সাইফুল মাসুম, ঢাকা
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানের কৃষক আওলাদ হোসেন এ বছর সাত বিঘা জমিতে আলু চাষ করেছিলেন। খুব ভালো ফলন হয়েছে। কিন্তু উৎপাদিত আলু সংরক্ষণ নিয়ে বিপদে পড়েছেন তিনি। উপজেলার নেপচুন কোল্ডস্টোরেজের সামনে দুই দিন অপেক্ষা করেও ২০০ বস্তা আলু রাখতে পারেননি। হিমাগার কর্তৃপক্ষ বলেছে, তাদের জায়গা শতভাগ পূর্ণ হয়ে গেছে। ভালো ফলনের ‘বাড়তি আলু’ এখন যেন বোঝা হয়ে চেপেছে আওলাদ হোসেনের ওপর।
অন্যতম শীর্ষ আলু উৎপাদনের জেলা মুন্সিগঞ্জে এবার ৪৩ হাজার হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছে। জেলায় আলু সংরক্ষণের জন্য হিমাগার আছে ১০টি, যার সবগুলোই এখন ভর্তি। মুন্সিগঞ্জের স্থানীয়দের অভিযোগ, উত্তরবঙ্গের আলুতে হিমাগারগুলো ভরা হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে নেপচুন কোল্ডস্টোরেজের ম্যানেজার রুহুল আমিন বলেন, ‘ব্যবসায়ীরা উত্তরবঙ্গ থেকে আলু এনে মজুত করেন। এতে আমাদের কী করার আছে?’
যেসব জেলায় উৎপাদন বেশি হয়েছে, সবখানেই সংরক্ষণের সমস্যা। বিপদে পড়ে কৃষক উৎপাদন খরচের প্রায় অর্ধেক দামে পর্যন্ত আলু বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন।
কৃষক ও সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, আলু সংরক্ষণের এ সমস্যা নিরসনে সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়নি। এ বিষয়ে মত জানতে চাইলে কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক নাসির-উদ-দৌলা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে আমরা হিমাগারে আলু সংরক্ষণের জন্য ভাড়া নির্ধারণ করে দিয়েছি। আমরা চাই, তা হিমাগারমালিকেরা অনুসরণ করুক। তবে জনবলসংকটের কারণে ঠিকমতো তদারকি সম্ভব হয় না।’
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সরেজমিন উইংসের তথ্য অনুসারে, ২০২৪-২৫ রবি মৌসুমে ৪ লাখ ৬৭ হাজার হেক্টর জমিতে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিল। কিন্তু চাষ হয়েছে অনেকটাই বেশি, ৫ লাখ ২৪ হাজার হেক্টর জমিতে।
উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ১ কোটি ১৩ লাখ টন থাকলেও হয়েছে প্রায় ১ কোটি ১৮ লাখ টন। প্রসঙ্গত, দেশে বার্ষিক আলুর চাহিদা ৯০ লাখ টনের কিছু বেশি।
হিমাগারসংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, দেশে আলু সংরক্ষণের জন্য প্রায় ৪০০ হিমাগার রয়েছে। এগুলোতে আলু সংরক্ষণের সক্ষমতা ৩৫ লাখ টন।
এবার সবচেয়ে বেশি আলু চাষ হয়েছে রংপুর জেলায়, ৬৬ হাজার হেক্টর জমিতে। সেখানে হিমাগার-সংকট চরমে। দুই একর জমিতে আলু চাষ করেছেন রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলার সরকারপাড়া গ্রামের কৃষক সাদেকুল ইসলাম। তাঁর বাড়ির দুই কিলোমিটারের মধ্যে দুটি হিমাগার থাকলেও সেখানে জায়গার সংকটে আলু সংরক্ষণ করতে পারেননি। বাধ্য হয়ে লোকসানে বিক্রি করেছেন। আক্ষেপ করে সাদেকুল ইসলাম বলেন, ‘আলুতে কেজিপ্রতি ২০ টাকা উৎপাদন খরচ হয়েছে। সেই আলু ১২-১৪ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছি। অগ্রিম বুকিং দিতে পারি নাই বলে বাড়ির কাছেই দুটি কোল্ডস্টোরেজ থাকলেও আলু সংরক্ষণ করতে পারি নাই।’
তারাগঞ্জের সিনহা হিমাগারের সামনে বস্তা স্তূপ করে রাখার পাঁচ দিন পর উৎপাদিত আলুর মাত্র তিন ভাগের এক ভাগ সংরক্ষণ করতে পেরেছেন কৃষক নাহিদুজ্জামান। উপজেলার ব্রাদার্স কোল্ডস্টোরেজের ব্যবস্থাপক লোকমান খান বলেন, ‘আমাদের হিমাগার ভরে গেছে। আর আলু নিচ্ছি না বলে এলাকায় মাইকিংও করছি। কিন্তু তারপরও প্রতিদিন লোকে আলু নিয়ে এসে ফেরত যাচ্ছে। আমরা সরকার-নির্ধারিত দামেই আলু সংরক্ষণ করছি।’
আলু সংরক্ষণের সরকার-নির্ধারিত দাম নিয়ে হিমাগারগুলোর আপত্তি রয়েছে। কৃষি মন্ত্রণালয় এ বছর প্রতি কেজি আলু সংরক্ষণের দাম ৬ টাকা ৭৫ পয়সা নির্ধারণ করে দিয়েছে। বগুড়া সদরের ঘোলাগাড়ি গ্রামের কৃষক আব্দুল মজিদ জানান, মৌখিকভাবে তাঁকে হিমাগার থেকে বলা হয়েছে, কেজিপ্রতি ৮ টাকা দিতে হবে।
উৎপাদনে দেশে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা বগুড়া জেলায় এবার আলু চাষ হয়েছে প্রায় ৬০ হাজার হেক্টর জমিতে।
হিমাগার মালিক সমিতির সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বলেন, সরকারের নির্ধারিত মূল্যে আলু সংরক্ষণ করলে হিমাগারমালিকেরা প্রতি কেজিতে দেড় টাকা লোকসানে পড়বেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতি কেজি আলু সংরক্ষণে খরচ হয় ৮ টাকার ওপরে। লস হলেও সরকারের নির্ধারিত দামে আলু রাখতে বাধ্য হচ্ছি। নইলে হয়তো মব সৃষ্টি করে হিমাগারে হামলা করবে। রংপুর, ঠাকুরগাঁওয়ে হিমাগার ভাঙচুর হয়েছে। রাজশাহীতে বিক্ষোভ হয়েছে।’
আলুচাষি ও ব্যবসায়ীরা বলেন, আলু হিমাগারে রাখার সময় দরদাম ঠিক করা হয় না। হিমাগার থেকে আলু বের করার সময় দাম মেটাতে হয়। তবে কোনো কোনো হিমাগার কর্তৃপক্ষ অগ্রিম ভাড়া নিয়ে নেয়।
হিমাগারভাড়াসহ সার্বিক বিষয়ে অভিমত জানতে চাইলে সাবেক কৃষিসচিব আনোয়ার ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভাড়া নির্ধারণ করে দিয়ে ঠিকমতো নজরদারি না করলে নির্দেশনা কাজ করবে না। হিমাগার মালিকদের সুবিধা-অসুবিধার দিকেও সরকারের খেয়াল রাখতে হবে। আলু রপ্তানির বিষয়ে মনোযোগ বাড়াতে হবে। প্রয়োজনে রপ্তানিতে প্রণোদনা বাড়িয়ে দিতে হবে।
{প্রতিবেদন তৈরিতে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করেছেন আজকের পত্রিকার রংপুর, বগুড়া, সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ) ও বীরগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি}
মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানের কৃষক আওলাদ হোসেন এ বছর সাত বিঘা জমিতে আলু চাষ করেছিলেন। খুব ভালো ফলন হয়েছে। কিন্তু উৎপাদিত আলু সংরক্ষণ নিয়ে বিপদে পড়েছেন তিনি। উপজেলার নেপচুন কোল্ডস্টোরেজের সামনে দুই দিন অপেক্ষা করেও ২০০ বস্তা আলু রাখতে পারেননি। হিমাগার কর্তৃপক্ষ বলেছে, তাদের জায়গা শতভাগ পূর্ণ হয়ে গেছে। ভালো ফলনের ‘বাড়তি আলু’ এখন যেন বোঝা হয়ে চেপেছে আওলাদ হোসেনের ওপর।
অন্যতম শীর্ষ আলু উৎপাদনের জেলা মুন্সিগঞ্জে এবার ৪৩ হাজার হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছে। জেলায় আলু সংরক্ষণের জন্য হিমাগার আছে ১০টি, যার সবগুলোই এখন ভর্তি। মুন্সিগঞ্জের স্থানীয়দের অভিযোগ, উত্তরবঙ্গের আলুতে হিমাগারগুলো ভরা হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে নেপচুন কোল্ডস্টোরেজের ম্যানেজার রুহুল আমিন বলেন, ‘ব্যবসায়ীরা উত্তরবঙ্গ থেকে আলু এনে মজুত করেন। এতে আমাদের কী করার আছে?’
যেসব জেলায় উৎপাদন বেশি হয়েছে, সবখানেই সংরক্ষণের সমস্যা। বিপদে পড়ে কৃষক উৎপাদন খরচের প্রায় অর্ধেক দামে পর্যন্ত আলু বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন।
কৃষক ও সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, আলু সংরক্ষণের এ সমস্যা নিরসনে সরকার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়নি। এ বিষয়ে মত জানতে চাইলে কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক নাসির-উদ-দৌলা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে আমরা হিমাগারে আলু সংরক্ষণের জন্য ভাড়া নির্ধারণ করে দিয়েছি। আমরা চাই, তা হিমাগারমালিকেরা অনুসরণ করুক। তবে জনবলসংকটের কারণে ঠিকমতো তদারকি সম্ভব হয় না।’
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সরেজমিন উইংসের তথ্য অনুসারে, ২০২৪-২৫ রবি মৌসুমে ৪ লাখ ৬৭ হাজার হেক্টর জমিতে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা ছিল। কিন্তু চাষ হয়েছে অনেকটাই বেশি, ৫ লাখ ২৪ হাজার হেক্টর জমিতে।
উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ১ কোটি ১৩ লাখ টন থাকলেও হয়েছে প্রায় ১ কোটি ১৮ লাখ টন। প্রসঙ্গত, দেশে বার্ষিক আলুর চাহিদা ৯০ লাখ টনের কিছু বেশি।
হিমাগারসংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, দেশে আলু সংরক্ষণের জন্য প্রায় ৪০০ হিমাগার রয়েছে। এগুলোতে আলু সংরক্ষণের সক্ষমতা ৩৫ লাখ টন।
এবার সবচেয়ে বেশি আলু চাষ হয়েছে রংপুর জেলায়, ৬৬ হাজার হেক্টর জমিতে। সেখানে হিমাগার-সংকট চরমে। দুই একর জমিতে আলু চাষ করেছেন রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলার সরকারপাড়া গ্রামের কৃষক সাদেকুল ইসলাম। তাঁর বাড়ির দুই কিলোমিটারের মধ্যে দুটি হিমাগার থাকলেও সেখানে জায়গার সংকটে আলু সংরক্ষণ করতে পারেননি। বাধ্য হয়ে লোকসানে বিক্রি করেছেন। আক্ষেপ করে সাদেকুল ইসলাম বলেন, ‘আলুতে কেজিপ্রতি ২০ টাকা উৎপাদন খরচ হয়েছে। সেই আলু ১২-১৪ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছি। অগ্রিম বুকিং দিতে পারি নাই বলে বাড়ির কাছেই দুটি কোল্ডস্টোরেজ থাকলেও আলু সংরক্ষণ করতে পারি নাই।’
তারাগঞ্জের সিনহা হিমাগারের সামনে বস্তা স্তূপ করে রাখার পাঁচ দিন পর উৎপাদিত আলুর মাত্র তিন ভাগের এক ভাগ সংরক্ষণ করতে পেরেছেন কৃষক নাহিদুজ্জামান। উপজেলার ব্রাদার্স কোল্ডস্টোরেজের ব্যবস্থাপক লোকমান খান বলেন, ‘আমাদের হিমাগার ভরে গেছে। আর আলু নিচ্ছি না বলে এলাকায় মাইকিংও করছি। কিন্তু তারপরও প্রতিদিন লোকে আলু নিয়ে এসে ফেরত যাচ্ছে। আমরা সরকার-নির্ধারিত দামেই আলু সংরক্ষণ করছি।’
আলু সংরক্ষণের সরকার-নির্ধারিত দাম নিয়ে হিমাগারগুলোর আপত্তি রয়েছে। কৃষি মন্ত্রণালয় এ বছর প্রতি কেজি আলু সংরক্ষণের দাম ৬ টাকা ৭৫ পয়সা নির্ধারণ করে দিয়েছে। বগুড়া সদরের ঘোলাগাড়ি গ্রামের কৃষক আব্দুল মজিদ জানান, মৌখিকভাবে তাঁকে হিমাগার থেকে বলা হয়েছে, কেজিপ্রতি ৮ টাকা দিতে হবে।
উৎপাদনে দেশে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা বগুড়া জেলায় এবার আলু চাষ হয়েছে প্রায় ৬০ হাজার হেক্টর জমিতে।
হিমাগার মালিক সমিতির সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বলেন, সরকারের নির্ধারিত মূল্যে আলু সংরক্ষণ করলে হিমাগারমালিকেরা প্রতি কেজিতে দেড় টাকা লোকসানে পড়বেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতি কেজি আলু সংরক্ষণে খরচ হয় ৮ টাকার ওপরে। লস হলেও সরকারের নির্ধারিত দামে আলু রাখতে বাধ্য হচ্ছি। নইলে হয়তো মব সৃষ্টি করে হিমাগারে হামলা করবে। রংপুর, ঠাকুরগাঁওয়ে হিমাগার ভাঙচুর হয়েছে। রাজশাহীতে বিক্ষোভ হয়েছে।’
আলুচাষি ও ব্যবসায়ীরা বলেন, আলু হিমাগারে রাখার সময় দরদাম ঠিক করা হয় না। হিমাগার থেকে আলু বের করার সময় দাম মেটাতে হয়। তবে কোনো কোনো হিমাগার কর্তৃপক্ষ অগ্রিম ভাড়া নিয়ে নেয়।
হিমাগারভাড়াসহ সার্বিক বিষয়ে অভিমত জানতে চাইলে সাবেক কৃষিসচিব আনোয়ার ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভাড়া নির্ধারণ করে দিয়ে ঠিকমতো নজরদারি না করলে নির্দেশনা কাজ করবে না। হিমাগার মালিকদের সুবিধা-অসুবিধার দিকেও সরকারের খেয়াল রাখতে হবে। আলু রপ্তানির বিষয়ে মনোযোগ বাড়াতে হবে। প্রয়োজনে রপ্তানিতে প্রণোদনা বাড়িয়ে দিতে হবে।
{প্রতিবেদন তৈরিতে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করেছেন আজকের পত্রিকার রংপুর, বগুড়া, সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ) ও বীরগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি}
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার বাবুরহাট বাজারে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার এক মাস যেতে না যেতেই উঠে যাচ্ছে সড়কের আরসিসি ঢালাই। এ ছাড়া সড়কটির সম্প্রসারণ জয়েন্টগুলোতে আঁকাবাঁকা ফাটল দেখা দিয়েছে। বিষয়টি বুঝতে পেরে সংশ্লিষ্টরা তাড়াহুড়া করে বিটুমিন দিয়ে ফাটল বন্ধের চেষ্টা চালিয়েছেন বলে জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেতিন পার্বত্য জেলার মধ্যে আগে থেকেই চিকিৎসাসেবায় পিছিয়ে খাগড়াছড়ি। তার ওপর বছরের পর বছর চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারী ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির সংকট থাকায় খাগড়াছড়ি আধুনিক সদর হাসপাতালে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা।
২ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার দুর্গাপুরে এক কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় (২৪) নামে এক ছাত্রদল নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আটক ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় দুর্গাপুর উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) রাতে দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল হাসান...
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ে একটি নির্মাণাধীন ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টায় এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তবে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই আগুন নিভে গেছে। এতে কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৪ ঘণ্টা আগে