নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, ‘ইউরিয়ার পরিমাণ কমিয়ে ডিএপি সারের ব্যবহার বাড়াতে হবে। এই সারে ফসল বেশি হয়। আর ইউরিয়া দিলে গাছের কাণ্ড দেহ বড় হয় ঠিকই ফসল বাড়ে না। ডিএপি সার ফসল উৎপাদন বৃদ্ধিতে কার্যকর ও পরিবেশবান্ধব। এই সারে শতকরা ১৮ শতাংশ নাইট্রোজেন বা ইউরিয়ার উপাদান থাকে।’
আজ বৃহস্পতিবার ইউরিয়া সারের দাম বাড়ানোর বিষয়ে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘প্রতিকেজি সারের দাম ৬ টাকা বাড়ানোর পরও সরকার কেজিতে ৫৯ টাকা ভর্তুকি দিচ্ছে। ২০২০-২০২১ অর্থবছরে প্রতিকেজি ইউরিয়া সারের আমদানি ব্যয় ছিল ৩২ টাকা। বর্তমানে আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়ায় সেটি ৮১ টাকা পড়ছে। একইভাবে ৩৩ টাকার টিএসপি ১০৮ টাকা, ২৪ টাকার এমওপি ১০৬ টাকা এবং ৩৮ টাকার ডিএপি ১২৩ টাকা ব্যয় হচ্ছে। ইউরিয়ায় ৫৯ টাকা, টিএসপিতে ৮৬ টাকা, এমওপিতে ৯১ টাকা এবং ডিএপি সারে ১০৭ টাকা ভর্তুকি দিচ্ছে সরকার।’
আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘ফসলের জমিতে সুষম সার প্রয়োগ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা ইউরিয়া সারের বর্তমান ব্যবহার কমপক্ষে ২০ শতাংশ কমিয়ে যৌক্তিক পর্যায়ে রাখতে চাই। এতে ফসল উৎপাদনে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না, বরং আরও বাড়বে। ইউরিয়ার ব্যবহার কমাতে হলে আমাদের কৃষক ভাইসহ সবার সচেতনতা প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে গণমাধ্যম বিরাট ভূমিকা পালন করতে পারে।’
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমানে ৭ লাখ ২৭ হাজার টন ইউরিয়া সার মজুত আছে। জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চাহিদা রয়েছে ৬ লাখ ১৯ হাজার মেট্রিক টন। ইউরিয়া সারের দাম কেজিতে ৬ টাকা বাড়লেও কেউ যেন কৃত্রিম সংকট তৈরি করতে না পারে, সে বিষয়ে তদারক করছে সরকার। কৃত্রিম সংকট যারা তৈরি করবে, তাদের কঠোর শাস্তির আওতায় আনা হবে।’
কৃষিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘দেশে নন ইউরিয়া সার টিএসপি, ডিএপি, এমএপি ব্যবহার হয় বছরে ৩২ লাখ টনের বেশি। এর পুরোটাই বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। এসব সারের দাম আন্তর্জাতিক বাজারে চার গুণ বেড়েছে, কিন্তু দেশে আমরা দাম বাড়াইনি। কাজেই ইউরিয়া সারের কেজিতে ছয় টাকা দাম বাড়ার ফলে ফসলের উৎপাদনে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না।’
কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, ‘ইউরিয়ার পরিমাণ কমিয়ে ডিএপি সারের ব্যবহার বাড়াতে হবে। এই সারে ফসল বেশি হয়। আর ইউরিয়া দিলে গাছের কাণ্ড দেহ বড় হয় ঠিকই ফসল বাড়ে না। ডিএপি সার ফসল উৎপাদন বৃদ্ধিতে কার্যকর ও পরিবেশবান্ধব। এই সারে শতকরা ১৮ শতাংশ নাইট্রোজেন বা ইউরিয়ার উপাদান থাকে।’
আজ বৃহস্পতিবার ইউরিয়া সারের দাম বাড়ানোর বিষয়ে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘প্রতিকেজি সারের দাম ৬ টাকা বাড়ানোর পরও সরকার কেজিতে ৫৯ টাকা ভর্তুকি দিচ্ছে। ২০২০-২০২১ অর্থবছরে প্রতিকেজি ইউরিয়া সারের আমদানি ব্যয় ছিল ৩২ টাকা। বর্তমানে আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়ায় সেটি ৮১ টাকা পড়ছে। একইভাবে ৩৩ টাকার টিএসপি ১০৮ টাকা, ২৪ টাকার এমওপি ১০৬ টাকা এবং ৩৮ টাকার ডিএপি ১২৩ টাকা ব্যয় হচ্ছে। ইউরিয়ায় ৫৯ টাকা, টিএসপিতে ৮৬ টাকা, এমওপিতে ৯১ টাকা এবং ডিএপি সারে ১০৭ টাকা ভর্তুকি দিচ্ছে সরকার।’
আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘ফসলের জমিতে সুষম সার প্রয়োগ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা ইউরিয়া সারের বর্তমান ব্যবহার কমপক্ষে ২০ শতাংশ কমিয়ে যৌক্তিক পর্যায়ে রাখতে চাই। এতে ফসল উৎপাদনে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না, বরং আরও বাড়বে। ইউরিয়ার ব্যবহার কমাতে হলে আমাদের কৃষক ভাইসহ সবার সচেতনতা প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে গণমাধ্যম বিরাট ভূমিকা পালন করতে পারে।’
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমানে ৭ লাখ ২৭ হাজার টন ইউরিয়া সার মজুত আছে। জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চাহিদা রয়েছে ৬ লাখ ১৯ হাজার মেট্রিক টন। ইউরিয়া সারের দাম কেজিতে ৬ টাকা বাড়লেও কেউ যেন কৃত্রিম সংকট তৈরি করতে না পারে, সে বিষয়ে তদারক করছে সরকার। কৃত্রিম সংকট যারা তৈরি করবে, তাদের কঠোর শাস্তির আওতায় আনা হবে।’
কৃষিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘দেশে নন ইউরিয়া সার টিএসপি, ডিএপি, এমএপি ব্যবহার হয় বছরে ৩২ লাখ টনের বেশি। এর পুরোটাই বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। এসব সারের দাম আন্তর্জাতিক বাজারে চার গুণ বেড়েছে, কিন্তু দেশে আমরা দাম বাড়াইনি। কাজেই ইউরিয়া সারের কেজিতে ছয় টাকা দাম বাড়ার ফলে ফসলের উৎপাদনে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না।’
গোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ মিনিট আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৫ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২৫ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগে