভি অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি ঘন কুয়াশায় দিক নির্ণয় করতে না পেরে জাকির সম্রাট-৩ কে সজোরে ধাক্কা দেয়। সংঘর্ষে এমভি জাকির সম্রাট-৩ মাঝনদীতে ডুবো-ডুবো অবস্থায় ভাসছিল। পরে ভোলা থেকে আসা ঢাকাগামী এমভি কর্ণফুলী-৯ লঞ্চটি অনেক যাত্রীকে উদ্ধার করে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছাড়ে।
নৌ পুলিশ চাঁদপুর অঞ্চলের সহকারী পুলিশ সুপার ইমতিয়াজ আহমেদ জানিয়েছেন, দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা ৪ এবং আহত অন্তত ১৫ জন। সদরঘাটে দুর্ঘটনা কবলিত লঞ্চ পরিদর্শনে আসছেন নৌ উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম. সাখাওয়াত হোসেন।
এদিকে অ্যাডভেঞ্চার-৯ সকালে বরিশাল থেকে ঝালকাঠি গেলে সেখানে লঞ্চটি জব্দ করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঝালকাঠির সহকারী পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) বায়জিদ ইবনে আকবর।

চাঁদপুরের হাইমচর নীলকমল বাংলাবাজার এলাকায় ঘন কুয়াশার কারণে ঢাকাগামী এমভি জাকির সম্রাট-৩ ও বরিশালগামী এমভি অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চের সংঘর্ষে ৪ জন নিহত ও কমপক্ষে ১৫ জন আহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত দুইটার দিকে এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন- ভোলা লামোহন উপজেলার কাজিরাবাদ এলাকার সিরাজুল ইসলাম ব্যাপারীর ছেলে আব্দুল গণি (৩৮), একই উপজেলার একই গ্রামের মো. কালু খাঁর ছেলে মো. সাজু (৪৫), কচুখালি গজারিয়া গ্রামের মিলনের স্ত্রী রীনা (৩৫) ও চরফ্যাশন উপজেলার আহিমেদপুর গ্রামের আমির হোসেনের ছেলে মো. হানিফ (৬০)। তারা সবাই এমভি জাকির সম্রাট-৩ লঞ্চের যাত্রী।
চাঁদপুর নৌ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এএসএম ইকবাল ও সদর ঘাট নৌ থানার ইনচার্জ সোহাগ রানা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। চাঁদপুর বিআইডব্লিউটিএর উপ-পরিচালক (ট্রাফিক) বাবু লাল বৈদ্য জানান, ঘন কুয়াশার কারণে লঞ্চ দুটির সংঘর্ষ হয়।
যাত্রীরা জানিয়েছেন, ঢাকা অভিমুখী এমভি জাকির সম্রাট-৩ রাত ২টার পর হাইমচর নৌ এলাকা অতিক্রম করছিল। তখন বরিশালগামী এমভি অ্যাডভেঞ্চার-৯ লঞ্চটি ঘন কুয়াশায় দিক নির্ণয় করতে না পেরে জাকির সম্রাট-৩ কে সজোরে ধাক্কা দেয়। সংঘর্ষে এমভি জাকির সম্রাট-৩ মাঝনদীতে ডুবো-ডুবো অবস্থায় ভাসছিল। পরে ভোলা থেকে আসা ঢাকাগামী এমভি কর্ণফুলী-৯ লঞ্চটি অনেক যাত্রীকে উদ্ধার করে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছাড়ে।
নৌ পুলিশ চাঁদপুর অঞ্চলের সহকারী পুলিশ সুপার ইমতিয়াজ আহমেদ জানিয়েছেন, দুর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা ৪ এবং আহত অন্তত ১৫ জন। সদরঘাটে দুর্ঘটনা কবলিত লঞ্চ পরিদর্শনে আসছেন নৌ উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম. সাখাওয়াত হোসেন।
এদিকে অ্যাডভেঞ্চার-৯ সকালে বরিশাল থেকে ঝালকাঠি গেলে সেখানে লঞ্চটি জব্দ করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঝালকাঠির সহকারী পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) বায়জিদ ইবনে আকবর।

কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে জমে উঠেছে রাজধানীর শ্যামপুর থানাধীন পোস্তগোলা শ্মশানঘাটের অস্থায়ী কোরবানির পশুর হাট। বিশাল এলাকাজুড়ে গড়ে ওঠা এই হাটে এবার সবার নজর কাড়ছে একটি বিশালদেহী গরু—‘বড় মিয়া’। ফরিদপুরের আটরশি থেকে আনা এই গরুটির ওজন প্রায় ২৮ মণ। দাম ধরা হয়েছে ১৫ লাখ টাকা। এর মালিক লিটন সিকদার।
০৩ জুন ২০২৫
পরে শূন্য লাইনে অবস্থানরত ব্যক্তিদের পরিচয় ও ঠিকানা যাচাই করে তারা সবাই ভারতের ওডিশা প্রদেশের জগতসিংপুর সদর উপজেলার তারিকুন্ডা এলাকার বাসিন্দা বলে নিশ্চিত হওয়া যায়। যাচাই শেষে বিএসএফ তাদেরকে ভারতের অভ্যন্তরে ফিরিয়ে নিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় মালবাহী দুটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক ট্রাকের চালক ও হেলপার গুরুতর আহত হয়েছেন। আহত ব্যক্তিদের স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জ শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছেন। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁদের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগে
ভোর থেকেই ঘন কুয়াশার কারণে দৃষ্টিসীমা কমে আসায় সড়কগুলোতে হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহন চলাচল করতে দেখা গেছে। তীব্র শীতে সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের ও ছিন্নমূল মানুষ। বিশেষ করে রিকশাচালক, দিনমজুর, ইটভাটার শ্রমিক এবং সবজি বিক্রেতারা জীবিকার তাগিদে ভোরে ঘর থেকে বের হয়ে চরম দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন।
১ ঘণ্টা আগে