নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মিরপুরের একটি গির্জায় সাড়ে ১৩ বছর আগে সুব্রত বৈদ্য হত্যা মামলার রায় ঘোষণা করা হবে আগামীকাল বুধবার। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৮ (বিশেষ দায়রা জজ) এই রায় ঘোষণা করবেন। নিহত সুব্রত বৈদ্যর ভগ্নিপতি দুলাল গাইন আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি জানিয়েছেন।
মামলার বাদী সুব্রতের বোন সুবর্ণা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি যেন ন্যায়বিচার পাই।’
মামলা সূত্রে জানা যায়, চার বোনের একমাত্র ভাই সুব্রত বৈদ্য ২০১১ সালে মিরপুর বাঙলা কলেজে স্নাতক শ্রেণির ছাত্র ছিলেন। লেখাপড়ার খরচ জোগাতে তিনি মিরপুর মাজার রোডের একটি গির্জার সানডে স্কুলে শিক্ষকতা করতেন। ওই গির্জার নিচতলায় বসবাস করা নীপা দাসের সঙ্গে তাঁর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠলে তা মেনে নেয়নি নীপার পরিবার। তাঁরা সম্পর্ক ছিন্ন করতে সুব্রতকে চাপ দেন। তা না করলে জীবননাশের হুমকি দেওয়া হয়।
পরে ২০১১ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর ছাত্র-ছাত্রীদের পড়ানো শেষে নীপার ডাকে তিনি ভবনের চতুর্থ তলায় যান। সেদিন বেলা আড়াইটার দিকে সুব্রত অসুস্থ—ফোনে নীপার কাছ থেকে এ খবর পেয়ে সুব্রতর মা, ভাই, বোন গির্জায় গিয়ে দেখেন, সুব্রতকে নিয়ে নীপা, তাঁর মা-বাবা ও ভাইয়েরা নিচে নামছেন। তাঁকে দ্রুত মিরপুরের ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নীপার পরিবার জানায়, সুব্রত হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। কিন্তু ময়নাতদন্ত শেষে জানা যায়, তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে। এ ব্যাপারে সুব্রতর বোন সুবর্ণা বৈদ্য প্রথমে দারুস সালাম থানায় অপমৃত্যুর মামলা করেন।
এদিকে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর থানা মামলা না নেওয়ায় সুব্রতের বোন ঢাকার আদালতে মামলা করেন। আসামি করা হয় নীপা, তাঁর বাবা নিবারণ দাস, মা লিন্ডা দাস, ভাই রিপন দাস এবং আত্মীয় শিমন শিকদার ও প্রভুদান বাড়ৈকে। আদালতের নির্দেশে দারুস সালাম থানা এজাহার হিসেবে গণ্য করে তদন্ত শেষে ২০১৩ সালের ২৭ অক্টোবর অভিযোগপত্র দেয়। সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আদালত রায়ের তারিখ ধার্য করেন।
মামলার নথিতে দেখা যায়, মামলা চলাকালে তিন আসামি নীপা দাস, তাঁর বাবা ও মা মারা গেছেন। প্রভুদান যুক্তিতর্ক শুনানির দিন থেকে পলাতক। রিপন ও শিমনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
রাজধানীর মিরপুরের একটি গির্জায় সাড়ে ১৩ বছর আগে সুব্রত বৈদ্য হত্যা মামলার রায় ঘোষণা করা হবে আগামীকাল বুধবার। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৮ (বিশেষ দায়রা জজ) এই রায় ঘোষণা করবেন। নিহত সুব্রত বৈদ্যর ভগ্নিপতি দুলাল গাইন আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি জানিয়েছেন।
মামলার বাদী সুব্রতের বোন সুবর্ণা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি যেন ন্যায়বিচার পাই।’
মামলা সূত্রে জানা যায়, চার বোনের একমাত্র ভাই সুব্রত বৈদ্য ২০১১ সালে মিরপুর বাঙলা কলেজে স্নাতক শ্রেণির ছাত্র ছিলেন। লেখাপড়ার খরচ জোগাতে তিনি মিরপুর মাজার রোডের একটি গির্জার সানডে স্কুলে শিক্ষকতা করতেন। ওই গির্জার নিচতলায় বসবাস করা নীপা দাসের সঙ্গে তাঁর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠলে তা মেনে নেয়নি নীপার পরিবার। তাঁরা সম্পর্ক ছিন্ন করতে সুব্রতকে চাপ দেন। তা না করলে জীবননাশের হুমকি দেওয়া হয়।
পরে ২০১১ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর ছাত্র-ছাত্রীদের পড়ানো শেষে নীপার ডাকে তিনি ভবনের চতুর্থ তলায় যান। সেদিন বেলা আড়াইটার দিকে সুব্রত অসুস্থ—ফোনে নীপার কাছ থেকে এ খবর পেয়ে সুব্রতর মা, ভাই, বোন গির্জায় গিয়ে দেখেন, সুব্রতকে নিয়ে নীপা, তাঁর মা-বাবা ও ভাইয়েরা নিচে নামছেন। তাঁকে দ্রুত মিরপুরের ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নীপার পরিবার জানায়, সুব্রত হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। কিন্তু ময়নাতদন্ত শেষে জানা যায়, তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে। এ ব্যাপারে সুব্রতর বোন সুবর্ণা বৈদ্য প্রথমে দারুস সালাম থানায় অপমৃত্যুর মামলা করেন।
এদিকে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর থানা মামলা না নেওয়ায় সুব্রতের বোন ঢাকার আদালতে মামলা করেন। আসামি করা হয় নীপা, তাঁর বাবা নিবারণ দাস, মা লিন্ডা দাস, ভাই রিপন দাস এবং আত্মীয় শিমন শিকদার ও প্রভুদান বাড়ৈকে। আদালতের নির্দেশে দারুস সালাম থানা এজাহার হিসেবে গণ্য করে তদন্ত শেষে ২০১৩ সালের ২৭ অক্টোবর অভিযোগপত্র দেয়। সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আদালত রায়ের তারিখ ধার্য করেন।
মামলার নথিতে দেখা যায়, মামলা চলাকালে তিন আসামি নীপা দাস, তাঁর বাবা ও মা মারা গেছেন। প্রভুদান যুক্তিতর্ক শুনানির দিন থেকে পলাতক। রিপন ও শিমনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের প্রতিবাদে উত্তাল হয়ে উঠেছে ফরিদপুরের ভাঙ্গা। বিক্ষোভ থেকে গড়িয়েছে সহিংসতায়। থানা, উপজেলা পরিষদ, হাইওয়ে থানা, পৌরসভায় হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর চালিয়েছে বিক্ষুব্ধরা। আগুন দেওয়া হয়েছে মোটরসাইকেলে। এসব ঘটনা ছবি ও ভিডিও ধারণ করতে সাংবাদিকদের বাধা দেওয়ার অভিযোগও পাওয়া গেছৈ।
১৬ মিনিট আগেনরসিংদীর রায়পুরায় মানিক মিয়া (৬৫) নামের এক মুদি ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। সোমবার ভোরে উপজেলার উত্তর বাখরনগর ইউনিয়নের জঙ্গি শিবপুর এলাকা থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত মানিক মিয়া ওই গ্রামের মৃত মফিজ উদ্দিনের ছেলে এবং স্থানীয় আওয়ামী লীগের ওয়ার্ড সহসভাপতি ছিলেন।
২৪ মিনিট আগেগুলিশাখালী ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মাহবুব কাজী এবং সাধারণ সম্পাদক রিপন কাজীর নেতৃত্বে ৩০-৩৫ জন নেতা-কর্মী এসে দাওয়াত না দেওয়ার কারণ জানতে চান। একপর্যায়ে তাঁরা শিক্ষকদের গালাগাল করেন এবং অতিথিদের জন্য রান্না করা সব খাবার খেয়ে ফেলেন।
২৪ মিনিট আগেকেন্দ্রীয় সংসদে ২৪৮ প্রার্থীর মধ্যে সহসভাপতি ভিপি পদে ১৮ জন, সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে ১৩ জন, সহকারী সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে ১৬ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। এ ছাড়া ১৭টি আবাসিক হলে ভিপি পদে ৬১, জিএস পদে ৫৮ জন ও এজিএস পদে ৫৭ জন রয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে