কাপাসিয়া (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মজুত করা বিপুল পরিমাণ সরকারি ওষুধ স্টোরে পড়ে থেকে মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে নষ্ট হওয়ার ঘটনায় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। আজ মঙ্গলবার এ কমিটি গঠন করা হয়। আগামী সাত কর্মদিবসের মধ্যে কমিটিকে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
তদন্ত কমিটিতে রয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উপজেলা হেলথ কেয়ার বিভাগের উপপরিচালক ডা. আজিজ, ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক ডা. হারুনুর রশীদ এবং সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) ডা. জমির মো. হাসিবুস সাত্তার। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ঢাকা বিভাগীয় পরিচালক ডা. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম।
‘সরকারি ওষুধ গুদামে নষ্ট, বঞ্চিত রোগীরা’ শিরোনামে গতকাল সোমবার আজকের পত্রিকায় একটি সংবাদ প্রকাশের পরই এই তদন্ত কমিটি গঠনের উদ্যোগ নেয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
জানা গেছে, বিনা মূল্যে বিতরণের উদ্দেশ্যে বরাদ্দকৃত বিপুল পরিমাণ সরকারি ওষুধ হাসপাতালের পশ্চিম পাশের একটি কোয়ার্টার ভবনের নিচতলার কক্ষে মজুত করে রাখা হয়েছিল। বিল্ডিংয়ের দুটি ইউনিটের পাঁচটি কক্ষে এসব ওষুধ এলোমেলোভাবে ফেলে রাখা হয়। যথাসময়ে বিতরণ না করায় ওষুধগুলোর মেয়াদ শেষ হয়ে যায়। একই স্থানে হাসপাতালের জন্য কেনা বিভিন্ন সরঞ্জামও পড়ে থেকে নষ্ট হচ্ছে।
সংবাদ প্রকাশের পর গত রোববার দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তামান্না তাসনীম ওষুধ মজুতের স্থান পরিদর্শন করেন। তিনি বলেন, ‘ডিসি স্যারের নির্দেশে সরেজমিনে ওষুধের অবস্থা পরিদর্শনে যাই। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ইতিমধ্যে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর মন্ত্রণালয় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।’
এদিকে অভিযোগ উঠেছে, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রতিদিন শত শত রোগী চিকিৎসা নিতে আসেন, যাঁদের অনেকেই গরিব ও অসচ্ছল। তাঁরা সরকারি বিনা মূল্যে চিকিৎসা ও ওষুধের আশায় এখানে এলেও বাস্তবে তা পান না। অভিযোগ রয়েছে, একটি চক্র এসব ওষুধ রোগীদের না দিয়ে স্টোরসহ বিভিন্ন কক্ষে মজুত করে রাখে এবং বাইরে বিক্রির উদ্দেশ্যে সংগ্রহ করে। পরে বিক্রি না করতে পারায় ওষুধগুলো মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে পড়ে নষ্ট হয়ে যায়।
এ ঘটনায় বর্তমান উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা (ইউএইচএফপিও) ডা. মো. হাবিবুর রহমান এবং সাবেক ইউএইচএফপিও ও বর্তমানে গাজীপুরের সিভিল সার্জন ডা. মামুনুর রহমানকে দায়ী করা হচ্ছে।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, ডা. মামুনুর রহমান ২০২২ সালের ১৪ মার্চ থেকে ২০২৫ সালের ৯ মার্চ পর্যন্ত তিন বছরেরও বেশি সময় কাপাসিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ইউএইচএফপিও হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তবে তিনি ওষুধ নষ্ট হওয়ার দায় হাসপাতালের সাবেক স্টোর সহকারী আব্দুর রাজ্জাকের ওপর চাপিয়ে দিয়েছেন।
গাজীপুরের কাপাসিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মজুত করা বিপুল পরিমাণ সরকারি ওষুধ স্টোরে পড়ে থেকে মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে নষ্ট হওয়ার ঘটনায় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। আজ মঙ্গলবার এ কমিটি গঠন করা হয়। আগামী সাত কর্মদিবসের মধ্যে কমিটিকে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
তদন্ত কমিটিতে রয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উপজেলা হেলথ কেয়ার বিভাগের উপপরিচালক ডা. আজিজ, ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক ডা. হারুনুর রশীদ এবং সহকারী পরিচালক (প্রশাসন) ডা. জমির মো. হাসিবুস সাত্তার। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ঢাকা বিভাগীয় পরিচালক ডা. মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম।
‘সরকারি ওষুধ গুদামে নষ্ট, বঞ্চিত রোগীরা’ শিরোনামে গতকাল সোমবার আজকের পত্রিকায় একটি সংবাদ প্রকাশের পরই এই তদন্ত কমিটি গঠনের উদ্যোগ নেয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
জানা গেছে, বিনা মূল্যে বিতরণের উদ্দেশ্যে বরাদ্দকৃত বিপুল পরিমাণ সরকারি ওষুধ হাসপাতালের পশ্চিম পাশের একটি কোয়ার্টার ভবনের নিচতলার কক্ষে মজুত করে রাখা হয়েছিল। বিল্ডিংয়ের দুটি ইউনিটের পাঁচটি কক্ষে এসব ওষুধ এলোমেলোভাবে ফেলে রাখা হয়। যথাসময়ে বিতরণ না করায় ওষুধগুলোর মেয়াদ শেষ হয়ে যায়। একই স্থানে হাসপাতালের জন্য কেনা বিভিন্ন সরঞ্জামও পড়ে থেকে নষ্ট হচ্ছে।
সংবাদ প্রকাশের পর গত রোববার দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তামান্না তাসনীম ওষুধ মজুতের স্থান পরিদর্শন করেন। তিনি বলেন, ‘ডিসি স্যারের নির্দেশে সরেজমিনে ওষুধের অবস্থা পরিদর্শনে যাই। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ইতিমধ্যে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর মন্ত্রণালয় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।’
এদিকে অভিযোগ উঠেছে, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রতিদিন শত শত রোগী চিকিৎসা নিতে আসেন, যাঁদের অনেকেই গরিব ও অসচ্ছল। তাঁরা সরকারি বিনা মূল্যে চিকিৎসা ও ওষুধের আশায় এখানে এলেও বাস্তবে তা পান না। অভিযোগ রয়েছে, একটি চক্র এসব ওষুধ রোগীদের না দিয়ে স্টোরসহ বিভিন্ন কক্ষে মজুত করে রাখে এবং বাইরে বিক্রির উদ্দেশ্যে সংগ্রহ করে। পরে বিক্রি না করতে পারায় ওষুধগুলো মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে পড়ে নষ্ট হয়ে যায়।
এ ঘটনায় বর্তমান উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা (ইউএইচএফপিও) ডা. মো. হাবিবুর রহমান এবং সাবেক ইউএইচএফপিও ও বর্তমানে গাজীপুরের সিভিল সার্জন ডা. মামুনুর রহমানকে দায়ী করা হচ্ছে।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, ডা. মামুনুর রহমান ২০২২ সালের ১৪ মার্চ থেকে ২০২৫ সালের ৯ মার্চ পর্যন্ত তিন বছরেরও বেশি সময় কাপাসিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ইউএইচএফপিও হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তবে তিনি ওষুধ নষ্ট হওয়ার দায় হাসপাতালের সাবেক স্টোর সহকারী আব্দুর রাজ্জাকের ওপর চাপিয়ে দিয়েছেন।
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার বাবুরহাট বাজারে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার এক মাস যেতে না যেতেই উঠে যাচ্ছে সড়কের আরসিসি ঢালাই। এ ছাড়া সড়কটির সম্প্রসারণ জয়েন্টগুলোতে আঁকাবাঁকা ফাটল দেখা দিয়েছে। বিষয়টি বুঝতে পেরে সংশ্লিষ্টরা তাড়াহুড়া করে বিটুমিন দিয়ে ফাটল বন্ধের চেষ্টা চালিয়েছেন বলে জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেতিন পার্বত্য জেলার মধ্যে আগে থেকেই চিকিৎসাসেবায় পিছিয়ে খাগড়াছড়ি। তার ওপর বছরের পর বছর চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারী ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির সংকট থাকায় খাগড়াছড়ি আধুনিক সদর হাসপাতালে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা।
২ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার দুর্গাপুরে এক কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় (২৪) নামে এক ছাত্রদল নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আটক ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় দুর্গাপুর উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) রাতে দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল হাসান...
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ে একটি নির্মাণাধীন ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টায় এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তবে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই আগুন নিভে গেছে। এতে কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৪ ঘণ্টা আগে