নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করপোরেট কোম্পানিগুলো বাজারে সিন্ডিকেট করে মুরগির মাংস ও ডিমের দাম বাড়াচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে ডিলার ও সাধারণ খামারিদের সংগঠন বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএ)।
আজ সোমবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে তারা এ অভিযোগ জানায়। এ সময় সংগঠনটির নেতারা করপোরেট কোম্পানিগুলোর মুরগির মাংস ও ডিম উৎপাদন এবং চুক্তিভিত্তিক উৎপাদন (কন্ট্রাক্ট ফার্মিং) বন্ধের দাবি জানান।
বিপিএর নেতারা জানান, মুরগি ও ডিম উৎপাদনের ক্ষেত্রে এখন করপোরেট কোম্পানিগুলোর শেয়ার রয়েছে ১০ শতাংশ। তবে বাচ্চা, ফিড ও অন্যান্য উপকরণ তাদের শতভাগ দখলে। এসব উপকরণ ব্যবহার করে যখন তারা মাংস ও ডিম উৎপাদনে যাচ্ছে, তখন সাধারণ খামারিরা টিকতে পারছে না। এর মধ্যে আবার করপোরেট কোম্পানিগুলো বন্ধ হওয়া খামারে কমমূল্যে ফিড ও বাচ্চা দিয়ে কন্ট্রাক্ট ফার্মিং করছে। সে জন্য নিয়ন্ত্রণ চলে যাচ্ছে তাদের হাতে। এটা বন্ধ করতে হবে। করপোরেট কোম্পানি পোলট্রি উৎপাদনে থাকতে পারবে না।
বিপিএর সভাপতি সুমন হাওলাদার বলেন, দেশের প্রান্তিক খামারিরা মুরগি ও ডিমের দাম না পেয়ে খামার বন্ধ করে দিচ্ছে। দেশে কয়েক বছর আগেও এক লাখ ৬০ হাজার খামার ছিল। বর্তমানে ৬০ হাজারে ঠেকেছে। তারপরও সব খামারে মুরগি নেই।
সাম্প্রতিক সময়ে ডিম ও মুরগির দাম বৃদ্ধি প্রসঙ্গে সুমন হাওলাদার বলেন, ৫ জানুয়ারি প্রতি পিস মুরগির বাচ্চা ৯-১০ টাকা ছিল। এখন সেটা ৫৬ টাকা করেছে। যখন রোজা ও ঈদকে কেন্দ্র করে খামারিরা মুরগি তুলছে, তখন এই অবস্থা। গত বছর ফিডের দামও দ্বিগুণ করেছে কোম্পানিগুলো।
বিপিএর অভিযোগ, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সহযোগিতায় করপোরেট কোম্পানি আরও বড় হচ্ছে। অন্যদিকে প্রান্তিক খামারিরা ন্যায্য মূল্য না খামার বন্ধ করে দিচ্ছেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জানানো হয়, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর বাজার ব্যবস্থাপনার জন্য পোলট্রি স্টক হোল্ডারদেরকে নিয়ে ২০১০ সালে একটি জাতীয় কমিটি করে। পোলট্রি ফিড, মুরগির বাচ্চা, ডিম ও মুরগির কৌশলপত্র তৈরি করা হলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি।
সংবাদ সম্মেলনে ২০০৮ পোলট্রি নীতিমালা ও ২০১০ পোলট্রি ফিড, ২০১৩ এবং ২০২০ সহ যতগুলো নীতিমালা আছে সবগুলো বাস্তবায়ন করে পোলট্রি শিল্পকে রক্ষার দাবি জানানো হয়।
বিপিএ নেতারা বলেন, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরকে সরকারের কাছে জবাবদিহি করতে হবে। সব খামারিকে নিবন্ধনের আওতায় নিয়ে সরকারি সব সুবিধা দিতে হবে। সরকারের পক্ষ থেকে বাজার ব্যবস্থাপনার পদক্ষেপ নিতে হবে, যাতে সব প্রান্তিক খামারি উৎপাদন খরচের সঙ্গে সমন্বয় করে বিক্রি করতে পারেন। সরকারের পক্ষ থেকে সব পোলট্রি খামারিদের জন্য সব ব্যাংকে জামানতবিহীন ঋণের ব্যবস্থা করতে হবে।
করপোরেট কোম্পানিগুলো বাজারে সিন্ডিকেট করে মুরগির মাংস ও ডিমের দাম বাড়াচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে ডিলার ও সাধারণ খামারিদের সংগঠন বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএ)।
আজ সোমবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে তারা এ অভিযোগ জানায়। এ সময় সংগঠনটির নেতারা করপোরেট কোম্পানিগুলোর মুরগির মাংস ও ডিম উৎপাদন এবং চুক্তিভিত্তিক উৎপাদন (কন্ট্রাক্ট ফার্মিং) বন্ধের দাবি জানান।
বিপিএর নেতারা জানান, মুরগি ও ডিম উৎপাদনের ক্ষেত্রে এখন করপোরেট কোম্পানিগুলোর শেয়ার রয়েছে ১০ শতাংশ। তবে বাচ্চা, ফিড ও অন্যান্য উপকরণ তাদের শতভাগ দখলে। এসব উপকরণ ব্যবহার করে যখন তারা মাংস ও ডিম উৎপাদনে যাচ্ছে, তখন সাধারণ খামারিরা টিকতে পারছে না। এর মধ্যে আবার করপোরেট কোম্পানিগুলো বন্ধ হওয়া খামারে কমমূল্যে ফিড ও বাচ্চা দিয়ে কন্ট্রাক্ট ফার্মিং করছে। সে জন্য নিয়ন্ত্রণ চলে যাচ্ছে তাদের হাতে। এটা বন্ধ করতে হবে। করপোরেট কোম্পানি পোলট্রি উৎপাদনে থাকতে পারবে না।
বিপিএর সভাপতি সুমন হাওলাদার বলেন, দেশের প্রান্তিক খামারিরা মুরগি ও ডিমের দাম না পেয়ে খামার বন্ধ করে দিচ্ছে। দেশে কয়েক বছর আগেও এক লাখ ৬০ হাজার খামার ছিল। বর্তমানে ৬০ হাজারে ঠেকেছে। তারপরও সব খামারে মুরগি নেই।
সাম্প্রতিক সময়ে ডিম ও মুরগির দাম বৃদ্ধি প্রসঙ্গে সুমন হাওলাদার বলেন, ৫ জানুয়ারি প্রতি পিস মুরগির বাচ্চা ৯-১০ টাকা ছিল। এখন সেটা ৫৬ টাকা করেছে। যখন রোজা ও ঈদকে কেন্দ্র করে খামারিরা মুরগি তুলছে, তখন এই অবস্থা। গত বছর ফিডের দামও দ্বিগুণ করেছে কোম্পানিগুলো।
বিপিএর অভিযোগ, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সহযোগিতায় করপোরেট কোম্পানি আরও বড় হচ্ছে। অন্যদিকে প্রান্তিক খামারিরা ন্যায্য মূল্য না খামার বন্ধ করে দিচ্ছেন।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জানানো হয়, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর বাজার ব্যবস্থাপনার জন্য পোলট্রি স্টক হোল্ডারদেরকে নিয়ে ২০১০ সালে একটি জাতীয় কমিটি করে। পোলট্রি ফিড, মুরগির বাচ্চা, ডিম ও মুরগির কৌশলপত্র তৈরি করা হলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি।
সংবাদ সম্মেলনে ২০০৮ পোলট্রি নীতিমালা ও ২০১০ পোলট্রি ফিড, ২০১৩ এবং ২০২০ সহ যতগুলো নীতিমালা আছে সবগুলো বাস্তবায়ন করে পোলট্রি শিল্পকে রক্ষার দাবি জানানো হয়।
বিপিএ নেতারা বলেন, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরকে সরকারের কাছে জবাবদিহি করতে হবে। সব খামারিকে নিবন্ধনের আওতায় নিয়ে সরকারি সব সুবিধা দিতে হবে। সরকারের পক্ষ থেকে বাজার ব্যবস্থাপনার পদক্ষেপ নিতে হবে, যাতে সব প্রান্তিক খামারি উৎপাদন খরচের সঙ্গে সমন্বয় করে বিক্রি করতে পারেন। সরকারের পক্ষ থেকে সব পোলট্রি খামারিদের জন্য সব ব্যাংকে জামানতবিহীন ঋণের ব্যবস্থা করতে হবে।
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
২৪ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
৩৯ মিনিট আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
৪৩ মিনিট আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগে