নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে জাতীয় মহিলা সংস্থা ‘তথ্য আপা’ প্রকল্পে কর্মরত নারীরা সচিবালয়ের সামনে অবস্থান নিয়েছেন। তাঁরা চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল করে রাজস্ব খাতে অন্তর্ভুক্তির দাবি জানিয়েছেন।
আজ সোমবার সকাল ১০টা থেকে তথ্য আপা প্রকল্পে কর্মরত নারীরা এই অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। এর আগে রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বাসভবনের সামনে অবস্থান নেন তাঁরা। পরবর্তীতে তাঁরা মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিবকে স্মারকলিপি দেন।
আজ সোমবার সচিবালয়ের সামনে বিক্ষোভে অংশ নেওয়া তথ্য সেবা কর্মকর্তা জেবিন চৌধুরী বলেন, ‘আমরা তথ্য আপা প্রকল্পের সবাই চাকরির তিন থেকে চার ধাপ নিয়োগ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে চাকরিতে নিয়োগ পেয়েছি। আমরা চাই আমাদের প্রজেক্টটা যেন রাজস্বতে যায়।’
অবস্থানের সময় ‘নারী-পুরুষ সমতায়, তথ্য আপা পথ দেখায়’, ‘এক দফা এক দাবি কর্মরত জনবল নিয়ে রাজস্বে তথ্য আপা’, ‘গ্রামীণ নারীর একমাত্র আশ্রয়স্থল, তথ্য আপা প্রকল্প রাজস্ব চাই’, ‘আর নয় প্রকল্প, আমরা চাই রাজস্ব’-এসব স্লোগান দিতে শোনা যায়।
২০১১ সালে তথ্য আপা প্রকল্পের কার্যক্রম শুরু হয়। এক যুগ পেরিয়ে গেলেও এটি রাজস্বকরণ হয়নি। প্রকল্পের প্রথম পর্যায় শেষ হয়ে এখন দ্বিতীয় পর্যায় চলছে। বারবার রাজস্বের দাবি জানালেও চুক্তিতে প্রকল্পের মেয়াদ বাড়িয়ে কাজ চালানো হচ্ছে বলে জানান বিক্ষোভকারীরা।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া নারীরা জানান, উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবনায় (ডিপিপি) জনবলসহ প্রকল্প রাজস্বকরণের কথা উল্লেখ থাকলেও মেয়াদ শেষে বারবার মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়েছে। কিন্তু রাজস্বকরণের কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। তাই তথ্য আপা প্রকল্পের সব জনবল ডিপিপিতে উল্লেখ্য প্রকল্প রাজস্বকরণের দাবি নিয়ে সচিবালয়ের সামনে সমবেত হয়েছেন।
বরিশাল সদরের তথ্যসেবা কর্মকর্তা সুদীপ্তা বড়াল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিবকে আমাদের স্মারকলিপি দিয়েছি। তারা আমাদের কাছে সময় চেয়েছেন।’
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে জাতীয় মহিলা সংস্থা তথ্য আপা প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। তথ্য আপা প্রকল্প (২য় পর্যায়) এর আওতায় ৪৯২টি উপজেলায় তথ্যকেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। যেখানে তথ্যসেবা কর্মকর্তা ও তথ্যসেবা সহকারী মিলিয়ে মোট ১ হাজার ৪৮৩ জন নারী কর্মরত আছেন। তথ্যকেন্দ্র থেকে গ্রামীণ অসহায় সুবিধাবঞ্চিত নারীদের কাছে সরকারি সব সেবার তথ্য ও সহযোগিতা পৌঁছে দেওয়া হয়।
মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে জাতীয় মহিলা সংস্থা ‘তথ্য আপা’ প্রকল্পে কর্মরত নারীরা সচিবালয়ের সামনে অবস্থান নিয়েছেন। তাঁরা চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল করে রাজস্ব খাতে অন্তর্ভুক্তির দাবি জানিয়েছেন।
আজ সোমবার সকাল ১০টা থেকে তথ্য আপা প্রকল্পে কর্মরত নারীরা এই অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। এর আগে রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বাসভবনের সামনে অবস্থান নেন তাঁরা। পরবর্তীতে তাঁরা মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিবকে স্মারকলিপি দেন।
আজ সোমবার সচিবালয়ের সামনে বিক্ষোভে অংশ নেওয়া তথ্য সেবা কর্মকর্তা জেবিন চৌধুরী বলেন, ‘আমরা তথ্য আপা প্রকল্পের সবাই চাকরির তিন থেকে চার ধাপ নিয়োগ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে চাকরিতে নিয়োগ পেয়েছি। আমরা চাই আমাদের প্রজেক্টটা যেন রাজস্বতে যায়।’
অবস্থানের সময় ‘নারী-পুরুষ সমতায়, তথ্য আপা পথ দেখায়’, ‘এক দফা এক দাবি কর্মরত জনবল নিয়ে রাজস্বে তথ্য আপা’, ‘গ্রামীণ নারীর একমাত্র আশ্রয়স্থল, তথ্য আপা প্রকল্প রাজস্ব চাই’, ‘আর নয় প্রকল্প, আমরা চাই রাজস্ব’-এসব স্লোগান দিতে শোনা যায়।
২০১১ সালে তথ্য আপা প্রকল্পের কার্যক্রম শুরু হয়। এক যুগ পেরিয়ে গেলেও এটি রাজস্বকরণ হয়নি। প্রকল্পের প্রথম পর্যায় শেষ হয়ে এখন দ্বিতীয় পর্যায় চলছে। বারবার রাজস্বের দাবি জানালেও চুক্তিতে প্রকল্পের মেয়াদ বাড়িয়ে কাজ চালানো হচ্ছে বলে জানান বিক্ষোভকারীরা।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া নারীরা জানান, উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবনায় (ডিপিপি) জনবলসহ প্রকল্প রাজস্বকরণের কথা উল্লেখ থাকলেও মেয়াদ শেষে বারবার মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়েছে। কিন্তু রাজস্বকরণের কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। তাই তথ্য আপা প্রকল্পের সব জনবল ডিপিপিতে উল্লেখ্য প্রকল্প রাজস্বকরণের দাবি নিয়ে সচিবালয়ের সামনে সমবেত হয়েছেন।
বরিশাল সদরের তথ্যসেবা কর্মকর্তা সুদীপ্তা বড়াল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিবকে আমাদের স্মারকলিপি দিয়েছি। তারা আমাদের কাছে সময় চেয়েছেন।’
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে জাতীয় মহিলা সংস্থা তথ্য আপা প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। তথ্য আপা প্রকল্প (২য় পর্যায়) এর আওতায় ৪৯২টি উপজেলায় তথ্যকেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। যেখানে তথ্যসেবা কর্মকর্তা ও তথ্যসেবা সহকারী মিলিয়ে মোট ১ হাজার ৪৮৩ জন নারী কর্মরত আছেন। তথ্যকেন্দ্র থেকে গ্রামীণ অসহায় সুবিধাবঞ্চিত নারীদের কাছে সরকারি সব সেবার তথ্য ও সহযোগিতা পৌঁছে দেওয়া হয়।
সিলেটের রাজনীতির ‘সৌন্দর্য’ প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের সৌহার্দ্য। চোরাচালান, বালু-পাথর লুটসহ নানা অপকর্মেও তাঁদের ‘মিলমিশের’ বিষয়টিও বেশ আলোচিত-সমালোচিত। বিখ্যাত পর্যটন স্পট সাদাপাথরের পাথর লুটের পর বিষয়টি আবার আলোচনায় এসেছে। পাথর লুটপাটে বিএনপির অন্তত ২৮ নেতার জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে।
৪ ঘণ্টা আগেসাদাপাথর, জাফলং, বিছনাকান্দির পর এবার লুটপাটে অস্তিত্ব হারানোর পথে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার রাংপানি। সেখান থেকেও শুরু হয়েছে পাথর চুরি। দিনদুপুরে ঘটছে এসব ঘটনা। রাংপানি পর্যটনকেন্দ্র একসময় শ্রীপুর নামে পরিচিত ছিল। সালমান শাহসহ বেশ কয়েকজন জনপ্রিয় নায়কের সিনেমার শুটিং হয়েছিল সেই সময়।
৫ ঘণ্টা আগেনদ-নদীতে পানি বাড়ায় রাজশাহী বিভাগের পাঁচ জেলায় কমপক্ষে সাড়ে ছয় হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ভাঙনের কবলে পড়েছে অনেক বাড়িঘর। গতকাল রোববার সকাল থেকে পদ্মার পানি কমছে। এর ফলে ভাঙন আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে নদীপারের মানুষ। এদিকে রংপুরের পীরগাছায় অর্ধশত পরিবার এখন নদীভাঙনের কারণে অসহায় দিন পার করছে
৫ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালেই ডেঙ্গুর হটস্পট রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
৫ ঘণ্টা আগে