নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পত্রপত্রিকায় শিশুদের লেখার কোনো ব্যবস্থা না থাকাটা দুঃখজনক বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। তিনি বলেছেন, আমি পত্রিকার উদ্দেশে বলতে চাই, শিশুদের জন্য এই লেখার ব্যবস্থা আপনারা যদি করেন তাহলে শিশুরা লিখবে, শিখবে আত্মবিশ্বাসী হয়ে গড়ে উঠবে।
আজ রোববার সিডরাপ ভবনে অ্যাকশনএআইডি আয়োজিত অ্যাকশন এআইডি মিডিয়া অ্যান্ড ফেলোশিপ অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য এ কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী।
হাছান মাহমুদ বলেন, ছোটবেলায় আমি শিশুদের পাতায় লিখতাম। সেটা ছাপানো হলে আমার অনেক বেশি আনন্দ হতো। আমি অনুপ্রাণিত হতাম। এই ব্যাপারটা আমার মধ্যে আত্মবিশ্বাস এনে দিত।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, সমাজে এমন অনেক গোষ্ঠি বা মানুষ আছে যারা তাঁদের কথা বলতে পারে না। একজন সাংবাদিক তাঁর লেখনির মাধ্যমে তাঁর পত্রিকায়, চ্যানেলে, অনলাইনে সেই কথাগুলো তুলে ধরেন। যারা স্বপ্ন দেখতে ভয় পান, তাঁদের একজন সাংবাদিক স্বপ্ন দেখাতে পারেন তাঁর লেখনি কিংবা রিপোর্ট উপস্থাপনের মাধ্যমে। সমাজকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে একজন সাংবাদিক বিরাট ভূমিকা পালন করেন।
অ্যাকশন এআইডি মিডিয়া অ্যান্ড ফেলোশিপ অ্যাওয়ার্ড সম্পর্কে তথ্যমন্ত্রী বলেন, টেলিভিশন পত্রিকার রিপোর্ট মানুষকে ভাবায়। তাদের উৎসাহ দিতে এ রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন আজকের পত্রিকার সম্পাদক ড. মো. গোলাম রহমান। তরুণ সাংবাদিকদের সম্মাননা প্রদান ও তাঁদের কাজকে মূল্যায়ন করার জন্য এই আয়োজনকে সাধুবাদ জানান তিনি।
ড. গোলাম রহমান বলেন, আমাদের দেশের মোট জনসংখ্যার একটি উল্লেখযোগ্য সংখ্যা হচ্ছেন তরুণ সমাজ। তাঁদের কাজকে অবশ্যই অনুপ্রেরণা দিতে হবে। কারণ আমাদের দেশে যত উন্নয়নের কাজ আমরা দেখতে পাচ্ছি তার মধ্যে তরুণদের একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। সেই দিক থেকে তাঁদের উৎসাহিত করতে হবে।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন নিউজ টুয়েন্টিফোরের নিউজ এডিটর বোরহানুল হক সম্রাট। অনুষ্ঠানে তিনজন সাংবাদিককে ফেলোশিপ আর তিনজনকে ক্রেস্ট দেওয়া হয়।
পত্রপত্রিকায় শিশুদের লেখার কোনো ব্যবস্থা না থাকাটা দুঃখজনক বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। তিনি বলেছেন, আমি পত্রিকার উদ্দেশে বলতে চাই, শিশুদের জন্য এই লেখার ব্যবস্থা আপনারা যদি করেন তাহলে শিশুরা লিখবে, শিখবে আত্মবিশ্বাসী হয়ে গড়ে উঠবে।
আজ রোববার সিডরাপ ভবনে অ্যাকশনএআইডি আয়োজিত অ্যাকশন এআইডি মিডিয়া অ্যান্ড ফেলোশিপ অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য এ কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী।
হাছান মাহমুদ বলেন, ছোটবেলায় আমি শিশুদের পাতায় লিখতাম। সেটা ছাপানো হলে আমার অনেক বেশি আনন্দ হতো। আমি অনুপ্রাণিত হতাম। এই ব্যাপারটা আমার মধ্যে আত্মবিশ্বাস এনে দিত।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, সমাজে এমন অনেক গোষ্ঠি বা মানুষ আছে যারা তাঁদের কথা বলতে পারে না। একজন সাংবাদিক তাঁর লেখনির মাধ্যমে তাঁর পত্রিকায়, চ্যানেলে, অনলাইনে সেই কথাগুলো তুলে ধরেন। যারা স্বপ্ন দেখতে ভয় পান, তাঁদের একজন সাংবাদিক স্বপ্ন দেখাতে পারেন তাঁর লেখনি কিংবা রিপোর্ট উপস্থাপনের মাধ্যমে। সমাজকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে একজন সাংবাদিক বিরাট ভূমিকা পালন করেন।
অ্যাকশন এআইডি মিডিয়া অ্যান্ড ফেলোশিপ অ্যাওয়ার্ড সম্পর্কে তথ্যমন্ত্রী বলেন, টেলিভিশন পত্রিকার রিপোর্ট মানুষকে ভাবায়। তাদের উৎসাহ দিতে এ রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন আজকের পত্রিকার সম্পাদক ড. মো. গোলাম রহমান। তরুণ সাংবাদিকদের সম্মাননা প্রদান ও তাঁদের কাজকে মূল্যায়ন করার জন্য এই আয়োজনকে সাধুবাদ জানান তিনি।
ড. গোলাম রহমান বলেন, আমাদের দেশের মোট জনসংখ্যার একটি উল্লেখযোগ্য সংখ্যা হচ্ছেন তরুণ সমাজ। তাঁদের কাজকে অবশ্যই অনুপ্রেরণা দিতে হবে। কারণ আমাদের দেশে যত উন্নয়নের কাজ আমরা দেখতে পাচ্ছি তার মধ্যে তরুণদের একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। সেই দিক থেকে তাঁদের উৎসাহিত করতে হবে।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন নিউজ টুয়েন্টিফোরের নিউজ এডিটর বোরহানুল হক সম্রাট। অনুষ্ঠানে তিনজন সাংবাদিককে ফেলোশিপ আর তিনজনকে ক্রেস্ট দেওয়া হয়।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে