নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যায় খুনিদের সঙ্গে আওয়ামী লীগ নেতা সাইদুল করিম মিন্টুর আর্থিক লেনদেনের বিষয়টি যাচাই করা হচ্ছে। রিমান্ড শেষে সাইদুলকে আদালতে পাঠানোর সময় পুলিশ প্রতিবেদনে এ কথা উল্লেখ করা হয়।
গত ১৬ জুন সাইদুল করিম মিন্টুকে আদালতে হাজির করে মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির সহকারী কমিশনার মাহফুজুর রহমান মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাঁকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।
মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আফনান সুমি সাইদুলকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। ওই দিনই তাঁকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নেওয়া হয়।
এর আগে গত ১৩ জুন সাইদুলকে আট দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। কিন্তু তিন দিন পরেই তাঁকে রিমান্ড শেষে আদালতে পাঠানো হয়।
গত ১১ জুন রাতে রাজধানীর ধানমন্ডি থেকে মিন্টুকে আটক করে গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল। এরপর তাঁকে ডিবি অফিসে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। ১৩ জুন তাঁকে মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের শেরেবাংলা নগর থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই জালাল উদ্দিন আওয়ামী লীগ নেতা সাইদুলকে ১৬ জুন কারাগারে পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন, ইতিপূর্বে এ মামলায় শিমুল ভূঁইয়া ওরফে আমানুল্লাহ আমান ওরফে আমানুল্লাহ সাঈদ স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। ওই জবানবন্দিতে এমপি আনোয়ারুল অপহরণের ঘটনায় সাইদুল করিম মিন্টুর সংশ্লিষ্টতা বর্ণিত আছে। সাইদুল করিম মিন্টুর ঘনিষ্ঠ সহচর ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক কামাল আহমেদ বাবু ওরফে গ্যাস বাবুও তাঁর স্বীকারোক্তিতে সাইদুলের জড়িত থাকার বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছেন। তিনি স্বীকারোক্তিতে বলেছেন, হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হওয়ার আগে গত ৫ ও ৬ মে মূল পরিকল্পনাকারী আখতারুজ্জামান শাহিনের সঙ্গে ঝিনাইদহ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুলের হোয়াটসঅ্যাপে কথা হয়। তখন উভয়ের মধ্যে এমপি আনারকে হত্যার পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য আর্থিক লেনদেনের বিষয়ে কথা হয়। হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হওয়ার পর গ্যাস বাবুর মাধ্যমে টাকা দেওয়ার কথা ছিল সাইদুলের।
শিমুল ভূঁইয়া পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করার পর গ্যাস বাবুর সঙ্গে ফরিদপুরের ভাঙ্গায় মিটিং হয়। ওই মিটিংয়ে গ্যাস বাবু জানান, সাইদুল ২৩ মে টাকা দেবেন। কিন্তু তার আগেই শিমুল ভূঁইয়া তাঁর সহযোগীদের নিয়ে গ্রেপ্তার হওয়ার পর আর টাকা দেওয়া হয়নি।
তদন্ত কর্মকর্তা রিমান্ড শেষে সাইদুলকে কারাগারে পাঠানোর পর প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করেন, ইতিপূর্বে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে দেওয়া আসামিদের তথ্য ও সাইদুলকে জিজ্ঞাসাবাদের সময় যে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে তা যাচাই করা হচ্ছে।
আনোয়ারুল আজীম ভারতে খুন হওয়ার ঘটনায় গত ২২ মে ঢাকার শেরেবাংলা নগর থানায় অপহরণের পর বাবাকে গুম করার অভিযোগে মামলা করেন তার মেয়ে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিন।
মামলার এজাহারে এমপির মেয়ে উল্লেখ করেন, ৯ মে রাত ৮টার দিকে তাঁর বাবা মানিক মিয়া অ্যাভিনিউর সংসদ সদস্য ভবনের বাসা থেকে গ্রামের বাড়ি ঝিনাইদহে যাওয়ার উদ্দেশে রওনা হন। ১১ মে ৪টা ৪৫ মিনিটে তাঁর বাবার সঙ্গে মোবাইলে ভিডিও কলে কথা বললে বাবার কথাবার্তায় কিছুটা অসংলগ্নতা মনে হয়। এরপর মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করে বন্ধ পান।
গত ১৩ মে আনারের ভারতীয় নম্বর থেকে হোয়াটসঅ্যাপে একটি মেসেজ আসে। মেসেজে লেখা ছিল, ‘আমি হঠাৎ করে দিল্লি যাচ্ছি, আমার সঙ্গে ভিআইপি আছে। আমি অমিত শাহের কাছে যাচ্ছি। আমাকে ফোন দেওয়ার দরকার নেই। পরে ফোন দেব।’
এ ছাড়া আরও কয়েকটি মেসেজ আসে। মেসেজগুলো মুনতারিনের বাবার মোবাইল ফোন ব্যবহার করে অপহরণকারীরা করে থাকতে পারেন বলে এজাহারে বলা হয়।
এজাহারে আরও বলা হয়, বাদীর বাবা ভারতে খুন হয়েছেন বলে তিনি জানতে পেরেছেন। তবে এখনো লাশ পায়নি তাঁর পরিবার। তাঁকে অপহরণের পর খুন করা হয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে।
আনোয়ারুল আজীম গত ১২ মে দর্শনা-গেদে সীমান্ত দিয়ে চিকিৎসার জন্য ভারতে যান। বরাহনগরের স্বর্ণ ব্যবসায়ী বন্ধু গোপাল বিশ্বাসের বাড়িতে ওঠেন। কিন্তু ১৬ মে থেকে তাঁর সঙ্গে আর যোগাযোগ করতে না পারায় নিখোঁজ জানিয়ে ১৮ মে বরাহনগর থানায় জিডি করেন গোপাল বিশ্বাস।
গত ২২ মে সকালে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে আনোয়ারুল আজীম খুন হওয়ার খবর আসে। এরপর তাঁর মেয়ে শেরেবাংলা নগর থানায় অপহরণের পর গুম করার অভিযোগে মামলা দায়ের করেন।
এর আগে এই মামলায় শিমুল ভূঁইয়া, তাঁর ভাতিজা তানভীর ভূঁইয়া, শিলাস্তি রহমান ও ঝিনাইদহের আরেক আওয়ামী লীগ নেতা কামাল আহমেদ বাবু ওরফে গ্যাস বাবুকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁরা চারজনই আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যায় খুনিদের সঙ্গে আওয়ামী লীগ নেতা সাইদুল করিম মিন্টুর আর্থিক লেনদেনের বিষয়টি যাচাই করা হচ্ছে। রিমান্ড শেষে সাইদুলকে আদালতে পাঠানোর সময় পুলিশ প্রতিবেদনে এ কথা উল্লেখ করা হয়।
গত ১৬ জুন সাইদুল করিম মিন্টুকে আদালতে হাজির করে মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির সহকারী কমিশনার মাহফুজুর রহমান মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাঁকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।
মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আফনান সুমি সাইদুলকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। ওই দিনই তাঁকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নেওয়া হয়।
এর আগে গত ১৩ জুন সাইদুলকে আট দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। কিন্তু তিন দিন পরেই তাঁকে রিমান্ড শেষে আদালতে পাঠানো হয়।
গত ১১ জুন রাতে রাজধানীর ধানমন্ডি থেকে মিন্টুকে আটক করে গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল। এরপর তাঁকে ডিবি অফিসে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। ১৩ জুন তাঁকে মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের শেরেবাংলা নগর থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই জালাল উদ্দিন আওয়ামী লীগ নেতা সাইদুলকে ১৬ জুন কারাগারে পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন, ইতিপূর্বে এ মামলায় শিমুল ভূঁইয়া ওরফে আমানুল্লাহ আমান ওরফে আমানুল্লাহ সাঈদ স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। ওই জবানবন্দিতে এমপি আনোয়ারুল অপহরণের ঘটনায় সাইদুল করিম মিন্টুর সংশ্লিষ্টতা বর্ণিত আছে। সাইদুল করিম মিন্টুর ঘনিষ্ঠ সহচর ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক কামাল আহমেদ বাবু ওরফে গ্যাস বাবুও তাঁর স্বীকারোক্তিতে সাইদুলের জড়িত থাকার বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছেন। তিনি স্বীকারোক্তিতে বলেছেন, হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হওয়ার আগে গত ৫ ও ৬ মে মূল পরিকল্পনাকারী আখতারুজ্জামান শাহিনের সঙ্গে ঝিনাইদহ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুলের হোয়াটসঅ্যাপে কথা হয়। তখন উভয়ের মধ্যে এমপি আনারকে হত্যার পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য আর্থিক লেনদেনের বিষয়ে কথা হয়। হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হওয়ার পর গ্যাস বাবুর মাধ্যমে টাকা দেওয়ার কথা ছিল সাইদুলের।
শিমুল ভূঁইয়া পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করার পর গ্যাস বাবুর সঙ্গে ফরিদপুরের ভাঙ্গায় মিটিং হয়। ওই মিটিংয়ে গ্যাস বাবু জানান, সাইদুল ২৩ মে টাকা দেবেন। কিন্তু তার আগেই শিমুল ভূঁইয়া তাঁর সহযোগীদের নিয়ে গ্রেপ্তার হওয়ার পর আর টাকা দেওয়া হয়নি।
তদন্ত কর্মকর্তা রিমান্ড শেষে সাইদুলকে কারাগারে পাঠানোর পর প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করেন, ইতিপূর্বে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে দেওয়া আসামিদের তথ্য ও সাইদুলকে জিজ্ঞাসাবাদের সময় যে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে তা যাচাই করা হচ্ছে।
আনোয়ারুল আজীম ভারতে খুন হওয়ার ঘটনায় গত ২২ মে ঢাকার শেরেবাংলা নগর থানায় অপহরণের পর বাবাকে গুম করার অভিযোগে মামলা করেন তার মেয়ে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিন।
মামলার এজাহারে এমপির মেয়ে উল্লেখ করেন, ৯ মে রাত ৮টার দিকে তাঁর বাবা মানিক মিয়া অ্যাভিনিউর সংসদ সদস্য ভবনের বাসা থেকে গ্রামের বাড়ি ঝিনাইদহে যাওয়ার উদ্দেশে রওনা হন। ১১ মে ৪টা ৪৫ মিনিটে তাঁর বাবার সঙ্গে মোবাইলে ভিডিও কলে কথা বললে বাবার কথাবার্তায় কিছুটা অসংলগ্নতা মনে হয়। এরপর মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করে বন্ধ পান।
গত ১৩ মে আনারের ভারতীয় নম্বর থেকে হোয়াটসঅ্যাপে একটি মেসেজ আসে। মেসেজে লেখা ছিল, ‘আমি হঠাৎ করে দিল্লি যাচ্ছি, আমার সঙ্গে ভিআইপি আছে। আমি অমিত শাহের কাছে যাচ্ছি। আমাকে ফোন দেওয়ার দরকার নেই। পরে ফোন দেব।’
এ ছাড়া আরও কয়েকটি মেসেজ আসে। মেসেজগুলো মুনতারিনের বাবার মোবাইল ফোন ব্যবহার করে অপহরণকারীরা করে থাকতে পারেন বলে এজাহারে বলা হয়।
এজাহারে আরও বলা হয়, বাদীর বাবা ভারতে খুন হয়েছেন বলে তিনি জানতে পেরেছেন। তবে এখনো লাশ পায়নি তাঁর পরিবার। তাঁকে অপহরণের পর খুন করা হয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে।
আনোয়ারুল আজীম গত ১২ মে দর্শনা-গেদে সীমান্ত দিয়ে চিকিৎসার জন্য ভারতে যান। বরাহনগরের স্বর্ণ ব্যবসায়ী বন্ধু গোপাল বিশ্বাসের বাড়িতে ওঠেন। কিন্তু ১৬ মে থেকে তাঁর সঙ্গে আর যোগাযোগ করতে না পারায় নিখোঁজ জানিয়ে ১৮ মে বরাহনগর থানায় জিডি করেন গোপাল বিশ্বাস।
গত ২২ মে সকালে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে আনোয়ারুল আজীম খুন হওয়ার খবর আসে। এরপর তাঁর মেয়ে শেরেবাংলা নগর থানায় অপহরণের পর গুম করার অভিযোগে মামলা দায়ের করেন।
এর আগে এই মামলায় শিমুল ভূঁইয়া, তাঁর ভাতিজা তানভীর ভূঁইয়া, শিলাস্তি রহমান ও ঝিনাইদহের আরেক আওয়ামী লীগ নেতা কামাল আহমেদ বাবু ওরফে গ্যাস বাবুকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁরা চারজনই আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
১ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
১ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
২ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
২ ঘণ্টা আগে