জবি সংবাদদাতা
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিমের সঙ্গে দেখা করেছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে পাঁচজনের একটি প্রতিনিধি দল। শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিলে চারজন গুলিবিদ্ধ শিক্ষার্থীর চিকিৎসার ব্যয় বহন করাসহ আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানান তাঁরা। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিটের দিকে বিক্ষোভ কর্মসূচি শেষে পাঁচজন আন্দোলনরত শিক্ষার্থী উপাচার্যের কাছে দাবি নিয়ে যান।
পাঁচজন শিক্ষার্থী হলেন—ইভান তাওসিফ, স্বর্ণা আক্তার, আব্দুল্লাহ মাফি, আবু বকর, শাহিন আলম শান।
শিক্ষার্থী ইভান তাওসিফ বলেন, ‘আমাদের যে দাবিটা এখন সারা দেশের মানুষের সঙ্গে জড়িত হয়ে গেছে। শুরু থেকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সহযোগী হিসেবে পাইনি। আহ্বান করি, এখন থেকে এই আন্দোলনে সহযোগী হিসেবে থাকবে। ছাত্রলীগ সারা দেশের মানুষের কাছে ঘৃণিত হিসেবে পরিচিত পেয়েছে গতকাল অতর্কিত হামলা করে। তাহলে এখনো কেন প্রশাসন ছাত্রলীগকে বাসসেবা দিয়ে সাহায্য করছে?’
স্বর্ণা আক্তার বলেন, ‘হলের ছাত্রলীগের নারী নেত্রী দ্বারা হেনস্তার শিকার হয়েছি আমি। হলে আমার নিরাপত্তার বিষয়টি দেখার আহ্বান জানাচ্ছি।’
আব্দুল্লাহ মাফি অভিযোগ করে বলেন, ‘সোমবার রাতে ক্যাম্পাসে প্রবেশের সময় মোবাইল ফোন চেক করছিলেন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। ক্যাম্পাস থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল। নিজের ক্যাম্পাসেই আমাদের সঙ্গে এমন আচরণ কেন?’
শিক্ষার্থীদের কথা শুনে উপাচার্য সাদেকা হালিম বলেন, ‘প্রথমে বলি, আমি একজন শিক্ষক। এই বিশ্ববিদ্যালয়েও আসার পরবর্তী সময় থেকে শিক্ষার্থীদের জন্যই কাজ করে যাচ্ছি। কোটা সংস্কার নিয়ে সরকার কখনো বলেনি যে আমরা মানব না।’
উপাচার্য বলেন, ‘আমাদের চারজন সন্তান আকস্মিকভাবে গুলিবিদ্ধ হয়েছে। ঢাকা মেডিকেলের পরিচালকের সঙ্গে কথা হয়েছে, তিনি বলেছেন সর্বোচ্চ দিয়ে দেখবেন। শিক্ষকেরাও দেখতে গিয়েছেন হাসপাতালে। আমাদের যে কোনো শিক্ষার্থীকে আমরা অবশ্যই দেখব। আমরা তোমাদের বিষয়ে উদ্বিগ্ন। নিরাপত্তা সবার আগে নিশ্চিত করতে চাই। সহিংসতা করে বেশি দূর যাওয়া যায় না।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি মনে করি কোমলমতি শিক্ষার্থীসহ যে ছাত্র সংগঠনেরই হোক, সবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। কোর্টে হয়তো শুনানি রয়েছে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিষয়টিতে সদয় দৃষ্টি দেবেন আশা করি। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তো শিক্ষার্থীদের ঝুঁকির দিকে ফেলে দিতে পারি না।’
এ সময় উপাচার্য বলেন, ‘প্রক্টর একটি রেসপন্স টিম গঠন করে দেবে শিক্ষার্থীদের সহায়তার জন্য। হলে বলে দিচ্ছি, হলের সব ছাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।’
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিমের সঙ্গে দেখা করেছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে পাঁচজনের একটি প্রতিনিধি দল। শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিলে চারজন গুলিবিদ্ধ শিক্ষার্থীর চিকিৎসার ব্যয় বহন করাসহ আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানান তাঁরা। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিটের দিকে বিক্ষোভ কর্মসূচি শেষে পাঁচজন আন্দোলনরত শিক্ষার্থী উপাচার্যের কাছে দাবি নিয়ে যান।
পাঁচজন শিক্ষার্থী হলেন—ইভান তাওসিফ, স্বর্ণা আক্তার, আব্দুল্লাহ মাফি, আবু বকর, শাহিন আলম শান।
শিক্ষার্থী ইভান তাওসিফ বলেন, ‘আমাদের যে দাবিটা এখন সারা দেশের মানুষের সঙ্গে জড়িত হয়ে গেছে। শুরু থেকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সহযোগী হিসেবে পাইনি। আহ্বান করি, এখন থেকে এই আন্দোলনে সহযোগী হিসেবে থাকবে। ছাত্রলীগ সারা দেশের মানুষের কাছে ঘৃণিত হিসেবে পরিচিত পেয়েছে গতকাল অতর্কিত হামলা করে। তাহলে এখনো কেন প্রশাসন ছাত্রলীগকে বাসসেবা দিয়ে সাহায্য করছে?’
স্বর্ণা আক্তার বলেন, ‘হলের ছাত্রলীগের নারী নেত্রী দ্বারা হেনস্তার শিকার হয়েছি আমি। হলে আমার নিরাপত্তার বিষয়টি দেখার আহ্বান জানাচ্ছি।’
আব্দুল্লাহ মাফি অভিযোগ করে বলেন, ‘সোমবার রাতে ক্যাম্পাসে প্রবেশের সময় মোবাইল ফোন চেক করছিলেন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। ক্যাম্পাস থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল। নিজের ক্যাম্পাসেই আমাদের সঙ্গে এমন আচরণ কেন?’
শিক্ষার্থীদের কথা শুনে উপাচার্য সাদেকা হালিম বলেন, ‘প্রথমে বলি, আমি একজন শিক্ষক। এই বিশ্ববিদ্যালয়েও আসার পরবর্তী সময় থেকে শিক্ষার্থীদের জন্যই কাজ করে যাচ্ছি। কোটা সংস্কার নিয়ে সরকার কখনো বলেনি যে আমরা মানব না।’
উপাচার্য বলেন, ‘আমাদের চারজন সন্তান আকস্মিকভাবে গুলিবিদ্ধ হয়েছে। ঢাকা মেডিকেলের পরিচালকের সঙ্গে কথা হয়েছে, তিনি বলেছেন সর্বোচ্চ দিয়ে দেখবেন। শিক্ষকেরাও দেখতে গিয়েছেন হাসপাতালে। আমাদের যে কোনো শিক্ষার্থীকে আমরা অবশ্যই দেখব। আমরা তোমাদের বিষয়ে উদ্বিগ্ন। নিরাপত্তা সবার আগে নিশ্চিত করতে চাই। সহিংসতা করে বেশি দূর যাওয়া যায় না।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি মনে করি কোমলমতি শিক্ষার্থীসহ যে ছাত্র সংগঠনেরই হোক, সবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। কোর্টে হয়তো শুনানি রয়েছে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিষয়টিতে সদয় দৃষ্টি দেবেন আশা করি। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তো শিক্ষার্থীদের ঝুঁকির দিকে ফেলে দিতে পারি না।’
এ সময় উপাচার্য বলেন, ‘প্রক্টর একটি রেসপন্স টিম গঠন করে দেবে শিক্ষার্থীদের সহায়তার জন্য। হলে বলে দিচ্ছি, হলের সব ছাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার বাখের আলী বিওপি এলাকার আলীমনগর ঘাট থেকে এক যুবককে মাদকসহ আটকের ঘটনায় ৫৩ বিজিবি সদস্যদের বিরুদ্ধে মাদক দিয়ে ফাঁসানোর অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার বিকেলে সদর উপজেলার রামচন্দ্রপুর হাটের কোথালীপাড়া এলাকায় চারজন বিজিবি সদস্য রামচন্দ্রপুর গ্রামের ফজলুর রহমানের ছেলে সাজিদ আহমেদ
০১ জানুয়ারি ১৯৭০রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তাবিত স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণ আটকাতে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে দাবি করে পৃথক দুটি সংবাদ সম্মেলন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা। এ সময় তাঁরা আগামী একনেক সভায় প্রকল্প অনুমোদন না হলে কঠোর কর্মসূচিরও হুঁশিয়ারি দেন। শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে...
৩৯ মিনিট আগেহবিগঞ্জের মাধবপুরে চাঁদাবাজির অভিযোগে সেনাবাহিনীর হাতে আটক মাধবপুর উপজেলা ছাত্রদলের সদস্যসচিব জামিল চৌধুরীর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলার বাদী অরূপ চৌধুরীকে মাদক ও ডাকাতি মামলায় গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। অরূপ চৌধুরীকে শায়েস্তাগঞ্জ থানার একটি ডাকাতি মামলায় মাধবপুর থেকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে...
১ ঘণ্টা আগেঅনৈতিক কাজে জড়িত থাকার অভিযোগে মানিকগঞ্জের সিংগাইরে মো. রউফুল মুনশি নামের এক ছাত্রদল নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার জেলা ছাত্রদলের দপ্তর সম্পাদক মো. শোয়েব হোসেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে