নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের (সাবেক এনআরবি গ্লোবাল) সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত কুমার (পিকে) হালদারসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে মামলার যুক্তিতর্ক শুনানির জন্য আগামী ২ আগস্ট দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০–এর বিচারক মো. নজরুল ইসলাম এই তারিখ ধার্য করেন।
ওই আদালতের সরকারি কৌঁসুলি আজাদ রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, আজ আত্মপক্ষ সমর্থনের দিন ধার্য ছিল। এই মামলায় কারাগারে থাকা চার আসামিকে আদালতে হাজির করা হয় আজ। আত্মপক্ষ সমর্থন করতে গিয়ে তাঁরা নিজেদের নির্দোষ দাবি করেন।
গত বছর ২২ সেপ্টেম্বর মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়। ৯৯ জন সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন।
গত বছর ৮ সেপ্টেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। পিকে হালদার ছাড়া অন্য যারা আসামি তাঁরা হলেন পিকে হালদারের মা লীলাবতী হালদার, নিকটাত্মীয় পূর্ণিমা রানী হালদার, উত্তম কুমার মিস্ত্রি, অমিতাভ অধিকারী, প্রিতিশ কুমার হালদার, রাজিব সোম, সুব্রত দাস, অবন্তিকা বড়াল, শংখ বেপারী, সুকুমার মৃধা অনিন্দিতা, অনন্য মোহন রায় ও স্বপন কুমার মিস্ত্রি।
এই মামলায় অবন্তিকা বড়াল, শংখ বেপারী, সুকুমার মৃধা ও অনিন্দিতা মৃধা কারাগারে রয়েছেন। অন্যরা পলাতক রয়েছেন। পিকে হালদার ভারতে কারাগারে আটক রয়েছেন। ২০২০ সালের ৮ জানুয়ারি পিকে হালদারের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের অভিযোগে মামলা করেন দুদকের উপপরিচালক মামুনুর রশীদ চৌধুরী।
মামলার এজাহারে বলা হয়, পিকে হালদার বিভিন্ন অবৈধ ব্যবসা ও কার্যক্রমের মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ২৭৪ কোটি ৯১ লাখ ৫৫ হাজার ৩৫৫ টাকার অবৈধ সম্পদ নিজ দখলে রেখেছেন। এ ছাড়া ওই অর্থ আড়াল করতে বিদেশে পাচার করে মানিলন্ডারিং আইনেও অপরাধ করেন তিনি।
মামলাটি তদন্ত শেষে ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন দুদকের উপপরিচালক সালাহউদ্দিন।
গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের (সাবেক এনআরবি গ্লোবাল) সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত কুমার (পিকে) হালদারসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে মামলার যুক্তিতর্ক শুনানির জন্য আগামী ২ আগস্ট দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০–এর বিচারক মো. নজরুল ইসলাম এই তারিখ ধার্য করেন।
ওই আদালতের সরকারি কৌঁসুলি আজাদ রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, আজ আত্মপক্ষ সমর্থনের দিন ধার্য ছিল। এই মামলায় কারাগারে থাকা চার আসামিকে আদালতে হাজির করা হয় আজ। আত্মপক্ষ সমর্থন করতে গিয়ে তাঁরা নিজেদের নির্দোষ দাবি করেন।
গত বছর ২২ সেপ্টেম্বর মামলার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়। ৯৯ জন সাক্ষী আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন।
গত বছর ৮ সেপ্টেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। পিকে হালদার ছাড়া অন্য যারা আসামি তাঁরা হলেন পিকে হালদারের মা লীলাবতী হালদার, নিকটাত্মীয় পূর্ণিমা রানী হালদার, উত্তম কুমার মিস্ত্রি, অমিতাভ অধিকারী, প্রিতিশ কুমার হালদার, রাজিব সোম, সুব্রত দাস, অবন্তিকা বড়াল, শংখ বেপারী, সুকুমার মৃধা অনিন্দিতা, অনন্য মোহন রায় ও স্বপন কুমার মিস্ত্রি।
এই মামলায় অবন্তিকা বড়াল, শংখ বেপারী, সুকুমার মৃধা ও অনিন্দিতা মৃধা কারাগারে রয়েছেন। অন্যরা পলাতক রয়েছেন। পিকে হালদার ভারতে কারাগারে আটক রয়েছেন। ২০২০ সালের ৮ জানুয়ারি পিকে হালদারের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের অভিযোগে মামলা করেন দুদকের উপপরিচালক মামুনুর রশীদ চৌধুরী।
মামলার এজাহারে বলা হয়, পিকে হালদার বিভিন্ন অবৈধ ব্যবসা ও কার্যক্রমের মাধ্যমে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ২৭৪ কোটি ৯১ লাখ ৫৫ হাজার ৩৫৫ টাকার অবৈধ সম্পদ নিজ দখলে রেখেছেন। এ ছাড়া ওই অর্থ আড়াল করতে বিদেশে পাচার করে মানিলন্ডারিং আইনেও অপরাধ করেন তিনি।
মামলাটি তদন্ত শেষে ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন দুদকের উপপরিচালক সালাহউদ্দিন।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে