ঢাবি প্রতিনিধি
প্রকাশনা সংস্থা ‘আদর্শ’কে অমর একুশে গ্রন্থমেলা-২০২৩-এ স্টল বরাদ্দ না দেওয়ায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন দেশের ৫৯ নাগরিক।
আজ শনিবার দুপুরে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ উদ্বেগ প্রকাশ করেন তাঁরা।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, ‘গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে আমরা জানতে পারি, ভিন্নমত প্রকাশে বাধা দিতেই এই হীন চেষ্টা করা হয়েছে। আদর্শ থেকে ইতিমধ্যে ৬ শতাধিক গ্রন্থ প্রকাশ হয়েছে। এর সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন তিন শতাধিক লেখক। মুক্তচিন্তার ওপর হস্তক্ষেপ না করতে কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানান নাগরিকেরা।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়, ‘বায়ান্নর মহান ভাষা আন্দোলন ও স্বাধীনতা সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত বাংলাদেশের মূলনীতি ছিল; মানবিক মর্যাদা, আইনের শাসন ও মৌলিক অধিকারের নিশ্চয়তা রাষ্ট্র দেবে। সে ক্ষেত্রে একজন লেখকের বইয়ে তার মতামত প্রকাশের স্বাধীনতাও রতি হবে বলেই আমরা বিশ্বাস করি। কিন্তু গভীর উদ্বেগের সঙ্গে আমরা লক্ষ্য করছি যে, আদর্শ প্রকাশনাকে তিনটি বইয়ের উল্লেখ করে বইমেলায় অংশগ্রহণের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করার চেষ্টা চলছে। এটা বাক্স্বাধীনতা হরণের পাশাপাশি একই সঙ্গে আইনের শাসনের প্রতিও বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানো হয়েছে বলে আমরা মনে করি। কোনো রকম নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে এভাবে আদর্শ প্রকাশনাকে বইমেলায় অংশগ্রহণে বাধা দেওয়া গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের পরিপন্থী। বাংলা একাডেমিকে বলা হয় ‘বাঙালির মেধা ও মননের প্রতীক’। সেই বাংলা একাডেমি কেন নিজেদের দলীয়করণের সুযোগ দেবে?’
এটা শুধু নিন্দনীয় নয়, একই সঙ্গে লেখকের মত প্রকাশের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপের শামিল। এখানে দেখা যাচ্ছে কণ্ঠরোধ করতে বাংলা একাডেমিকে ব্যবহার করা হচ্ছে। পাশাপাশি বইমেলাকে কেন্দ্র করে সারা বছরের প্রস্তুতি, আর্থিক বিনিয়োগসহ প্রকাশনা সংশ্লিষ্ট আরও অনেকের কর্মসংস্থানেও বাধা সৃষ্টি করবে। আদর্শকে বইমেলায় প্রাপ্য অনুযায়ী স্টল বরাদ্দের পাশাপাশি বইমেলাকে কেন্দ্র করে লেখক, প্রকাশকের স্বাধীনতা যাতে অক্ষুণ্ন থাকে তা নিশ্চিত করার জন্য বাংলা একাডেমির প্রতি আহ্বান জানান বিশিষ্ট নাগরিকেরা।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন
১। লেখক ও রাজনীতিবিদ বদরুদ্দীন উমর
২। অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
৩। অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক
৪। কবি ও চিন্তক ফরহাদ মজহার
৫। অধ্যাপক ড. দিলারা চৌধুরী
৬। অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ
৭। নারীনেত্রী ফরিদা আকতার
৮। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল
৯। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সাঈদ ফেরদৌস
১০। রোবায়েত ফেরদৌস, শিক্ষক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১১। লেখক ও সংগঠক মুনির হাসান
১২। ইলিয়াস খান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক, জাতীয় প্রেস কাব।
১৩। প্রকাশক মাহরুখ মহিউদ্দীন
১৪। সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা) নির্বাহী প্রধান
১৫। ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া
১৬। অধ্যাপক ড. তানজীম উদ্দিন খান
১৭। লেখক ও প্রকৌশলী চমক হাসান
১৮। লেখক ও অধ্যাপক রাগিব হাসান
১৯। কথাসাহিত্যিক ও সাংবাদিক মাহবুব মোর্শেদ
২০। গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি
২১। রিভারাইন পিপল এর মহাসচিব শেখ রোকন
২২। প্রকাশক দীপগ্ধকর দাশ
২৩। লেখক ও সংগঠক ফিরোজ আহমেদ
২৪। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক কামরুল হাসান মামুন
২৫। লেখক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ড. মারুফ মল্লিক
২৬। লেখক রাখাল রাহা
২৭। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মোহাম্মদ আজম
২৮। প্রকাশক মেসবাহউদ্দিন
২৯। লেখক ও রাজনীতিবিদ ড. জাহেদ উর রহমান
৩০। সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক সালাহ উদ্দিন শুভ্র
৩১। কথাসাহিত্যিক বাকি বিল্লাহ
৩২। লেখক ও প্রকাশক নাজিম উদ্দিন
৩৩। কবি ও সাংবাদিক ফারুক ওয়াসিফ
৩৪। সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক এহসান মাহমুদ
৩৫। নির্মাতা তাসমিয়া আফরিন মৌ
৩৬। লেখক ও গবেষক জাকারিয়া পলাশ
৩৭। নাগরিক পরিষদের আহ্বায়ক মোহাম্মদ শামসুদ্দীন
৩৮। গবেষক সাইমুম পারভেজ
৩৯। শিবলী আহমেদ, লেখক ও সাংবাদিক
৪০। মুতাসিম বিল্লাহ, শিক্ষক, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
৪১। সোহেল রানা, লেখক ও সাংবাদিক
৪২। জাফর মাহমুদ, আহবায়ক, পেশাজীবি অধিকার পরিষদ
৪৩। শওকত হোসেন, কবি ও সম্পাদক, হালখাতা
৪৪। অধ্যাপক ড. ইফতিখারুল আলম মাসউদ, আরবী বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৪৫। সৈয়দ আবদাল আহমদ, লেখক ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক, জাতীয় প্রেসকাব
৪৬। রোজীনা বেগম, গবেষক ও মানবাধিকার কর্মী
৪৭। শিক্ষক খোরশেদ আলম
৪৮। নুসরাত জাহান, এক্টিভিস্ট ও সাংস্কৃতিক কর্মী
৪৯। দিলশানা পারুল, গবেষক ও এক্টিভিস্ট
৫০। ড. রহমত উল্লাহ, গবেষক ও শিক্ষক, ইস্তাম্বুল গেলিশিম ইউনিভার্সিটি
৫১। আরিফুল ইসলাম আদীব, সাংবাদিক ও রাজনৈতিক এক্টিভিস্ট
৫২। ড. হাফিজুর রহমান, লেখক
৫৩। ব্যারিস্টার শিহাব উদ্দিন খান, আইনজীবী, সুপ্রিম কোর্ট।
৫৪। মাহা মির্জা, গবেষক ও এক্টিভিস্ট
৫৫। নূর মোহাম্মাদ আবু তাহের, প্রকাশক, গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স
৫৬। রেজাউর রহমান লেনিন, অধিকারকর্মী
৫৭। ড. একরাম উদ্দীন সুমন, লেখক ও গবেষক
৫৮। সাংবাদিক তন্ময় ইমরান
৫৯। শামীম রেজায়ী, প্রকাশক ও লেখক
প্রকাশনা সংস্থা ‘আদর্শ’কে অমর একুশে গ্রন্থমেলা-২০২৩-এ স্টল বরাদ্দ না দেওয়ায় গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন দেশের ৫৯ নাগরিক।
আজ শনিবার দুপুরে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ উদ্বেগ প্রকাশ করেন তাঁরা।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, ‘গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে আমরা জানতে পারি, ভিন্নমত প্রকাশে বাধা দিতেই এই হীন চেষ্টা করা হয়েছে। আদর্শ থেকে ইতিমধ্যে ৬ শতাধিক গ্রন্থ প্রকাশ হয়েছে। এর সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন তিন শতাধিক লেখক। মুক্তচিন্তার ওপর হস্তক্ষেপ না করতে কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানান নাগরিকেরা।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়, ‘বায়ান্নর মহান ভাষা আন্দোলন ও স্বাধীনতা সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত বাংলাদেশের মূলনীতি ছিল; মানবিক মর্যাদা, আইনের শাসন ও মৌলিক অধিকারের নিশ্চয়তা রাষ্ট্র দেবে। সে ক্ষেত্রে একজন লেখকের বইয়ে তার মতামত প্রকাশের স্বাধীনতাও রতি হবে বলেই আমরা বিশ্বাস করি। কিন্তু গভীর উদ্বেগের সঙ্গে আমরা লক্ষ্য করছি যে, আদর্শ প্রকাশনাকে তিনটি বইয়ের উল্লেখ করে বইমেলায় অংশগ্রহণের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করার চেষ্টা চলছে। এটা বাক্স্বাধীনতা হরণের পাশাপাশি একই সঙ্গে আইনের শাসনের প্রতিও বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানো হয়েছে বলে আমরা মনে করি। কোনো রকম নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে এভাবে আদর্শ প্রকাশনাকে বইমেলায় অংশগ্রহণে বাধা দেওয়া গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের পরিপন্থী। বাংলা একাডেমিকে বলা হয় ‘বাঙালির মেধা ও মননের প্রতীক’। সেই বাংলা একাডেমি কেন নিজেদের দলীয়করণের সুযোগ দেবে?’
এটা শুধু নিন্দনীয় নয়, একই সঙ্গে লেখকের মত প্রকাশের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপের শামিল। এখানে দেখা যাচ্ছে কণ্ঠরোধ করতে বাংলা একাডেমিকে ব্যবহার করা হচ্ছে। পাশাপাশি বইমেলাকে কেন্দ্র করে সারা বছরের প্রস্তুতি, আর্থিক বিনিয়োগসহ প্রকাশনা সংশ্লিষ্ট আরও অনেকের কর্মসংস্থানেও বাধা সৃষ্টি করবে। আদর্শকে বইমেলায় প্রাপ্য অনুযায়ী স্টল বরাদ্দের পাশাপাশি বইমেলাকে কেন্দ্র করে লেখক, প্রকাশকের স্বাধীনতা যাতে অক্ষুণ্ন থাকে তা নিশ্চিত করার জন্য বাংলা একাডেমির প্রতি আহ্বান জানান বিশিষ্ট নাগরিকেরা।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন
১। লেখক ও রাজনীতিবিদ বদরুদ্দীন উমর
২। অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
৩। অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক
৪। কবি ও চিন্তক ফরহাদ মজহার
৫। অধ্যাপক ড. দিলারা চৌধুরী
৬। অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ
৭। নারীনেত্রী ফরিদা আকতার
৮। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল
৯। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সাঈদ ফেরদৌস
১০। রোবায়েত ফেরদৌস, শিক্ষক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
১১। লেখক ও সংগঠক মুনির হাসান
১২। ইলিয়াস খান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক, জাতীয় প্রেস কাব।
১৩। প্রকাশক মাহরুখ মহিউদ্দীন
১৪। সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতি (বেলা) নির্বাহী প্রধান
১৫। ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া
১৬। অধ্যাপক ড. তানজীম উদ্দিন খান
১৭। লেখক ও প্রকৌশলী চমক হাসান
১৮। লেখক ও অধ্যাপক রাগিব হাসান
১৯। কথাসাহিত্যিক ও সাংবাদিক মাহবুব মোর্শেদ
২০। গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি
২১। রিভারাইন পিপল এর মহাসচিব শেখ রোকন
২২। প্রকাশক দীপগ্ধকর দাশ
২৩। লেখক ও সংগঠক ফিরোজ আহমেদ
২৪। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক কামরুল হাসান মামুন
২৫। লেখক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ড. মারুফ মল্লিক
২৬। লেখক রাখাল রাহা
২৭। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মোহাম্মদ আজম
২৮। প্রকাশক মেসবাহউদ্দিন
২৯। লেখক ও রাজনীতিবিদ ড. জাহেদ উর রহমান
৩০। সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক সালাহ উদ্দিন শুভ্র
৩১। কথাসাহিত্যিক বাকি বিল্লাহ
৩২। লেখক ও প্রকাশক নাজিম উদ্দিন
৩৩। কবি ও সাংবাদিক ফারুক ওয়াসিফ
৩৪। সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক এহসান মাহমুদ
৩৫। নির্মাতা তাসমিয়া আফরিন মৌ
৩৬। লেখক ও গবেষক জাকারিয়া পলাশ
৩৭। নাগরিক পরিষদের আহ্বায়ক মোহাম্মদ শামসুদ্দীন
৩৮। গবেষক সাইমুম পারভেজ
৩৯। শিবলী আহমেদ, লেখক ও সাংবাদিক
৪০। মুতাসিম বিল্লাহ, শিক্ষক, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
৪১। সোহেল রানা, লেখক ও সাংবাদিক
৪২। জাফর মাহমুদ, আহবায়ক, পেশাজীবি অধিকার পরিষদ
৪৩। শওকত হোসেন, কবি ও সম্পাদক, হালখাতা
৪৪। অধ্যাপক ড. ইফতিখারুল আলম মাসউদ, আরবী বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
৪৫। সৈয়দ আবদাল আহমদ, লেখক ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক, জাতীয় প্রেসকাব
৪৬। রোজীনা বেগম, গবেষক ও মানবাধিকার কর্মী
৪৭। শিক্ষক খোরশেদ আলম
৪৮। নুসরাত জাহান, এক্টিভিস্ট ও সাংস্কৃতিক কর্মী
৪৯। দিলশানা পারুল, গবেষক ও এক্টিভিস্ট
৫০। ড. রহমত উল্লাহ, গবেষক ও শিক্ষক, ইস্তাম্বুল গেলিশিম ইউনিভার্সিটি
৫১। আরিফুল ইসলাম আদীব, সাংবাদিক ও রাজনৈতিক এক্টিভিস্ট
৫২। ড. হাফিজুর রহমান, লেখক
৫৩। ব্যারিস্টার শিহাব উদ্দিন খান, আইনজীবী, সুপ্রিম কোর্ট।
৫৪। মাহা মির্জা, গবেষক ও এক্টিভিস্ট
৫৫। নূর মোহাম্মাদ আবু তাহের, প্রকাশক, গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স
৫৬। রেজাউর রহমান লেনিন, অধিকারকর্মী
৫৭। ড. একরাম উদ্দীন সুমন, লেখক ও গবেষক
৫৮। সাংবাদিক তন্ময় ইমরান
৫৯। শামীম রেজায়ী, প্রকাশক ও লেখক
ময়মনসিংহে উচ্ছেদ অভিযানে সাহিত্য সংসদের মুক্তমঞ্চ ভেঙে ফেলার প্রতিবাদে আন্দোলনে নেমেছেন কবি, সাহিত্যিক ও সংস্কৃতিকর্মীরা। গুঁড়িয়ে দেওয়া মঞ্চেও হলো সাপ্তাহিক আয়োজন বীক্ষণের ২১৪৭তম আসর। আয়োজনের শিরোনাম ছিল ‘ফুটেছে দুঃখের ফুল’।
১৫ মিনিট আগেসাবেক কৃষিমন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) শেখ মো. আল-আমিনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ শুক্রবার টাঙ্গাইলের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক এই আদেশ দেন।
১৮ মিনিট আগেখাগড়াছড়ির লক্ষ্মীছড়ি উপজেলায় এক কিশোরীকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণের অভিযোগে মামলা হয়েছে। এ ঘটনায় দুই যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার থানায় মামলা দায়েরের পর অভিযান চালিয়ে পুলিশ তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
২৯ মিনিট আগেগাইবান্ধায় মসজিদের জায়গা বিক্রি করার কথা বলে নেওয়া ১১ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে কৃষক দল নেতা রুহুল আমিন ওরফে আল আমিন ও যুবলীগ নেতা মোমিন মিয়ার বিরুদ্ধে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে সদর উপজেলার কলেজ রোড তিনগাছ তলাসংলগ্ন এলাকায় আল্-আকসা জামে মসজিদের সামনে গাইবান্ধ
৩১ মিনিট আগে