শরীয়তপুর প্রতিনিধি
শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক শাহ আলম ছৈয়াল (৩৩) গত ৪ এপ্রিল থেকে নিখোঁজ রয়েছেন। নিখোঁজের পর তাঁর স্ত্রী থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। জিডি করার পর ওই শিক্ষকের স্ত্রী মুঠোফোনে তাঁকে হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন।
নিখোঁজ শাহ আলম ছৈয়াল উপজেলার ৪৬ নম্বর গুলমাইজ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। তিনি উপজেলার মগর গ্রামের আদম আলী ছৈয়ালের ছেলে।
নড়িয়া থানা-পুলিশ ও শিক্ষকের পরিবার জানায়, নড়িয়ার মগর গ্রামের বাসিন্দা শাহ আলম ছৈয়াল ২০২০ সালের মার্চে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পান। এরপর, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে তিনি শরীয়তপুর প্রাথমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। গত ৪ এপ্রিল দুপুরে ঢাকা যাওয়ার উদ্দেশে বাড়ি থেকে বের হন তিনি। ওই দিন সন্ধ্যার পর থেকেই তাঁর মুঠোফোন বন্ধ পায় পরিবারের সদস্যরা। এরপর আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধবসহ বিভিন্ন স্থানে খোঁজ করেও তাঁর সন্ধান পায়নি পরিবার। স্বামীর সন্ধান পেতে ১১ এপ্রিল নিখোঁজ শিক্ষকের স্ত্রী বীথি আক্তার নড়িয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন।
বীথির অভিযোগ, জিডি করার পর মঙ্গলবার তাঁর মুঠোফোনের ইমো অ্যাপে ফোন করে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা তাঁকে হুমকি দেয়। জিডি প্রত্যাহার করে নেওয়ার কথা বলে। জিডি প্রত্যাহার করা না হলে তাঁর স্বামীর ক্ষতি হবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়।
বীথি আক্তার বলেন, ‘ঢাকায় কাজ আছে, এক দিন পরে ফিরে আসবে এমন কথা বলে আমার স্বামী ৪ এপ্রিল বাড়ি থেকে বের হয়। ওই দিন সন্ধ্যার পর থেকে তাঁর মুঠোফোন বন্ধ পাই। বিভিন্ন স্থানে খোঁজ করেও তাঁর সন্ধান করতে পারছি না। তাই সোমবার থানায় জিডি করেছি। জিডি করার কারণে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা আমার ইমো নম্বরে হুমকি দিচ্ছে। জিডি উঠিয়ে নেওয়ার কথা বলছেন। এমন পরিস্থিতিতে আমি কি করব বুঝতে পারছি না। পুলিশের কাছে আমার অনুরোধ আমার স্বামীকে খুঁজে দিন। আমাদের কাছে ফিরিয়ে দিন। আমার শিশু সন্তান ও বৃদ্ধ শ্বশুর-শাশুড়িকে নিয়ে আতঙ্ক ও শঙ্কার মধ্যে দিন কাটাচ্ছি।’
৪৬ নম্বর গুলমাইজ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা সালেহা খাতুন বলেন, ‘শাহ আলম এক বছরের জন্য শরীয়তপুর পিটিআইতে প্রশিক্ষণে আছেন। তিনি কীভাবে, কেন নিখোঁজ হলেন তা বুঝতে পারছি না। খবরটা শোনার পর থানায় গিয়েছি। আমরাও শঙ্কায় আছি।’
নড়িয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অবনি শংকর কর বলেন, ‘সোমবার শিক্ষক শাহ আলম ছৈয়ালের নিখোঁজের বিষয়ে জিডি করা হয়েছে। আমরা তাঁর সন্ধান করছি। তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে তাঁকে খোঁজা হচ্ছে। তাঁর স্ত্রীকে হুমকি দেওয়ার বিষয়টি আমাদের জানা নেই। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।’
শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক শাহ আলম ছৈয়াল (৩৩) গত ৪ এপ্রিল থেকে নিখোঁজ রয়েছেন। নিখোঁজের পর তাঁর স্ত্রী থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। জিডি করার পর ওই শিক্ষকের স্ত্রী মুঠোফোনে তাঁকে হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন।
নিখোঁজ শাহ আলম ছৈয়াল উপজেলার ৪৬ নম্বর গুলমাইজ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। তিনি উপজেলার মগর গ্রামের আদম আলী ছৈয়ালের ছেলে।
নড়িয়া থানা-পুলিশ ও শিক্ষকের পরিবার জানায়, নড়িয়ার মগর গ্রামের বাসিন্দা শাহ আলম ছৈয়াল ২০২০ সালের মার্চে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পান। এরপর, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে তিনি শরীয়তপুর প্রাথমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। গত ৪ এপ্রিল দুপুরে ঢাকা যাওয়ার উদ্দেশে বাড়ি থেকে বের হন তিনি। ওই দিন সন্ধ্যার পর থেকেই তাঁর মুঠোফোন বন্ধ পায় পরিবারের সদস্যরা। এরপর আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধবসহ বিভিন্ন স্থানে খোঁজ করেও তাঁর সন্ধান পায়নি পরিবার। স্বামীর সন্ধান পেতে ১১ এপ্রিল নিখোঁজ শিক্ষকের স্ত্রী বীথি আক্তার নড়িয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন।
বীথির অভিযোগ, জিডি করার পর মঙ্গলবার তাঁর মুঠোফোনের ইমো অ্যাপে ফোন করে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা তাঁকে হুমকি দেয়। জিডি প্রত্যাহার করে নেওয়ার কথা বলে। জিডি প্রত্যাহার করা না হলে তাঁর স্বামীর ক্ষতি হবে বলেও হুমকি দেওয়া হয়।
বীথি আক্তার বলেন, ‘ঢাকায় কাজ আছে, এক দিন পরে ফিরে আসবে এমন কথা বলে আমার স্বামী ৪ এপ্রিল বাড়ি থেকে বের হয়। ওই দিন সন্ধ্যার পর থেকে তাঁর মুঠোফোন বন্ধ পাই। বিভিন্ন স্থানে খোঁজ করেও তাঁর সন্ধান করতে পারছি না। তাই সোমবার থানায় জিডি করেছি। জিডি করার কারণে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা আমার ইমো নম্বরে হুমকি দিচ্ছে। জিডি উঠিয়ে নেওয়ার কথা বলছেন। এমন পরিস্থিতিতে আমি কি করব বুঝতে পারছি না। পুলিশের কাছে আমার অনুরোধ আমার স্বামীকে খুঁজে দিন। আমাদের কাছে ফিরিয়ে দিন। আমার শিশু সন্তান ও বৃদ্ধ শ্বশুর-শাশুড়িকে নিয়ে আতঙ্ক ও শঙ্কার মধ্যে দিন কাটাচ্ছি।’
৪৬ নম্বর গুলমাইজ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা সালেহা খাতুন বলেন, ‘শাহ আলম এক বছরের জন্য শরীয়তপুর পিটিআইতে প্রশিক্ষণে আছেন। তিনি কীভাবে, কেন নিখোঁজ হলেন তা বুঝতে পারছি না। খবরটা শোনার পর থানায় গিয়েছি। আমরাও শঙ্কায় আছি।’
নড়িয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অবনি শংকর কর বলেন, ‘সোমবার শিক্ষক শাহ আলম ছৈয়ালের নিখোঁজের বিষয়ে জিডি করা হয়েছে। আমরা তাঁর সন্ধান করছি। তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে তাঁকে খোঁজা হচ্ছে। তাঁর স্ত্রীকে হুমকি দেওয়ার বিষয়টি আমাদের জানা নেই। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।’
রাজধানীর একটি আবাসিক এলাকা থেকে গত সোমবার (২৮ এপ্রিল) নিখোঁজ হন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী তাহিয়া। নিখোঁজ হওয়ার একদিন পর আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেল ৪টার দিকে তাঁকে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বিকেল তাঁকে উদ্ধারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ভাটারা থানার...
২ ঘণ্টা আগেমালিকদের সব রকম অপকৌশল ও চাতুরতা সম্পর্কে শ্রমিকেরা সজাগ, সতর্ক ও সচেতন। মহান মে দিবসের বিপ্লবী চেতনাকে ধারণ করে দাবি ও অধিকার বাস্তবায়নের আন্দোলন বেগবান করতে হবে।
৩ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের শিবচরে নিজের ১৫ বছর বয়সী প্রতিবন্ধী ছেলেকে আড়িয়াল খাঁ নদে ফেলে দিয়েছেন এক মা। আজ বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার পর উপজেলার দত্তপাড়া ইউনিয়নের আড়িয়াল খাঁ নদের হাজি শরীয়তুল্লাহ সেতুতে এ ঘটনা ঘটে। প্রতিবন্ধী ছেলের বোঝা বইতে না পেরে ছেলেকে নদে ফেলে দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ওই নারী।
৩ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর সদর উপজেলায় মাদ্রাসা থেকে জোবায়ের ইবনে জিদান (১২) নামের এক শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। শিশুটির পরিবারের অভিযোগ, মাদ্রাসার শিক্ষকেরা নির্যাতনে জিদানকে হত্যা করে লাশ শৌচাগারে ঝুলিয়ে রেখেছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় নোয়াখালী পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মহব্বতপুর কাঞ্চন মেম্বারের পোল
৩ ঘণ্টা আগে