নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভুয়া পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন, আর্থিক অনিয়মসহ নানা অভিযোগ তুলে রাজধানীর ধানমন্ডি আইডিয়াল কলেজের অধ্যক্ষ মো. জসিম উদ্দীন আহম্মেদসহ চার শিক্ষকের পদত্যাগের দাবিতে ক্লাসসহ সব একাডেমিক কার্যক্রম বর্জন করে বিক্ষোভ করছেন সাধারণ শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।
শনিবার (৪ জুন) সকাল থেকে কলেজ ক্যাম্পাসের ভেতরে অধ্যক্ষের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ ও মিছিল চলতে দেখা গেছে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এই আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।
আন্দোলনকারী শিক্ষকেরা জানান, ২০১৭ সালে যোগদানের পর থেকেই অধ্যক্ষ জসিম উদ্দীনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনৈতিক কার্যক্রম, অনিয়ম ও আর্থ তছরুপের অভিযোগ ওঠে। বিভিন্ন সময়ে শিক্ষক-কর্মচারীদের ডেকে ভয়ভীতি দেখানো, ভর্ৎসনা করা, কারণ দর্শানো নোটিশ দেওয়া, চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া ইত্যাদি হুমকি দিয়ে প্রতিষ্ঠানে এক ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছেন অধ্যক্ষ।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা বলেছে, ‘দীর্ঘদিন ধরে আমাদের অধ্যক্ষ স্যার নানা ধরনের অনিয়ম করে আসছেন। আমাদের ক্লাসের ভালো ভালো শিক্ষকদের নানাভাবে অপমান-অপদস্থ করে আসছেন। নানাভাবে কলেজের ফান্ড থেকে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছেন। এটি আর চলতে দেওয়া হবে না। অধ্যক্ষের পদত্যাগের আন্দোলনে শিক্ষকদের সঙ্গে আমরা যুক্ত হয়েছি।’
শিক্ষার্থীরা আরও বলেছে, ‘বর্তমান অধ্যক্ষ থাকলে ধানমন্ডি আইডিয়াল কলেজের সুনাম নষ্ট হয়ে যাবে। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে বাঁচাতে স্যারদের সঙ্গে রয়েছি। যতক্ষণ পর্যন্ত অধ্যক্ষ পদত্যাগ না করবেন, ততক্ষণ পর্যন্ত শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলন চলবে।’
কলেজের গণিত বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আব্দুল জলিল বলেন, ‘অধ্যক্ষসহ মার্কেটিং বিভাগের তৌফিক আজিজ চৌধুরী, বাংলা বিভাগের তরুণ কুমার গাঙ্গুলি ও গণিত বিভাগের মো. মনিরুজ্জামানের পদত্যাগের দাবিতে আমরা সব একাডেমিক কার্যক্রম বর্জন করেছি। শিক্ষার্থীরাও আমাদের আন্দোলনে সমর্থন জানিয়ে কলেজে বিক্ষোভ করছে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে।’
এর আগে গতকাল শুক্রবার (৩ জুন) ওই অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে ভুয়া পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন, আর্থিক দুর্নীতি ও অনিয়মে জড়িত থাকার অভিযোগ তুলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলন করে তাঁকে কলেজে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেন খোদ কলেজের সাধারণ শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।
এ সময় শিক্ষকেরা জানান, একাধিক কর্মচারীকে চাপ প্রয়োগ করে চাকরি থেকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করেছেন তিনি। আবার অনেক শিক্ষক-কর্মচারীকে চাকরিচ্যুতির হুমকিও দিয়ে আসছেন। এ ছাড়া অধ্যক্ষ তাঁর পিএইচডি ডিগ্রি টাকা দিয়ে সংগ্রহ করেছেন।
ভুয়া পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন, আর্থিক অনিয়মসহ নানা অভিযোগ তুলে রাজধানীর ধানমন্ডি আইডিয়াল কলেজের অধ্যক্ষ মো. জসিম উদ্দীন আহম্মেদসহ চার শিক্ষকের পদত্যাগের দাবিতে ক্লাসসহ সব একাডেমিক কার্যক্রম বর্জন করে বিক্ষোভ করছেন সাধারণ শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।
