নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীন রাজউক, স্থাপত্য অধিদপ্তরসহ অন্যান্য সকল নির্মাণাধীন সরকারি–বেসরকারি ও আবাসিক ভবনে নিজস্ব উদ্যোগে মশা নিধনে অভিযান চালানোর নির্দেশ দিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী তাজুল ইসলাম।
একই সঙ্গে দুই সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে চলমান মশা নিধন কার্যক্রমে রাজউকসহ সকল সংস্থাকে সহযোগিতার মাধ্যমে সমন্বয় করে কাজ করতে নির্দেশ দেন মন্ত্রী।
বৃহস্পতিবার অনলাইনে আয়োজিত রাজউকের আওতাধীনসহ সকল নির্মাণাধীন ভবনে এডিস মশার বংশ বিস্তার ও ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব কমাতে নির্মাণাধীন ভবনে নিয়মিত তদারকি সংক্রান্ত সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব নির্দেশনা দেন।
মন্ত্রী বলেন, রাজউক এবং স্থাপত্য অধিদপ্তরের অনেকগুলো নির্মাণাধীন ও নির্মিত অবকাঠামো রয়েছে। এ ছাড়া অনেক সরকারি–বেসরকারি আবাসিক এলাকা রয়েছে। যেগুলোতে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া যাচ্ছে। তাই সকল সরকারি ভবন ও আবাসিক এলাকা, নির্মাণাধীন ভবন এবং কারওয়ান বাজার ও নিউমার্কেটসহ সকল বাজারে মশক নিধনে চিরুনি অভিযান পরিচালনা করতে হবে।
এ সময় তাজুল ইসলাম বলেন, এডিস মশা নিধনে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করার জন্য গৃহায়ণ ও গণপূর্ত সচিব ও রাজউক চেয়ারম্যানকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন। এ ছাড়া মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সকল প্রতিষ্ঠানকে আলাদা আলাদাভাবে ব্যবস্থা নেওয়া এবং সব ধরনের ভবন পরিদর্শন এবং প্রতিবেদন অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়ারও নির্দেশনা দেন মন্ত্রী।
তিনি জানান, মশা নিধনে যেসব ওষুধ ব্যবহার করা হচ্ছে সেগুলোর গুণগতমান পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেই ছিটানো হচ্ছে। মশার ওষুধের কোন ঘাটতি নেই। পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে।
তবে শুধু অভিযান পরিচালনা করে মশার প্রকোপ কমানো যাবে না। এ জন্য দরকার মানুষের সচেতনতা।
সভায় স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত সচিব শহীদ উল্লা খন্দকার, রাজউক চেয়ারম্যন এ বি এম আমিন উল্লাহ নুরী, ড্যাপের প্রকল্প পরিচালক আশরাফুল ইসলাম এবং রিহাব ও বিএলডিএ’র প্রতিনিধি অন্যান্যের মধ্যে অংশগ্রহণ করেন।
গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীন রাজউক, স্থাপত্য অধিদপ্তরসহ অন্যান্য সকল নির্মাণাধীন সরকারি–বেসরকারি ও আবাসিক ভবনে নিজস্ব উদ্যোগে মশা নিধনে অভিযান চালানোর নির্দেশ দিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী তাজুল ইসলাম।
একই সঙ্গে দুই সিটি করপোরেশনের উদ্যোগে চলমান মশা নিধন কার্যক্রমে রাজউকসহ সকল সংস্থাকে সহযোগিতার মাধ্যমে সমন্বয় করে কাজ করতে নির্দেশ দেন মন্ত্রী।
বৃহস্পতিবার অনলাইনে আয়োজিত রাজউকের আওতাধীনসহ সকল নির্মাণাধীন ভবনে এডিস মশার বংশ বিস্তার ও ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব কমাতে নির্মাণাধীন ভবনে নিয়মিত তদারকি সংক্রান্ত সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব নির্দেশনা দেন।
মন্ত্রী বলেন, রাজউক এবং স্থাপত্য অধিদপ্তরের অনেকগুলো নির্মাণাধীন ও নির্মিত অবকাঠামো রয়েছে। এ ছাড়া অনেক সরকারি–বেসরকারি আবাসিক এলাকা রয়েছে। যেগুলোতে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া যাচ্ছে। তাই সকল সরকারি ভবন ও আবাসিক এলাকা, নির্মাণাধীন ভবন এবং কারওয়ান বাজার ও নিউমার্কেটসহ সকল বাজারে মশক নিধনে চিরুনি অভিযান পরিচালনা করতে হবে।
এ সময় তাজুল ইসলাম বলেন, এডিস মশা নিধনে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করার জন্য গৃহায়ণ ও গণপূর্ত সচিব ও রাজউক চেয়ারম্যানকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন। এ ছাড়া মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন সকল প্রতিষ্ঠানকে আলাদা আলাদাভাবে ব্যবস্থা নেওয়া এবং সব ধরনের ভবন পরিদর্শন এবং প্রতিবেদন অনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়ারও নির্দেশনা দেন মন্ত্রী।
তিনি জানান, মশা নিধনে যেসব ওষুধ ব্যবহার করা হচ্ছে সেগুলোর গুণগতমান পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেই ছিটানো হচ্ছে। মশার ওষুধের কোন ঘাটতি নেই। পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে।
তবে শুধু অভিযান পরিচালনা করে মশার প্রকোপ কমানো যাবে না। এ জন্য দরকার মানুষের সচেতনতা।
সভায় স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত সচিব শহীদ উল্লা খন্দকার, রাজউক চেয়ারম্যন এ বি এম আমিন উল্লাহ নুরী, ড্যাপের প্রকল্প পরিচালক আশরাফুল ইসলাম এবং রিহাব ও বিএলডিএ’র প্রতিনিধি অন্যান্যের মধ্যে অংশগ্রহণ করেন।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে