নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মিরপুরের শাহ আলী থানাধীন ঢাকা কমার্স কলেজের এক শিক্ষার্থীর হাতে একই কলেজের আরেক শিক্ষার্থী খুন হয়েছেন। আজ শনিবার সন্ধ্যায় কমার্স কলেজের পাশেই লাল বিল্ডিং এলাকায় ঘটনাটি ঘটে।
শাহ আলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. তারিকুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহতের নাম জুবায়ের হাসান রাফিত (১৮)। তিনি কমার্স কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী। সহপাঠীকে হত্যার অভিযোগ ওঠা শিক্ষার্থীর নাম রাজিন চৌধুরী। তাঁরা একই এলাকার বাসিন্দা।
নিহত জুবায়েরের গ্রামের বাড়ির নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে। তাঁর বাবার নাম আবুল বাশার। দুই ভাই ও এক বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন সবার বড়। ঢাকায় মামার বাসায় থেকে পড়াশোনা করতেন। মিরপুর কমার্স কলেজের বিজ্ঞান বিভাগে একাদশ শ্রেণির ছাত্র ছিলেন তিনি।
ওসি মো. তারিকুজ্জামান বলেন, কমার্স কলেজের একাদশ শ্রেণির দুই শিক্ষার্থীর দ্বন্দ্বের জেরে এই হত্যা ঘটনা ঘটেছে। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। এই বিষয়টি তদন্ত করছে থানা-পুলিশ।
কী কারণে হত্যা হয়েছে জানতে চাইলে ওসি বলেন, ‘আমরা কারণ সম্পর্কে জানি না। অভিযুক্ত শিক্ষার্থী পলাতক। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
জানা গেছে, সহপাঠীকে হত্যায় অভিযুক্ত রাজিন চৌধুরীর বাবার নাম ইকবাল চৌধুরী। তিনি পেশায় একজন আইনজীবী। রাজিনের মা ঢাকার বাইরের একটি কলেজের শিক্ষিকা।
সহপাঠীর হাতে জুবায়েরের হত্যার বিষয় জানতে চাইলে হত্যার ঘটনা জানলেও কারণ জানেন না বলে জানিয়েছেন কমার্স কলেজের অধ্যক্ষ আবু মাসুদ। তিনি বলেন, ‘ঘটনা জানার পরে আমাদের প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে শিক্ষকদের পাঠানো হয়েছে। তবে তাঁরাও হত্যার কারণ সম্পর্কে কিছু জানতে পারেননি।’
এদিকে নিহত শিক্ষার্থী জুবায়েরের মামা মো. নুরুজ্জামান বলেন, ‘সকালে কোচিং করার জন্য জুবায়ের বাসা থেকে বের হয়। পরে আর বাসায় না ফেরায় তাঁকে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করা হয়। সন্ধ্যায় কলেজের এক শিক্ষক জানায় তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। এসে দেখি কমার্স কলেজের স্টাফ কোয়ার্টারের তৃতীয় তলায় আমার ভাগনের রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘কিছুদিন আগে কলেজের কিছু বন্ধুর সঙ্গে জুবায়েরের ঝগড়া হয়েছিল। ওই ঘটনায় কলেজের শিক্ষকেরা মিটমাট করে দেয়। তখন শিক্ষকেরা তাঁকে বলেছিল, তাঁর বন্ধুরা ভালো না। তাঁদের কাছ থেকে দূরে থাকতে। তাঁরাই জুবায়েরকে হত্যা করে থাকতে পারে বলে ধারণা।’
রাজধানীর মিরপুরের শাহ আলী থানাধীন ঢাকা কমার্স কলেজের এক শিক্ষার্থীর হাতে একই কলেজের আরেক শিক্ষার্থী খুন হয়েছেন। আজ শনিবার সন্ধ্যায় কমার্স কলেজের পাশেই লাল বিল্ডিং এলাকায় ঘটনাটি ঘটে।
শাহ আলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. তারিকুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহতের নাম জুবায়ের হাসান রাফিত (১৮)। তিনি কমার্স কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী। সহপাঠীকে হত্যার অভিযোগ ওঠা শিক্ষার্থীর নাম রাজিন চৌধুরী। তাঁরা একই এলাকার বাসিন্দা।
নিহত জুবায়েরের গ্রামের বাড়ির নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে। তাঁর বাবার নাম আবুল বাশার। দুই ভাই ও এক বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন সবার বড়। ঢাকায় মামার বাসায় থেকে পড়াশোনা করতেন। মিরপুর কমার্স কলেজের বিজ্ঞান বিভাগে একাদশ শ্রেণির ছাত্র ছিলেন তিনি।
ওসি মো. তারিকুজ্জামান বলেন, কমার্স কলেজের একাদশ শ্রেণির দুই শিক্ষার্থীর দ্বন্দ্বের জেরে এই হত্যা ঘটনা ঘটেছে। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। এই বিষয়টি তদন্ত করছে থানা-পুলিশ।
কী কারণে হত্যা হয়েছে জানতে চাইলে ওসি বলেন, ‘আমরা কারণ সম্পর্কে জানি না। অভিযুক্ত শিক্ষার্থী পলাতক। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
জানা গেছে, সহপাঠীকে হত্যায় অভিযুক্ত রাজিন চৌধুরীর বাবার নাম ইকবাল চৌধুরী। তিনি পেশায় একজন আইনজীবী। রাজিনের মা ঢাকার বাইরের একটি কলেজের শিক্ষিকা।
সহপাঠীর হাতে জুবায়েরের হত্যার বিষয় জানতে চাইলে হত্যার ঘটনা জানলেও কারণ জানেন না বলে জানিয়েছেন কমার্স কলেজের অধ্যক্ষ আবু মাসুদ। তিনি বলেন, ‘ঘটনা জানার পরে আমাদের প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে শিক্ষকদের পাঠানো হয়েছে। তবে তাঁরাও হত্যার কারণ সম্পর্কে কিছু জানতে পারেননি।’
এদিকে নিহত শিক্ষার্থী জুবায়েরের মামা মো. নুরুজ্জামান বলেন, ‘সকালে কোচিং করার জন্য জুবায়ের বাসা থেকে বের হয়। পরে আর বাসায় না ফেরায় তাঁকে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করা হয়। সন্ধ্যায় কলেজের এক শিক্ষক জানায় তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। এসে দেখি কমার্স কলেজের স্টাফ কোয়ার্টারের তৃতীয় তলায় আমার ভাগনের রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘কিছুদিন আগে কলেজের কিছু বন্ধুর সঙ্গে জুবায়েরের ঝগড়া হয়েছিল। ওই ঘটনায় কলেজের শিক্ষকেরা মিটমাট করে দেয়। তখন শিক্ষকেরা তাঁকে বলেছিল, তাঁর বন্ধুরা ভালো না। তাঁদের কাছ থেকে দূরে থাকতে। তাঁরাই জুবায়েরকে হত্যা করে থাকতে পারে বলে ধারণা।’
খাগড়াছড়িতে এক কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে কয়েক দিন ধরে বিক্ষোভ করছে মানুষ। ‘জুম্ম ছাত্র-জনতা’র ব্যানারে গত শনিবার থেকে জেলাজুড়ে চলছে অবরোধ কর্মসূচি। এতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কায় সদর উপজেলা ও গুইমারা উপজেলা সদরে জারি করা হয়েছিল ১৪৪ ধারা।
৫ মিনিট আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদ বলেছেন, ‘ভারত শেষ ট্রাম্পকার্ড খেলে পার্বত্য অঞ্চলকে অস্থিতিশীল করে তুলেছে। একটা ঘটনার মধ্য দিয়ে তারা পাহাড়ি-বাঙালিদের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। পার্বত্য অঞ্চল নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে। ভারত আমাদের এই পার্বত্য অঞ্চলকে কেড়ে নিতে চায়
১৯ মিনিট আগেবগুড়ায় মহাসড়কে বেপরোয়া গতির মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুই তরুণ নিহত হয়েছেন। আজ রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে বগুড়া-রংপুর মহাসড়কে সদর উপজেলার বাঘোপাড়া খোলারঘর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩৩ মিনিট আগেখাগড়াছড়িতে সড়ক অবরোধের পর এবার আট দফা দাবিতে তিন পার্বত্য জেলায় অনির্দিষ্টকালের জন্য সড়ক অবরোধের ডাক দিয়েছে ‘জুম্ম ছাত্র-জনতা’। আজ রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। অবরোধ চলাকালে সব পর্যটন কার্যক্রম সাময়িক বন্ধ থাকবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে