নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক ভূমি উপমন্ত্রী রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুকে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি। নাশকতার অভিযোগে পুলিশ এই মামলা করে।
রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুকে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন আজ সোমবার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম বহাল রাখেন। এতে দুলুর মুক্তিতে আর কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছেন তার আইনজীবী এইচ এম সানজীদ সিদ্দিকী।
এর আগে গতকাল রোববার হাইকোর্ট তার জামিন মঞ্জুর করেন। পরে রাষ্ট্রপক্ষ জামিন স্থগিত চেয়ে চেম্বার আদালতে আবেদন করেন।
গত ১৭ অক্টোবর রাত সাড়ে ১০টার দিকে দুলুকে গুলশানের বাসা থেকে তুলে নিয়ে মিন্টু রোডের ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। সকালে তাকে এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়।
১৮ অক্টোবর পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করলে শুনানি হয়। আইনজীবীদের শুনানির একপর্যায়ে দুলু আদালতের কাছে কথা বলার অনুমতি চান। আদালত অনুমতি দেওয়ার পর দুলু বলেন, ‘আমি অসুস্থ। ক্যানসারের রোগী। চিকিৎসক বলেছেন চার বছর বাঁচবেন। এরমধ্যে এক বছর পার হয়েছে।’
দুলু আদালতকে আরও বলেন, ‘প্রতিমাসে একবার কেমোথেরাপি নেন। ওই কেমোথেরাপি আমেরিকা থেকে আনতে হয়। টাকা না থাকার কারণে গত মাসে আমেরিকা থেকে কেমোথেরাপি আসেনি। এ কারণে নিতে পারেননি। এখন এসেছে। কিন্তু কেমোথেরাপির নেওয়া অনেক খরচের বিষয়। তার কাছে টাকা নেই। তাই নেওয়া হচ্ছে না। এক সপ্তাহের মধ্যে তাকে কেমোথেরাপি নিতে হবে।’
আইনজীবীরা তখন বলেন, একজন মৃত্যু পথযাত্রীকে কারাগারে পাঠানো ঠিক হবে না। এ ছাড়াও এই মামলাটা মিথ্যা এবং ভিত্তিহীন। প্রকৃতপক্ষে এই ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি। রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের হয়রানি করার জন্য পুলিশ এই মামলা সৃষ্টি করেছে। দুলুসহ সব আসামিদের জামিন চান আইনজীবীরা। অন্যান্য আসামিদের রিমান্ডের বিষয়ে আইনজীবীরা বলেন, ‘একটা মিথ্যা ও ভিত্তিহীন মামলায় রিমান্ডে নেওয়ার কোনো যৌক্তিকতা নেই।’
রাষ্ট্রপক্ষে জামিনের বিরোধিতা করেন আদালতে বাড্ডা থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা মো. রাকিব।
পরে রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুকে কারাগারে পাঠানো হয়।
বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক ভূমি উপমন্ত্রী রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুকে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি। নাশকতার অভিযোগে পুলিশ এই মামলা করে।
রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুকে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন আজ সোমবার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম বহাল রাখেন। এতে দুলুর মুক্তিতে আর কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছেন তার আইনজীবী এইচ এম সানজীদ সিদ্দিকী।
এর আগে গতকাল রোববার হাইকোর্ট তার জামিন মঞ্জুর করেন। পরে রাষ্ট্রপক্ষ জামিন স্থগিত চেয়ে চেম্বার আদালতে আবেদন করেন।
গত ১৭ অক্টোবর রাত সাড়ে ১০টার দিকে দুলুকে গুলশানের বাসা থেকে তুলে নিয়ে মিন্টু রোডের ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। সকালে তাকে এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়।
১৮ অক্টোবর পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করলে শুনানি হয়। আইনজীবীদের শুনানির একপর্যায়ে দুলু আদালতের কাছে কথা বলার অনুমতি চান। আদালত অনুমতি দেওয়ার পর দুলু বলেন, ‘আমি অসুস্থ। ক্যানসারের রোগী। চিকিৎসক বলেছেন চার বছর বাঁচবেন। এরমধ্যে এক বছর পার হয়েছে।’
দুলু আদালতকে আরও বলেন, ‘প্রতিমাসে একবার কেমোথেরাপি নেন। ওই কেমোথেরাপি আমেরিকা থেকে আনতে হয়। টাকা না থাকার কারণে গত মাসে আমেরিকা থেকে কেমোথেরাপি আসেনি। এ কারণে নিতে পারেননি। এখন এসেছে। কিন্তু কেমোথেরাপির নেওয়া অনেক খরচের বিষয়। তার কাছে টাকা নেই। তাই নেওয়া হচ্ছে না। এক সপ্তাহের মধ্যে তাকে কেমোথেরাপি নিতে হবে।’
আইনজীবীরা তখন বলেন, একজন মৃত্যু পথযাত্রীকে কারাগারে পাঠানো ঠিক হবে না। এ ছাড়াও এই মামলাটা মিথ্যা এবং ভিত্তিহীন। প্রকৃতপক্ষে এই ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি। রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের হয়রানি করার জন্য পুলিশ এই মামলা সৃষ্টি করেছে। দুলুসহ সব আসামিদের জামিন চান আইনজীবীরা। অন্যান্য আসামিদের রিমান্ডের বিষয়ে আইনজীবীরা বলেন, ‘একটা মিথ্যা ও ভিত্তিহীন মামলায় রিমান্ডে নেওয়ার কোনো যৌক্তিকতা নেই।’
রাষ্ট্রপক্ষে জামিনের বিরোধিতা করেন আদালতে বাড্ডা থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা মো. রাকিব।
পরে রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলুকে কারাগারে পাঠানো হয়।
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে দুদক হবিগঞ্জ কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. এরশাদ মিয়ার নেতৃত্বে একটি টিম এই অভিযান চালায়। এ সময় পুরো হাসপাতাল চত্বর ঘুরে ঘুরে দেখেন দুদকের সদস্যরা।
৪ মিনিট আগেশেরপুরের ঝিনাইগাতীতে সাংবাদিক মো. খোরশেদ আলমের ওপর চোরাকারবারিদের হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলার এজাহারভুক্ত দুই ও অজ্ঞাতনামা আরও এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
১১ মিনিট আগেগণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, ‘ফ্যাসিস্ট সরকারের নীতি ছিল লুটেপুটে খাওয়া। সেই লুটপাটের নীতির ফলে অসংখ্য মিল ও কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। কর্মসংস্থানের পথ রুদ্ধ হয়ে মানুষ সর্বস্বান্ত হয়েছে।’
১৩ মিনিট আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে ফসলি জমিতে সার দিতে গিয়ে বজ্রপাতে আবু তালেব (৫৪) নামের এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। রোববার উপজেলার মাঝগাঁও ইউনিয়নের বাহিমালি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১৭ মিনিট আগে