নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছাত্র ইউনিয়নের নামে আবরার ফাহাদকে নিয়ে বিদ্বেষমূলক বক্তব্য মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে জানিয়েছে ছাত্র সংগঠনটি। সম্প্রতি আবরার ফাহাদকে নিয়ে কিছু বিতর্কিত ফেসবুক পোস্ট ও মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে ছাত্র ইউনিয়ন তাদের এই অবস্থান ব্যক্ত করেছে।
এদিকে ফেসবুকে এসব পোস্ট ও মন্তব্যের পর আবরার ফাহাদের ভাই আবরার ফাইয়াজকে অনলাইনে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আবরার ফাইয়াজ আজ শুক্রবার শাহবাগ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
আবরার ফাইয়াজের অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ঘটনার সূত্রপাত ২৭ মে। ওই দিন আবরার ফাইয়াজ তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্টে আওয়ামী লীগের শাসনামলে একটি বিচার নিয়ে সমালোচনামূলক পোস্ট দেন। সেই পোস্ট ঢাকা মহানগর ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি শাহরিয়ার ইব্রাহিম নিজের টাইমলাইনে শেয়ার করে লেখেন, ‘জাশি (জামায়াত-শিবির) এর কুত্তা আবরার ফাহাদকে হত্যা কেন জায়েজ ছিল দেখ তোরা।’
এর পর থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আবরার ফাহাদ ও তাঁর পরিবারকে নিয়ে নানা কুরুচিপূর্ণ ও হুমকিমূলক মন্তব্য ছড়াতে থাকে। ওই পোস্টের মন্তব্যে নোয়াজ হোসাইন ফারদিন নামের একজন লেখেন, ‘ভাই গেছে যে পথে সেও।’
তবে ছাত্র ইউনিয়নের দাবি, শহীদ আবরার ফাহাদের নামে বিদ্বেষমূলক বক্তব্য ছড়ানো ব্যক্তি শাহরিয়ার ইব্রাহিমের সঙ্গে তাদের সংগঠনের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের নাম ব্যবহার করে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এসব মিথ্যা অপপ্রচার চালানো হচ্ছে।
এক বিবৃতিতে ছাত্র ইউনিয়ন জানিয়েছে, Shahriar Ibrahim নামের যে ফেসবুক প্রোফাইল থেকে শহীদ আবরার ফাহাদকে নিয়ে বিদ্বেষমূলক ও বিভ্রান্তিকর প্রচার চালানো হচ্ছে, সেই প্রোফাইলধারী নিজেকে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ঢাকা মহানগর সংসদের সভাপতি বলে দাবি করলেও তাঁর সঙ্গে বা তাঁর কর্মকাণ্ডের সঙ্গে ছাত্র ইউনিয়নের কোনো সংযুক্তি নেই। এই দাবি সম্পূর্ণ মিথ্যা, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও সংগঠনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার অপচেষ্টা।
এদিকে জিডি করে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন আবরার ফাইয়াজ। তিনি জানান, একটি মহল পরিকল্পিতভাবে আবরার ফাহাদের হত্যাকাণ্ডকে বৈধতা দেওয়ার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে একটি ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে তাঁকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ‘এই হুমকির কারণে আমি ও আমার পরিবার গভীর নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। দ্রুত অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।’
আবরার ফাইয়াজ আরও জানান, এ ধরনের মন্তব্য তাঁকে ও তাঁর পরিবারকে সরাসরি হুমকির শামিল এবং এতে তাঁদের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে গভীর শঙ্কা তৈরি হয়েছে। তিনি অভিযোগ করেন, শহীদ আবরার ফাহাদকে হত্যার বহু বছর পরও একটি কুচক্রী মহল তাঁকে সামাজিকভাবে হেয় করার অপপ্রয়াস চালাচ্ছে এবং তাঁর পরিবারের সম্মান ক্ষুণ্ন করছে। এই পরিস্থিতিকে তিনি ‘উদ্বেগজনক’ উল্লেখ করে নিজের ও পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আইনগত সহায়তা চেয়েছেন। জিডির সঙ্গে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের ফেসবুক পোস্ট ও মন্তব্যের স্ক্রিনশট, সাংগঠনিক পরিচয়সহ প্রমাণাদি সংযুক্ত করা হয়েছে বলেও তিনি জানান।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছাত্র ইউনিয়নের নামে আবরার ফাহাদকে নিয়ে বিদ্বেষমূলক বক্তব্য মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে জানিয়েছে ছাত্র সংগঠনটি। সম্প্রতি আবরার ফাহাদকে নিয়ে কিছু বিতর্কিত ফেসবুক পোস্ট ও মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে ছাত্র ইউনিয়ন তাদের এই অবস্থান ব্যক্ত করেছে।
এদিকে ফেসবুকে এসব পোস্ট ও মন্তব্যের পর আবরার ফাহাদের ভাই আবরার ফাইয়াজকে অনলাইনে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আবরার ফাইয়াজ আজ শুক্রবার শাহবাগ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন।
আবরার ফাইয়াজের অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ঘটনার সূত্রপাত ২৭ মে। ওই দিন আবরার ফাইয়াজ তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্টে আওয়ামী লীগের শাসনামলে একটি বিচার নিয়ে সমালোচনামূলক পোস্ট দেন। সেই পোস্ট ঢাকা মহানগর ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি শাহরিয়ার ইব্রাহিম নিজের টাইমলাইনে শেয়ার করে লেখেন, ‘জাশি (জামায়াত-শিবির) এর কুত্তা আবরার ফাহাদকে হত্যা কেন জায়েজ ছিল দেখ তোরা।’
এর পর থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আবরার ফাহাদ ও তাঁর পরিবারকে নিয়ে নানা কুরুচিপূর্ণ ও হুমকিমূলক মন্তব্য ছড়াতে থাকে। ওই পোস্টের মন্তব্যে নোয়াজ হোসাইন ফারদিন নামের একজন লেখেন, ‘ভাই গেছে যে পথে সেও।’
তবে ছাত্র ইউনিয়নের দাবি, শহীদ আবরার ফাহাদের নামে বিদ্বেষমূলক বক্তব্য ছড়ানো ব্যক্তি শাহরিয়ার ইব্রাহিমের সঙ্গে তাদের সংগঠনের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের নাম ব্যবহার করে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এসব মিথ্যা অপপ্রচার চালানো হচ্ছে।
এক বিবৃতিতে ছাত্র ইউনিয়ন জানিয়েছে, Shahriar Ibrahim নামের যে ফেসবুক প্রোফাইল থেকে শহীদ আবরার ফাহাদকে নিয়ে বিদ্বেষমূলক ও বিভ্রান্তিকর প্রচার চালানো হচ্ছে, সেই প্রোফাইলধারী নিজেকে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন ঢাকা মহানগর সংসদের সভাপতি বলে দাবি করলেও তাঁর সঙ্গে বা তাঁর কর্মকাণ্ডের সঙ্গে ছাত্র ইউনিয়নের কোনো সংযুক্তি নেই। এই দাবি সম্পূর্ণ মিথ্যা, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও সংগঠনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার অপচেষ্টা।
এদিকে জিডি করে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন আবরার ফাইয়াজ। তিনি জানান, একটি মহল পরিকল্পিতভাবে আবরার ফাহাদের হত্যাকাণ্ডকে বৈধতা দেওয়ার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে একটি ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে তাঁকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ‘এই হুমকির কারণে আমি ও আমার পরিবার গভীর নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। দ্রুত অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।’
আবরার ফাইয়াজ আরও জানান, এ ধরনের মন্তব্য তাঁকে ও তাঁর পরিবারকে সরাসরি হুমকির শামিল এবং এতে তাঁদের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে গভীর শঙ্কা তৈরি হয়েছে। তিনি অভিযোগ করেন, শহীদ আবরার ফাহাদকে হত্যার বহু বছর পরও একটি কুচক্রী মহল তাঁকে সামাজিকভাবে হেয় করার অপপ্রয়াস চালাচ্ছে এবং তাঁর পরিবারের সম্মান ক্ষুণ্ন করছে। এই পরিস্থিতিকে তিনি ‘উদ্বেগজনক’ উল্লেখ করে নিজের ও পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আইনগত সহায়তা চেয়েছেন। জিডির সঙ্গে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের ফেসবুক পোস্ট ও মন্তব্যের স্ক্রিনশট, সাংগঠনিক পরিচয়সহ প্রমাণাদি সংযুক্ত করা হয়েছে বলেও তিনি জানান।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
৫ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৮ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৪১ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে