নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঈদের ছুটিতে অনেকেই রাজধানী ছেড়েছেন প্রিয়জনের সঙ্গে আনন্দ ভাগাভাগি করতে। আর রাজধানীতে থাকা মানুষ পরিবার নিয়ে ভিড় করেছেন চিড়িয়াখানাসহ রাজধানীর বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে। ঈদের দিন হাজার হাজার দর্শনার্থী চিড়িয়াখানায় আগমন ঘটেছে বলে জানিয়েছেন কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া বোটানিক্যাল গার্ডেন, হাতিরঝিল, ৩০০ ফিট, ধানমন্ডি, শ্যামলীর শিশুমেলায় পরিবার নিয়ে ঈদ কাটিয়েছেন রাজধানীবাসী।
আজ শনিবার সকাল থেকে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে উৎসবমুখর এমন চিত্র দেখা গেছে। পরিবারের সঙ্গে নির্মল আনন্দময় সময় কাটিয়ে অনেকটাই ফুরফুরে মেজাজে ছিলেন রাজধানীবাসী। ফাঁকা ঢাকায় পরিবার নিয়ে ঘুরে বেড়াতে ভোগান্তিও হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
গাজীপুরের একটি কারখানায় কাজ করেন মো. সুমন ৷ বেলা ১১টায় তাঁর মেয়ে সুমাইয়া ও স্ত্রীকে নিয়ে চিড়িয়াখানায় এসেছেন তিনি। সুমন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঈদের দিন তাই পরিবার নিয়ে ঘুরতে এসেছি। সুমাইয়া বইয়ে বাঘ-হরিণ দেখেছে, কিন্তু সামনাসামনি কখনো দেখেনি। তাই তাকে পশুপাখি দেখাতে নিয়ে এসেছি। সব ঠিকঠাক আছে তবে বাঘটা একটু দুর্বল।’
গত কয়েক বছরের তুলনায় এ বছর চিড়িয়াখানার ব্যবস্থাপনা নিয়ে সন্তুষ্ট দর্শনার্থীরা। মোহাম্মদপুরের বাসিন্দা আরিফ হোসেন বলেন, ‘দু-এক বছর পরপরই এখানে আসা হয়। এ বছর সামগ্রিক পরিবেশ একটু ভালো। অনেক পরিষ্কার মনে হয়েছে।’
শ্যামলী থেকে ছেলে শিশির ও মেয়ে সাদিকাকে নিয়ে ঘুরতে এসেছিলেন মো. শামীম। সাদিকা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখানে এসে বাঘ, সিংহ, হরিণ, সাপ ও পাখি অনেক কিছু দেখেছি। অনেক ভালো লেগেছে।’
সার্বিক বিষয়ে চিড়িয়াখানার পরিচালক রফিকুল ইসলাম তালুকদার আজকের পত্রিকাকে জানান, বিকেল পর্যন্ত প্রায় ৭০ হাজার দর্শনার্থী চিড়িয়াখানায় প্রবেশ করেছেন। সন্ধ্যা পর্যন্ত লক্ষাধিক দর্শনার্থীরা চিড়িয়াখানায় আসবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঈদের সময় এই ভিড়টা স্বাভাবিক। ঈদকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তা এবং প্রাণীদের সুরক্ষার জন্য সব কর্মকর্তার ছুটি বাতিল করা হয়েছে। টহল পুলিশ বৃদ্ধিসহ সার্বিক নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। প্রাণীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য অতিরিক্ত খাবার, ভিটামিন দেওয়া হচ্ছে।’
কয়েকটি খাঁচা সংস্কার করা হচ্ছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘এ ছাড়া আর তেমন কোনো খাঁচা খালি নেই। প্রায় সব খাঁচায় প্রাণী আছে। দুপুরে অধিকাংশ প্রাণী বিশ্রাম নেয়। কিছু প্রাণী বেশি মানুষ দেখ আড়ালে চলে যায়।’
চিড়িয়াখানার পাশাপাশি ভিড় ছিল বোটানিক্যাল গার্ডেনেও। এ ছাড়া শিশুমেলায় পরিবার ও শিশুদের নিয়ে সময় কাটাতে এসেছেন অনেকেই। শিশুমেলায় ঘুরতে আসা সাজিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাচ্চাদের নিয়ে বাইরে বের হওয়ার সময় পাই না। তাই ঈদের দিন খুশির চিন্তা করে তাদের নিয়ে এখানে ঘুরতে এসেছি।’
বিকেলে হাতিরঝিলেও দেখা গেছে মানুষের উপচে পড়া ভিড়। অনেকেই এসেছেন পরিবারের সঙ্গে আবার অনেকেই এসেছেন বন্ধুবান্ধব মিলে। রামপুরার বাসিন্দা স্বর্ণা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বন্ধুরা সবাই আশপাশেই থাকে আর দূরে কোথাও যাওয়া আজকে সুযোগ নেই তাই সবাই মিলে হাতিরঝিল এসেছি। এখানে বিকেল-সন্ধ্যায় হাঁটতে আড্ডা দিতে বেশ ভালো লাগে।’
ঈদের ছুটিতে অনেকেই রাজধানী ছেড়েছেন প্রিয়জনের সঙ্গে আনন্দ ভাগাভাগি করতে। আর রাজধানীতে থাকা মানুষ পরিবার নিয়ে ভিড় করেছেন চিড়িয়াখানাসহ রাজধানীর বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে। ঈদের দিন হাজার হাজার দর্শনার্থী চিড়িয়াখানায় আগমন ঘটেছে বলে জানিয়েছেন কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া বোটানিক্যাল গার্ডেন, হাতিরঝিল, ৩০০ ফিট, ধানমন্ডি, শ্যামলীর শিশুমেলায় পরিবার নিয়ে ঈদ কাটিয়েছেন রাজধানীবাসী।
আজ শনিবার সকাল থেকে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে উৎসবমুখর এমন চিত্র দেখা গেছে। পরিবারের সঙ্গে নির্মল আনন্দময় সময় কাটিয়ে অনেকটাই ফুরফুরে মেজাজে ছিলেন রাজধানীবাসী। ফাঁকা ঢাকায় পরিবার নিয়ে ঘুরে বেড়াতে ভোগান্তিও হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
গাজীপুরের একটি কারখানায় কাজ করেন মো. সুমন ৷ বেলা ১১টায় তাঁর মেয়ে সুমাইয়া ও স্ত্রীকে নিয়ে চিড়িয়াখানায় এসেছেন তিনি। সুমন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঈদের দিন তাই পরিবার নিয়ে ঘুরতে এসেছি। সুমাইয়া বইয়ে বাঘ-হরিণ দেখেছে, কিন্তু সামনাসামনি কখনো দেখেনি। তাই তাকে পশুপাখি দেখাতে নিয়ে এসেছি। সব ঠিকঠাক আছে তবে বাঘটা একটু দুর্বল।’
গত কয়েক বছরের তুলনায় এ বছর চিড়িয়াখানার ব্যবস্থাপনা নিয়ে সন্তুষ্ট দর্শনার্থীরা। মোহাম্মদপুরের বাসিন্দা আরিফ হোসেন বলেন, ‘দু-এক বছর পরপরই এখানে আসা হয়। এ বছর সামগ্রিক পরিবেশ একটু ভালো। অনেক পরিষ্কার মনে হয়েছে।’
শ্যামলী থেকে ছেলে শিশির ও মেয়ে সাদিকাকে নিয়ে ঘুরতে এসেছিলেন মো. শামীম। সাদিকা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখানে এসে বাঘ, সিংহ, হরিণ, সাপ ও পাখি অনেক কিছু দেখেছি। অনেক ভালো লেগেছে।’
সার্বিক বিষয়ে চিড়িয়াখানার পরিচালক রফিকুল ইসলাম তালুকদার আজকের পত্রিকাকে জানান, বিকেল পর্যন্ত প্রায় ৭০ হাজার দর্শনার্থী চিড়িয়াখানায় প্রবেশ করেছেন। সন্ধ্যা পর্যন্ত লক্ষাধিক দর্শনার্থীরা চিড়িয়াখানায় আসবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঈদের সময় এই ভিড়টা স্বাভাবিক। ঈদকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তা এবং প্রাণীদের সুরক্ষার জন্য সব কর্মকর্তার ছুটি বাতিল করা হয়েছে। টহল পুলিশ বৃদ্ধিসহ সার্বিক নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। প্রাণীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য অতিরিক্ত খাবার, ভিটামিন দেওয়া হচ্ছে।’
কয়েকটি খাঁচা সংস্কার করা হচ্ছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘এ ছাড়া আর তেমন কোনো খাঁচা খালি নেই। প্রায় সব খাঁচায় প্রাণী আছে। দুপুরে অধিকাংশ প্রাণী বিশ্রাম নেয়। কিছু প্রাণী বেশি মানুষ দেখ আড়ালে চলে যায়।’
চিড়িয়াখানার পাশাপাশি ভিড় ছিল বোটানিক্যাল গার্ডেনেও। এ ছাড়া শিশুমেলায় পরিবার ও শিশুদের নিয়ে সময় কাটাতে এসেছেন অনেকেই। শিশুমেলায় ঘুরতে আসা সাজিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাচ্চাদের নিয়ে বাইরে বের হওয়ার সময় পাই না। তাই ঈদের দিন খুশির চিন্তা করে তাদের নিয়ে এখানে ঘুরতে এসেছি।’
বিকেলে হাতিরঝিলেও দেখা গেছে মানুষের উপচে পড়া ভিড়। অনেকেই এসেছেন পরিবারের সঙ্গে আবার অনেকেই এসেছেন বন্ধুবান্ধব মিলে। রামপুরার বাসিন্দা স্বর্ণা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বন্ধুরা সবাই আশপাশেই থাকে আর দূরে কোথাও যাওয়া আজকে সুযোগ নেই তাই সবাই মিলে হাতিরঝিল এসেছি। এখানে বিকেল-সন্ধ্যায় হাঁটতে আড্ডা দিতে বেশ ভালো লাগে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৩ ঘণ্টা আগে