ঘিওর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় আমের গুটি ব্যাপক হারে ঝরে যাচ্ছে। একদিকে আবহাওয়া অনুকূলে না থাকায় আমগাছে মুকুল কম আসা, অন্যদিকে বৃষ্টির অভাবে মাঝারি আকৃতির গুটি ঝরে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন চাষি ও বাগান মালিকেরা। এতে আমের ফলন অনেক কম হওয়ার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
উপজেলার বানিয়াজুরী, বালিয়াখোড়া, সিংজুরী, নালী, বড়টিয়া, ঘিওর সদর, পয়লা ইউনিয়নের প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই রয়েছে একাধিক আমগাছ। এ ছাড়া উপজেলাজুড়ে রাস্তার পাশে এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের আঙিনায় রয়েছে আম গাছ। উপজেলায় বাণিজ্যিক ভিত্তিক ছোট বড় আম বাগান রয়েছে ২৬টি।
এ সব এলাকার যে কোনো আম গাছের নিচে গেলে দেখা যাচ্ছে, অসংখ্য ছোট, মাঝারি আমের গুটি ঝরে পড়ে আছে।
উপজেলার গোয়ালডাঙ্গী গ্রামের কৃষক সাইজুদ্দিন বলেন, ‘১০ দিন আগে হালকা বৃষ্টির ছিটা পড়েছে। তাতে গাছের পাতাও ভালো মতো ভিজে নাই। এর আগে কমপক্ষে পনের দিন এবং তারপর আর বৃষ্টির দেখা নেই। দিন দিন তাপমাত্রা বাড়ছে। আমার বাড়ির ৭টি আম গাছের ৩ ভাগের ১ ভাগ গুটি ঝরে পড়েছে। বৃষ্টি না হওয়ায় আমের ফলন নিয়ে শঙ্কায় আছি।’
এদিকে আম গাছে সেচ ও কীটনাশকের মিশ্রণ স্প্রে করেও গুটি টেকানো যাচ্ছে না বলে জানান বানিয়াজুরী গ্রামের বাসিন্দা এবং বাণিজ্যিক ভিত্তিতে করা আমের বাগানের মালিক পলাশ সরকার।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মাজেদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণে ঝরে যাচ্ছে আমের গুটি। বর্তমানে রোদ ও গরমের কারণে যে গুটি ঝরছে সেটা স্বাভাবিক। গাছ মালিক, চাষি এবং ব্যবসায়ীদের চিন্তার কোনো কারণ নেই। তবে বেশি পরিমাণ গুটি ঝরলে গাছে পানি সেচ দিতে হবে।’
মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় আমের গুটি ব্যাপক হারে ঝরে যাচ্ছে। একদিকে আবহাওয়া অনুকূলে না থাকায় আমগাছে মুকুল কম আসা, অন্যদিকে বৃষ্টির অভাবে মাঝারি আকৃতির গুটি ঝরে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন চাষি ও বাগান মালিকেরা। এতে আমের ফলন অনেক কম হওয়ার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
উপজেলার বানিয়াজুরী, বালিয়াখোড়া, সিংজুরী, নালী, বড়টিয়া, ঘিওর সদর, পয়লা ইউনিয়নের প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই রয়েছে একাধিক আমগাছ। এ ছাড়া উপজেলাজুড়ে রাস্তার পাশে এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের আঙিনায় রয়েছে আম গাছ। উপজেলায় বাণিজ্যিক ভিত্তিক ছোট বড় আম বাগান রয়েছে ২৬টি।
এ সব এলাকার যে কোনো আম গাছের নিচে গেলে দেখা যাচ্ছে, অসংখ্য ছোট, মাঝারি আমের গুটি ঝরে পড়ে আছে।
উপজেলার গোয়ালডাঙ্গী গ্রামের কৃষক সাইজুদ্দিন বলেন, ‘১০ দিন আগে হালকা বৃষ্টির ছিটা পড়েছে। তাতে গাছের পাতাও ভালো মতো ভিজে নাই। এর আগে কমপক্ষে পনের দিন এবং তারপর আর বৃষ্টির দেখা নেই। দিন দিন তাপমাত্রা বাড়ছে। আমার বাড়ির ৭টি আম গাছের ৩ ভাগের ১ ভাগ গুটি ঝরে পড়েছে। বৃষ্টি না হওয়ায় আমের ফলন নিয়ে শঙ্কায় আছি।’
এদিকে আম গাছে সেচ ও কীটনাশকের মিশ্রণ স্প্রে করেও গুটি টেকানো যাচ্ছে না বলে জানান বানিয়াজুরী গ্রামের বাসিন্দা এবং বাণিজ্যিক ভিত্তিতে করা আমের বাগানের মালিক পলাশ সরকার।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. মাজেদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণে ঝরে যাচ্ছে আমের গুটি। বর্তমানে রোদ ও গরমের কারণে যে গুটি ঝরছে সেটা স্বাভাবিক। গাছ মালিক, চাষি এবং ব্যবসায়ীদের চিন্তার কোনো কারণ নেই। তবে বেশি পরিমাণ গুটি ঝরলে গাছে পানি সেচ দিতে হবে।’
আনিছুর রহমানের পাসপোর্ট স্ক্যান করার পর ইমিগ্রেশন ডেটাবেইসে তাঁর বিরুদ্ধে রংপুর মহানগরের কোতোয়ালি থানায় একটি মামলার তথ্য পাওয়া যায়। পরে তাঁকে বেনাপোল পোর্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়।
৩৪ মিনিট আগেরাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে ছুরিকাঘাতে রকি (৩১) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টার দিকে কামরাঙ্গীরচরের মাতবর বাজার বেড়িবাঁধ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচাষিরা সাধারণত রাসায়নিক ব্যবহার করেন না। তবে বাগান কিনে নেওয়া কিছু ব্যবসায়ী অপরিপক্ব আম দ্রুত পাকাতে রাসায়নিক প্রয়োগ করছেন, এতে আমের স্বাদ ও গুণাগুণ নষ্ট হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ী ইউনিয়নের হারিজের মোড় থেকে ফরিদপুর গ্রাম পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার সড়কটি তিন মিটার প্রশস্ত করে কার্পেটিংয়ের (পিচ ঢালাই) কাজের জন্য চলতি বছরের মার্চে এলজিইডি দরপত্র আহ্বান করে। ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়কটির কাজ পায় চিরিরবন্দর উপজেলার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মনতাজ ট্রেডার্স।
২ ঘণ্টা আগে