শনিবার (৪ জুন) সকাল থেকে কলেজ ক্যাম্পাসের ভেতরে অধ্যক্ষের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ ও মিছিল চলতে দেখা গেছে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এই আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।
আন্দোলনকারী শিক্ষকেরা জানান, ২০১৭ সালে যোগদানের পর থেকেই অধ্যক্ষ জসিম উদ্দীনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনৈতিক কার্যক্রম, অনিয়ম ও আর্থ তছরুপের অভিযোগ ওঠে। বিভিন্ন সময়ে শিক্ষক-কর্মচারীদের ডেকে ভয়ভীতি দেখানো, ভর্ৎসনা করা, কারণ দর্শানো নোটিশ দেওয়া, চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া ইত্যাদি হুমকি দিয়ে প্রতিষ্ঠানে এক ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছেন অধ্যক্ষ।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা বলেছে, ‘দীর্ঘদিন ধরে আমাদের অধ্যক্ষ স্যার নানা ধরনের অনিয়ম করে আসছেন। আমাদের ক্লাসের ভালো ভালো শিক্ষকদের নানাভাবে অপমান-অপদস্থ করে আসছেন। নানাভাবে কলেজের ফান্ড থেকে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছেন। এটি আর চলতে দেওয়া হবে না। অধ্যক্ষের পদত্যাগের আন্দোলনে শিক্ষকদের সঙ্গে আমরা যুক্ত হয়েছি।’
শিক্ষার্থীরা আরও বলেছে, ‘বর্তমান অধ্যক্ষ থাকলে ধানমন্ডি আইডিয়াল কলেজের সুনাম নষ্ট হয়ে যাবে। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে বাঁচাতে স্যারদের সঙ্গে রয়েছি। যতক্ষণ পর্যন্ত অধ্যক্ষ পদত্যাগ না করবেন, ততক্ষণ পর্যন্ত শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলন চলবে।’
কলেজের গণিত বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আব্দুল জলিল বলেন, ‘অধ্যক্ষসহ মার্কেটিং বিভাগের তৌফিক আজিজ চৌধুরী, বাংলা বিভাগের তরুণ কুমার গাঙ্গুলি ও গণিত বিভাগের মো. মনিরুজ্জামানের পদত্যাগের দাবিতে আমরা সব একাডেমিক কার্যক্রম বর্জন করেছি। শিক্ষার্থীরাও আমাদের আন্দোলনে সমর্থন জানিয়ে কলেজে বিক্ষোভ করছে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে।’
এর আগে গতকাল শুক্রবার (৩ জুন) ওই অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে ভুয়া পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন, আর্থিক দুর্নীতি ও অনিয়মে জড়িত থাকার অভিযোগ তুলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সংবাদ সম্মেলন করে তাঁকে কলেজে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেন খোদ কলেজের সাধারণ শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।
এ সময় শিক্ষকেরা জানান, একাধিক কর্মচারীকে চাপ প্রয়োগ করে চাকরি থেকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করেছেন তিনি। আবার অনেক শিক্ষক-কর্মচারীকে চাকরিচ্যুতির হুমকিও দিয়ে আসছেন। এ ছাড়া অধ্যক্ষ তাঁর পিএইচডি ডিগ্রি টাকা দিয়ে সংগ্রহ করেছেন।
মাদ্রাসা, পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, শুক্রবার রাত ১১টার দিকে ১২ জন শিক্ষার্থী রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। এরপর রাত আড়াইটার দিকে হঠাৎ করেই জামিলা ও তানিয়া অসুস্থ হয়ে পড়ে। তারা দুজনই বমি করতে থাকে এবং পেট ব্যাথার কথা জানায়। দ্রুত তাদের গোমস্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যর
৫ মিনিট আগেবিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, রাধানগর গ্রামের রাখাল চন্দ্র রায় নামে এক ব্যক্তি ১৯৭৩ সালে ৩৩ শতাংশ জমি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে তার নাতি অরূপ রায় ওই জমিতে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। অবশিষ্ট ৫৫ শতাংশ জমি সরকারি নথিতে খেলার মাঠ হিসেবে উল্লেখ করা আছে। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়কর
২ ঘণ্টা আগেজানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
৩ ঘণ্টা আগে