অনলাইন ডেস্ক
রাজধানীর ধানমন্ডিতে ভুয়া জাতীয় পরিচয়পত্র দেখিয়ে বাসায় কাজের বুয়া হিসেবে চাকরি নেন রোখসানা ওরফে মোছা. শেফালী বেগম (৪৫) নামের এক নারী। কাজে যোগদানের দিনই খাবারে চেতনানাশক মিশিয়ে বাসায় থাকা লোকজনকে খাওয়ান। এতে তাঁরা ঘুমিয়ে গেলে স্বর্ণালংকার ও টাকা চুরি করে পালিয়ে যান।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে গাজীপুর মহানগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রোখসানাকে গ্রেপ্তার করে ধানমন্ডি থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তারের সময় তাঁর হেফাজত থেকে ৩ লাখ ৪৩ হাজার টাকা, ৯টি মোবাইল ফোন, ১টি মুক্তার হার, ১টি ভ্যানিটি ব্যাগ ও ব্যাগে রক্ষিত চেতনানাশক বড়ি উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান ধানমন্ডি থানা সূত্রে জানায়, ধানমন্ডির ৫/এ নম্বর রোডের একটি বাসায় স্বামী, সন্তানসহ বাস করেন কামরুন নাহার চৌধুরী রিতা। বাসায় কাজের বুয়া না থাকায় ওই বাসার সিকিউরিটি গার্ড শহিদুর রহমান গত ১৭ জানুয়ারি রোখসানাকে কাজের জন্য নিয়ে আসে। পরদিন রোখসানা বাসায় কাজে যোগ দেন এবং দুপুরের রান্না করেন। ওই দিন বেলা তিনটার দিকে কামরুন নাহার কেনাকাটার জন্য মার্কেটে যান। সেই সুযোগে কাজের বুয়া বাসায় থাকা কামরুন নাহারের স্বামী ও ছেলেকে দুপুরের রান্না করা খাবারের সঙ্গে কৌশলে চেতনানাশক মিশিয়ে খাওয়ান। সেই খাবার খেয়ে তাঁরা ঘুমিয়ে পড়লে রোখসানা বাসার আলমারি ভেঙে ৬০ হাজার টাকা, ছয়টি স্বর্ণের চুড়ি, দুটি স্বর্ণের চেইন, একটি কানের দুল, একটি স্বর্ণের লকেট, তিনটি ডায়মন্ডের আংটি, দুটি ডায়মন্ডের কানের রিং, স্বর্ণের কানের সেটসহ মোট ৩০ লাখ ২০ হাজার টাকা মূল্যের মালপত্র চুরি করে বাসা থেকে বেরিয়ে যান। এ ঘটনায় কামরুন নাহার বাদী হয়ে ধানমন্ডি থানায় একটি চুরির মামলা করেন।
থানা সূত্রে আরও জানা যায়, ঘটনার পরদিন বাসার সিকিউরিটি গার্ড শহিদুর রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর দেওয়া তথ্য ও আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে রোকসানাকে গাজীপুরের টঙ্গী পূর্ব থানা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের পর জানা যায়, রোকসানার প্রকৃত নাম মোছা. শেফালী বেগম। কাজের জন্য যে জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি তিনি দেখাতেন, সেটি ভুয়া। পরিচয়পত্রটি কম্পিউটারের দোকান থেকে তৈরি করে প্রিন্ট করিয়েছিলেন তিনি। বুয়া হিসেবে বিভিন্ন বাসায় কাজ নিয়ে কৌশলে স্বর্ণালংকার, নগদ অর্থ ও মূল্যবান জিনিসপত্র নিয়ে পালিয়ে যেতেন। চুরির টাকায় টঙ্গী এলাকায় বিলাসী জীবন যাপন করেন। টঙ্গীতে ‘স্বপ্নবিলাস’ নামে তাঁর একটি সমবায় সমিতি রয়েছে।
গ্রেপ্তারের পর তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানায় পুলিশ।
রাজধানীর ধানমন্ডিতে ভুয়া জাতীয় পরিচয়পত্র দেখিয়ে বাসায় কাজের বুয়া হিসেবে চাকরি নেন রোখসানা ওরফে মোছা. শেফালী বেগম (৪৫) নামের এক নারী। কাজে যোগদানের দিনই খাবারে চেতনানাশক মিশিয়ে বাসায় থাকা লোকজনকে খাওয়ান। এতে তাঁরা ঘুমিয়ে গেলে স্বর্ণালংকার ও টাকা চুরি করে পালিয়ে যান।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে গাজীপুর মহানগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে রোখসানাকে গ্রেপ্তার করে ধানমন্ডি থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তারের সময় তাঁর হেফাজত থেকে ৩ লাখ ৪৩ হাজার টাকা, ৯টি মোবাইল ফোন, ১টি মুক্তার হার, ১টি ভ্যানিটি ব্যাগ ও ব্যাগে রক্ষিত চেতনানাশক বড়ি উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান ধানমন্ডি থানা সূত্রে জানায়, ধানমন্ডির ৫/এ নম্বর রোডের একটি বাসায় স্বামী, সন্তানসহ বাস করেন কামরুন নাহার চৌধুরী রিতা। বাসায় কাজের বুয়া না থাকায় ওই বাসার সিকিউরিটি গার্ড শহিদুর রহমান গত ১৭ জানুয়ারি রোখসানাকে কাজের জন্য নিয়ে আসে। পরদিন রোখসানা বাসায় কাজে যোগ দেন এবং দুপুরের রান্না করেন। ওই দিন বেলা তিনটার দিকে কামরুন নাহার কেনাকাটার জন্য মার্কেটে যান। সেই সুযোগে কাজের বুয়া বাসায় থাকা কামরুন নাহারের স্বামী ও ছেলেকে দুপুরের রান্না করা খাবারের সঙ্গে কৌশলে চেতনানাশক মিশিয়ে খাওয়ান। সেই খাবার খেয়ে তাঁরা ঘুমিয়ে পড়লে রোখসানা বাসার আলমারি ভেঙে ৬০ হাজার টাকা, ছয়টি স্বর্ণের চুড়ি, দুটি স্বর্ণের চেইন, একটি কানের দুল, একটি স্বর্ণের লকেট, তিনটি ডায়মন্ডের আংটি, দুটি ডায়মন্ডের কানের রিং, স্বর্ণের কানের সেটসহ মোট ৩০ লাখ ২০ হাজার টাকা মূল্যের মালপত্র চুরি করে বাসা থেকে বেরিয়ে যান। এ ঘটনায় কামরুন নাহার বাদী হয়ে ধানমন্ডি থানায় একটি চুরির মামলা করেন।
থানা সূত্রে আরও জানা যায়, ঘটনার পরদিন বাসার সিকিউরিটি গার্ড শহিদুর রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর দেওয়া তথ্য ও আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে রোকসানাকে গাজীপুরের টঙ্গী পূর্ব থানা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের পর জানা যায়, রোকসানার প্রকৃত নাম মোছা. শেফালী বেগম। কাজের জন্য যে জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি তিনি দেখাতেন, সেটি ভুয়া। পরিচয়পত্রটি কম্পিউটারের দোকান থেকে তৈরি করে প্রিন্ট করিয়েছিলেন তিনি। বুয়া হিসেবে বিভিন্ন বাসায় কাজ নিয়ে কৌশলে স্বর্ণালংকার, নগদ অর্থ ও মূল্যবান জিনিসপত্র নিয়ে পালিয়ে যেতেন। চুরির টাকায় টঙ্গী এলাকায় বিলাসী জীবন যাপন করেন। টঙ্গীতে ‘স্বপ্নবিলাস’ নামে তাঁর একটি সমবায় সমিতি রয়েছে।
গ্রেপ্তারের পর তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানায় পুলিশ।
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
১৭ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
৩২ মিনিট আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
৩৬ মিনিট আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগে