নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ঢাকার ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের সাবেক পরিচালক মো. সাইদুল ইসলাম ও তাঁর স্ত্রী মিসেস শায়লা আক্তারের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাঁদের বিরুদ্ধে প্রায় আড়াই কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের তথ্য গোপন করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২০ মে) দুদকের উপপরিচালক মো. আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন। সাইদুল ইসলাম বর্তমানে বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিস চট্টগ্রামে পরিচালক হিসেবে কর্মরত আছেন। এর আগে তিনি ঢাকার ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আসামি ঢাকা বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ইমিগ্রেশন অফিসের সাবেক পরিচালক মো. সাইদুল ইসলাম নিজ নামে ১ কোটি ১৯ লাখ ৪ হাজার ২৪০ টাকা অর্জন করেন। একইভাবে সাইদুলের অবৈধ আয়ে তাঁর স্ত্রী শায়লা আক্তার ১ কোটি ৪৪ লাখ ৭০ হাজার ৮৯৬ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন।
দুদকের অনুসন্ধানে এই দম্পতির বিরুদ্ধে পরস্পর যোগসাজশে সর্বমোট ২ কোটি ৬৩ লাখ ৭৫ হাজার ১৩৬ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করা ও তা ভোগদখলে রাখার প্রমাণ পাওয়ার কথা বলা হয়েছে। অবৈধ সম্পদ অর্জন ও উক্ত টাকা হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তর করায় আসামিদের বিরুদ্ধে দুদক আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারা, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারাসহ দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে এজাহারে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে সাইদুল ইসলামের অফিসিয়াল মোবাইল নম্বরে কল করা হলে তাঁর ফোনটি রিসিভ করেন অন্য একজন। জানালেন তাঁর নাম মাহমুদ, তিনি পরিচালক সাইদুল ইসলামের পিএ (ব্যক্তিগত সহকারী)।
নিউজের বক্তব্য নেওয়ার বিষয়টি জানালে মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্যার লাঞ্চে গেছে, স্যার আসলে আমি স্যারকে জানাব।’ এরও ৪৫ মিনিট পর ফোন করা হলে মাহমুদ আবারও জানালেন, তিনি এখনো আসেননি। পরে আরও কয়েকবার চেষ্টা করলেও ফোনটি কেউ আর ধরেননি।
প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ১১ জানুয়ারি এক ভারতীয় নাগরিককে ঘুষ নেওয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশি পাসপোর্ট দেওয়ার অভিযোগে পাসপোর্ট অধিদপ্তরের এক ডজনের মতো কর্মকর্তা-কর্মচারীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করে দুদক। দুদকের সেই নোটিশে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হয় সাইদুল ইসলামকেও।
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ঢাকার ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের সাবেক পরিচালক মো. সাইদুল ইসলাম ও তাঁর স্ত্রী মিসেস শায়লা আক্তারের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাঁদের বিরুদ্ধে প্রায় আড়াই কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের তথ্য গোপন করার অভিযোগ আনা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার (২০ মে) দুদকের উপপরিচালক মো. আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন। সাইদুল ইসলাম বর্তমানে বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিস চট্টগ্রামে পরিচালক হিসেবে কর্মরত আছেন। এর আগে তিনি ঢাকার ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আসামি ঢাকা বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ইমিগ্রেশন অফিসের সাবেক পরিচালক মো. সাইদুল ইসলাম নিজ নামে ১ কোটি ১৯ লাখ ৪ হাজার ২৪০ টাকা অর্জন করেন। একইভাবে সাইদুলের অবৈধ আয়ে তাঁর স্ত্রী শায়লা আক্তার ১ কোটি ৪৪ লাখ ৭০ হাজার ৮৯৬ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন।
দুদকের অনুসন্ধানে এই দম্পতির বিরুদ্ধে পরস্পর যোগসাজশে সর্বমোট ২ কোটি ৬৩ লাখ ৭৫ হাজার ১৩৬ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করা ও তা ভোগদখলে রাখার প্রমাণ পাওয়ার কথা বলা হয়েছে। অবৈধ সম্পদ অর্জন ও উক্ত টাকা হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তর করায় আসামিদের বিরুদ্ধে দুদক আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারা, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারাসহ দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে এজাহারে।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে সাইদুল ইসলামের অফিসিয়াল মোবাইল নম্বরে কল করা হলে তাঁর ফোনটি রিসিভ করেন অন্য একজন। জানালেন তাঁর নাম মাহমুদ, তিনি পরিচালক সাইদুল ইসলামের পিএ (ব্যক্তিগত সহকারী)।
নিউজের বক্তব্য নেওয়ার বিষয়টি জানালে মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্যার লাঞ্চে গেছে, স্যার আসলে আমি স্যারকে জানাব।’ এরও ৪৫ মিনিট পর ফোন করা হলে মাহমুদ আবারও জানালেন, তিনি এখনো আসেননি। পরে আরও কয়েকবার চেষ্টা করলেও ফোনটি কেউ আর ধরেননি।
প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ১১ জানুয়ারি এক ভারতীয় নাগরিককে ঘুষ নেওয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশি পাসপোর্ট দেওয়ার অভিযোগে পাসপোর্ট অধিদপ্তরের এক ডজনের মতো কর্মকর্তা-কর্মচারীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করে দুদক। দুদকের সেই নোটিশে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হয় সাইদুল ইসলামকেও।
ভূমিকম্পপ্রবণ ১৯৪টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ১৫তম অবস্থানে জানিয়ে পরিকল্পনাবিদ তৌফিকুল আলম বলেন, দেশে সিলেট অঞ্চল সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্পপ্রবণ। ঢাকায় উচ্চ জনঘনত্ব, মাটি দুর্বল ও নীতিমালা না মেনেই ভবন নির্মাণের কারণে ৭.৫ মাত্রার ভূমিকম্প হলে ৫১ শতাংশ ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
৪ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের মির্জাপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় মিজানুর রহমান সুজন খান (৪৮) নামে এক চালক নিহত হয়েছেন। শনিবার রাত তিনটার দিকে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে মির্জাপুর বাইপাসের বাওয়ার কুমারজানী মা সিএনজি পাম্প সংলগ্ন এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত চালক সুজন খান বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলার জিরাইল গ্রামের ইউনুছ খানের ছেলে।
৩০ মিনিট আগেমৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে বন্য প্রাণীদের নিরাপদে বিচরণের জন্য ২০২৩ সালে ট্রেন ও সড়কপথে যানবাহনের গতিসীমা ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার নির্ধারণ করে কর্তৃপক্ষ। তবে সেই নির্দেশনা শুধু কাগজ-কলমেই সীমাবদ্ধ। কেউই তা মেনে চলছে না।
৪ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার মাশরুম চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসকরণ প্রকল্প নানা অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার কারণে ‘অঙ্কুরেই বিনষ্ট’ হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রথম কিস্তিতে গাইবান্ধা সদর উপজেলায় ২টি প্রদর্শনী প্রকল্পে ৭ লাখ ৪৮ হাজার টাকা বরাদ্দ
৫ ঘণ্টা আগে