নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের ভুল ধরতে পারলে ১০ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার দেবে নির্বাচন কমিশন—এমন ঘোষণা সংস্থাটির নয় বলে দাবি করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। পুরস্কার ঘোষণার বিষয়টি উদ্ভট বলেও মন্তব্য করেন তিনি। আজ মঙ্গলবার সকালে নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনার আনিছুর রহমান মাদারীপুরে গিয়ে বলেছেন, ‘ইভিএমে ত্রুটি ধরতে পারলে ১০ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার দেবেন বলে ঘোষণা করেছেন সিইসি।’ এ বিষয়ে দল ও নানা মহলে সমালোচনার মধ্যে নিজের অবস্থান তুলে ধরেন কাজী হাবিবুল আউয়াল।
সিইসি হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘বিভ্রান্তি ছড়িয়ে পড়েছে যে সিইসি ১০ মিলিয়ন ডলার ঘোষণা করেছেন। এটা উদ্ভট কথা। সিইসি এ ধরনের উদ্ভট কথা বলতেই পারেন না।’ তবে কিছুদিন আগে নিজেদের মধ্যে আলোচনায় ইভিএম-সংশ্লিষ্টদের কেউ না কেউ এ ধরনের কথা বলে থাকতে পারেন বলে তিনি মনে করেন।
নির্বাচন কমিশনার আনিছুরের পক্ষে অবস্থান নিয়ে তিনি বলেন, ‘এ ধরনের বক্তব্য শোনার পর ইন্টারনাল তদন্ত শুরু করলাম। কেউ তাঁর ভালোবাসার উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে পারেন, ইভিএম যাঁরা তৈরি করছেন, তাঁদের মধ্যে কেউ বলেছেন হয়তো। ওখান থেকে জিনিসটা এসেছে।’ কিছুটা স্মৃতিভ্রম হয়ে এই নির্বাচন কমিশনার ১০ মিলিয়ন ডলারের কথা বলে থাকতে পারেন বলে মন্তব্য করেন সিইসি।
কাজী হাবিবুল আউয়াল জানান, নির্বাচন কমিশনারদের কথা বলার ক্ষেত্রে সবার সতর্ক অবস্থান নেওয়া উচিত, দায়িত্বশীল হওয়া উচিত। তাঁর মতে, এর মাধ্যমে ইসির অবস্থান অবনমিত হয়েছে। এতে ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে। ইসির প্রতি মানুষ আস্থা আনতে চায়।
সিইসি জানান, ইভিএম নিয়ে তাঁরা পাঁচটি সভা করেছেন। এখনো পুরোপুরি আস্থাভাজন হতে পারেননি। এ ব্যাপারে আরও কয়েকটি সভা ও পর্যালোচনা করার পরিকল্পনা রয়েছে। ইভিএম নিয়ে সবার আস্থা অর্জন করে তবেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত কমিশনের পক্ষ থেকে দেওয়া হবে। তিনি বলেন, ‘নির্বাচনকে প্রহসনে রূপান্তর করার কোনো ইচ্ছে আমাদের নেই। এটা আমরা অন্তর থেকে বলছি। সুন্দর নির্বাচন, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের সুস্থ ধারা অব্যাহত থাকুক।’
এ সময় চার নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান, রাশেদা সুলতানা, মো. আলমগীর ও আনিছুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের ভুল ধরতে পারলে ১০ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার দেবে নির্বাচন কমিশন—এমন ঘোষণা সংস্থাটির নয় বলে দাবি করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। পুরস্কার ঘোষণার বিষয়টি উদ্ভট বলেও মন্তব্য করেন তিনি। আজ মঙ্গলবার সকালে নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনার আনিছুর রহমান মাদারীপুরে গিয়ে বলেছেন, ‘ইভিএমে ত্রুটি ধরতে পারলে ১০ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার দেবেন বলে ঘোষণা করেছেন সিইসি।’ এ বিষয়ে দল ও নানা মহলে সমালোচনার মধ্যে নিজের অবস্থান তুলে ধরেন কাজী হাবিবুল আউয়াল।
সিইসি হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘বিভ্রান্তি ছড়িয়ে পড়েছে যে সিইসি ১০ মিলিয়ন ডলার ঘোষণা করেছেন। এটা উদ্ভট কথা। সিইসি এ ধরনের উদ্ভট কথা বলতেই পারেন না।’ তবে কিছুদিন আগে নিজেদের মধ্যে আলোচনায় ইভিএম-সংশ্লিষ্টদের কেউ না কেউ এ ধরনের কথা বলে থাকতে পারেন বলে তিনি মনে করেন।
নির্বাচন কমিশনার আনিছুরের পক্ষে অবস্থান নিয়ে তিনি বলেন, ‘এ ধরনের বক্তব্য শোনার পর ইন্টারনাল তদন্ত শুরু করলাম। কেউ তাঁর ভালোবাসার উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে পারেন, ইভিএম যাঁরা তৈরি করছেন, তাঁদের মধ্যে কেউ বলেছেন হয়তো। ওখান থেকে জিনিসটা এসেছে।’ কিছুটা স্মৃতিভ্রম হয়ে এই নির্বাচন কমিশনার ১০ মিলিয়ন ডলারের কথা বলে থাকতে পারেন বলে মন্তব্য করেন সিইসি।
কাজী হাবিবুল আউয়াল জানান, নির্বাচন কমিশনারদের কথা বলার ক্ষেত্রে সবার সতর্ক অবস্থান নেওয়া উচিত, দায়িত্বশীল হওয়া উচিত। তাঁর মতে, এর মাধ্যমে ইসির অবস্থান অবনমিত হয়েছে। এতে ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে। ইসির প্রতি মানুষ আস্থা আনতে চায়।
সিইসি জানান, ইভিএম নিয়ে তাঁরা পাঁচটি সভা করেছেন। এখনো পুরোপুরি আস্থাভাজন হতে পারেননি। এ ব্যাপারে আরও কয়েকটি সভা ও পর্যালোচনা করার পরিকল্পনা রয়েছে। ইভিএম নিয়ে সবার আস্থা অর্জন করে তবেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত কমিশনের পক্ষ থেকে দেওয়া হবে। তিনি বলেন, ‘নির্বাচনকে প্রহসনে রূপান্তর করার কোনো ইচ্ছে আমাদের নেই। এটা আমরা অন্তর থেকে বলছি। সুন্দর নির্বাচন, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের সুস্থ ধারা অব্যাহত থাকুক।’
এ সময় চার নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান, রাশেদা সুলতানা, মো. আলমগীর ও আনিছুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
২৪ মিনিট আগেদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন ওই ভবনের বাসাভাড়া নিয়ে থাকা গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী গ্রামের সবুজ শেখ (৪২), দুই ছেলে রবিউল শেখ (১৯), রমজান শেখ (১৩), দুই মেয়ে তাসনিয়া (৬) তাসফিয়া (২) ও বোন ঝুমুর বেগম (৩৮) এবং ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার চরনাজিমউদ্দিন গ্রামের আব্বাস উদ্দীন (৩৯)।
৩৩ মিনিট আগেভোলাগঞ্জের পর জাফলংয়েও লুট হওয়া পাথর উদ্ধারে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গত দুই দিন উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৮ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করেছে। পরে সেগুলো জাফলং জিরো পয়েন্টে প্রতিস্থাপন করা হয়।
৩৮ মিনিট আগেসিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটপাটের পর সেগুলো ভোলাগঞ্জ ও ধোপাগুল এলাকায় ক্রাশার মেশিনে ভাঙার জন্য স্তূপ করে রাখা হয়। পরে যখন অভিযান শুরু হয়, তখন সেগুলো ওই ব্যবসায়ীরা বালু ও মাটি দিয়ে ঢেকে ফেলেন। আজ শুক্রবার সেখানে অভিযান চালিয়ে পাথরগুলো উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে