নবাবগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি
ঢাকার নবাবগঞ্জের একটি মসজিদে হামলা-ভাঙচুর চালানো হয়েছে। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার বক্সনগর ইউনিয়নের বর্ধনপাড়ায় বায়তুস সুজুত মসজিদে এ হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় স্থানীয়রা একজনকে দোষারোপ করলেও তিনি এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
এ সময় মসজিদের সাইনবোর্ড, লাইট, ফ্রিজ, চারটি সিসি ক্যামেরা, একটি কম্পিউটারসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র ভাঙচুর করা হয়। তা ছাড়া সিসি টিভির ফুটেজ গায়েব করার জন্য সিপিইউ ও হার্ড ডিস্ক খুলে নিয়ে যায়। এ সময় মানুষের উপস্থিতি টের পেয়ে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়।
মসজিদের বিপরীত পাশের বাড়ির বাসিন্দা ইয়াসমিন আক্তার বলেন, ‘মসজিদটি আমাদের বাড়ির বিপরীতে। আমি দোতলার জানালা দিয়ে সব দেখেছি। হামলার সময় ১৫-২০ জন ব্যক্তি মনে হচ্ছিল। ভেতর ঢুকে কী করেছে দেখতে পাইনি। তবে ভাঙচুরের শব্দ পেয়েছি। আমি কাউকে চিনতে পারিনি। তবে যাওয়ার সময় আমার ছেলে এক হুজুরকে চিনতে পারে। তিনি হলেন মুফতি ইব্রাহিম খলিল নবাবগঞ্জি।’
প্রত্যক্ষদর্শী মো. সিয়াম বলেন, ‘ভাঙচুর শেষে চলে যাওয়ার সময় আমরা মসজিদের সামনে তাদের সঙ্গে দেখা হয়। আমি শুধু মুফতি ইব্রাহিম হুজুরকে চিনতে পেরেছি। তিনি আমার সামনে এক ব্যক্তিকে ডেকে বলছিলেন, এই মসজিদ এখন থেকে তিনি চালাবেন।’
আরেক প্রত্যক্ষদর্শী রায়েমিন আরিফ বলেন, ‘আমার বাড়ির সামনেই মুফতি ইব্রাহিম খলিল নবাবগঞ্জি ও কয়েকজন হুজুর মোটরসাইকেল রাখেন। আমি প্রথমে বুঝতে পারিনি। পরে ভাঙচুরের শব্দ পাই। ঘর থেকে বের হওয়ার আগেই তারা চলে যায়। অল্প সময়ের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলো ভেঙে চলে যায় তারা।’
মসজিদের জমিদাতার ছোট ভাই শেখ মুজিবুর বলেন, ‘তখন বাড়িতে শুধু আমার স্ত্রী ছিলেন। হামলাকারীদের ঢুকতে দেখেই তিনি বাড়ি থেকে অন্যত্র চলে যান।’
বায়তুস সুজুত মসজিদের জমিদাতা ও ভারপ্রাপ্ত ইমাম শেখ জুবায়ের মজনু বলেন, ‘ঘটনার সময় আমি বাসায় ছিলাম না। ১১টার দিকে এক প্রতিবেশী আমাকে ফোন দিয়ে ঘটনা জানায়। আমি বুঝতে পারছি না, আল্লাহর ঘর মসজিদের সঙ্গে আরেক মসজিদের ইমামের কী ক্ষোভ থাকতে পারে। মসজিদ লাগোয়া আমার ঘর। তারা আমার ঘর দিয়ে ভেতরে ঢুকে মসজিদের জিনিসপত্র এবং আমার ঘরের ফ্রিজসহ অন্যান্য সামগ্রী ভাঙচুর করে। চলে যাওয়ার সময় একজনের পকেট থেকে একটি কাগজ পড়ে যেতে দেখে আমার এক প্রতিবেশী। কাগজটি মূলত বাসের টিকিট। এর সঙ্গে স্কচটেপ দিয়ে লাগানো একটি সিম পাওয়া গেছে। আশা করি, পরবর্তী সময়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণে এটি কাজে লাগবে।’
তবে মুফতি ইব্রাহিম খলিল নবাবগঞ্জি নবাবগঞ্জ আনসার ভিডিপি ক্যাম্প মসজিদের খতিব এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা কোনো মুসলমানের কাজ হতে পারে না। কোনো মসজিদ ভাঙার আগে আল্লাহ যেন আমার হাত ভেঙে দেয়। এটা আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচারণা। আমি আগামীকাল এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বসে কথা বলব।’
ঢাকার নবাবগঞ্জের একটি মসজিদে হামলা-ভাঙচুর চালানো হয়েছে। আজ বুধবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার বক্সনগর ইউনিয়নের বর্ধনপাড়ায় বায়তুস সুজুত মসজিদে এ হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় স্থানীয়রা একজনকে দোষারোপ করলেও তিনি এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
এ সময় মসজিদের সাইনবোর্ড, লাইট, ফ্রিজ, চারটি সিসি ক্যামেরা, একটি কম্পিউটারসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র ভাঙচুর করা হয়। তা ছাড়া সিসি টিভির ফুটেজ গায়েব করার জন্য সিপিইউ ও হার্ড ডিস্ক খুলে নিয়ে যায়। এ সময় মানুষের উপস্থিতি টের পেয়ে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়।
মসজিদের বিপরীত পাশের বাড়ির বাসিন্দা ইয়াসমিন আক্তার বলেন, ‘মসজিদটি আমাদের বাড়ির বিপরীতে। আমি দোতলার জানালা দিয়ে সব দেখেছি। হামলার সময় ১৫-২০ জন ব্যক্তি মনে হচ্ছিল। ভেতর ঢুকে কী করেছে দেখতে পাইনি। তবে ভাঙচুরের শব্দ পেয়েছি। আমি কাউকে চিনতে পারিনি। তবে যাওয়ার সময় আমার ছেলে এক হুজুরকে চিনতে পারে। তিনি হলেন মুফতি ইব্রাহিম খলিল নবাবগঞ্জি।’
প্রত্যক্ষদর্শী মো. সিয়াম বলেন, ‘ভাঙচুর শেষে চলে যাওয়ার সময় আমরা মসজিদের সামনে তাদের সঙ্গে দেখা হয়। আমি শুধু মুফতি ইব্রাহিম হুজুরকে চিনতে পেরেছি। তিনি আমার সামনে এক ব্যক্তিকে ডেকে বলছিলেন, এই মসজিদ এখন থেকে তিনি চালাবেন।’
আরেক প্রত্যক্ষদর্শী রায়েমিন আরিফ বলেন, ‘আমার বাড়ির সামনেই মুফতি ইব্রাহিম খলিল নবাবগঞ্জি ও কয়েকজন হুজুর মোটরসাইকেল রাখেন। আমি প্রথমে বুঝতে পারিনি। পরে ভাঙচুরের শব্দ পাই। ঘর থেকে বের হওয়ার আগেই তারা চলে যায়। অল্প সময়ের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলো ভেঙে চলে যায় তারা।’
মসজিদের জমিদাতার ছোট ভাই শেখ মুজিবুর বলেন, ‘তখন বাড়িতে শুধু আমার স্ত্রী ছিলেন। হামলাকারীদের ঢুকতে দেখেই তিনি বাড়ি থেকে অন্যত্র চলে যান।’
বায়তুস সুজুত মসজিদের জমিদাতা ও ভারপ্রাপ্ত ইমাম শেখ জুবায়ের মজনু বলেন, ‘ঘটনার সময় আমি বাসায় ছিলাম না। ১১টার দিকে এক প্রতিবেশী আমাকে ফোন দিয়ে ঘটনা জানায়। আমি বুঝতে পারছি না, আল্লাহর ঘর মসজিদের সঙ্গে আরেক মসজিদের ইমামের কী ক্ষোভ থাকতে পারে। মসজিদ লাগোয়া আমার ঘর। তারা আমার ঘর দিয়ে ভেতরে ঢুকে মসজিদের জিনিসপত্র এবং আমার ঘরের ফ্রিজসহ অন্যান্য সামগ্রী ভাঙচুর করে। চলে যাওয়ার সময় একজনের পকেট থেকে একটি কাগজ পড়ে যেতে দেখে আমার এক প্রতিবেশী। কাগজটি মূলত বাসের টিকিট। এর সঙ্গে স্কচটেপ দিয়ে লাগানো একটি সিম পাওয়া গেছে। আশা করি, পরবর্তী সময়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণে এটি কাজে লাগবে।’
তবে মুফতি ইব্রাহিম খলিল নবাবগঞ্জি নবাবগঞ্জ আনসার ভিডিপি ক্যাম্প মসজিদের খতিব এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা কোনো মুসলমানের কাজ হতে পারে না। কোনো মসজিদ ভাঙার আগে আল্লাহ যেন আমার হাত ভেঙে দেয়। এটা আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচারণা। আমি আগামীকাল এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বসে কথা বলব।’
রাজধানীর তুরাগ থেকে নিখোঁজ কে এম মামুনুর রশীদকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাজধানীর পূর্বাচলের ১ নম্বর সেক্টরের একটি মসজিদ থেকে তাঁকে উদ্ধার করা হয়। এ সময় অসুস্থ বোধ করায় তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এদিকে তাঁকে উদ্ধারের পর নিখোঁজ ঘটনাকে ঘিরে তাঁর...
৩ মিনিট আগেনাটকের শুটিংয়ের কথা বলে এক মডেলকে গাজীপুরের শ্রীপুরে রিসোর্টে আটকে রেখে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে থানায় মামলা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে শ্রীপুর থানায় নিজে বাদী হয়ে মামলাটি করেন ভুক্তভোগী। মামলায় নাটকের পরিচালকসহ তিনজনকে আসামি করা হয়েছে। তবে পুলিশ এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
১৫ মিনিট আগেবক্তারা অধ্যক্ষের ওপর হামলাকে ন্যক্কারজনক ও শিক্ষকসমাজের মর্যাদাহানিকর হিসেবে আখ্যায়িত করেন। তাঁরা ঘটনায় জড়িত ধেরুয়া কড়েহা সরকারি প্রাথমিক স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো. আনোয়ার হোসেনসহ অন্যদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তারের আলটিমেটাম দেন।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার পথে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হয়েছে তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমেদ সোহেল তাজকে। গত বুধবার ইমিগ্রেশন থেকে তাঁকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়। আজ শুক্রবার রাতে পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) এক পদস্থ কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
১ ঘণ্টা আগে